শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

১৯৯০ সালের স্বৈরাচারবিরোধী গণ অভ্যুত্থানের পর দেশে প্রথমবারের মতো তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে এ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গণ অভ্যুত্থানের মাত্র ৯০ দিনের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করেছিল। ওই নির্বাচন বিশ্বে প্রশংসিত হয়। ১৯৯৬ সালে বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, ২০০১ সালে বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারও ৯০ দিনের মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করেছে। অর্থাৎ এটি প্রমাণিত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যে কোনো পরিস্থিতিতে ৯০ দিন যথেষ্ট সময়। অনেকেই ২০০৭ সালের এক-এগারোর সরকারের উদাহরণ দিতে চাইবেন। ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে সেনাসমর্থিত ওই সরকার আমলে তত্ত্বাবধায়ক বা অন্তর্র্বর্তী সরকার ছিল না। এটা ছিল একটি ‘ষড়যন্ত্রের সরকার’। বিদেশি বিশেষ করে ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এ দেশের সুশীল গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্রের ফসল ছিল ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিন আহমেদের ওই সরকার। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা নয়, বরং বিরাজনীতিকরণের মাধ্যমে দেশের রাজনীতি এবং অর্থনীতি ধ্বংস করাই ছিল ওই সরকারের প্রধান এজেন্ডা। তাই ওই বিরাজনীতিকরণ ষড়যন্ত্রের নীলনকশার সরকারের সঙ্গে কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তুলনা করা উচিত নয়। জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে গঠিত বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকারের মেয়াদ ১০ মাস হতে চলল। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ সরকারের নেতৃত্বে। তিনি শান্তিতে নোবেলজয়ী। বিশ্ববরেণ্য একজন দক্ষ এবং শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। তিনি একজন ক্রাইসিস ম্যানেজার। জাতির অভিভাবক। সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে তিনি জনগণের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন। যেহেতু ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার আবর্জনা পরিষ্কার করেই একটি নির্বাচন আয়োজন করা দরকার। এজন্য সব রাজনৈতিক দল তাঁকে সময় দিয়েছে। কিন্তু যথেষ্ট হয়েছে, আর নয়। এখন নির্বাচন নিয়ে আর কালক্ষেপণের সুযোগ নেই। এ নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতার চরম মাশুল দিতে হবে গোটা জাতিকে।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার‘সিদ্ধান্তহীনতা’ একটি ভয়ংকর ঘাতক ব্যাধি। একজন ব্যক্তি কিংবা একটি সরকার এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। ব্যক্তি এ রোগে আক্রান্ত হলে তিনি কর্মহীন হয়ে পড়েন। নানান সমস্যায় জড়িয়ে যান। হতাশা তাকে আক্রান্ত করে। আর একটি সরকার যদি ‘সিদ্ধান্তহীনতা’র অসুখে আক্রান্ত হয়, তাহলে তার মাশুল দিতে হয় গোটা জাতিকে। রাষ্ট্র হয় পথহারা। স্থবির, অচল হয়ে যায় রাজনীতি, অর্থনীতি। দেশে দেখা যায় অস্থিরতা। নয় মাসে দেশে ঠিক এ রকম পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।

সবাই আশা করেছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে এ সরকার দেশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করবে। এ দেশের জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেবে। বাংলাদেশকে একটি গণতন্ত্রের বন্দরে নিরাপদে নিয়ে যাবে। কিন্তু সময় যত গড়াচ্ছে, তত মনে হচ্ছে অন্তর্র্বর্তী সরকার যেন পথ হারিয়েছে। পুরো বাংলাদেশ যেন একটা ঝুঁকির মুখে। এটার জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়ী নন, বরং এ সরকারের ভিতর কিছু মুষ্টিমেয় গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে, যারা আসলে সরকারকে ভুল পথে পরিচালিত এবং বিভ্রান্ত করছে। তারা বিরাজনীতিকরণের নতুন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। দেশ গণতন্ত্রহীন রাখতে চায়। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশ্বব্যাপী ইমেজ পুঁজি করে এরা এক-এগারোর এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ক্ষেত্রে আদালতের রায় অনুযায়ী চট্টগ্রামের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করলেন ডা. শাহাদাত হোসেন। একইভাবে ঢাকায়ও ইশরাক হোসেন আদালতের শরণাপন্ন হলেন। ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে ঘোষণা করলেন আদালত। আদালতের এ রায় ঘোষণার পর গেজেট প্রকাশিত হলো, কিন্তু গেজেট প্রকাশিত হওয়ার পরেও এখন পর্যন্ত তাঁর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হচ্ছে না। এ নিয়ে ঢাকা শহরে চলছে হুলুস্থুল। কেন এ সিদ্ধান্তহীনতা?

মাস দুই-এক আগে তিতুমীরসহ সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে পৃথক বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আন্দোলন শুরু করলেন। বিশেষ করে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলন বেশ বড় আকার ধারণ করল। তিন দিন আন্দোলন চলার পর সরকারের টনক নড়ল এবং সরকার ঘোষণা করল সাতটি কলেজ নিয়ে একটি পৃথক বিশ্ববিদ্যালয় করা হবে। সরকারের আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে আন্দোলন থেকে সরে গেলেন শিক্ষার্থীরা। এখন তারা নতুন করে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন। নতুন করে তারা কর্মসূচি দিচ্ছেন। কারণ যে ঘোষণা সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছিল, তার বাস্তবায়ন হয়নি। কেন, তার কোনো ব্যাখ্যা নেই সরকারের কাছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কাকরাইলে তিন দিন ধরে লাগাতার অবস্থান করলেন। সড়ক বন্ধ করলেন, আন্দোলন করলেন। অবশেষে সরকারের টনক নড়ল এবং সরকার শেষ পর্যন্ত দাবিগুলো মেনে নিল। সময়ের সিদ্ধান্ত সময়ে না নিলে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি হয়। এ সহজ বাস্তবতা সরকার বুঝতে পারছে না কেন? এ রকম উদাহরণ অনেক। আমরা দেখছি প্রধান উপদেষ্টা যা বলছেন সরকারের কোনো কোনো মহল তা বাস্তবায়নে যেন গড়িমসি করছে। এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া হচ্ছে না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার কথাই ধরা যাক। চার দিন ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অচল। রবিবার ছাত্রদলের ছেলেরা সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ করে রেখেছিলেন। প্রশ্ন উঠছে-সাম্য হত্যার বিচার কে না চায়? সরকার নিশ্চয়ই চায়। এ ব্যাপারে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে অসুবিধা কোথায়?

শেয়ারবাজার নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করলেন। এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে নির্দিষ্ট কিছু নির্দেশনা দিলেন। এ নির্দেশনার পর হিতে বিপরীত ফল হলো। শেয়ারবাজারের অবস্থা এখন তলানিতে। শেয়ারবাজারের পরিস্থিতি আতঙ্কজনক। সেখানে বিনিয়োগকারীরা অনিশ্চয়তার মধ্যে আতঙ্কগ্রস্ত অবস্থায় আছেন।

গত নয় মাসে ১২ হাজারের বেশি মামলা হয়েছে। আসামি লক্ষাধিক। সরকার নিজেরাই বলছে মামলাগুলো ভুয়া। আবার এসব মামলায় গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। মাসের পর মাস তদন্তহীন অবস্থায় ঝুলে আছে মামলা। আবার অনেকের মামলা প্রত্যাহার হয়েছে রকেট গতিতে। একটি হত্যা মামলা মাত্র ১০ দিনে কোনো শুনানি ছাড়া নিষ্পত্তি হয়েছে। সব যেন ম্যাজিক। এক ধরনের ভয়ের সংস্কৃতিতে আচ্ছন্ন গোটা দেশ। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে এ সরকারে যাঁরা আছেন, তাঁদের কেউ কেউ কি ইচ্ছা করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য চেষ্টা করছেন? এ সরকারের ভিতর বা সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বেশ কিছু ব্যক্তি আছেন, যাঁরা এক-এগারোর কুশীলব ছিলেন। এক-এগারোর সময় তাঁদের বিরাজনীতিকরণ এবং রাজনীতিবিদদের চরিত্রহননের ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল। দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের নীলনকশা বাস্তবায়নেও তাঁরা সক্রিয় ছিলেন। সেই শক্তি আবার বর্তমান সরকারের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ এবং অত্যন্ত প্রভাবশালী হয়ে উঠেছেন। তাঁরা এমন সব কর্মকা  করছেন যাতে সরকার বিতর্কিত হচ্ছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে। ঐকমত্য কমিশনের প্রধান হলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি, ঐকমত্য কমিশনের কিছু কিছু ব্যক্তি যেন সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। তাঁরা রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে কোনো মূল্যে বিরোধ উসকে দিতে চাইছেন। এটি কোনো শুভলক্ষণ হতে পারে না। ঐকমত্য কমিশনের এ কালক্ষেপণও বিভিন্ন মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হচ্ছে না। জুলাই গণহত্যার বিচার, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ, জুলাই বিপ্লবের শহীদদের প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান প্রদর্শন, নির্বাচন কমিশন, সংবিধান সংস্কার বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল একমত। তাহলে নির্বাচন করতে বিলম্ব কেন? এখন দেশের যে পরিস্থিতি তা অন্তর্র্বর্তী সরকার সামাল দিতে পারছে না। পারবেও না। প্রতিদিন দাবির স্তূপ। সড়ক অবরোধ, বিশৃঙ্খলা। কোথাও কারও নিয়ন্ত্রণ নেই। শিক্ষাঙ্গনে লেখাপড়া হচ্ছে না। সরকারি অফিসে আতঙ্কে সবাই চুপচাপ বসে আছেন। কোনো কাজ হচ্ছে না, অর্থনীতি স্থবির। কোনো সুখবর নেই। অনেক সিদ্ধান্তের ব্যাপারে সরকারের মধ্যে স্বচ্ছতার অভাব দেখা দিচ্ছে। যেমন নির্বাচন নিয়ে সরকারের কোনো সুস্পষ্ট অবস্থান নেই, বরং সরকারের ভিতরে থাকা ঐকমত্য কমিশনের নামে সরকার নির্বাচন নিয়ে নানারকম বক্তব্য দিচ্ছে, যেটি সরকারের বক্তব্যের স্ববিরোধী। আবার দেখা যাচ্ছে সরকারের বিভিন্ন নীতি এবং কর্মকাে র মধ্যেও এক ধরনের স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে। বিশেষ করে মিয়ানমারকে করিডর দেওয়া হবে কি না কিংবা চট্টগ্রাম বন্দর কার কাছে দেওয়া হবে, এসব নিয়ে নানারকম অস্বস্তিকর, স্ববিরোধিতা লক্ষ করা যাচ্ছে; যা জনগণের মধ্যে সন্দেহ তৈরি করছে। অনেক সময় পেরিয়ে গেছে। অন্তর্র্বর্তী সরকারের এখন কাজ একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের উদ্যোগ গ্রহণ করা এবং তা যত দ্রুত সম্ভব। সরকার চাইলে আগামী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে পারে। সেপ্টেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হতে পারে। নির্বাচন নিয়ে যত কালক্ষেপণ হবে ততই এ সরকার বিতর্কিত হবে। সমালোচিত হবে।

আমরা দেশের সবচেয়ে জ্ঞানী অভিভাবক হিসেবে পরিচিত ব্যক্তিকে অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান করেছি। সবার শ্রদ্ধাভাজন এ বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্বকে যেন বিতর্কিত করার ষড়যন্ত্র করছে সরকারের ভিতর একটি গোষ্ঠী। আমাদের সমাজে সর্বজনগ্রহণযোগ্য বিতর্কের ঊর্ধ্বে মানুষের সংখ্যা খুবই কম। এ মানুষটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না। দ্রুত নির্বাচন দিয়ে জনগণের ক্ষমতা জনগণের হাতে তুলে দিন। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন, মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, লতিফুর রহমান যদি ৯০ দিনে নির্বাচন করতে পারেন, তাহলে ড. ইউনূস কেন পারবেন না?

 

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
বার্ন ইনস্টিটিউট ছাড়ল আরও তিন শিক্ষার্থী
বার্ন ইনস্টিটিউট ছাড়ল আরও তিন শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
ইনিংস হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে
ইনিংস হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৫৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বদরুদ্দীন উমর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বদরুদ্দীন উমর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়নে যৌথ উপলব্ধির প্রয়োজন : সেনাপ্রধান
জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়নে যৌথ উপলব্ধির প্রয়োজন : সেনাপ্রধান

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

উগ্রবাদ যাতে না বাড়ে সজাগ থাকতে হবে
উগ্রবাদ যাতে না বাড়ে সজাগ থাকতে হবে

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের বাইপাস সার্জারি শনিবার, দোয়া কামনা
জামায়াত আমিরের বাইপাস সার্জারি শনিবার, দোয়া কামনা

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, প্রতিযোগিতামূলক অবস্থায় থাকব : বাণিজ্য উপদেষ্টা
রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, প্রতিযোগিতামূলক অবস্থায় থাকব : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে শুরু হয়েছে বৃক্ষ মেলা
বরিশালে শুরু হয়েছে বৃক্ষ মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছবি তোলাকে কেন্দ্র করে মেজাজ হারালেন রিয়া
ছবি তোলাকে কেন্দ্র করে মেজাজ হারালেন রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক কারবারির বাড়িতে মিলল সাড়ে ৩ হাজার ইয়াবা ও ৫৩ লাখ টাকা
মাদক কারবারির বাড়িতে মিলল সাড়ে ৩ হাজার ইয়াবা ও ৫৩ লাখ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা দুই জয়ের পর হারল বাংলাদেশের যুবারা
টানা দুই জয়ের পর হারল বাংলাদেশের যুবারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১২ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা
ঢাকাসহ ১২ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে বিনোদন পার্কে ভেঙে পড়লো রাইড, আহত ২৩
সৌদি আরবে বিনোদন পার্কে ভেঙে পড়লো রাইড, আহত ২৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ায় পুতিনের ‘শাসন পরিবর্তনের’ আহ্বান জেলেনস্কির
রাশিয়ায় পুতিনের ‘শাসন পরিবর্তনের’ আহ্বান জেলেনস্কির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিউলের জালে বার্সেলোনার গোল উৎসব
সিউলের জালে বার্সেলোনার গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরে নির্বাচন সামনে রেখে মিয়ানমারে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন
ডিসেম্বরে নির্বাচন সামনে রেখে মিয়ানমারে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ
মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম

শোবিজ

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

নগর জীবন