শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

কাচের অদৃশ্য দূষণ

♦ শতাব্দীর পর শতাব্দী অবিকৃত থেকে মাটির উর্বরতা কমায় ♦ ভাঙা কাচ মানুষ পশুপাখি ও জলজ প্রাণীর জন্য বিপজ্জনক
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কাচের অদৃশ্য দূষণ

কাচকে পরিবেশবান্ধব উপকরণ ভাবা হলেও অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনার অভাবে এটি ধীরে ধীরে নীরব দূষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। শহরাঞ্চলের উষ্ণতা বাড়াচ্ছে কাচের ভবন। অবহেলায় ফেলে রাখা বা ব্যবহৃত কাচ বাড়াচ্ছে বিপদ। গৃহস্থালি, নির্মাণ, শিল্প ও কৃষি খাতে ব্যবহৃত কাচের সঠিক ব্যবস্থাপনা না থাকায় এটি মাটিতে মিশে উর্বরতা নষ্ট করছে, দুর্ঘটনার ঝুঁকি তৈরি করছে, গ্রিন হাউস ইফেক্ট বাড়াচ্ছে এবং সামগ্রিকভাবে জলবায়ু পরিবর্তনে নেতিবাচক ভূমিকা রাখছে। এমন পরিস্থিতিতে কাচের ব্যবহারে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ও সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়নে জোর দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

বাড্ডার বিভিন্ন বাসাবাড়ি থেকে বর্জ্য সংগ্রহ করে সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশনে (এসটিএস) জমা করেন ইয়াছিন। বর্জ্য হাতড়ে প্লাস্টিক, পুরনো ব্যাটারিসহ বিক্রয়যোগ্য জিনিসপত্র আলাদা করে ভাঙারির দোকানে বিক্রি করেন। বর্জ্য হাতড়াতে গিয়ে মাঝেমধ্যেই ভাঙা কাচে কেটে যায় হাত। তবে থামে না কাজ। ক্ষত নিয়েই প্রতিদিন রোগ-জীবাণুভরা ময়লা হাতড়ে যান তিনি। তবে বিক্রির জায়গা না থাকায় বর্জ্য থেকে কখনো ভাঙা কাচ আলাদা করেন না ইয়াছিন। এসটিএস থেকে এগুলো চলে যায় ল্যান্ডফিলে। নগরের এই বর্জ্যকর্মী বলেন, অনেকেই কাচের বোতল, ভাঙা কাচ আবর্জনার সঙ্গে ফেলেন। কেউ কেউ কাগজে মুড়িয়ে ফেলেন। এতে মাঝেমধ্যেই হাত-পা কাটে। কাচের বোতল অনেক ভাঙারির দোকানে বিক্রি করা যায়। তবে ভাঙা কাচ কেনে না। তাই এগুলো সংগ্রহ করা হয় না।

গবেষণার তথ্য বলছে, ক্ষতিকর প্লাস্টিক বর্জ্য মাটিতে মিশতে যেখানে ২০ থেকে ৪৫০ বছর লেগে যায়, সেখানে কাচবর্জ্য মাটিতে মিশতে লাগে প্রায় ১০ লাখ বছর। জৈব উপাদান না থাকায় কাচ কখনো পচে না। তাই ব্যবস্থাপনায় অবহেলা করলে পরিবেশের জন্য ভয়াবহ হুমকি বয়ে আনবে কাচ। এটা শতাব্দীর পর শতাব্দী অবিকৃত থেকে মাটির উর্বরতা কমায়। ভাঙা কাচ মানুষ, পশুপাখি ও জলজ প্রাণীর জন্য বিপজ্জনক। এ ছাড়া কাচের তৈরি বহুতল ভবন বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে। শহরে হিট আইল্যান্ড বাড়াচ্ছে।

কাচের অদৃশ্য দূষণএ ব্যাপারে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি)-এর সভাপতি ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর এবং পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, তাপ ধরে রাখতে কাচের ভবন তৈরি করা হয় শীতপ্রধান দেশে। কাচ সূর্যের তাপ ভবনের ভিতরে প্রবেশ করতে দেয় কিন্তু বাইরে বের হতে দেয় না। এতে ভবনের ভিতরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। ফলে তাদের রুম হিটার চালাতে হয় না। বাংলাদেশের আবহাওয়ায় কাচের ভবন তৈরি হলো উল্টোপথে হাঁটার মতো। এতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের ব্যবহার আরও বাড়াতে হয়। বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ে। বেশি জীবাশ্ব জ্বালানি পোড়াতে হয়। সূর্যের আলো প্রতিফলিত করায় কাচের বিল্ডিংয়ের আশপাশের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। আবার এসির কারণেও বাইরের তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি বেড়ে যায়। আগে বেসরকারি ভবনে কাচের ব্যবহার হতো, এখন সরকারি সব ভবন কাচ দিয়ে ঘেরা হচ্ছে। এজন্য এসব সরকারি অফিসে বিদ্যুৎ বিলও প্রচুর। এটা নিজের গলায় নিজে ছুরি চালানোর মতো। কাচের ভবন তৈরিতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ খুবই জরুরি।

পরিবেশবিদরা বলছেন, কাচ এমন একটি পণ্য, যা শতভাগ পুনঃব্যবহারযোগ্য। এটা গলিয়ে আবার অন্য জিনিস তৈরি করা যায়। তবে সংগ্রহের অভাবে অনেক ভাঙা ও অব্যবহৃত কাচ পরিবেশে ছড়িয়ে পড়ছে। কাচে পরিবেশ দূষণকারী উপাদান না থাকলেও এর অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার ও অব্যবস্থাপনা পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। নির্মাণ বা কৃষিকাজে ব্যবহৃত কাচের টুকরো, বোতল বা কাচের প্যাকেজিং মাটিতে মিশে গেলে গাছের মূল বৃদ্ধিতে বাধা দেয় এবং পানিধারণ ক্ষমতা হ্রাস করে। এ ছাড়া যেসব শহরে কাচের ভবন বেশি, সেখানে দিনের তুলনায় রাতেও তাপমাত্রা কমে না, যা গড় শহুরে তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। কাচের ব্যবহারে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা জরুরি। শহর উন্নয়ন পরিকল্পনায় ‘গ্লাস-রিফ্লেক্টিং’ স্থাপত্যে নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে। রিসাইক্লিং সুবিধা বৃদ্ধি ও পয়েন্ট-ভিত্তিক কাচ সংগ্রহ ব্যবস্থা চালু করতে হবে। কাচ ব্যবহারকারী শিল্প বা প্রতিষ্ঠানকে কার্বন ট্যাক্সের আওতায় আনতে হবে।

টেকসই বিল্ডিংয়ের ওপর জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির (ইউএনইপি) এক প্রতিবেদন বলছে, শক্তিসাশ্রয়ী নকশা ছাড়া কাচের ভবন উষ্ণ দেশগুলোতে শীতলীকরণের চাহিদা ৫০ ভাগ বাড়িয়ে দেয়। আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থার (আইইএ) এক প্রতিবেদন বলছে, বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণের ২৮ ভাগের জন্য দায়ী ভবন ও বিভিন্ন স্থাপনা, যেখানে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে কাচে ঘেরা উঁচু ভবনগুলো। ভারতের সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টের তথ্য বলছে, গরম আবহাওয়ায় কাচের ভবন ৩০ থেকে ৫০ ভাগ বিদ্যুৎ খরচ বাড়ায়।

জানা গেছে, দেশে কাচশিল্পের গোড়াপত্তন ঘটে ১৯৬১ সালে, উসমানিয়া গ্লাসশিট কারখানার মাধ্যমে। স্বাধীনতার পর বেসরকারি মালিকানাধীন এ প্রতিষ্ঠানটি ১৯৭২ সালে জাতীয়করণ হয়। অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে রঙিন কাচের চাহিদাও। এ চাহিদা মেটাতে এগিয়ে আসেন দেশীয় উদ্যোক্তারা। ১৯৯৭ সালে বেসরকারি খাতে প্রথম শিট গ্লাস উৎপাদন শুরু হয়। একে একে অনেক প্রতিষ্ঠান কাচ উৎপাদনে এগিয়ে আসে। এতে কাচের আমদানি-নির্ভরতা কমে আসে। সাশ্রয় হয় বৈদেশিক মুদ্রা। সব মিলিয়ে দেশে বছরে চার লাখ টনের বেশি কাচ উৎপাদন হয়। দেশের চাহিদার ৮০ শতাংশের বেশি মেটানো হচ্ছে স্থানীয় কাচ দিয়ে। তবে ব্যবহৃত কাচ ব্যবস্থাপনার অভাবে নীরবে এটা পরিবেশের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাদুড় কেন এত রোগ ছড়ায়
বাদুড় কেন এত রোগ ছড়ায়
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
টেলিগ্রাফ প্ল্যান্ট প্রকৃতির নৃত্যশিল্পী
টেলিগ্রাফ প্ল্যান্ট প্রকৃতির নৃত্যশিল্পী
জেল-জরিমানাতেও থামছে না দূষণ
জেল-জরিমানাতেও থামছে না দূষণ
পরিকল্পনা কাগজে, বাস্তবায়নে শূন্য
পরিকল্পনা কাগজে, বাস্তবায়নে শূন্য
ছোট হচ্ছে চলনবিল
ছোট হচ্ছে চলনবিল
পাখি পেল দুটি অভয়ারণ্য
পাখি পেল দুটি অভয়ারণ্য
বাসা যার প্রণয়-সংকেত
বাসা যার প্রণয়-সংকেত
হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
জেলিফিশের হাতে অমরত্বের ফর্মুলা!
জেলিফিশের হাতে অমরত্বের ফর্মুলা!
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে ফোনে কথা বলতে গিয়ে ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে ফোনে কথা বলতে গিয়ে ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

এই মাত্র | চায়ের দেশ

তীব্র গরমে বদলে গেল হাঁড়িাঙ্গার ক্যালেন্ডার
তীব্র গরমে বদলে গেল হাঁড়িাঙ্গার ক্যালেন্ডার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের নির্দেশে বাংলাদেশিরাও স্বস্তিতে 
হোটেল-রেস্টুরেন্ট-কৃষি খামারে ধর-পাকড় স্থগিত
ট্রাম্প প্রশাসনের নির্দেশে বাংলাদেশিরাও স্বস্তিতে  হোটেল-রেস্টুরেন্ট-কৃষি খামারে ধর-পাকড় স্থগিত

৬ মিনিট আগে | পরবাস

‘নো কিংস’ বিক্ষোভের মধ্যেও সামরিক কুচকাওয়াজ আয়োজন ট্রাম্পের
‘নো কিংস’ বিক্ষোভের মধ্যেও সামরিক কুচকাওয়াজ আয়োজন ট্রাম্পের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মেরিল‍্যান্ড স্টেট শাখা আয়োজিত বিএনপির সংবর্ধনা-সমাবেশ
মেরিল‍্যান্ড স্টেট শাখা আয়োজিত বিএনপির সংবর্ধনা-সমাবেশ

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৫২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৫২

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

৩২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২৭৯
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২৭৯

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
নোয়াখালীতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোয়ালমারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের উপপরিদর্শক নিহত
বোয়ালমারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের উপপরিদর্শক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়-তেঁতুলিয়া সীমান্তে পুশইন: ৪ ভারতীয়সহ আটক ১৬
পঞ্চগড়-তেঁতুলিয়া সীমান্তে পুশইন: ৪ ভারতীয়সহ আটক ১৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত
নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত
পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিয়াল মারার ফাঁদে জড়িয়ে যুবকের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে জড়িয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে : দুদু
ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঁচ দফা দাবিতে মানববন্ধন
ঝিনাইদহ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঁচ দফা দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির পানছড়িতে শ্রমিক লীগ নেতা আটক
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে শ্রমিক লীগ নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা
অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার
মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা
বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন