শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২০, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

বাংলাদেশ ফেরত চাইবে ৪৫২ কোটি ডলার

♦ ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব ♦ ১৫ বছর পর বৈঠক হচ্ছে দুই দেশের
শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ ফেরত চাইবে ৪৫২ কোটি ডলার

১৯৭১ সালের আগে অবিভক্ত পাকিস্তানের সম্পদের ন্যায্য অংশ হিসেবে ৪৫২ কোটি ডলার ফেরত চাইবে বাংলাদেশ। এই অর্থের মধ্যে রয়েছে বিদেশি সহায়তা, প্রভিডেন্ট ফান্ড ও সঞ্চয়পত্র। বিষয়টি আজ ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য দুই দেশের সচিব পর্যায়ের বৈঠকে আনুষ্ঠানিকভাবে উপস্থাপন করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে গত ১৫ বছরে এটিই সচিব পর্যায়ের প্রথম বৈঠক।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গুরুত্বপূর্ণ দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ১৯৭০ সালের ঘূর্ণিঝড় ভোলা পরবর্তী সময়ে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে পাঠানো ২০ কোটি ডলারের বৈদেশিক সহায়তা। এই অর্থ তৎকালীন স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের ঢাকা শাখায় জমা ছিল কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তা স্থানান্তর করে লাহোর শাখায় নেওয়া হয়। একইভাবে অনেক বাংলাদেশি সরকারি কর্মচারী যারা পশ্চিম পাকিস্তানে কর্মরত ছিলেন, স্বাধীনতার পর দেশে ফিরে আসেন কিন্তু তাদের প্রভিডেন্ট ফান্ড ও সঞ্চয়পত্রের টাকা ফেরত পাননি। এসব দাবিও ৪৫২ কোটি ডলারের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত।

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে একটি বিস্তারিত প্রমাণপত্র প্রস্তুত করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, যেখানে দাবিগুলো নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়াও চলতি মাসের শেষ দিকে অনুষ্ঠিতব্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকেও এই বিষয়টি উত্থাপন করা হতে পারে। চলতি বছরের ২৭ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও অর্থ বিভাগের সচিবকে একটি চিঠি পাঠিয়ে দাবির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব প্রমাণপত্র জরুরিভাবে পাঠাতে অনুরোধ জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সর্বশেষ সচিব পর্যায়ের বৈঠকটি হয়েছিল ২০১০ সালে। ওই সময়ও পাকিস্তানের কাছে সম্পদের ন্যায্য অংশ দাবি করে ঢাকা এবং ১৯৭১ সালের গণহত্যার জন্য আনুষ্ঠানিক ক্ষমা চাওয়ার ও আটকে পড়া পাকিস্তানিদের প্রত্যাবাসনের দাবি জানানো হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নথি অনুসারে, শুধুমাত্র জনসংখ্যার ভিত্তিতে বাংলাদেশ অবিভক্ত পাকিস্তানের সম্পদের ৫৬ শতাংশ পাওয়ার অধিকার রাখে। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অবদানের হিসাব করলে এই হার ৫৪ শতাংশ এবং যে কোনো ন্যায্যতার ভিত্তিতে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ পাওনার দাবি রয়েছে। পশ্চিম পাকিস্তান তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানি সরকারি কর্মচারীদের ৯০ লাখ টাকার প্রভিডেন্ট ফান্ড আটকে রেখেছে বলে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পরিকল্পনা কমিশন একটি মূল্যায়ন প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে। একইভাবে রূপালী ব্যাংকের করাচি শাখায় যুদ্ধকালীন সময়ে থাকা ১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা পাকিস্তান সরকার পরে শেয়ারে রূপান্তর করে কিন্তু কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। বাংলাদেশ ওই শেয়ার বিক্রি করে অর্থ পুনরুদ্ধার করতেও ব্যর্থ হয়েছে।

বাংলাদেশ-পাকিস্তান বৈঠক ১৫ বছর পর : তিন দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় এসেছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ। সফরকালে প্রধান উপদেষ্টা, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। পাশাপাশি ফরেন অফিস কনসালটেশনে (এফওসি) অংশ নেবেন আমনা বালুচ। দীর্ঘ ১৫ বছর পর আজ পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের এই বৈঠকে বসছে ঢাকা-ইসলামাবাদ। বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ের পাশাপাশি অমীমাংসিত ইস্যুগুলো গুরুত্ব পাবে।

পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নিতে গতকাল দুপুরে ঢাকায় পৌঁছান আমনা বালুচ। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ এশিয়া অনুবিভাগের মহাপরিচালক ইশরাত জাহান। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় আজ সকালে পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠকে বসবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান। বৈঠকে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন পররাষ্ট্র সচিব মো. জসীম উদ্দিন ও পাকিস্তানের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন আমনা বালুচ। বৈঠক ও মধ্যাহ্নভোজ শেষে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিবের সফরে সার্বিক দ্বিপক্ষীয় বিষয়ে আলোচনা হবে। বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কানেক্টিভিটি; বিশেষ করে আকাশপথে যোগাযোগ, প্রতিরক্ষা, শিক্ষা, কৃষি, মৎস্য, সংস্কৃতি, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতার মতো বিষয়গুলো গুরুত্ব পাবে। এ ছাড়া সার্ক, ওআইসি, ডি-৮ এর মতো প্ল্যাটফর্মগুলোতে আঞ্চলিক ও বহুপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার নিয়ে আলোচনা করার সুযোগ রয়েছে।

এক যুগের বেশি সময় পর দুই দেশের মধ্যে ষষ্ঠ পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক হতে যাচ্ছে। ২০১০ সালে সর্বশেষ ইসলামাবাদে বৈঠকে বসেছিল দুই দেশের তৎকালীন পররাষ্ট্র সচিব। এ ছাড়া অর্থমন্ত্রী পর্যায়ের অর্থনৈতিক কমিশনের সর্বশেষ বৈঠক হয় ২০০৫ সালে। দীর্ঘদিনের জট খোলার পর আশা করা হচ্ছে, এবারের আলোচনায় পরবর্তী অর্থনৈতিক কমিশনের বৈঠক নিয়ে কথা হবে।

কূটনৈতিক সূত্র বলছে, আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে দুই দেশের সম্পর্ক দৃঢ় করার প্রস্তাব। সেই সঙ্গে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ইস্যুতে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে একটি যৌথ কমিশন পুনর্বহালের বিষয়টি তুলতে পারে পাকিস্তান। বাংলাদেশের দিক থেকে সাংস্কৃতিক বিনিময়ের লক্ষ্যে একটি বিশেষায়িত কর্মসূচির প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে পাকিস্তানকে।

সূত্র আরও জানায়, পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিককরণে আন্তরিক বাংলাদেশ। তবে সম্পর্কের অমীমাংসিত ইস্যুগুলো ভুলে যায়নি ঢাকা। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যার জন্য পাকিস্তানের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া, যুদ্ধের জন্য ক্ষতিপূরণ, আটকে পড়া পাকিস্তানিদের প্রত্যাবাসন, সম্পদের হিস্যা, ১৯৭০ সালে অবিভক্ত পাকিস্তানের ঘূর্ণিঝড়ের সময় দেওয়া বৈদেশিক সহায়তার পাওনা পরিশোধের মতো বিষয়গুলোর সুরাহা জরুরি। অমীমাংসিত বিষয়ের সুরাহা না করে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ আগ্রহী নয়। ঢাকার চাওয়া, পাকিস্তান এগিয়ে আসুক। কেননা, অমীমাংসিত বিষয়ে সুরাহা যতদিন হবে না ততদিন সামনে আসবে। আলোচনার টেবিলে থাকবে।

চলতি মাসের শেষের দিকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিবের ঢাকা সফরকালে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফর নিয়ে আলোচনা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূর করুন ব্ল্যাক হেডস
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ