শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের একটি আলোচিত তত্ত্ব হলো ‘তিন শূন্য তত্ত্ব’। তাঁর নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার যেন ব্যর্থতার দিক দিয়ে সেই শূন্য তত্ত্বের বাস্তবায়ন ঘটিয়েছে। ১০ মাস শূন্য সংস্কার, শূন্য বিচার এবং শূন্য নিরপেক্ষতা দেখিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সম্পূর্ণ একটি ব্যর্থ সরকার হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করতে পেরেছে। এটাই যেন সরকারের একমাত্র সাফল্য। অবশ্য এই ১০ মাসে প্রধান উপদেষ্টা এবং তাঁর উপদেষ্টামণ্ডলীর ভাগ্যের ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৬০০ কোটিরও বেশি টাকার আয়কর মওকুফ হয়েছে। ম্যাজিক গতিতে তাঁর সব মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারি শেয়ার কমেছে। ড. ইউনূসের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়, রিক্রুটিং এজেন্সির লাইসেন্স। ১০ মাসে একজন সরকারপ্রধান ব্যক্তিগতভাবে যেভাবে লাভবান হয়েছেন, তা এক বিরল রেকর্ড। কারণে অকারণে তিনি বিদেশে সফর করেছেন। ১০ মাসে ১১ বার বিদেশ সফরের রেকর্ড গড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। কিন্তু বাংলাদেশের দরজা বিশ্বে প্রতিনিয়ত বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ভিয়েতনাম ভিসা দিচ্ছে না, ভিসা বন্ধ সৌদি আরবের, সংযুক্ত আরব আমিরাতের। থাইল্যান্ডের ভিসাও এখন মিলছে না সহজে। ইউরোপের দরজা বন্ধ।

প্রধান উপদেষ্টার পথ ধরে অন্যরাও যেন নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারেই ব্যস্ত। উপদেষ্টাদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি লুটপাটের কাহিনি নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড়। অথচ কারও বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর থেকে শুরু করে সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে উঠেছে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতির গুরুতর অভিযোগ। এসব অভিযোগ নিয়ে কোনো নিরপেক্ষ তদন্তের উদ্যোগ নেই সরকারের। নতুন বাংলাদেশে দুর্নীতি কমেনি, বরং নতুন আঙ্গিকে চলছে লুণ্ঠন। শেয়ারবাজার থেকে নিরীহ জনগণের ২৫ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। এসবের তদন্ত নেই, বিচার নেই। অর্থ উপদেষ্টা যেন আইএমএফের বাংলাদেশ প্রতিনিধি। তাঁর কাজ দেশের অর্থনীতি ঠিক করা নয়, আইএমএফের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী কাজ করা। উপদেষ্টাদের নানা বিতর্কিত কথাবার্তা ও কাজকর্মে মানুষ চরম বিরক্ত।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের একাধিক সদস্য দেশের নাগরিক নন। এসব বিদেশি নাগরিক জনগণের ভাগ্যবিধাতা হয়ে গেছেন। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার নাগরিকত্ব নিয়েও বিতর্ক আছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই সরকারের প্রধান লক্ষ্য তিনটি। একটি হলো জুলাই গণহত্যার বিচার। দ্বিতীয় হলো সংস্কার এবং তৃতীয় হলো নির্বাচন। কিন্তু ১০ মাসে বিচারের কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি আমরা লক্ষ করিনি। শেখ হাসিনাসহ জুলাই হত্যকাণ্ডের বিচার শেষ পর্যন্ত হবে কি না তা নিয়ে সংশয় বাড়ছে। বিচারের নামে হচ্ছে প্রহসন। শত শত আসামি বানিয়ে মামলার গুরুত্ব হালকা করা হচ্ছে। মিথ্যা মামলায় হয়রানি করা হচ্ছে নিরীহ মানুষকে। অথচ আসল অপরাধীরা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। দেশজুড়ে মামলাবাণিজ্য চলছে বেশুমারভাবে। যে যার বিরুদ্ধে ইচ্ছা মামলা করছে। মামলার নামে চলছে ব্ল্যাকমেলিং।

অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বিতীয় এজেন্ডা ছিল সংস্কার। সংস্কারও যেন এক প্রহসনে রূপ নিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কিছু সংস্কার কমিশন গঠন করেছিল। কিন্তু অধিকাংশ সংস্কার কমিশনই মতলবি এবং বিশেষ স্বার্থ উদ্ধারের জন্য গঠিত হয়েছিল।

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের কথাই ধরা যাক না কেন। এই সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছিল একটি বিশেষ গোষ্ঠীর কথা মাথায় রেখে। এই বিশেষ গোষ্ঠীকে পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার জন্য। যার ফলে বাস্তবতা বিবর্জিত এই গণমাধ্যম সংস্কার ইতোমধ্যে অগ্রহণযোগ্য ও অপ্রয়োজনীয় হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। তাহলে এই অর্থ ও সময় অপচয় হলো কার স্বার্থে?

রাষ্ট্র সংস্কার এখন পক্ষপাতদুষ্ট। অন্তর্বর্তী সরকার যেন একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলকে আরও নির্দিষ্ট করে বললে জাতীয় নাগরিক পার্টিকে পৃষ্ঠপোষকতার জন্যই এই রাষ্ট্র সংস্কার নাটক সাজিয়েছে। সবাই জানে সংবিধান সংশোধনের এখতিয়ার একমাত্র জাতীয় সংসদের। কিন্তু নতুন সংবিধান, গণপরিষদ ইত্যাদি বিতর্ক তুলে সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে। সংস্কারে পরিকল্পিত অরুচি সৃষ্টি করা হচ্ছে জনগণের। ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণ করে নিজেই বলেছিলেন, ছাত্ররা হলেন তার নিয়োগকর্তা। গত ১০ মাসে তিনি শুধু নিয়োগকর্তার কথাই শুনছেন। জনগণের প্রত্যাশার কথা শোনেননি। ফলে এই সরকার তার নিরপেক্ষতা পুরোপুরিভাবে খুইয়ে ফেলেছে। অন্তর্বর্তী সরকার এনসিপির পৃষ্ঠপোষক একটি সরকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। এনসিপি যেভাবে চাইছে সেভাবেই সবকিছু হচ্ছে। ফলে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর স্বার্থের সংঘাত অনিবার্য হয়ে উঠেছে। রাষ্ট্র সংস্কারও মুখ থুবড়ে পড়েছে। নারী সংস্কার নিয়ে ইতোমধ্যে গোটা দেশকে বিভক্ত করা হয়েছে। মানুষের ধর্ম অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ কোনো সংস্কারই দৃশ্যমান নয়। এসব সংস্কার দেশকে একটা জগাখিচুড়ি অবস্থার মধ্যে নিয়ে গেছে। সবকিছু দেখেশুনে মনে হচ্ছে, ‘সংস্কার’ সরকারের কালক্ষেপণ করার, নির্বাচন না করার একটি কৌশল।

এবার আসা যাক নির্বাচন প্রসঙ্গে। নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার স্পষ্টত কালক্ষেপণ করছে। অতীতে সব তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৯০ দিনের মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করেছে। তারা এই সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কারও করেছে। তাহলে বর্তমান সরকারের এত সময় লাগবে কেন? এর কারণ এখন সুস্পষ্ট। বিশেষ একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়ার জন্য নির্বাচনকে বিলম্বিত করা হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা নিজেই কথা রাখছেন না। তিনি বলেছিলেন, নির্বাচন হবে ডিসেম্বরের মধ্যে। পরবর্তীতে তিনি ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে বলে ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেছিলেন, সংস্কার সম্পন্ন হলে জুলাই সনদ তৈরি হবে এবং সেই জুলাই সনদ চূড়ান্ত হওয়ার পর নির্বাচন হবে। সেই পুরো প্রক্রিয়া করতে কোনোভাবেই তিন মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয়। অথচ ১০ মাস পেরিয়ে গেল। এনসিপি যেন দল গোছাতে পারে, তারা যেন নির্বাচনের মাঠে বিশেষ সুবিধা পায় তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনের তারিখ দিয়ে এ নাটক চলতেই থাকবে। এটা এখন সবাই বুঝে ফেলেছেন। ফলে অন্তর্বর্তী সরকার তার নিরপেক্ষতা খুইয়েছে। একতরফাভাবে এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণা সংকটকে আরও গভীর করেছে।

শুধু এনসিপি এবং জামায়াত ছাড়া কেউই প্রধান উপদেষ্টার এ ঘোষণায় সন্তুষ্ট নয়। দেশের সিংহভাগ জনগোষ্ঠীকে অসন্তুষ্ট করে তিনি কি একপেশে একটি নির্বাচন করতে চান?

১০ মাসে দেশে চুরি ডাকাতি ও ধর্ষণ বেড়েই চলেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ন্যূনতম উন্নতি হয়নি। বরং প্রতিদিন অবনতি ঘটছে। দেশের মানুষ নিরাপত্তাহীন। দায়িত্ব গ্রহণ করেই সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল ভারতের সঙ্গে দেশবিরোধী চুক্তি বাতিল করা হবে কিন্তু ১০ মাসে এ সরকার একটি চুক্তিও বাতিল করেনি। ভারত উল্টো বাংলাদেশের সঙ্গে একাধিক চুক্তি বাতিল করছে। স্থলপথে ট্রান্সশিপমেন্ট বন্ধ করার নেতিবাচক প্রভাব ইতোমধ্যে অর্থনীতিতে দেখা যাচ্ছে। সরকার মূল্যবৃদ্ধি রোধে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সবকিছুর দাম বেড়েই চলেছে। নতুন বাজেট বাস্তবায়িত হলে দ্রব্যমূল্য আরও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।

সরকার দেশের সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে নতুন করে আড়াই লাখ রোহিঙ্গা ঢুকেছে। ভারত প্রতিদিন পুশইন করছে। অথচ সরকার নির্বিকার। প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন ঈদের পর রোহিঙ্গারা ফিরে যাবে। তারা ফিরে যায়নি। বরং করিডরের নামে নতুন সংকট তৈরি হয়েছে। রাখাইন রাজ্যে করিডরের নানা নাম দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চলছে প্রতিনিয়ত। ‘মানবিক করিডর’, চ্যানেল কিংবা ত্রাণপথ যে নামেই ডাকা হোক এটা দেশের স্বার্থবিরোধী। তবুও এ নিয়ে সরকার নানা কৌশল অব্যাহত রেখেছে। জনগণকে অন্ধকারে রেখে করা হচ্ছে সবকিছু।

দেশে নতুন বিনিয়োগ বন্ধ। বাংলাদেশের শিল্প ধ্বংস, বহু কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। নিরাপত্তার অভাব, জ্বালানি সংকট, ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মিথ্যা হত্যা মামলা অর্থনীতিকে রীতিমতো অচল করে দিয়েছে। দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন হলো বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠান। অধিকাংশ বড় শিল্প গ্রুপগুলোর ব্যাংক হিসাব জব্দ করে তাদের দুদক দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। বিদেশি বিনিয়োগের নামে কোটি টাকার বিনিয়োগ সম্মেলনের ফলাফল শূন্য।

উপদেষ্টারা যেন দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তায় আওয়ামী লীগকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছেন। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা একবার বললেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ পালিয়ে গেছেন। তাকে ইন্টারপোলের সাহায্যে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে। আবার আবদুল হামিদ যখন দেশে ফিরলেন, তখন বলা হলো তার বিরুদ্ধে কোনো ওয়ারেন্ট নেই। এ রকম দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তা শোনা যায় প্রায় সব উপদেষ্টার মুখে।

আমরা এ সংকটের মধ্যে একটি আশার আলো দেখছি আর তা হলো আগামী ১৩ জুন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ওয়ান টু ওয়ান বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে আমরা আশা করি, ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দেশের বাস্তবতা উপলব্ধি করাতে সক্ষম হবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। দেশের মানুষ যে ভালো নেই, ব্যবসাবাণিজ্য স্তব্ধ হয়ে আছে, একটি নির্বাচিত সরকারের জন্য জনগণ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। এ বাস্তবতাগুলো ড. ইউনূস যত তাড়াতাড়ি বুঝবেন ততই দেশের মঙ্গল। দ্রুত দেশে নির্বাচন দিয়ে একটি স্থিতিশীল শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা এখন সময়ের দাবি। আমাদের এই সরকার অকার্যকর এবং অচল হয়ে গেছে। ফলে এখন আর বিলম্ব করার সময় নেই। এখন প্রতিটি দিন, প্রতিটি মাস গুরুত্বপূর্ণ। যত দেরি হবে তত সমস্যা বাড়তে থাকবে, দেশ অস্থিতিশীল হবে। এ রকম অস্থিতিশীলতার কারণে ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ পাবে। আমরা নিশ্চয়ই সে রকম একটি সুযোগ দিতে চাই না। আর সে কারণেই দেশবাসী প্রত্যাশা করেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা জাতিকে একটা সুখবর দেবেন, স্বস্তির বার্তা দেবেন। জাতি যেন এই দম বন্ধ পরিবেশ থেকে মুক্তি পায় সেই পথের সন্ধান পাওয়া যাবে এই বৈঠক থেকে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
সর্বশেষ খবর
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী
বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত

সম্পাদকীয়

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা