শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৯, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

তরুণদের মূল্যায়ন করতে না পারলে ব্যর্থ হব

সামান্তা শারমিন
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের মূল্যায়ন করতে না পারলে ব্যর্থ হব

নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। জন্মস্থান ঢাকা। পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্বদ্যিালয়ের চারুকলার ভাস্কর্য বিভাগে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। দেশের সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ৩৬ জুলাইয়ের চেতনা নিয়ে আপনারা এগোচ্ছেন। এই পথ চলা এখন পর্যন্ত কেমন মনে হচ্ছে?

সামান্তা শারমিন : জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে ব্যাপক মানুষের অংশগ্রহণ বিপুল আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেছে। আমাদের এই জনগোষ্ঠীর নানা প্রান্তে বঞ্চিত অনেক মানুষ আছেন। বাংলাদেশের মানুষের একটা লাইফ লং স্ট্রাগল আছে। ৫৩ বছর ধরে তাদের রাষ্ট্র গঠনের স্ট্রাগলটা করতে হচ্ছে। নানা বাধার মুখে তাদের এই অর্জনগুলো পিছিয়ে যাচ্ছে। সংগ্রামের মধ্য অর্জিত যে অর্জন সেটাও পাওয়া যায় না কখনো কখনো। উদাহরণ হিসেবে ৯০ সালকে দেখতে পারি। স্ট্রাগলের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল গণতান্ত্রিক একটি রূপরেখো। সেটা সফল হয়নি। ২৪-এ এসে ৫৩ বছরের জঞ্জাল, তার বিপক্ষে মানুষের দাঁড়ানো, এর মানে হচ্ছে এই জঞ্জালকে সরিয়ে নতুন একটি ব্যবস্থা কায়েম করতে হবে। এটা একটা বিশাল প্রত্যাশার চাপ। সেই সঙ্গে এটা একটা কর্মযজ্ঞের চাপও বটে। প্রথমে আমরা নাগরিক কমিটি করেছিলাম। পরে মানুষের প্রত্যাশা অনুযায়ী নাগরিক পার্টি করতে হয়েছে। দুই ক্ষেত্রেই কিন্তু চাপটা আছে। এখন যে রাজনৈতিক কাঠামো আছে সেটাকে বলা হয় একদলকেন্দ্রিক। কিন্তু মোটা দাগে সেটা এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক। আবার এক দলমুখী। এই কাঠামোটা পুরোপুরি জনবিরোধী। জনগণের পক্ষ থেকে এ নিয়ে আমাদের ওপর চাপ রয়েছে। এই কাঠামো আমূল পরিবর্তন করতে হবে। ৩৬ জুলাই আন্দোলনে যাঁরা শহীদ হয়েছেন, তাঁদের একটা দায় আমাদের ওপর রয়েছে। সেই দায়টাও বোধ করি। এসবের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা স্থায়ীভাবে কী পরিবর্তন করতে পারলাম, এ ধরনের বোধের মধ্য দিয়ে আপাতত যাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : একটি নতুন স্বপ্নের রাজনৈতিক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হয়েছেন। দায়িত্বটা কেমন বলে মনে করছেন?

সামান্তা শারমিন : অনেক ধরনের জুলুমের মধ্য দিয়ে আমরা এসেছি। আমাদের অনেকেরই দীর্ঘ রাজনৈতিক লড়াই আছে। আমাদের অতীত দেখলে দেখা যাবে পুরোটাই ছিল অ্যান্টি ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে লড়াই করে উঠে আসা। প্রথমত এটাকে একটা পরিক্রমা হিসেবে দেখছি। দায়িত্ব হিসেবে দেখছি। স্বাভাবিকভাইে একটা পদের সঙ্গে জড়িত কিছু দায়িত্ব থাকে। রাষ্ট্রের দায়িত্বকে এখানে ক্ষমতা হিসেবে দেখা হয়। এই যে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি এটাকে পরিবর্তনের চেষ্টায় আছি। রাষ্ট্রের যে ক্ষমতা সেটাকে দায়িত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছি। আমাদের যে পদবি আছে সেটাকেও ক্ষমতা হিসেবে না দেখে দায়িত্ব হিসেবে দেখতে চাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এ ধরনের দায়িত্বশীল পদধারীদের প্রতি ভিন্ন ভিন্ন পথ ও মতের মানুষদের তীক্ষ্ম পর্যবেক্ষণ থাকে আপনি সেগুলো কীভাবে সামাল দেবেন?

সামান্তা শারমিন : বাংলাদেশে যত ধরনের পথ ও মত আছে সেগুলোকে ধারণ করাটা কঠিন। আমাদের দেশে কোনো রাজনৈতিক দল এটা ধারণ করতে পারেনি। নাগরিক মর্যাদার কথা বলেছি। যদিও নাগরিক কথাটি শুনলে মনে হয়, একজন নাগরিকের কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু নাগরিক একটা আইডিয়া বা স্টেট। রাষ্ট্র যদি ফাংশনারি না হয় নাগরিক মর্যাদা এখানে কখনোই প্রতিষ্ঠা করা যাবে না। আদায় করা যাবে না। সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সবকিছুর ঊর্ধ্বে কোনো কিছুকে স্থান দেওয়া। এবারের আন্দোলনে সেটা করতে পেরেছি। বাংলাদেশকে আমরা বারবার বলছি এটা একটা আধুনিক রাষ্ট্র। কিন্তু এটা কোনোভাবেই রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠেছে কি না? এই জায়গাটা যদি আমরা ফোকাস করি তাহলে দেখব আমাদের যে নাগরিক মর্যাদা সেটা নেই এবং কখনো হওয়ারও ছিল না। বাংলাদেশ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কোনো ধরনের পদক্ষেপ, গ্রহণযোগ্য কোনো কর্মসূচি, পরামর্শ কোনো দলই ওই অর্থে নেয়নি। বাংলাদেশ এত স্ট্রাগলিং একটা দেশ, বিশেষ করে সাউথ এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ হিসেবে দেখতে হবে। কিন্তু পুরো বিশ্বে আমাদের দেশের তেমন কোনো গুরুত্ব নেই। রাজনৈতিকভাবে ও জিও-পলিটিক্যালির কোনো গুরুত্ব নেই। পুরো রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তন করতে হলে ঐক্য খুবই জরুরি। আমার জায়গা থেকে এটা অবশ্যই গুরুদায়িত্ব বলে মনে করি। বিদ্যমান যত মতাদর্শ আছে তাদের প্রতি সহনশীল না হলে এক টেবিলে বসতে পারব না। এ ক্ষেত্রে যেসব ফ্যাসিস্ট এলিমেন্ট আছে সেসব দূরে ঠেলে দিয়ে একত্র করার যে উপাদান আছে, সেগুলোকে নিয়ে কাজ করতে হবে।

আরেকটি প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন এ দেশের মানুষ সহ্য করবে না

অবৈধ তিনটা নির্বাচনের ট্রমা এখনো কাটেনি

আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের কথা বলছি

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন দল মানেই চ্যালেঞ্জ। আপনাদেরও সে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। কিন্তু আপনাদের চ্যালেঞ্জের মধ্যে তরুণ সমাজের আস্থার বিষয়টাও যুক্ত। সেটাকে কীভাবে জয় করতে চান?

সামান্তা শারমিন : তরুণদের আস্থার বিষয়টা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের বড় বড় পরিবর্তনের জন্য আকাঙ্ক্ষার যে লড়াই সেখানে এগিয়ে এসেছেন তরুণরা। অবশ্যই রাজনৈতিক জনগোষ্ঠী বড় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। কিন্তু সবচেয়ে বেশি এগিয়ে এসেছে তরুণ অংশ, শিক্ষার্থীদের অংশ। কারণ মাঠের লড়াই তো তাদেরই করতে হয়। মাঠের লড়াই যখন শেষ হয়ে যায় পরিবর্তনের সময়টা আসে তখন কারা ক্রীড়নক হিসেবে এগিয়ে যায়? বারবার দেখি যারা একটু বর্ষীয়ান, অনেক দিন ধরে রাজনীতি করছেন তাঁরা এগিয়ে যান। কিন্তু অনেক দিন ধরে রাজনীতি করা- এটা তো কোনো মানদণ্ড হতে পারে না। অভিজ্ঞতার জায়গার কথা যদি বলি, ১৫ বছরে নানান ধরনের অভিজ্ঞতার মানুষকে দেখেছি নানান ধরনের তৎপরতার সঙ্গে জড়িত হতে। কিন্তু মোটা দাগে দেখিনি তারা বাংলাদেশের মানুষকে নাড়া দিতে পেরেছেন। যেভাবে তরুণরা নাড়া দিতে পারলেন। আবু সাঈদ, তাঁর বয়স ছিল ২৬ বছর। তাঁর বুকের রক্তই শেষ পর্যন্ত একটি পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখার জায়গা তৈরি করেছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর সবাই ছিলাম বিমর্ষ। কীভাবে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ এই জগদ্দল পাথর দূর করা সম্ভব- এ নিয়ে আমরা নিজেরাও হতাশাগ্রস্ত ছিলাম কিছু মাত্রায়। কিন্তু এটাকে আবার চাঙা করলেন, মানুষের মনে আশার সঞ্চার করলেন, সম্ভাবনাটা দেখালেন ছাত্র-তরুণরা। জনতার যে তরুণ অংশ তারাই করল। হয়তো তাদের অভিজ্ঞতা কম থাকতে পারে, বোঝাপাড়ায় হয়তো অনেক বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদের চেয়ে পিছিয়ে থাকবে কিন্তু তাদের যে কর্মতৎপরতা এবং উদ্দেশ্য সফল করার যে মাত্রা সেটাকে যদি অস্বীকার করতে থাকি তাহলে আবারও তরুণদের সঙ্গে সেই প্রতারণাটা করা হবে। এজন্য অভ্যুত্থানের পর থেকে তরুণ সমাজকে টার্গেট করে এসেছি। তাদের একনলেজ করে এসেছি শুধু এই অভ্যুত্থানের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে নয়। বাংলাদেশের যে চালিকাশক্তি সেটাকে যদি দেখি বাংলাদেশে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ তরুণ। এই তরুণ জনগোষ্ঠীর বেশির ভাগ অংশ প্রবাসে আছে। তাদের রেমিট্যান্স দিয়ে দেশের বড় চাহিদা পূরণ হচ্ছে। শিক্ষার্থীরাও কিন্তু বাইরে পড়তে গিয়ে কষ্ট করছে। বাংলাদেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার আছেন। তাঁদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। তাঁরা বাংলাদেশকে বিশ্বের সঙ্গে কানেক্ট করছেন। তাঁদের কেউ রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করতে পারেনি। তাঁরা যে আছেন, তাঁরা যে বড় সংখ্যক, রাজনৈতিকভাবে তাঁরা যে ভয়েস, সেটা একনলেজ করা হয়নি। পড়ন্ত প্রায় দুর্বল প্রকৃতির এই রাষ্ট্রকাঠামোর মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা নিজেদের প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছেন। এই অদম্য স্পিরিট শুধু জুলাই অভ্যুত্থান না তার আগেও দেখা গেছে। বিদ্যমান রাজনৈতিক ব্যবস্থা তাদের মূল্যায়নের কোনো সুযোগ নেয়নি। এই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমাদের সেই সুযোগটা এসেছে। তাদের নিয়ে পরিকল্পনা করা, তাদের রাজনৈতিক দিশা দেখানো, তারা যেন রাজনীতিতে আসে, তাদের মতামতগুলো যেন আমরা পাই সেটা নিশ্চিত করা আমাদের টপ মোস্ট প্রায়োরিটি। দলগত হিসেবে তাদের গুরুত্ব আমাদের কাছে আরও বেশি। তরুণদের যদি মূল্যায়ন করতে না পারি তাহলে আমরা ব্যর্থ হব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা ব্যর্থ হলে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কোন দিকে যাবে বলে মনে করেন?

সামান্তা শারমিন : এবারের অভ্যুত্থান যদি সফল না হয়, রাষ্ট্রকাঠামো যদি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন না হয় তাহলে হয়তো এই তরুণরা আরও একবার হতাশ হবেন। এটা আমাদের জন্যও বড় হতাশার জায়গা হবে। ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে বাংলাদেশ এ ধরনের হতাশায় নিমজ্জিত হয়েছে। আবার উঠেও দাঁড়িয়েছে। আমরা যদি ব্যর্থ হই তাহলে পরবর্তী জেনারেশনের ওপর দায়িত্বটা পড়বে সফল হওয়ার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্বাধীনতার পর গতানুগতিক রাজনীতির একই ধারা চলে আসছে। সেই জায়গা থেকে আপনারা নতুনত্ব কি আনার পরিকল্পনা করেছেন?

সামান্তা শারমিন : সার্ভিস পলিটিক্স এবং রাইটবেইজ পলিটিক্স, এই জায়গাগুলো ফোকাস করছি। এখানে নানান মতাদর্শভিত্তিক দল আছে। ইতিহাস দিয়ে বা ইতিহাসের কোন পয়েন্ট নিয়ে রাজনীতি করার দল আছে। কিন্তু আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হলে- বাংলাদেশকে একত্র করা। মতাদর্শ যা-ই হোক দেশটাকে যদি ঠিকমতো রাখতে না পারি তাহলে হ্যাম্পারড হব। এটা হলো বেসিক জায়গা। আমরা যদি আমাদের দায়িত্ব পালন করতে পারি তাহলে বাংলাদেশের একটা গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পাব। তৃণমূল থেকে নেতা হওয়ার প্রসেসটা যেন থাকে সেই ব্যবস্থা করতে চায়। তারা যেন দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন, সেই স্বপ্নটা অন্তত দেখতে পারেন, সেটায় গুরুত্ব দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা নতুন। কিন্তু রাজনীতির মাঠে পুরোনো দলগুলোর শক্তিশালী অবস্থান রয়েছে। তাদের সঙ্গে আপনাদের রাজনৈতিক পালসের সমন্বয় বা প্রতিযোগিতা কীভাবে এগোতে পারে বলে মনে করেন?

সামান্তা শারমিন : পুরোনো দলগুলোর রাজনৈতিক সেটআপ রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। এর মাধ্যমে তারা নির্বাচনি মাঠে ক্রীড়নক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। নতুন দল হিসেবে চায় এখানে বহুদলীয় গণতন্ত্র থাকুক। তাহলে পার্লামেন্টে একছত্র আধিপত্য থাকবে না। দলগুলোর ভিতরে দক্ষতার বিষয়টি গুরুত্ব পায় না। রাজনৈতিক বিষয়টি গুরুত্ব পায়। এই জায়গাগুলোতে পরিবর্তনের কথা বলছি। এই কথার প্রতিফলন সংসদে গিয়েও পড়বে যদি মানুষ আমাদের নির্বাচনে বিশ্বাস করে দেখে। পুরোনো রাজনৈতিক দলগুলোর বিদ্যমান অবস্থার পরিবর্তন করতে হবে। এটা পরিবর্তন করে তারা মানুষের কাতারে আসুক।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনে জাতীয় নির্বাচনের মতো গুরুত্বপূর্র্ণ বিষয় রয়েছে। কিন্তু সেই হিসেবে আপনাদের দলীয় অবস্থান একেবারেই অপরিপক্ব। নির্বাচনের ওই চ্যালেঞ্জ কীভাবে মোকাবিলা করবেন?

সামান্তা শারমিন : আমাদের অপরিপক্বতা কিছু আছে। কারণ আমাদের দলের বয়স এক সপ্তাহের মতো হয়েছে। প্রান্তিক এলাকায় আমাদের দলটাকে ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ করতে হবে। এই কাজের প্রতি বেশি মনোযোগী হব। বাংলাদেশের মানুষের কাছে যে অপশন এসেছে বা সম্ভাবনা এসেছে সেটা যেন সবার কাছে পৌঁছায়। আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের কথা বলছি। সংবিধান পরিবর্তন করা প্রয়োজন সেটা আমাদের সবাইকে একনলেজ করতে হবে। যারা এটা করছেন না, তারা অভ্যুত্থানকে একরকম অস্বীকার করছেন বলে আমাদের কাছে প্রতীয়মান হয়। যদি এবার গণপরিষদ নির্বাচন না হয় তাহলে আমরা এসে সেটা করব। আমাদের চেষ্টা থাকবে এবার থেকেই। যে লক্ষণীয় পরিবর্তনগুলো আনা দরকার সেটা এবারের নির্বাচন থেকেই হবে। কারণ বাংলাদেশের মানুষ তিনটা অবৈধ নির্বাচন দেখেছে। সেই ট্রমা এখনো যায়নি। আরেকটি প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন এ দেশের মানুষ সহ্য করতে পারবে না। সামনের যে নির্বাচন হবে সেটা অ্যাবসুলেট ফেয়ার হবে সেটা বারবার বলছি। সামনের নির্বাচনের মধ্য দিয়েই আমাদের রাজনীতির সংস্কৃতি নতুন ধারায় এগোবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ক্ষমতাসীন অন্তর্বর্তী সরকারের সাত মাসকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

সামান্তা শারমিন : এই সরকারের প্রতি আশা-আকাঙ্ক্ষার পারদ আরও অনেক ওপরে ছিল। একটা ম্যান্ডেট তারা পেয়েছে যে সরকার হিসেবে আছে। আমরা যা যা আশা করেছিলাম তা ওই মাত্রায় পাইনি। এখনো নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে আমাদের কথা বলতে হচ্ছে। সংস্কার কার্যক্রমের জন্য বিপ্লবী স্পিরিটটা চেয়েছিলাম।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈষম্যহীন দেশ গড়ার ক্ষেত্রে পার্টি পলিটিক্স কতটা ইতিবাচক বা নেতিবাচক হতে পারে?

সামান্তা শারমিন : পার্টি পলিটিক্সটা আমাদের দেশে ভোটকেন্দ্রিক। একবিংশ শতাব্দীতে এসে ভোট কখনো গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে পারবে না। ভোটের রাজনীতির জায়গাটা আমরা পরিবর্তন করতে চাচ্ছি। কাজ করার আরও অনেক জায়গা রয়েছে। সিভিল সোসাইটিকেও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ভূমিকা পালন করতে হবে। কোন পার্টি ক্ষমতায় গেল এটা তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হবে না। সমালোচনা করবেন চাঁছাছোলা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশকে ভবিষ্যতে কোন স্থানে দেখতে চান?

সামান্তা শারমিন : দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই আমরা ঢাকাকে ভবিষ্যতে রাজনৈতিক হাব হিসেবে দেখতে চাই। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ পুরো বিশ্বে একটা ভোটিং পাওয়ার হিসেবে থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নামাজের শিক্ষায় উজ্জীবিত হয়ে রাষ্ট্র গঠন
নামাজের শিক্ষায় উজ্জীবিত হয়ে রাষ্ট্র গঠন
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সর্বশেষ খবর
আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ
আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি
বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু
নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী
জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি
শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন
তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা
কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!
ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের
কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি
ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি

৫৫ মিনিট আগে | হাটের খবর

১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত
কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে প্রতিবন্ধী তরুণীর লাশ উদ্ধার, আটক ১
টঙ্গীতে প্রতিবন্ধী তরুণীর লাশ উদ্ধার, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন
৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা