শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই

সারোয়ার তুষার
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেছেন, সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বিত করার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের এখন রাজনীতির পুরোনো বন্দোবস্তের সঙ্গে ফাইট দিতে হচ্ছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরে রাজনীতিটা প্রবলভাবে কামব্যাক করেছে। গত ১৫ বছর রাজনীতিকে মাইনাস করা হয়েছিল। আওয়ামী লীগ নিজে একটি রাজনৈতিক দল হলেও তারা রাজনীতির স্পেসটা একেবারে নাই করে দিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত একটি ব্যুরোকেটিক রাষ্ট্র করে ফেলেছিল পতিত দলটি। সব মিলিয়ে আমরা এখন ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছি। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সারোয়ার তুষার আরও বলেন, গণ অভ্যুত্থানের কারণটা আসলে নির্বাচন নয়। সংস্কারটা হচ্ছে কারণ। নির্বাচনটা হচ্ছে ফলাফল। এটা আসবেই। বাংলাদেশে অন্য কোনো পথ নেই। সংস্কারের নামে অনেক দিন ধরে ক্ষমতা প্রলম্বিত করার কোনো সুযোগ এখানে নেই। কারণ এটা ওয়ান-ইলেভেন না। সংস্কারের অনিবার্য ফল হিসেবে নির্বাচন আসবেই। এ ক্ষেত্রে সংস্কারটা গুরুত্বপূর্ণ। সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে আপনারা কোন পথে এগোবেন? এ প্রশ্নে সারোয়ার তুষার বলেন, আমরা সরকারের কাছে সংস্কারের রোডম্যাপটা পরিষ্কার করে জানতে চাই। যদিও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কাজ করছে। কিন্তু সেখানে পদ্ধতিগত বিষয় নিয়ে আমাদের অনেক প্রশ্ন রয়েছে। আমরা কিন্তু তাদের সহযোগিতা করছি। কারণ যতটুকুই সংস্কার হোক না কেন সেটা দেশের জন্য ভালো হবে বলে মনে করি। যেমন একটা বড় প্রশ্ন হচ্ছে, গণ অভ্যুত্থানটা কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে হয়নি। এখানে প্রধান স্টেকহোল্ডার হচ্ছে ছাত্র এবং জনগণ। আমরা যেটাকে বলছি ছাত্র-জনতা। ছাত্রদের যদি জনগণের অংশ ধরে নিই তাহলে জনগণ হচ্ছে গণ অভ্যুত্থানের প্রধান এজেন্ট। এখানে ঐকমত্যের কথা বলা হচ্ছে। সেটা হলো রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য। এর পেছনে একটা অনুমান কাজ করছে কমিশন এবং সরকারের। সেটা হলো রাজনৈতিক দলগুলো যেহেতু জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে সুতরাং রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই জনগণ একমত হবে। এ ধারণাটি কিন্তু ঠিক না। রাজনৈতিক দলের বাইরে বিশালসংখ্যক জনগণ রয়েছে। জনগণের আলাদা একটা ক্যাটাগরি আছে। তা যদি না থাকত তাহলে গণ অভ্যুত্থান ঘটে না। সেটা হলে বিএনপির আন্দোলনের মধ্য দিয়েই সরকারের পতন ঘটত। ওই জিনিসটা ফেল করার পরে কিন্তু জনগণ হাজির হয়েছে। এ ঐতিহাসিক সত্যটা বোঝার মতো কনসেপচুয়াল ক্লারিটি এবং সদিচ্ছা দুটোরই অভার রয়েছে আমাদের সমাজের, সরকারের এবং কমিশনেরও। তিনি বলেন, জনগণের সিংহভাগ অংশ যেসব সংস্কার বিষয়ে একমত হবে, সব রাজনৈতিক দল যদি বিরোধিতা করে তার পরও কিন্তু আপনাকে ওই সংস্কারটা করতে হবে। এটাই নিয়ম। কিন্তু সেদিকে সরকার যাচ্ছে না।

সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে এনসিপির দলীয় প্রস্তুতি কী হবে-প্রশ্নে তিনি বলেন, সাংগঠনিক কমিটি ও নিবন্ধন নেওয়া এ দুটো কাজ একসঙ্গে এগিয়ে নিচ্ছি। এসবের মধ্য দিয়ে একই সঙ্গে নির্বাচনেরও প্রস্তুতি নিচ্ছি। নির্বাচন প্রশ্নে প্রাথমিকভাবে আমরা আলাদা একটা বলয় হতে চাই, একটা সেন্টার হতে চাই। নিজেরা ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চিন্তা করছি। আমাদের যারা সম্ভাব্য প্রার্থী তারা ইতোমধ্যে এলাকায় কিছুটা গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেছেন। পাশাপাশি সমাজে যারা গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি, মধ্যবয়স্ক, কিংবা আমাদের চেয়ে একটু সিনিয়র এ ধরনের মানুষকে পিক করার চেষ্টা করছি। নির্বাচনে জোট করার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে জোট যদি করতেই হয় তাহলে আমাদের নেতৃত্বেই জোট হবে। আমরা অন্য কারও জোটে যুক্ত হব সেটা হয়তো হবে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এলাকায় যখন আমাদের নেতারা যাচ্ছেন তখন তারা পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মুখোমুখি হচ্ছেন। শোডাউন বলেন, টাকার ছড়াছড়ি বলেন, মাসল পাওয়ার বলেন। এসবের সঙ্গে তাদের ফাইট করতে হচ্ছে। সবাই সবকিছু করবে আর আমরা নতুন বন্দোবস্তের নামে কিছুই করতে পারব না, এটা ঠিক না। এ ক্ষেত্রে পুরোনো বন্দোবস্তের সঙ্গে আমাদের ফাইট দিতে হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন বন্দোবস্তকে স্টাবলিশ করতে হচ্ছে।

নতুন বন্দোবস্তের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, মাসল পাওয়ারের রাজনীতি করব না, চাঁদাবাজির রাজনীতি করব না, মনোনয়ন বাণিজ্য করব না, অন্তঃকোন্দলে ৭০-৮০ জন নিহত হয় এ ধরনের রাজনীতি করব না। এর মানে এই নয় যে, আমরা একেবারে গান্ধীবাদী হয়ে বসে থাকব। তাহলে তো রাজনীতিই হবে না। আমরা অবশ্যই শোডাউন করব। আমার যদি এলাকায় ৫ হাজার মানুষকে নিয়ে হাঁটার সক্ষমতা থাকে তাহলে কেন হাঁটব না। এটা নিয়ে আমি জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছি নাকি তাদের মনে ভয় ধরাচ্ছি এটা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা পুরোনো রাজনীতির কিছুটা খোলস নিচ্ছি কিন্তু তার মধ্যে নতুন কনটেন্ট যোগ করছি।

নতুন দল হিসেবে সাইবার জগতে নানা ধরনের আক্রমণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের যারা থ্রেট মনে করছে তাদের অনেকেই সংঘবদ্ধভাবে সাইবার জগতে আক্রমণ চালাচ্ছে। বিশেষ করে আমাদের যেসব নারী নেত্রী আছেন তাদের বিরুদ্ধে ভয়ংকর বুলিং করা হচ্ছে। অনেককে থ্রেট দেওয়া হচ্ছে। প্রাণনাশের আশঙ্কা যেসব বুলিংয়ের মধ্যে আছে সেগুলোর বিষয়ে সরকারের খুব শক্ত অবস্থান নেওয়া উচিত। সমাজমাধ্যমে আমাদের ইতিবাচক ইমেজ ধারণ করতে হবে। সেটা নিয়ে কাজ করছি। তবে পেইড আক্রমণ হয়তো আমরা ঠেকাতে পারব না।

নিজেদের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে সারোয়ার তুষার বলেন, ভবিষ্যতে এনসিপি বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দল হবে। কারণ আমাদের নেতৃত্বেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। প্রত্যেকটা সময়ের একটা ফসল থাকে। এনসিপি হচ্ছে এই সময়ের ফসল। বর্তমানে বড় দলগুলোর সঙ্গে আমাদের দলের নাম জোরেশোরে উচ্চারিত হচ্ছে। এটা খুবই স্বাভাবিক।

নির্বাচন নিয়ে মাইনাস ফর্মুলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এগুলো হচ্ছে অমূলক চিন্তা। বিএনপির তরফ থেকেই মাইনাস ফর্মুলার বিষয়টা বারবার বলা হচ্ছে। সময়টাকে ঠিকমতো ধরতে না পারার কারণে এ ধরনের অভিযোগ আসে। যখনই আপনি মাইনাসের কথা বলেন তখন আওয়ামী লীগকে ভিকটিমের মর্যাদা দেন। আমরা মনে করি বাংলাদেশে রাজনীতি মাইনাস ছিল গত ১৫ বছর। আওয়ামী লীগের অ্যাজেন্ডা ছিল ওয়ান ইলেভেনের এক্সটেনশন। তিনি বলেন, এ অভ্যুত্থানের পরে রাজনীতিটা প্রবলভাবে কামব্যাক করেছে। এটা একেবারে নজিরবিহীন। সব দল এখন ব্যাপকভাবে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কারণে বিএনপির মধ্যে কোন্দল হচ্ছে। কিন্তু এক দলের সঙ্গে অন্য দলের এটা হচ্ছে না। তাই এখন যে কোনো ধরনের মাইনাসের আলোচনাটা একেবারে অপ্রাসঙ্গিক।

গণ অভ্যুত্থান নাকি বিপ্লব-এনসিপির কাছে এ প্রশ্নের উত্তর কী? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, গণ অভ্যুত্থান আর বিপ্লব মুখোমুখি কোনো বিষয় না। আমরা যখন বলতে চাই এটা বিপ্লব না তখন রুশ বিপ্লব বা চীন বিপ্লবের বিষয়টা মাথায় রেখে বলছি। আমরা কিন্তু ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছি। পৃথিবীর যেসব রাষ্ট্রকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে মানি তারা প্রত্যেকেই কিন্তু বিপ্লবের ফসল। আমরা একটা গণতান্ত্রিক বিপ্লবের পর্যায়ে আছি। বিপ্লবটা শুরু হয়ে গেছে। এর মধ্যে অনেক চড়াই-উতরাই আছে। উত্থানপতন আছে। অ্যাবসলিউটলি গণতান্ত্রিক বিপ্লবের যে রোডম্যাপ সে রোডম্যাপেই আছি। এর সঙ্গে অভ্যুত্থানের কোনো বিরোধিতা নেই। কোনো কোনো জায়গায় বিপ্লব সশস্ত্র কায়দায় হয়, কোনো জায়গায় ভ্যানগার্ড পার্টির আন্ডারে হয়। এখানে গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে হয়েছে। তাই এখানে আলাদা করে কিছু দেখি না।

এই বিভাগের আরও খবর
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
সর্বশেষ খবর
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ