শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

কাচের অদৃশ্য দূষণ

♦ শতাব্দীর পর শতাব্দী অবিকৃত থেকে মাটির উর্বরতা কমায় ♦ ভাঙা কাচ মানুষ পশুপাখি ও জলজ প্রাণীর জন্য বিপজ্জনক
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কাচের অদৃশ্য দূষণ

কাচকে পরিবেশবান্ধব উপকরণ ভাবা হলেও অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনার অভাবে এটি ধীরে ধীরে নীরব দূষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। শহরাঞ্চলের উষ্ণতা বাড়াচ্ছে কাচের ভবন। অবহেলায় ফেলে রাখা বা ব্যবহৃত কাচ বাড়াচ্ছে বিপদ। গৃহস্থালি, নির্মাণ, শিল্প ও কৃষি খাতে ব্যবহৃত কাচের সঠিক ব্যবস্থাপনা না থাকায় এটি মাটিতে মিশে উর্বরতা নষ্ট করছে, দুর্ঘটনার ঝুঁকি তৈরি করছে, গ্রিন হাউস ইফেক্ট বাড়াচ্ছে এবং সামগ্রিকভাবে জলবায়ু পরিবর্তনে নেতিবাচক ভূমিকা রাখছে। এমন পরিস্থিতিতে কাচের ব্যবহারে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ও সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়নে জোর দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

বাড্ডার বিভিন্ন বাসাবাড়ি থেকে বর্জ্য সংগ্রহ করে সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশনে (এসটিএস) জমা করেন ইয়াছিন। বর্জ্য হাতড়ে প্লাস্টিক, পুরনো ব্যাটারিসহ বিক্রয়যোগ্য জিনিসপত্র আলাদা করে ভাঙারির দোকানে বিক্রি করেন। বর্জ্য হাতড়াতে গিয়ে মাঝেমধ্যেই ভাঙা কাচে কেটে যায় হাত। তবে থামে না কাজ। ক্ষত নিয়েই প্রতিদিন রোগ-জীবাণুভরা ময়লা হাতড়ে যান তিনি। তবে বিক্রির জায়গা না থাকায় বর্জ্য থেকে কখনো ভাঙা কাচ আলাদা করেন না ইয়াছিন। এসটিএস থেকে এগুলো চলে যায় ল্যান্ডফিলে। নগরের এই বর্জ্যকর্মী বলেন, অনেকেই কাচের বোতল, ভাঙা কাচ আবর্জনার সঙ্গে ফেলেন। কেউ কেউ কাগজে মুড়িয়ে ফেলেন। এতে মাঝেমধ্যেই হাত-পা কাটে। কাচের বোতল অনেক ভাঙারির দোকানে বিক্রি করা যায়। তবে ভাঙা কাচ কেনে না। তাই এগুলো সংগ্রহ করা হয় না।

গবেষণার তথ্য বলছে, ক্ষতিকর প্লাস্টিক বর্জ্য মাটিতে মিশতে যেখানে ২০ থেকে ৪৫০ বছর লেগে যায়, সেখানে কাচবর্জ্য মাটিতে মিশতে লাগে প্রায় ১০ লাখ বছর। জৈব উপাদান না থাকায় কাচ কখনো পচে না। তাই ব্যবস্থাপনায় অবহেলা করলে পরিবেশের জন্য ভয়াবহ হুমকি বয়ে আনবে কাচ। এটা শতাব্দীর পর শতাব্দী অবিকৃত থেকে মাটির উর্বরতা কমায়। ভাঙা কাচ মানুষ, পশুপাখি ও জলজ প্রাণীর জন্য বিপজ্জনক। এ ছাড়া কাচের তৈরি বহুতল ভবন বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে। শহরে হিট আইল্যান্ড বাড়াচ্ছে।

কাচের অদৃশ্য দূষণএ ব্যাপারে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি)-এর সভাপতি ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর এবং পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, তাপ ধরে রাখতে কাচের ভবন তৈরি করা হয় শীতপ্রধান দেশে। কাচ সূর্যের তাপ ভবনের ভিতরে প্রবেশ করতে দেয় কিন্তু বাইরে বের হতে দেয় না। এতে ভবনের ভিতরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। ফলে তাদের রুম হিটার চালাতে হয় না। বাংলাদেশের আবহাওয়ায় কাচের ভবন তৈরি হলো উল্টোপথে হাঁটার মতো। এতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের ব্যবহার আরও বাড়াতে হয়। বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ে। বেশি জীবাশ্ব জ্বালানি পোড়াতে হয়। সূর্যের আলো প্রতিফলিত করায় কাচের বিল্ডিংয়ের আশপাশের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। আবার এসির কারণেও বাইরের তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি বেড়ে যায়। আগে বেসরকারি ভবনে কাচের ব্যবহার হতো, এখন সরকারি সব ভবন কাচ দিয়ে ঘেরা হচ্ছে। এজন্য এসব সরকারি অফিসে বিদ্যুৎ বিলও প্রচুর। এটা নিজের গলায় নিজে ছুরি চালানোর মতো। কাচের ভবন তৈরিতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ খুবই জরুরি।

পরিবেশবিদরা বলছেন, কাচ এমন একটি পণ্য, যা শতভাগ পুনঃব্যবহারযোগ্য। এটা গলিয়ে আবার অন্য জিনিস তৈরি করা যায়। তবে সংগ্রহের অভাবে অনেক ভাঙা ও অব্যবহৃত কাচ পরিবেশে ছড়িয়ে পড়ছে। কাচে পরিবেশ দূষণকারী উপাদান না থাকলেও এর অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার ও অব্যবস্থাপনা পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। নির্মাণ বা কৃষিকাজে ব্যবহৃত কাচের টুকরো, বোতল বা কাচের প্যাকেজিং মাটিতে মিশে গেলে গাছের মূল বৃদ্ধিতে বাধা দেয় এবং পানিধারণ ক্ষমতা হ্রাস করে। এ ছাড়া যেসব শহরে কাচের ভবন বেশি, সেখানে দিনের তুলনায় রাতেও তাপমাত্রা কমে না, যা গড় শহুরে তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। কাচের ব্যবহারে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা জরুরি। শহর উন্নয়ন পরিকল্পনায় ‘গ্লাস-রিফ্লেক্টিং’ স্থাপত্যে নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে। রিসাইক্লিং সুবিধা বৃদ্ধি ও পয়েন্ট-ভিত্তিক কাচ সংগ্রহ ব্যবস্থা চালু করতে হবে। কাচ ব্যবহারকারী শিল্প বা প্রতিষ্ঠানকে কার্বন ট্যাক্সের আওতায় আনতে হবে।

টেকসই বিল্ডিংয়ের ওপর জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির (ইউএনইপি) এক প্রতিবেদন বলছে, শক্তিসাশ্রয়ী নকশা ছাড়া কাচের ভবন উষ্ণ দেশগুলোতে শীতলীকরণের চাহিদা ৫০ ভাগ বাড়িয়ে দেয়। আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থার (আইইএ) এক প্রতিবেদন বলছে, বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণের ২৮ ভাগের জন্য দায়ী ভবন ও বিভিন্ন স্থাপনা, যেখানে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে কাচে ঘেরা উঁচু ভবনগুলো। ভারতের সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টের তথ্য বলছে, গরম আবহাওয়ায় কাচের ভবন ৩০ থেকে ৫০ ভাগ বিদ্যুৎ খরচ বাড়ায়।

জানা গেছে, দেশে কাচশিল্পের গোড়াপত্তন ঘটে ১৯৬১ সালে, উসমানিয়া গ্লাসশিট কারখানার মাধ্যমে। স্বাধীনতার পর বেসরকারি মালিকানাধীন এ প্রতিষ্ঠানটি ১৯৭২ সালে জাতীয়করণ হয়। অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে রঙিন কাচের চাহিদাও। এ চাহিদা মেটাতে এগিয়ে আসেন দেশীয় উদ্যোক্তারা। ১৯৯৭ সালে বেসরকারি খাতে প্রথম শিট গ্লাস উৎপাদন শুরু হয়। একে একে অনেক প্রতিষ্ঠান কাচ উৎপাদনে এগিয়ে আসে। এতে কাচের আমদানি-নির্ভরতা কমে আসে। সাশ্রয় হয় বৈদেশিক মুদ্রা। সব মিলিয়ে দেশে বছরে চার লাখ টনের বেশি কাচ উৎপাদন হয়। দেশের চাহিদার ৮০ শতাংশের বেশি মেটানো হচ্ছে স্থানীয় কাচ দিয়ে। তবে ব্যবহৃত কাচ ব্যবস্থাপনার অভাবে নীরবে এটা পরিবেশের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ
ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ
মৌমাছি না থাকলে কত বছর বাঁচতাম?
মৌমাছি না থাকলে কত বছর বাঁচতাম?
নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!
নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!
পানিশূন্য হওয়ার পথে কাবুল
পানিশূন্য হওয়ার পথে কাবুল
গাছও কি কথা বলে?
গাছও কি কথা বলে?
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
মহাবিপন্ন সাম্বার রক্ষায় সরকারকে বেলার চিঠি
মহাবিপন্ন সাম্বার রক্ষায় সরকারকে বেলার চিঠি
অক্টোপাস : প্রাণিজগতের বিস্ময়
অক্টোপাস : প্রাণিজগতের বিস্ময়
হারিয়ে যাওয়া স্তন্যপায়ী প্রাণী
হারিয়ে যাওয়া স্তন্যপায়ী প্রাণী
মৃগেল মাছে ভারী ধাতু
মৃগেল মাছে ভারী ধাতু
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
দূষণ ঠেকাতে গলদ্ঘর্ম
দূষণ ঠেকাতে গলদ্ঘর্ম
সর্বশেষ খবর
এসিইউ কাউন্সিলের সদস্য হলেন বাউবি উপাচার্য
এসিইউ কাউন্সিলের সদস্য হলেন বাউবি উপাচার্য

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সোহানের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছে বাংলাদেশ
সোহানের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছে বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় তিন ভাইসহ ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড
চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় তিন ভাইসহ ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জুলাই শহীদদের স্মরণে শোক র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জুলাই শহীদদের স্মরণে শোক র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল শিশুর মরদেহ
আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল শিশুর মরদেহ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামজার পাসে ফাতায়ুর গোল, জয় পেল লেস্টার সিটি
হামজার পাসে ফাতায়ুর গোল, জয় পেল লেস্টার সিটি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বান্দরবান সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, তরুণীর পা বিচ্ছিন্ন
বান্দরবান সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, তরুণীর পা বিচ্ছিন্ন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় কল্লা শহীদ (রহ.)-র বার্ষিক ওরস শুরু ১০ আগস্ট
আখাউড়ায় কল্লা শহীদ (রহ.)-র বার্ষিক ওরস শুরু ১০ আগস্ট

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান
দুই দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ’ বিষয়ক আলোচনা সভা
পীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ’ বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রসিক থেকে কেটে নেয়া ৮ ওয়ার্ড ফিরে পাওয়ার দাবি
রসিক থেকে কেটে নেয়া ৮ ওয়ার্ড ফিরে পাওয়ার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখকে ফিফা প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা
শাহরুখকে ফিফা প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ঢাকায় যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ঢাকায় যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি
নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’
‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাতে ব্যাটিংয়ে ওকস, ওভালে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানালো পুরো গ্যালারি
এক হাতে ব্যাটিংয়ে ওকস, ওভালে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানালো পুরো গ্যালারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নওগাঁয় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীর স্ত্রী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলে গ্রেফতার
প্রবাসীর স্ত্রী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মদনে ট্রলারডুবি: পাঁচ বছরেও বাস্তবায়ন হয়নি তদন্ত কমিটির সুপারিশ
মদনে ট্রলারডুবি: পাঁচ বছরেও বাস্তবায়ন হয়নি তদন্ত কমিটির সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের মেরুদণ্ড আছে বলেই সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে : ইসি সচিব
নির্বাচন কমিশনের মেরুদণ্ড আছে বলেই সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে : ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম