শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:০২, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫

উত্তাল সারা দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
উত্তাল সারা দেশ

মাগুরায় আট বছরের শিশু ধর্ষণে জড়িত অপরাধীদের শাস্তির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে দেশ। ক্ষোভ-প্রতিবাদে সারা দেশে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, মানববন্ধন করেছেন শিক্ষার্থী, শিক্ষকসহ সচেতন নাগরিক সমাজ। এ ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন। কন্যাশিশু ও নারী নির্যাতন-নিপীড়নের ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরাম। জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের ২০৬টি সদস্য সংগঠনের পক্ষে সভাপতি ড. বদিউল আলম মজুমদার ও সহসভাপতি শাহীন আক্তার ডলি এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন। শিশু ও নারী ধর্ষণের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ)। ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের জরুরি পদক্ষেপ দাবি করে বিবৃতি দিয়েছে সংস্থাটি। নারী ও শিশু ধর্ষণ এবং নির্যাতনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)। গতকাল সংগঠনের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান এক বিবৃতিতে এ কথা জানান। মাগুরা প্রতিনিধি জানান, শিশু ধর্ষণের আসামিদের ফাঁসির দাবিতে গতকাল বেলা ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত আদালত চত্বরে অবস্থান নেয় মাগুরার ছাত্র-জনতা। ধর্ষকের ফাঁসির আদেশ না হওয়া পর্যন্ত তারা কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। এর আগে সকালে শহরে বিক্ষোভ মিছিল শেষে তারা মাগুরা চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নেয়। পরে তারা ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করেন। সমাবেশে মাগুরা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শায়েদ হাসান টগর বলেন, আমরা কথা দিচ্ছি ধর্ষকদের পক্ষে মাগুরার কোনো আইনজীবী আদালতে দাঁড়াবে না।

আন্দোলনকারীরা রাস্তার ওপর জোহরের নামাজ আদায় করেন। এ সময় সেনাসদস্যরা সেখানে এসে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলেন। সেনাসদস্যদের আশ্বাসে আন্দোলনকারীরা ওই স্থান থেকে সরে গিয়ে শহরের ভায়না মোড়ে মাগুরা-ঢাকা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে রাস্তার দুই পাশে দীর্ঘ যানজট দেখা যায়। মাগুরা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী কমিটি এক জরুরি সভা ডেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ধর্ষণের ঘটনায় আসামিদের পক্ষে কোনো আইনজীবী আদালতে দাঁড়াবে না। ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনায় বিক্ষোভ, মিছিল, সমাবেশে উত্তাল ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ধর্ষণ প্রতিরোধ ও ধর্ষকের প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিতের দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছেন বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সমাবেশ করেছেন শিক্ষকরাও। গতকাল প্রথম প্রহর থেকেই বিক্ষোভ শুরু হয় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে।

প্রথম প্রহরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ ঘোষণা করেন। হল থেকে নারী শিক্ষার্থীরা বের হয়ে এসে বিক্ষোভ করেন। সকাল থেকেই বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ধর্ষকের বিচারের দাবিতে নিজ নিজ বিভাগের ব্যানারে বিক্ষোভ করেন। এ ছাড়াও ধর্ষণের প্রতিবাদে ও ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকরের দাবিতে শিক্ষার্থীদের লাঠিমিছিলসহ একাধিক বিক্ষোভ হয় ক্যাম্পাসে। গতকাল পর্যন্ত ধর্ষকের বিচার দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দিয়ে লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দা লাসনা কবির বলেন, আমরা দৃষ্টান্তমূলক কোনো শাস্তি এখন পর্যন্ত দেখতে পাইনি। আমরা যদি ধর্ষকদের উপযুক্ত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে পারি, তাহলে ধর্ষকরা ভয় পেয়ে আর অপরাধ করবে না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাব্বির আহমেদ বলেন, সারা দেশে নারীদের ওপর ধর্ষণের নামে যে নারকীয় নির্যাতন চলছে তার জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বেলা ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার সামনে নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ সমাবেশ করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। এ সময় সারা দেশে অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনায় নারী উপদেষ্টার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক তাসনীম মাহবুব সিরাজ।

তিনি বলেন, নারী উপদেষ্টারা কোথায়? তারা তো স্বপ্রণোদিত হয়ে মামলা করতে পারেন। নারী বিচারক, আইনজীবীরা এটা করতে পারেন। কিন্তু কজন করছেন। নারী উপদেষ্টারা কী আদৌ আছেন? দেশে কী ঘটছে, ওনারা কী সে ব্যাপারে সচেতন? ওনারা তো এগিয়ে আসতে পারেন, সরকারকে চাপ প্রয়োগ করতে পারেন। কিন্তু সেরকম কোনো উদ্যোগ দেখছি না।

তিনি বলেন, অনেকে এখন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চাচ্ছেন। আমি বারবার লিখছি, আমি ওনার পদচ্যুতি চাই। এ ছাড়াও আইন উপদেষ্টা; ওনার ব্যাপারে যত কম বলা যায়, ততই ভালো। ওনারা কী করছেন? আমরা একটা জবাবদিহিমূলক সরকার কেন পাচ্ছি না? প্রশ্ন তোলেন তিনি। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন বলেন, পরিবার থেকে শুরু করে জনপরিসরে নারীদের ওপর যে নিপীড়ন, তা হঠাৎ করা হয়েছে বলার সুযোগ নেই। নির্যাতন হচ্ছে একধরনের ক্ষমতার বিস্তার।

উত্তাল সারা দেশ

বিশেষ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে ধর্ষণে জড়িতদের বিচারের দাবিতে মুখে লাল কাপড় বেঁধে গতকাল বিক্ষোভ কর্মসূচি ও মানববন্ধন করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেন তারা। ঢাকা মেডিকেলের মিলন চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আসেন শিক্ষার্থীরা। পরে তারা সেখানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।

আমাদের প্রতিনিধিরা জানান, সম্প্রতি সংঘটিত ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনার প্রতিবাদে মধ্যরাতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। তারা ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসির দাবিও জানান। গত শনিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে একটি মিছিল বের করেন তারা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকসংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে গিয়ে অবস্থান নেয়। সেখানে শিক্ষার্থীরা রাত আড়াইটা থেকে তিনটা পর্যন্ত মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন। এতে সড়কের উভয় লেনে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণ শিক্ষার্থীরা অন্তর্বর্তী সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে ধর্ষকদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান এবং নারী ও সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান।

শিশু ধর্ষণের বিচার দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। ক্লাস বর্জন করে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে সড়ক অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা। গতকাল দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে এ দাবি জানানো হয়। ক্যাম্পাসের প্যারিস রোডে একত্র হয়ে এক ঘণ্টা ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে ধর্ষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে নারীর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদ জানিয়েছে শিক্ষক নেটওয়ার্ক। এতে সমাজে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত ও ধর্ষক-নিপীড়দের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়।

ধর্ষণের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের দ্রুত সময়ে সর্বোচ্চ শাস্তি কার্যকরের দাবিতে শনিবার মধ্যরাতে বিক্ষোভ করেছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় মাগুরায় শিশুর ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে তারা মিছিল করে। গত শনিবার রাত আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা বাইরে বেরিয়ে আসেন। তাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে খান বাহাদুর আহসানউল্লাহ হল। বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন হলের শিক্ষার্থীরা তাদের সঙ্গে যোগ দেন। পরে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন চত্বর ও হল প্রদক্ষিণ করে হাদি চত্বরে জড়ো হন। কুমিল্লা নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা। গতকাল নগরীর কান্দিরপাড় পূবালী চত্বরে এ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে। এ সময় ধর্ষণবিরোধী স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে পুরো নগরী।

ধর্ষকদের ফাঁসির দাবিতে নেত্রকোনায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে সামাজিক সংগঠনগুলো। গতকাল শহরের মোক্তারপাড়া পুরাতন কালেক্টরেট প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচিতে জমায়েত হয় নানা শ্রেণিপেশার মানুষ। পরে ডিসি কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন তারা। বিক্ষোভে বক্তব্য দেন জেলা নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সম্পাদক আলপনা বেগম, সাবেক সম্পাদক কোহিনূর বেগম প্রমুখ।

গাজীপুরের শ্রীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছে স্কুলশিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা। উপজেলার মডেল থানার মূল ফটক থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে মাওনা-শ্রীপুর আঞ্চলিক সড়কের বিভিন্ন স্থান প্রদক্ষিণ করে থানা চত্বরে এসে শেষ হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য ডেডলক
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
সর্বশেষ খবর
সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা জানাল আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা জানাল আইএসপিআর

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর
গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ
রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি
চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত

দেশগ্রাম

হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত

সম্পাদকীয়