শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে আগের অবস্থানে অনড় দলগুলো
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে রাজনৈতির দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ অব্যাহত থাকলেও কোনো অগ্রগতি নেই। সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটি, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট, উচ্চকক্ষের নির্বাচনপ্রক্রিয়া, দায়িত্ব ও ভূমিকা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। তারপরও পূর্বের অবস্থানে অনড় রাজনৈতিক দলগুলো। এমতাবস্থায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক নয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের আলোচনা শেষে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, জুলাইয়ে আমরা যে ফ্যাসিবাদী নিপীড়নের মধ্যে ছিলাম তা সবার মনে আছে। তখন আমরা কেউ নিজ দলের পতাকা তুলে ধরিনি। বরং সবাই দেশের পতাকা তুলে ধরেছিলাম। আমরা সবাই ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্তি পেতে রক্তক্ষয়ী আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। স্বপ্ন দেখেছিলাম, আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতে সবাই মিলে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব। বাস্তবে সেটা কতটা সম্ভব হবে, তা নির্ভর করছে রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর। আমরা খানিকটা শঙ্কিত, তারপরও জুলাই মাসের মধ্যে অবশ্যই এই প্রক্রিয়ার একটা পরিণতির দিকে যেতে হবে।

ভবিষ্যতে জনগণের আকাক্সক্ষার বিপরীতে কেউ যাতে সাংবিধানিক সংস্কার করতে না পারে, তা নিশ্চিতের ওপর গুরুত্বারোপ করেন আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, সাংবিধানিকভাবেই এটা নিশ্চিত করতে হবে। ব্যক্তির ক্ষমতা হ্রাস করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। কারণ, শেষ পর্যন্ত শাসনের ক্ষেত্রে একটা একনায়কতান্ত্রিকতার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এই আশঙ্কাকে উড়িয়ে দিতে পারছি না। সাংবিধানিকভাবে এই রক্ষাকবচগুলো তৈরি করতে হবে। স্বাধীন বিচারব্যবস্থা নিশ্চিত করা এর সঙ্গে সম্পৃক্ত।

দেশের স্বার্থে সংস্কারের আলোচনায় অগ্রগতি প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, আমরা কেউই চাই না আগের অবস্থায় ফিরে যেতে। তাই দেশের স্বার্থে আপনারা বিষয়টি বিবেচনা করুন। যে অঙ্গীকার নিয়ে আমরা গত জুলাইয়ে ছিলাম, তার কতটা অর্জিত হয়েছে? আমরা কি শুধুই দলের ও নিজের স্বার্থ চাইব? নাকি দেশের স্বার্থও কিছু দেখব?

সংস্কার প্রস্তাবে ঐকমত্য কমিশন নমনীয় উল্লেখ করে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, কমিশন তার অবস্থান পরিবর্তন করেছে। কারণ এটা আপনাদের সবার সম্মিলিত আকাক্সক্ষা। প্রকৃতপক্ষে রাজনৈতিক দলগুলোই জনগণের এক বিরাট অংশের প্রতিনিধিত্ব করে। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তাবের মধ্যে দিয়েই ৭০ অনুচ্ছেদ, এনসিসি, উচ্চকক্ষ গঠনের প্রক্রিয়াসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে নমনীয় হয়েছে। কমিশন অবশ্যই রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিপক্ষ নয়। কমিশন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা আন্তরিক থাকতে চাই।

সংলাপ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ঐকমত্য কমিশনে আমাদের একটা শর্ত ছিল। এনসিসির মতো বা সাংবিধানিক নিয়োগ কমিটির মতো কোনো বিষয় এখানে থাকলে সেটা নিয়ে আগের প্রস্তাব অনুসারে যেতে হবে। রাষ্ট্রপতির নির্বাচন ক্ষেত্রে আমরা গোপন ব্যালটের মাধ্যমে স্বাধীনভাবে সংসদ সদস্যরা ভোট দিতে পারবে সেই বিষয়ে একমত হয়েছি। এখন যদি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সব প্রস্তাবে আমাদের শতভাগ একমত হতে বলা হয়, তাহলে তো আলোচনার দরকার ছিল না। তিনি বলেন, জাতীয় ঐকমত্য পোষণ হলে যে বিষয়গুলোতে দলসমূহ একমত হবে, সেগুলো একত্রিত করে জুলাই সনদ বা জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা। তো এখন এখানে যদি আমাদের বাধ্য করা হয়, এসব বিষয়ে একমত হতেই হবে, সেটা তো সঠিক হলো না।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটি এবং দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই ২টা বিষয়ের প্রথম ভাগের আলোচনায় সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান নিয়োগ কমিটি যেটা গত আগের দিনের আলোচনাতেও ছিল এর আগেও ছিল এনসিসি নামে ছিল। এ বিষয়ে আমাদের বক্তব্য আগের মতোই। সাংবিধানিক বিভিন্ন সংস্থা, কমিশন ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থার নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয় পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই। এ সংক্রান্ত যে আইনগুলো আছে, তা সংশোধন ও সংস্কার করে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পারি। এতে গঠন প্রক্রিয়াটা আরও শক্তিশালী হবে এবং জনআকাক্সক্ষার সঙ্গে মিলিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্মাণ করতে পারব।

বিএনপির এই নেতা বলেন, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের ক্ষেত্রে আমাদের দলীয় ৩১ দফা প্রস্তাবেই দিয়েছি। আমরা দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষে ১০০ সদস্য বিশিষ্ট উচ্চকক্ষ প্রতিষ্ঠা করতে চাই এবং সেই ১০০ সদস্য পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে অর্থাৎ জাতীয় সংসদে প্রাপ্ত আসনের ভিত্তিতে সেটা নির্বাচিত হবে। এই গঠন প্রক্রিয়ার বিষয়ে আমরা এখনো একমত হতে পারিনি। কারণ এখানে বিভিন্ন রকম প্রস্তাব এসেছে। পপুলার ভোটের সংখ্যানুপাতে নেওয়ার প্রস্তাব এসছে। এর মধ্যে ৫০ শতাংশ পপুলার ভোটে ও ৫০ শতাংশ নির্ধারিত বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে যদি আরও কোনো সুন্দর প্রস্তাব আসে, গ্রহণযোগ্য প্রস্তাব আসে দেশের স্বার্থে জনগণের সঙ্গে আমরা সেটা বিবেচনা করব। তিনি বলেন, নিম্নকক্ষের বিষয়ে অর্থাৎ বিদ্যমান যেটা আমরা জাতীয় সংসদে বর্তমান পদ্ধতিতে নির্বাচিত হবে। কমিশনের পক্ষ থেকে লিখিত প্রস্তাবে সেটাই বলা হয়েছে। আমরা সেটাতে একমত। হয়তো দুই একটি দল আলাদা কোনো মতামত থাকতে পারে। তবে দুটি বিষয়ই অনিষ্পণ্ন রয়ে গেছে।

জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থায় নিয়োগের জন্য একটি স্থায়ী কমিটির গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। তবে, এ প্রস্তাবিত ‘সাংবিধানিক ও সংবিধিবিদ্ধ সংস্থার নিয়োগ কমিটি’ (পূর্বে ন্যাশনাল কনস কাউন্সিল নামে পরিচিত) গঠনে এখনো বিএনপির আপত্তি রয়েছে। তিনি আরও জানান, প্রস্তাবিত নিয়োগ কমিটি নিয়ে আলোচনা চলছে এবং এর লক্ষ্য হলো নিরপেক্ষ, যোগ্য ও মেধাবী ব্যক্তিদের এসব গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ নিশ্চিত করা। শতভাগ একমত হয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়াটা প্রায় অসম্ভব। আমরা চেষ্টা করছি কীভাবে এই জটিলতা কমানো যায়। বেশির ভাগ দল, অর্থাৎ দুই-তৃতীয়াংশের বেশি এই প্রস্তাবের সঙ্গে একমত হয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে সব পক্ষকে ঐকমত্যে আনা সম্ভব হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

ডা. তাহের বলেন, এ কমিটি গঠনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার কোনো সংকোচন বা পরিবর্তন হবে না। এসব কমিটি কখনোই প্রধানমন্ত্রীর অধীন ছিল না এবং নির্বাহী বিভাগের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। এটি স্বাধীন কাজ। তিনি আরও বলেন, আগে প্রতিটি কমিটির নিয়োগের জন্য আলাদা সার্চ কমিটি গঠন করা হতো, যেখানে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের সুযোগ বেশি ছিল। নতুন প্রস্তাবিত স্থায়ী কমিটি এই সুযোগ কমাবে। কেউ কেউ এটাকে ভুল বুঝে বলতে চাচ্ছিলেন যে এ রকম একটা কমিটি থাকলে প্রধানমন্ত্রীর হাত পা বেঁধে দেওয়া হবে। প্রকৃতপক্ষে এর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর হাতও জড়িত নাই, পাও জড়িত নাই।

দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের বিষয়েও ডা. তাহের বলেন, আমরা ইন প্রিন্সিপাল বাই ক্যামেরাল পার্লামেন্টের ব্যাপারে একমত আছি। উচ্চ কক্ষের সদস্যরা শুধু এমপিদের ভোটে নির্বাচিত না হয়ে জনগণের ভোটের প্রতিফলন থাকতে হবে। তিনি আরও বলেন, জাতির স্বার্থে সব রাজনৈতিক দলের ঐক্যবদ্ধ হওয়া জরুরি এবং এর মাধ্যমে একটি ‘সুষ্ঠু নির্বাচন’ সম্ভব হবে যা দেশকে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন থেকে মুক্ত করে পরিবর্তন আনবে।

সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় দরকষাকষি চলছে বলে মন্তব্য করেন বিপ্লবীদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, আমরা এখনো মৌলিক সংস্কারের বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে আছি। বিএনপিসহ কয়েকটি দলের দ্বিমতের কারণে মৌলিক সংস্কারের জায়গায় ঐকমত্যে আসা যাচ্ছে না। মৌলিক সংস্কারের প্রশ্নে একাত্ম হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে এনসিপি। তিনি বলেন, বর্তমান সংবিধানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। এখানে প্রধানমন্ত্রীকে একচ্ছত্র ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে সাংবিধানিকভাবে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। আমরা ক্ষমতার ভারসাম্য ও বর্তমান সংবিধানের মৌলিক সংস্কারের কথা বলছি। তিনি আরও বলেন, এখনো পর্যন্ত জুলাই ঘোষণাপত্র তৈরিতে সরকারের কোনো উদ্যোগ নেই। সরকার জুলাইয়ের মধ্যে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ না করলে ৩ আগস্ট এনসিপি সমমনাদের নিয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করবে।

সংলাপে নতুন কোনো অগ্রগতি নেই বলে জানান বাম গণতান্ত্রিক জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, সংলাপে উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। উচ্চকক্ষের কোনো প্রয়োজন নেই বলে সিপিবি ও বাসদ তাদের সুস্পষ্ট অবস্থান জানিয়েছে। নব্বইয়ের দশক থেকে যে সংসদ চলে আসছে, সেটিই আমাদের কাছে প্রাধান্য পায়। সেই সংসদে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করতে পারলে সমাজের সব শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যেত এবং অর্থের প্রভাব কমানো সম্ভব হতো। সংলাপে উচ্চকক্ষ নিয়ে বিস্তর আলোচনা হলেও সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে কোনো আলোচনাই হয়নি। আলোচনায় যে উচ্চকক্ষের কথা বলা হচ্ছে, তা অনেকাংশেই অপ্রয়োজনীয়। নানা পেশার মানুষকে মনোনয়ন দিয়ে সেখানে বসানোর যে ধারণা দেওয়া হচ্ছে, কেউ কেউ এটিকে ‘রাজনৈতিক ঘুষ’ বলেও অভিহিত করতে পারেন। বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় একটি কার্যকর, প্রতিনিধিত্বশীল ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় সংসদ গঠন করা জরুরি বলে তিনি উল্লেখ করেন।

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে আরও উপস্থিত ছিলেন ঐকমত্য কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও মো. আইয়ুব মিয়া। আগামী বুধবার আবারও সংলাপ বসবে।

এই বিভাগের আরও খবর
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনে কমিটি বিএনপির
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনে কমিটি বিএনপির
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
পরোয়ানা সাবেক আইজিপিসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে
পরোয়ানা সাবেক আইজিপিসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সংকটে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন
সংকটে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
সর্বশেষ খবর
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযান: চিহ্নিত ছিনতাইকারীসহ ৪১ জন গ্রেফতার
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযান: চিহ্নিত ছিনতাইকারীসহ ৪১ জন গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসলামের মৌলিক বিধান মানার অপরিহার্যতা
ইসলামের মৌলিক বিধান মানার অপরিহার্যতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রাণহানি ছাড়াল ৬২ হাজার, ক্ষুধায় ২৬৩ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় প্রাণহানি ছাড়াল ৬২ হাজার, ক্ষুধায় ২৬৩ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানামার বাতাসে সবচেয়ে বেশি দূষণ, ঢাকায় কী পরিস্থিতি?
মানামার বাতাসে সবচেয়ে বেশি দূষণ, ঢাকায় কী পরিস্থিতি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে নিম্নচাপ, দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে নিম্নচাপ, দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এডিপি বাস্তবায়ন ১ শতাংশের নিচে
এডিপি বাস্তবায়ন ১ শতাংশের নিচে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর দূষণ বাড়াচ্ছে সাভার-ধামরাইয়ের ইটভাটা
রাজধানীর দূষণ বাড়াচ্ছে সাভার-ধামরাইয়ের ইটভাটা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ তলা ছাদ থেকে ফেলে দারোয়ানকে হত্যা
৪ তলা ছাদ থেকে ফেলে দারোয়ানকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা
বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা
লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা