শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?

পাঁচ দিন ধরে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে কোনো চিকিৎসা হচ্ছে না। সেখানে প্রতিদিন গড়ে ৩ হাজার রোগী আসে। প্রায় ২০০ অপারেশন হয়। নিরাপত্তাহীনতার কারণে চিকিৎসক, নার্সসহ অন্য কর্মকর্তারা কর্মস্থলে যাচ্ছেন না দেশের একমাত্র বিশেষায়িত চক্ষু হাসপাতালটিতে। এ নিয়ে সরকার ও স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য নেই। কারও যেন কোনো দায়িত্ব নেই।

দুই সপ্তাহ ধরে সচিবালয় প্রায় অচল। সেখানে বিক্ষোভ সমাবেশ করছে সচিবালয়ের কর্মচারী ঐক্য পরিষদ, তাদের ভাষায় ‘একটি কালো আইন’ বাতিলের দাবিতে। সচিবালয়ে চলমান সংকট নিরসনে সরকারের কোনো আগ্রহ নেই। সরকারের উপদেষ্টাদের কথাবার্তা শুনলে মনে হয় চলুক না আরও কিছুদিন। দেখি না কী হয়।

গাজীপুরে জ্বালানি উপদেষ্টা গিয়েছিলেন কলকারখানাগুলোর গ্যাসসংকট সরেজমিনে দেখার জন্য। দেশের বেশির ভাগ শিল্পকারখানা জ্বালানিসংকটে অচলপ্রায়। জ্বালানি উপদেষ্টার আশ্বাসের পরও পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক, সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের ব্যক্তিগত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দেড় শ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের পাঁচ উপদেষ্টার ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠল। সরকার নির্বিকার।

দেশে যেন একটা অরাজক অবস্থা চলছে। এসব দেখার জন্য কোথাও কেউ নেই। একটা দেশের সরকার আছে কি না তা-ও এখন বোঝার উপায় নেই সাধারণ মানুষের। সাধারণ মানুষ বিপন্ন, অসহায়। তাদের যেন সিরাজউদ্দৌলার মতো এখন বলতে হচ্ছে, ‘বাংলার আকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা। কে দেবে আশা, কে দেবে ভরসা।’

প্রচ জনসমর্থন নিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল গত বছরের আগস্টে। কিন্তু ১০ মাসে আমরা কী পেলাম? দিন যতই গড়াচ্ছে ততই যেন এ সরকার স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের সব অভ্যাস রপ্ত করছে। দেশে যে একটি বিপ্লব হয়েছে, নতুন বন্দোবস্ত কায়েম হয়েছে বাস্তবে তা বোঝার উপায় নেই। আওয়ামী লীগ যেমন সব ব্যর্থতা বিরোধী দলের ওপর চাপিয়ে দিয়ে দায় এড়াত; এ সরকারও তা-ই করছে। ফ্যাসিস্ট সরকার যেমন সবকিছুর মধ্যে ‘ষড়যন্ত্রতত্ত্ব’ আবিষ্কার করত, এ সরকারও তা-ই করছে। শেখ হাসিনা যেমন কারণে-অকারণে বিদেশ যেতেন, ড. ইউনূসও সে পথেই হাঁটছেন। শেখ হাসিনা যেমন নামসর্বস্ব বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট নেওয়ায় ব্যস্ত ছিলেন; সেই রোগ যেন প্রধান উপদেষ্টার মধ্যেও সংক্রমিত হয়েছে। বাস্তবতা অস্বীকার করা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির অভাব আবার ফিরে এসেছে আগের মতোই। সব দেখে-শুনে মানুষের প্রশ্ন-শান্তি কোথায়?

অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো ব্যাপারে কোনো সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নেই, কোনো প্রাপ্তি নেই। আমরা রাজনীতির কথাই ধরি না কেন, রাজনীতিতে যে ঐক্যের ফসল হিসেবে বাংলাদেশ স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে বিজয়ী হয়েছিল, সে ঐক্য আজ বিধ্বস্ত, বিপর্যস্ত। ২ জুন (গতকাল) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার সংলাপ করেছেন। সংলাপ নিয়ে যেন এখন ‘কমেডি নাটক’ চলছে। সংলাপ সংলাপ খেলার প্রথম লিগ শেষ হয়েছে। এখন যেন দ্বিতীয় লিগ শুরু হলো। এ খেলা কবে শেষ হবে জাতি জানে না। জাতীয় ঐকমত্য করতে এতদিন সময় যে লাগে না তা বোধ করি অন্তর্বর্তী সরকারের সদস্যরাও জানেন। এটি কালক্ষেপণের কৌশল ছাড়া অন্য কিছু নয়। এর ফলে সাধারণ মানুষের মধ্যে এ অনিশ্চয়তা বাড়ছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিজেরাই একটি রাজনৈতিক বিরোধ সৃষ্টি করে ‘ডিভাইড অ্যান্ড পলিসি রুল’ গ্রহণ করতে চাইছে বলেও অনেকে মনে করেন। এটি ক্ষমতায় টিকে থাকার বহুলপ্রচলিত কৌশল।

এটা এখন স্পষ্ট ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার কোনো অভিপ্রায় অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। এ ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য সুস্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়। কিন্তু প্রশ্ন হলো, অন্তর্বর্তী সরকার যে শক্তি কেন্দ্রগুলোর ওপর দাঁড়িয়ে আছে, তাদের সমর্থন ছাড়া কি নির্বাচন না করে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা যাবে? অন্তর্বর্তী সরকারের শক্তি কেন্দ্রের একটি হলো রাজনৈতিক ঐক্য। সব রাজনৈতিক দল সম্মিলিতভাবে এ সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছে। রাজনৈতিক দলের যদি ঐক্য না থাকে, একটি অংশ যদি অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়, তাহলে তাদের ক্ষমতায় থাকা চ্যালেঞ্জিং হবে না?

এ সরকারের আরেকটি শক্তি কেন্দ্র সশস্ত্র বাহিনী। মূলত দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। সশস্ত্র বাহিনীর কারণেই শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর সম্ভব হয়েছিল। দেশ এখন যেটুকু ঠিক আছে তা সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারণেই। সশস্ত্র বাহিনী কাল যদি ব্যারাকে ফিরে যায় তাহলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কি ভয়ংকর অবস্থা হবে তা চিন্তাও করা যায় না। আমরা কজন বাড়িঘরে থাকতে পারব জানি না। এ অবস্থায় সশস্ত্র বাহিনীর কথা আমলে নেওয়া, সশস্ত্র বাহিনীকে আস্থায় নিয়ে রাজনৈতিক সংস্কারের পথনির্দেশ চূড়ান্ত করাটা অন্তর্বর্তী সরকারের জরুরি কর্তব্য। কিন্তু সে কাজটি তারা করছে না। কোনো কোনো মহল দায়িত্বজ্ঞানহীনভাবে কথায় কথায় সশস্ত্র বাহিনীর সমালোচনা করছে। আশার কথা যে সশস্ত্র বাহিনী এখন পর্যন্ত সীমাহীন ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে। এ ধৈর্য নজিরবিহীন। বিশেষ করে রংপুরে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ুন কাইয়ুম যেভাবে শান্ত, ধৈর্য এবং সহিষ্ণুতার পরিচয় দিয়ে মব ঠেকিয়েছেন, তা সত্যি স্যালুট জানানোর মতো ঘটনা। এ সময় জাতীয় নাগরিক পার্টির একজন নেতা যেভাবে একজন সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছেন, তা শুধু অসৌজন্যমূলক নয়, এক ধরনের ধৃষ্টতাও বটে। ওই সেনা কর্মকর্তা বয়সে ওই ছাত্রনেতার পিতৃতুল্য। এ রকম একজন ব্যক্তির সঙ্গে কীভাবে আচরণ করতে হয়, সে শিষ্টাচার যদি একজন ছাত্রনেতা না জানেন, তাহলে তিনি দেশের জনগণকে কী দেবেন? এ প্রশ্ন সাধারণ মানুষের। সমাজমাধ্যমে এ ভিডিও ছড়িয়ে যাওয়ার পর প্রশ্ন উঠেছে জুলাই বিপ্লবের তথাকথিত বিপ্লবীদের শিষ্টাচার, ভদ্রতা এবং পারিবাবিক শিক্ষা নিয়েও। সে প্রসঙ্গে আমরা যেতে চাই না। মূল বিষয় হলো দেশ আজ গভীর সংকটে। কোনো কিছুর ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই। মানুষ আর পারছে না। এ অবস্থা উত্তরণের একটাই পথ-নির্বাচন। জনগণের অভিপ্রায়ের সরকার প্রতিষ্ঠা করা। নির্বাচন দেওয়াটা অন্তর্বর্তী সরকারের এখন প্রধান কাজ হওয়া উচিত। এটি দেশে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ। কিন্তু নির্বাচনের সঙ্গে সংস্কারের গাড়ি জুড়ে দিয়ে সংকট বাড়ানো হচ্ছে। এভাবে সময়ক্ষেপণ কি অন্তর্বর্তী সরকারের একটি কৌশল? নির্বাচন যত পেছাবে তত রাজনৈতিক বিভক্তি বাড়বে, তত দেশে নতুন করে সহিংসতা, বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। তা নিয়ন্ত্রণ করার মতো ক্ষমতা অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। সশস্ত্র বাহিনী যদি সত্যি সত্যি ডিসেম্বরের পর ব্যারাকে ফিরে যায়, তাহলে দেশের পরিস্থিতি কী হবে তা নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার কিছু ভেবেছে? নাকি চোখ বন্ধ করে আছে কোনো কিছু না দেখার জন্য?

দেশের রাজনীতি যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই গুরুত্বপূর্ণ হলো অর্থনীতি। নতুন অর্থবছরের বাজেট দেওয়া হলো। এ বাজেটে কোনো সম্ভাবনা নেই, কোনো নতুন আশাবাদ নেই। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের ভাষায়-কোনো রোডম্যাপ নেই। বাজেট করা হয়েছে আগের সরকারের চর্বিতচর্বণ। তাহলে আমরা কী পেলাম? যেসব সংস্কার প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে, সেই সংস্কার প্রস্তাবের প্রতিফলন এ বাজেটে সাধারণ মানুষ পাবে কীভাবে? কীভাবে পরিবর্তন আসবে সে নিয়ে সুনির্দিষ্ট কর্মপন্থা নেই বাজেটে। সরকার অর্থনীতি চাঙা করার জন্য বিনিয়োগ সম্মেলন করেছে। বিভিন্ন দেশ থেকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আনা হচ্ছে, তারা কত টাকা বিনিয়োগ করবে সেই গল্প মানুষকে শোনানো হচ্ছে। এসব গল্প যেন এখন ঠাকুরমার ঝুলির রূপকথার মতো। পড়তে খুবই উপাদেয়, কিন্তু বাস্তবতার সঙ্গে সম্পর্কহীন। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আদর-অ্যাপায়ন করা হচ্ছে বটে, কিন্তু দেশি বিনিয়োগকারীদের কী অবস্থা? একজন বিদেশি বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে যখন বিনিয়োগ করতে আসবেন তখন তিনি দেশি একজন উদ্যোক্তার সঙ্গে প্রথমে কথা বলবেন। তিনি জানতে চাইবেন দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কেমন, নিরাপত্তা কেমন, ব্যবসার পরিবেশ কেমন? কোনো ব্যবসায়ী কি এখন বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন দেশে ব্যবসাসহায়ক পরিস্থিতি রয়েছে? কোনো ব্যবসায়ী কি বলবেন যে তিনি ঠিকমতো বিদ্যুৎ-গ্যাস পাচ্ছেন? একজন ব্যবসায়ী কি আজ বলতে পারবেন যে তিনি হয়রানির শিকার হচ্ছেন না? সরকার নানানভাবে তাঁর প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে না? এটা বলাই বাহুল্য, শিল্পকারখানায় আগুন, ব্যবসায়ীদের হয়রানি ইত্যাদির ফলে অনেক ব্যবসায়ীই এখন রীতিমতো দেউলিয়া। তার মধ্যে রয়েছে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা। দুর্নীতি দমন কমিশনে তলবের মতো অসম্মানজনক ঘটনা। এ রকম একটি পরিবেশে আর যা-ই হোক, কোনো সত্যিকারের বিদেশি বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে আসবেন না। এজন্য দরকার বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি। অথচ সেদিকে সরকারের কোনো মনোযোগ নেই। যেভাবে বিনিয়োগ সম্মেলন করা হয়েছে, সেভাবে দেশি উদ্যোক্তাদের আস্থায় নেওয়ার কথা সরকার ভাবছে না। সমাজজীবনে অস্থিরতা এখন একটা স্বাভাবিক চিত্র। প্রতিদিন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। মব সন্ত্রাস এখন মব ফ্যাসিবাদে রূপ নিয়েছে। মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে মানুষ আতঙ্ক। সরকার কোনো কাজ করছে না। সরকার শুধু তার নিজস্ব এজেন্ডা নিয়ে যেন ব্যস্ত। এ রকম একটি পরিস্থিতিতে দেশ কোথায় যাচ্ছে? আমাদের ভবিষ্যৎ কী তা নিয়ে গোটা জাতি উদ্বিগ্ন। ১০ মাসের মাথায় পেছন ফিরে তাকিয়ে মনে হচ্ছে এ সরকার যেন জনগণের কথা ভাবছে না। জনগণের জন্য তাদের কোনো চিন্তাভাবনা নেই। বরং এ সরকারের নিজস্ব কিছু ইস্যু আছে, কিছু এজেন্ডা আছে। সেই এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়নের জন্যই সরকার মরিয়া। এখন এটা স্পষ্ট হচ্ছে যতক্ষণ পর্যন্ত সরকার তার ওই এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়ন করতে না পারবে ততক্ষণ পর্যন্ত নির্বাচন দেবে না। ক্ষমতাও ছাড়বে না। এ রকম অবস্থায় জনগণ কী করবে সেটাই দেখার বিষয়। অনেকে মনে করছেন সরকার অন্ধ হয়ে আছে, এজন্যই সারা দেশে যে এখন প্রলয়তা ব চলছে তা সরকারের দৃষ্টিগোচরে আসছে না। কিন্তু প্রশ্ন হলো-অন্ধ হলেই কি প্রলয় বন্ধ হবে?

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনে কমিটি বিএনপির
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনে কমিটি বিএনপির
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
পরোয়ানা সাবেক আইজিপিসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে
পরোয়ানা সাবেক আইজিপিসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সংকটে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন
সংকটে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
সর্বশেষ খবর
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাকসু নির্বাচনে মনোনয়ন সংগ্রহ ও জমাদানের সময় বাড়ল
জাকসু নির্বাচনে মনোনয়ন সংগ্রহ ও জমাদানের সময় বাড়ল

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা

৪৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযান: চিহ্নিত ছিনতাইকারীসহ ৪১ জন গ্রেফতার
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযান: চিহ্নিত ছিনতাইকারীসহ ৪১ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের মৌলিক বিধান মানার অপরিহার্যতা
ইসলামের মৌলিক বিধান মানার অপরিহার্যতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রাণহানি ছাড়াল ৬২ হাজার, ক্ষুধায় ২৬৩ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় প্রাণহানি ছাড়াল ৬২ হাজার, ক্ষুধায় ২৬৩ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানামার বাতাসে সবচেয়ে বেশি দূষণ, ঢাকায় কী পরিস্থিতি?
মানামার বাতাসে সবচেয়ে বেশি দূষণ, ঢাকায় কী পরিস্থিতি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে নিম্নচাপ, দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে নিম্নচাপ, দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এডিপি বাস্তবায়ন ১ শতাংশের নিচে
এডিপি বাস্তবায়ন ১ শতাংশের নিচে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর দূষণ বাড়াচ্ছে সাভার-ধামরাইয়ের ইটভাটা
রাজধানীর দূষণ বাড়াচ্ছে সাভার-ধামরাইয়ের ইটভাটা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ তলা ছাদ থেকে ফেলে দারোয়ানকে হত্যা
৪ তলা ছাদ থেকে ফেলে দারোয়ানকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা
বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা
ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা

শিল্প বাণিজ্য

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা