শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

১৯৯০ সালের স্বৈরাচারবিরোধী গণ অভ্যুত্থানের পর দেশে প্রথমবারের মতো তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে এ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গণ অভ্যুত্থানের মাত্র ৯০ দিনের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করেছিল। ওই নির্বাচন বিশ্বে প্রশংসিত হয়। ১৯৯৬ সালে বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, ২০০১ সালে বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারও ৯০ দিনের মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করেছে। অর্থাৎ এটি প্রমাণিত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যে কোনো পরিস্থিতিতে ৯০ দিন যথেষ্ট সময়। অনেকেই ২০০৭ সালের এক-এগারোর সরকারের উদাহরণ দিতে চাইবেন। ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে সেনাসমর্থিত ওই সরকার আমলে তত্ত্বাবধায়ক বা অন্তর্র্বর্তী সরকার ছিল না। এটা ছিল একটি ‘ষড়যন্ত্রের সরকার’। বিদেশি বিশেষ করে ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এ দেশের সুশীল গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্রের ফসল ছিল ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিন আহমেদের ওই সরকার। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা নয়, বরং বিরাজনীতিকরণের মাধ্যমে দেশের রাজনীতি এবং অর্থনীতি ধ্বংস করাই ছিল ওই সরকারের প্রধান এজেন্ডা। তাই ওই বিরাজনীতিকরণ ষড়যন্ত্রের নীলনকশার সরকারের সঙ্গে কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তুলনা করা উচিত নয়। জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে গঠিত বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকারের মেয়াদ ১০ মাস হতে চলল। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ সরকারের নেতৃত্বে। তিনি শান্তিতে নোবেলজয়ী। বিশ্ববরেণ্য একজন দক্ষ এবং শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। তিনি একজন ক্রাইসিস ম্যানেজার। জাতির অভিভাবক। সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে তিনি জনগণের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন। যেহেতু ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার আবর্জনা পরিষ্কার করেই একটি নির্বাচন আয়োজন করা দরকার। এজন্য সব রাজনৈতিক দল তাঁকে সময় দিয়েছে। কিন্তু যথেষ্ট হয়েছে, আর নয়। এখন নির্বাচন নিয়ে আর কালক্ষেপণের সুযোগ নেই। এ নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতার চরম মাশুল দিতে হবে গোটা জাতিকে।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার‘সিদ্ধান্তহীনতা’ একটি ভয়ংকর ঘাতক ব্যাধি। একজন ব্যক্তি কিংবা একটি সরকার এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। ব্যক্তি এ রোগে আক্রান্ত হলে তিনি কর্মহীন হয়ে পড়েন। নানান সমস্যায় জড়িয়ে যান। হতাশা তাকে আক্রান্ত করে। আর একটি সরকার যদি ‘সিদ্ধান্তহীনতা’র অসুখে আক্রান্ত হয়, তাহলে তার মাশুল দিতে হয় গোটা জাতিকে। রাষ্ট্র হয় পথহারা। স্থবির, অচল হয়ে যায় রাজনীতি, অর্থনীতি। দেশে দেখা যায় অস্থিরতা। নয় মাসে দেশে ঠিক এ রকম পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।

সবাই আশা করেছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে এ সরকার দেশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করবে। এ দেশের জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেবে। বাংলাদেশকে একটি গণতন্ত্রের বন্দরে নিরাপদে নিয়ে যাবে। কিন্তু সময় যত গড়াচ্ছে, তত মনে হচ্ছে অন্তর্র্বর্তী সরকার যেন পথ হারিয়েছে। পুরো বাংলাদেশ যেন একটা ঝুঁকির মুখে। এটার জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়ী নন, বরং এ সরকারের ভিতর কিছু মুষ্টিমেয় গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে, যারা আসলে সরকারকে ভুল পথে পরিচালিত এবং বিভ্রান্ত করছে। তারা বিরাজনীতিকরণের নতুন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। দেশ গণতন্ত্রহীন রাখতে চায়। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশ্বব্যাপী ইমেজ পুঁজি করে এরা এক-এগারোর এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ক্ষেত্রে আদালতের রায় অনুযায়ী চট্টগ্রামের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করলেন ডা. শাহাদাত হোসেন। একইভাবে ঢাকায়ও ইশরাক হোসেন আদালতের শরণাপন্ন হলেন। ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে ঘোষণা করলেন আদালত। আদালতের এ রায় ঘোষণার পর গেজেট প্রকাশিত হলো, কিন্তু গেজেট প্রকাশিত হওয়ার পরেও এখন পর্যন্ত তাঁর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হচ্ছে না। এ নিয়ে ঢাকা শহরে চলছে হুলুস্থুল। কেন এ সিদ্ধান্তহীনতা?

মাস দুই-এক আগে তিতুমীরসহ সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে পৃথক বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আন্দোলন শুরু করলেন। বিশেষ করে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলন বেশ বড় আকার ধারণ করল। তিন দিন আন্দোলন চলার পর সরকারের টনক নড়ল এবং সরকার ঘোষণা করল সাতটি কলেজ নিয়ে একটি পৃথক বিশ্ববিদ্যালয় করা হবে। সরকারের আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে আন্দোলন থেকে সরে গেলেন শিক্ষার্থীরা। এখন তারা নতুন করে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন। নতুন করে তারা কর্মসূচি দিচ্ছেন। কারণ যে ঘোষণা সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছিল, তার বাস্তবায়ন হয়নি। কেন, তার কোনো ব্যাখ্যা নেই সরকারের কাছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কাকরাইলে তিন দিন ধরে লাগাতার অবস্থান করলেন। সড়ক বন্ধ করলেন, আন্দোলন করলেন। অবশেষে সরকারের টনক নড়ল এবং সরকার শেষ পর্যন্ত দাবিগুলো মেনে নিল। সময়ের সিদ্ধান্ত সময়ে না নিলে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি হয়। এ সহজ বাস্তবতা সরকার বুঝতে পারছে না কেন? এ রকম উদাহরণ অনেক। আমরা দেখছি প্রধান উপদেষ্টা যা বলছেন সরকারের কোনো কোনো মহল তা বাস্তবায়নে যেন গড়িমসি করছে। এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া হচ্ছে না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার কথাই ধরা যাক। চার দিন ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অচল। রবিবার ছাত্রদলের ছেলেরা সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ করে রেখেছিলেন। প্রশ্ন উঠছে-সাম্য হত্যার বিচার কে না চায়? সরকার নিশ্চয়ই চায়। এ ব্যাপারে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে অসুবিধা কোথায়?

শেয়ারবাজার নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করলেন। এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে নির্দিষ্ট কিছু নির্দেশনা দিলেন। এ নির্দেশনার পর হিতে বিপরীত ফল হলো। শেয়ারবাজারের অবস্থা এখন তলানিতে। শেয়ারবাজারের পরিস্থিতি আতঙ্কজনক। সেখানে বিনিয়োগকারীরা অনিশ্চয়তার মধ্যে আতঙ্কগ্রস্ত অবস্থায় আছেন।

গত নয় মাসে ১২ হাজারের বেশি মামলা হয়েছে। আসামি লক্ষাধিক। সরকার নিজেরাই বলছে মামলাগুলো ভুয়া। আবার এসব মামলায় গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। মাসের পর মাস তদন্তহীন অবস্থায় ঝুলে আছে মামলা। আবার অনেকের মামলা প্রত্যাহার হয়েছে রকেট গতিতে। একটি হত্যা মামলা মাত্র ১০ দিনে কোনো শুনানি ছাড়া নিষ্পত্তি হয়েছে। সব যেন ম্যাজিক। এক ধরনের ভয়ের সংস্কৃতিতে আচ্ছন্ন গোটা দেশ। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে এ সরকারে যাঁরা আছেন, তাঁদের কেউ কেউ কি ইচ্ছা করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য চেষ্টা করছেন? এ সরকারের ভিতর বা সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বেশ কিছু ব্যক্তি আছেন, যাঁরা এক-এগারোর কুশীলব ছিলেন। এক-এগারোর সময় তাঁদের বিরাজনীতিকরণ এবং রাজনীতিবিদদের চরিত্রহননের ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল। দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের নীলনকশা বাস্তবায়নেও তাঁরা সক্রিয় ছিলেন। সেই শক্তি আবার বর্তমান সরকারের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ এবং অত্যন্ত প্রভাবশালী হয়ে উঠেছেন। তাঁরা এমন সব কর্মকা  করছেন যাতে সরকার বিতর্কিত হচ্ছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে। ঐকমত্য কমিশনের প্রধান হলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি, ঐকমত্য কমিশনের কিছু কিছু ব্যক্তি যেন সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। তাঁরা রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে কোনো মূল্যে বিরোধ উসকে দিতে চাইছেন। এটি কোনো শুভলক্ষণ হতে পারে না। ঐকমত্য কমিশনের এ কালক্ষেপণও বিভিন্ন মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হচ্ছে না। জুলাই গণহত্যার বিচার, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ, জুলাই বিপ্লবের শহীদদের প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান প্রদর্শন, নির্বাচন কমিশন, সংবিধান সংস্কার বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল একমত। তাহলে নির্বাচন করতে বিলম্ব কেন? এখন দেশের যে পরিস্থিতি তা অন্তর্র্বর্তী সরকার সামাল দিতে পারছে না। পারবেও না। প্রতিদিন দাবির স্তূপ। সড়ক অবরোধ, বিশৃঙ্খলা। কোথাও কারও নিয়ন্ত্রণ নেই। শিক্ষাঙ্গনে লেখাপড়া হচ্ছে না। সরকারি অফিসে আতঙ্কে সবাই চুপচাপ বসে আছেন। কোনো কাজ হচ্ছে না, অর্থনীতি স্থবির। কোনো সুখবর নেই। অনেক সিদ্ধান্তের ব্যাপারে সরকারের মধ্যে স্বচ্ছতার অভাব দেখা দিচ্ছে। যেমন নির্বাচন নিয়ে সরকারের কোনো সুস্পষ্ট অবস্থান নেই, বরং সরকারের ভিতরে থাকা ঐকমত্য কমিশনের নামে সরকার নির্বাচন নিয়ে নানারকম বক্তব্য দিচ্ছে, যেটি সরকারের বক্তব্যের স্ববিরোধী। আবার দেখা যাচ্ছে সরকারের বিভিন্ন নীতি এবং কর্মকাে র মধ্যেও এক ধরনের স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে। বিশেষ করে মিয়ানমারকে করিডর দেওয়া হবে কি না কিংবা চট্টগ্রাম বন্দর কার কাছে দেওয়া হবে, এসব নিয়ে নানারকম অস্বস্তিকর, স্ববিরোধিতা লক্ষ করা যাচ্ছে; যা জনগণের মধ্যে সন্দেহ তৈরি করছে। অনেক সময় পেরিয়ে গেছে। অন্তর্র্বর্তী সরকারের এখন কাজ একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের উদ্যোগ গ্রহণ করা এবং তা যত দ্রুত সম্ভব। সরকার চাইলে আগামী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে পারে। সেপ্টেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হতে পারে। নির্বাচন নিয়ে যত কালক্ষেপণ হবে ততই এ সরকার বিতর্কিত হবে। সমালোচিত হবে।

আমরা দেশের সবচেয়ে জ্ঞানী অভিভাবক হিসেবে পরিচিত ব্যক্তিকে অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান করেছি। সবার শ্রদ্ধাভাজন এ বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্বকে যেন বিতর্কিত করার ষড়যন্ত্র করছে সরকারের ভিতর একটি গোষ্ঠী। আমাদের সমাজে সর্বজনগ্রহণযোগ্য বিতর্কের ঊর্ধ্বে মানুষের সংখ্যা খুবই কম। এ মানুষটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না। দ্রুত নির্বাচন দিয়ে জনগণের ক্ষমতা জনগণের হাতে তুলে দিন। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন, মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, লতিফুর রহমান যদি ৯০ দিনে নির্বাচন করতে পারেন, তাহলে ড. ইউনূস কেন পারবেন না?

 

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
১০ হাজারের বেশি রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
১০ হাজারের বেশি রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
জব্দ অর্থসম্পদ ব্যবস্থাপনায় তহবিল গঠন করা হবে
জব্দ অর্থসম্পদ ব্যবস্থাপনায় তহবিল গঠন করা হবে
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়
আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
এভারেস্টে আরও এক বাংলাদেশি
এভারেস্টে আরও এক বাংলাদেশি
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প-পুতিন ফোনালাপ: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধবিরতির নতুন সম্ভাবনা?
ট্রাম্প-পুতিন ফোনালাপ: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধবিরতির নতুন সম্ভাবনা?

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প
পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে রোনালদো জুনিয়রের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল
ফাইনালে রোনালদো জুনিয়রের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় দুই অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত
নেত্রকোনায় দুই অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হায়দরাবাদের কাছে হেরে প্লে-অফ থেকে ছিটকে গেল লখনৌ
হায়দরাবাদের কাছে হেরে প্লে-অফ থেকে ছিটকে গেল লখনৌ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টরন্টোতে রবীন্দ্রনাথের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে 'রবিপ্রণাম' অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে রবীন্দ্রনাথের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে 'রবিপ্রণাম' অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির
এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনভিজ্ঞ অভিনেতায় ভরে গিয়েছে ইন্ডাস্ট্রি: নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
অনভিজ্ঞ অভিনেতায় ভরে গিয়েছে ইন্ডাস্ট্রি: নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে ৫ শতাংশ করারোপের প্রস্তাব, শঙ্কায় ভারতীয়রা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে ৫ শতাংশ করারোপের প্রস্তাব, শঙ্কায় ভারতীয়রা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা
ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিজ হলের পাশেই ছুরিকাঘাতে আহত রাবি শিক্ষার্থী
নিজ হলের পাশেই ছুরিকাঘাতে আহত রাবি শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?
হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার মামলার আপিল করলেন ফয়জুল করিম
বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার মামলার আপিল করলেন ফয়জুল করিম

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরি আ’র শিরোপা নির্ধারণী দুই ম্যাচ এগিয়ে আনা হলো
সিরি আ’র শিরোপা নির্ধারণী দুই ম্যাচ এগিয়ে আনা হলো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন
ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল
জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়
তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি
ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!
ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন
যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের
বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি
আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি
পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ
এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক
ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ
আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি
দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দল গঠনের উর্বর সময়
নতুন দল গঠনের উর্বর সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা
বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী
রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ
লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ

মাঠে ময়দানে

চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের
চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার
কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার

শিল্প বাণিজ্য

মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা
মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা

নগর জীবন

খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’
খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজারে মৌসুমি ফল
বাজারে মৌসুমি ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়
শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়
উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়

শিল্প বাণিজ্য

তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ
কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ

শোবিজ

সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ
সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার
আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার

শোবিজ

আরও যারা অভিনয় করেন
আরও যারা অভিনয় করেন

শোবিজ

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত

নগর জীবন

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে
দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা