শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের একটি আলোচিত তত্ত্ব হলো ‘তিন শূন্য তত্ত্ব’। তাঁর নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার যেন ব্যর্থতার দিক দিয়ে সেই শূন্য তত্ত্বের বাস্তবায়ন ঘটিয়েছে। ১০ মাস শূন্য সংস্কার, শূন্য বিচার এবং শূন্য নিরপেক্ষতা দেখিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সম্পূর্ণ একটি ব্যর্থ সরকার হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করতে পেরেছে। এটাই যেন সরকারের একমাত্র সাফল্য। অবশ্য এই ১০ মাসে প্রধান উপদেষ্টা এবং তাঁর উপদেষ্টামণ্ডলীর ভাগ্যের ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৬০০ কোটিরও বেশি টাকার আয়কর মওকুফ হয়েছে। ম্যাজিক গতিতে তাঁর সব মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারি শেয়ার কমেছে। ড. ইউনূসের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়, রিক্রুটিং এজেন্সির লাইসেন্স। ১০ মাসে একজন সরকারপ্রধান ব্যক্তিগতভাবে যেভাবে লাভবান হয়েছেন, তা এক বিরল রেকর্ড। কারণে অকারণে তিনি বিদেশে সফর করেছেন। ১০ মাসে ১১ বার বিদেশ সফরের রেকর্ড গড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। কিন্তু বাংলাদেশের দরজা বিশ্বে প্রতিনিয়ত বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ভিয়েতনাম ভিসা দিচ্ছে না, ভিসা বন্ধ সৌদি আরবের, সংযুক্ত আরব আমিরাতের। থাইল্যান্ডের ভিসাও এখন মিলছে না সহজে। ইউরোপের দরজা বন্ধ।

প্রধান উপদেষ্টার পথ ধরে অন্যরাও যেন নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারেই ব্যস্ত। উপদেষ্টাদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি লুটপাটের কাহিনি নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড়। অথচ কারও বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর থেকে শুরু করে সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে উঠেছে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতির গুরুতর অভিযোগ। এসব অভিযোগ নিয়ে কোনো নিরপেক্ষ তদন্তের উদ্যোগ নেই সরকারের। নতুন বাংলাদেশে দুর্নীতি কমেনি, বরং নতুন আঙ্গিকে চলছে লুণ্ঠন। শেয়ারবাজার থেকে নিরীহ জনগণের ২৫ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। এসবের তদন্ত নেই, বিচার নেই। অর্থ উপদেষ্টা যেন আইএমএফের বাংলাদেশ প্রতিনিধি। তাঁর কাজ দেশের অর্থনীতি ঠিক করা নয়, আইএমএফের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী কাজ করা। উপদেষ্টাদের নানা বিতর্কিত কথাবার্তা ও কাজকর্মে মানুষ চরম বিরক্ত।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের একাধিক সদস্য দেশের নাগরিক নন। এসব বিদেশি নাগরিক জনগণের ভাগ্যবিধাতা হয়ে গেছেন। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার নাগরিকত্ব নিয়েও বিতর্ক আছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই সরকারের প্রধান লক্ষ্য তিনটি। একটি হলো জুলাই গণহত্যার বিচার। দ্বিতীয় হলো সংস্কার এবং তৃতীয় হলো নির্বাচন। কিন্তু ১০ মাসে বিচারের কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি আমরা লক্ষ করিনি। শেখ হাসিনাসহ জুলাই হত্যকাণ্ডের বিচার শেষ পর্যন্ত হবে কি না তা নিয়ে সংশয় বাড়ছে। বিচারের নামে হচ্ছে প্রহসন। শত শত আসামি বানিয়ে মামলার গুরুত্ব হালকা করা হচ্ছে। মিথ্যা মামলায় হয়রানি করা হচ্ছে নিরীহ মানুষকে। অথচ আসল অপরাধীরা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। দেশজুড়ে মামলাবাণিজ্য চলছে বেশুমারভাবে। যে যার বিরুদ্ধে ইচ্ছা মামলা করছে। মামলার নামে চলছে ব্ল্যাকমেলিং।

অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বিতীয় এজেন্ডা ছিল সংস্কার। সংস্কারও যেন এক প্রহসনে রূপ নিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কিছু সংস্কার কমিশন গঠন করেছিল। কিন্তু অধিকাংশ সংস্কার কমিশনই মতলবি এবং বিশেষ স্বার্থ উদ্ধারের জন্য গঠিত হয়েছিল।

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের কথাই ধরা যাক না কেন। এই সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছিল একটি বিশেষ গোষ্ঠীর কথা মাথায় রেখে। এই বিশেষ গোষ্ঠীকে পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার জন্য। যার ফলে বাস্তবতা বিবর্জিত এই গণমাধ্যম সংস্কার ইতোমধ্যে অগ্রহণযোগ্য ও অপ্রয়োজনীয় হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। তাহলে এই অর্থ ও সময় অপচয় হলো কার স্বার্থে?

রাষ্ট্র সংস্কার এখন পক্ষপাতদুষ্ট। অন্তর্বর্তী সরকার যেন একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলকে আরও নির্দিষ্ট করে বললে জাতীয় নাগরিক পার্টিকে পৃষ্ঠপোষকতার জন্যই এই রাষ্ট্র সংস্কার নাটক সাজিয়েছে। সবাই জানে সংবিধান সংশোধনের এখতিয়ার একমাত্র জাতীয় সংসদের। কিন্তু নতুন সংবিধান, গণপরিষদ ইত্যাদি বিতর্ক তুলে সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে। সংস্কারে পরিকল্পিত অরুচি সৃষ্টি করা হচ্ছে জনগণের। ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণ করে নিজেই বলেছিলেন, ছাত্ররা হলেন তার নিয়োগকর্তা। গত ১০ মাসে তিনি শুধু নিয়োগকর্তার কথাই শুনছেন। জনগণের প্রত্যাশার কথা শোনেননি। ফলে এই সরকার তার নিরপেক্ষতা পুরোপুরিভাবে খুইয়ে ফেলেছে। অন্তর্বর্তী সরকার এনসিপির পৃষ্ঠপোষক একটি সরকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। এনসিপি যেভাবে চাইছে সেভাবেই সবকিছু হচ্ছে। ফলে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর স্বার্থের সংঘাত অনিবার্য হয়ে উঠেছে। রাষ্ট্র সংস্কারও মুখ থুবড়ে পড়েছে। নারী সংস্কার নিয়ে ইতোমধ্যে গোটা দেশকে বিভক্ত করা হয়েছে। মানুষের ধর্ম অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ কোনো সংস্কারই দৃশ্যমান নয়। এসব সংস্কার দেশকে একটা জগাখিচুড়ি অবস্থার মধ্যে নিয়ে গেছে। সবকিছু দেখেশুনে মনে হচ্ছে, ‘সংস্কার’ সরকারের কালক্ষেপণ করার, নির্বাচন না করার একটি কৌশল।

এবার আসা যাক নির্বাচন প্রসঙ্গে। নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার স্পষ্টত কালক্ষেপণ করছে। অতীতে সব তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৯০ দিনের মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করেছে। তারা এই সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কারও করেছে। তাহলে বর্তমান সরকারের এত সময় লাগবে কেন? এর কারণ এখন সুস্পষ্ট। বিশেষ একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়ার জন্য নির্বাচনকে বিলম্বিত করা হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা নিজেই কথা রাখছেন না। তিনি বলেছিলেন, নির্বাচন হবে ডিসেম্বরের মধ্যে। পরবর্তীতে তিনি ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে বলে ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেছিলেন, সংস্কার সম্পন্ন হলে জুলাই সনদ তৈরি হবে এবং সেই জুলাই সনদ চূড়ান্ত হওয়ার পর নির্বাচন হবে। সেই পুরো প্রক্রিয়া করতে কোনোভাবেই তিন মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয়। অথচ ১০ মাস পেরিয়ে গেল। এনসিপি যেন দল গোছাতে পারে, তারা যেন নির্বাচনের মাঠে বিশেষ সুবিধা পায় তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনের তারিখ দিয়ে এ নাটক চলতেই থাকবে। এটা এখন সবাই বুঝে ফেলেছেন। ফলে অন্তর্বর্তী সরকার তার নিরপেক্ষতা খুইয়েছে। একতরফাভাবে এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণা সংকটকে আরও গভীর করেছে।

শুধু এনসিপি এবং জামায়াত ছাড়া কেউই প্রধান উপদেষ্টার এ ঘোষণায় সন্তুষ্ট নয়। দেশের সিংহভাগ জনগোষ্ঠীকে অসন্তুষ্ট করে তিনি কি একপেশে একটি নির্বাচন করতে চান?

১০ মাসে দেশে চুরি ডাকাতি ও ধর্ষণ বেড়েই চলেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ন্যূনতম উন্নতি হয়নি। বরং প্রতিদিন অবনতি ঘটছে। দেশের মানুষ নিরাপত্তাহীন। দায়িত্ব গ্রহণ করেই সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল ভারতের সঙ্গে দেশবিরোধী চুক্তি বাতিল করা হবে কিন্তু ১০ মাসে এ সরকার একটি চুক্তিও বাতিল করেনি। ভারত উল্টো বাংলাদেশের সঙ্গে একাধিক চুক্তি বাতিল করছে। স্থলপথে ট্রান্সশিপমেন্ট বন্ধ করার নেতিবাচক প্রভাব ইতোমধ্যে অর্থনীতিতে দেখা যাচ্ছে। সরকার মূল্যবৃদ্ধি রোধে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সবকিছুর দাম বেড়েই চলেছে। নতুন বাজেট বাস্তবায়িত হলে দ্রব্যমূল্য আরও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।

সরকার দেশের সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে নতুন করে আড়াই লাখ রোহিঙ্গা ঢুকেছে। ভারত প্রতিদিন পুশইন করছে। অথচ সরকার নির্বিকার। প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন ঈদের পর রোহিঙ্গারা ফিরে যাবে। তারা ফিরে যায়নি। বরং করিডরের নামে নতুন সংকট তৈরি হয়েছে। রাখাইন রাজ্যে করিডরের নানা নাম দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চলছে প্রতিনিয়ত। ‘মানবিক করিডর’, চ্যানেল কিংবা ত্রাণপথ যে নামেই ডাকা হোক এটা দেশের স্বার্থবিরোধী। তবুও এ নিয়ে সরকার নানা কৌশল অব্যাহত রেখেছে। জনগণকে অন্ধকারে রেখে করা হচ্ছে সবকিছু।

দেশে নতুন বিনিয়োগ বন্ধ। বাংলাদেশের শিল্প ধ্বংস, বহু কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। নিরাপত্তার অভাব, জ্বালানি সংকট, ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মিথ্যা হত্যা মামলা অর্থনীতিকে রীতিমতো অচল করে দিয়েছে। দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন হলো বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠান। অধিকাংশ বড় শিল্প গ্রুপগুলোর ব্যাংক হিসাব জব্দ করে তাদের দুদক দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। বিদেশি বিনিয়োগের নামে কোটি টাকার বিনিয়োগ সম্মেলনের ফলাফল শূন্য।

উপদেষ্টারা যেন দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তায় আওয়ামী লীগকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছেন। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা একবার বললেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ পালিয়ে গেছেন। তাকে ইন্টারপোলের সাহায্যে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে। আবার আবদুল হামিদ যখন দেশে ফিরলেন, তখন বলা হলো তার বিরুদ্ধে কোনো ওয়ারেন্ট নেই। এ রকম দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তা শোনা যায় প্রায় সব উপদেষ্টার মুখে।

আমরা এ সংকটের মধ্যে একটি আশার আলো দেখছি আর তা হলো আগামী ১৩ জুন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ওয়ান টু ওয়ান বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে আমরা আশা করি, ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দেশের বাস্তবতা উপলব্ধি করাতে সক্ষম হবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। দেশের মানুষ যে ভালো নেই, ব্যবসাবাণিজ্য স্তব্ধ হয়ে আছে, একটি নির্বাচিত সরকারের জন্য জনগণ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। এ বাস্তবতাগুলো ড. ইউনূস যত তাড়াতাড়ি বুঝবেন ততই দেশের মঙ্গল। দ্রুত দেশে নির্বাচন দিয়ে একটি স্থিতিশীল শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা এখন সময়ের দাবি। আমাদের এই সরকার অকার্যকর এবং অচল হয়ে গেছে। ফলে এখন আর বিলম্ব করার সময় নেই। এখন প্রতিটি দিন, প্রতিটি মাস গুরুত্বপূর্ণ। যত দেরি হবে তত সমস্যা বাড়তে থাকবে, দেশ অস্থিতিশীল হবে। এ রকম অস্থিতিশীলতার কারণে ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ পাবে। আমরা নিশ্চয়ই সে রকম একটি সুযোগ দিতে চাই না। আর সে কারণেই দেশবাসী প্রত্যাশা করেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা জাতিকে একটা সুখবর দেবেন, স্বস্তির বার্তা দেবেন। জাতি যেন এই দম বন্ধ পরিবেশ থেকে মুক্তি পায় সেই পথের সন্ধান পাওয়া যাবে এই বৈঠক থেকে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
গ্রামীণ চিংড়ি ঘেরে ডাকাতি আটক ৪
গ্রামীণ চিংড়ি ঘেরে ডাকাতি আটক ৪
ঢাকায় থাই এয়ারওয়েজে যান্ত্রিক ত্রুটি
ঢাকায় থাই এয়ারওয়েজে যান্ত্রিক ত্রুটি
ব্যবসায়ীকে হত্যার পর তিন টুকরো করে বালুচাপা
ব্যবসায়ীকে হত্যার পর তিন টুকরো করে বালুচাপা
তারেক রহমান চাইলে যে কোনো সময় দেশে ফিরতে পারেন
তারেক রহমান চাইলে যে কোনো সময় দেশে ফিরতে পারেন
বন্ধ করা যাচ্ছে না মব ফ্যাসিজম
বন্ধ করা যাচ্ছে না মব ফ্যাসিজম
আগে আদালত চলত দলীয় রাজনীতিতে
আগে আদালত চলত দলীয় রাজনীতিতে
এ বৈঠক নির্বাচন ও সংস্কারে ভূমিকা রাখবে
এ বৈঠক নির্বাচন ও সংস্কারে ভূমিকা রাখবে
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
ওয়ানডে দলের নতুন কান্ডারি মিরাজ
ওয়ানডে দলের নতুন কান্ডারি মিরাজ
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
সর্বশেষ খবর
ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ ও কৃষক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার
ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ ও কৃষক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার

৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় পান ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
গাইবান্ধায় পান ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

১৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

২ মিনিট আগে | জাতীয়

যেসব জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
যেসব জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বোমাতঙ্কে থাইল্যান্ডে জরুরি অবতরণ এয়ার ইন্ডিয়ার দিল্লিগামী ফ্লাইটের
বোমাতঙ্কে থাইল্যান্ডে জরুরি অবতরণ এয়ার ইন্ডিয়ার দিল্লিগামী ফ্লাইটের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা সীমান্তে ধরা পড়লো সোয়া কোটি টাকার মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে
কুমিল্লা সীমান্তে ধরা পড়লো সোয়া কোটি টাকার মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে গণঅধিকার পরিষদ, বিকালে বিক্ষোভ
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে গণঅধিকার পরিষদ, বিকালে বিক্ষোভ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

উইম্বলডনের প্রাইজমানি বাড়ল ৭ শতাংশ
উইম্বলডনের প্রাইজমানি বাড়ল ৭ শতাংশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার উড়োজাহাজে এবার বোমা হামলার হুমকি, জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার উড়োজাহাজে এবার বোমা হামলার হুমকি, জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের ওপর অভিমান করে কলেজছাত্রের আত্মহত্যা
মায়ের ওপর অভিমান করে কলেজছাত্রের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ লিটার মদসহ দুই তরুণ গ্রেফতার
৩০০ লিটার মদসহ দুই তরুণ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: আকাশসীমা বন্ধ করল জর্ডান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: আকাশসীমা বন্ধ করল জর্ডান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এমন হারের পর কষ্ট পাওয়া স্বাভাবিক’
‘এমন হারের পর কষ্ট পাওয়া স্বাভাবিক’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় টোল আদায় ২ কোটি ৭৯ লাখ টাকা
যমুনা সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় টোল আদায় ২ কোটি ৭৯ লাখ টাকা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে শব্দদূষণবিরোধী অভিযান: হাইড্রোলিক হর্ণ ধ্বংস, জরিমানা আদায়
রাজবাড়ীতে শব্দদূষণবিরোধী অভিযান: হাইড্রোলিক হর্ণ ধ্বংস, জরিমানা আদায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ
২৬ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২১৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২১৮

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিন অ্যালেনের ছক্কার তাণ্ডব, গড়লেন বিশ্ব রেকর্ড
ফিন অ্যালেনের ছক্কার তাণ্ডব, গড়লেন বিশ্ব রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একই জমি দেখিয়ে দুই ব্যাংকের ১০৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
একই জমি দেখিয়ে দুই ব্যাংকের ১০৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ১২ হাজার ৮৭৭ হাজি
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ১২ হাজার ৮৭৭ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবর-রিজওয়ান-শাহিনকে ছাড়াই বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে চায় পাকিস্তান
বাবর-রিজওয়ান-শাহিনকে ছাড়াই বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে চায় পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি
ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের দুই পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের দুই পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট
ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন