শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৫

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

গ্লোবাল সাউথ তথা পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধের স্বল্পোন্নত দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ রাজনীতি প্রায়শ অন্য কোনো দেশের নীতির দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে। দেশগুলোর স্বাধীন-সার্বভৌম অস্তিত্ব সর্বস্বীকৃত হলেও রাজনীতি পুরোপুরি স্বাধীন হতে পারে না বা হতে চায় না। আর্থসামাজিক পরিস্থিতি, ভৌগোলিক আয়তন ও অবস্থান এবং ক্ষেত্রবিশেষে ঐতিহাসিক কারণে তুলনামূলকভাবে ছোট দেশগুলোতে দানা পাকিয়ে ওঠে প্রক্সি পলিটিক্স। এই শ্রেণির রাজনীতিবিদরা কিছুটা জেনে, কিছুটা না জেনে অন্য কোনো দেশের উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে সহায়তা করে। ১৯৯০ দশকে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে পড়ার আগপর্যন্ত দ্বিমেরু বিশ্বে দুই ভাগে বিভক্ত ছিল দুনিয়ার দেশগুলো। পাকিস্তান বরাবরই ছিল আমেরিকার ছাতার নিচে। ইন্ডিয়া সমাজতান্ত্রিক দেশ না হলেও মস্কোর দিকে হেলেছিল। বাংলাদেশ পাকিস্তান আমলে আমেরিকানপন্থি, স্বাধীনতার পর মস্কোপন্থি ভায়া দিল্লি। পঁচাত্তর-পরবর্তী খোন্দকার মোশতাক আমলে আমেরিকার দিকে ঝুঁকে পড়ে বাংলাদেশের সরকার। তখন কিছু দিনের জন্য হলেও পাকিস্তানি ঝোঁক তৈরি হয়েছিল। বিচ্ছিন্ন-বিক্ষিপ্তভাবে তখন পাকিস্তানপন্থি চিন্তার প্রকাশ দেখতে পাওয়া যাচ্ছিল। পরে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে রাজনীতির এই বিপজ্জনক প্রবণতা অনেকটাই রূখে দেন। ভারত ও পাকিস্তান- উভয় দেশের সঙ্গে বাংলাদেশ ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক রক্ষা করার নীতি গ্রহণ করে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি এরূপ হলেও রাজনীতির মাঠে পন্থি রাজনীতি বা প্রক্সি পলিটিক্স ছিল।

নিজ দেশে বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ কতটা ভয়ানক হতে পারে সমকালীন বিশ্বে তার বহু জ্বলন্ত প্রমাণ রয়েছে। সিরিয়া, লিবিয়া ও ইরাকে মানবিক সংকট তীব্ররূপ পরিগ্রহ করেছে। গৃহযুদ্ধে ইয়েমেন বিভক্ত ও ক্ষতবিক্ষত। ইউক্রেন পরিস্থিতি সম্পর্কেও কমবেশি ধারণা আমাদের রয়েছে। ১৯৯১ সালে দেশটি সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা লাভ করলেও রাশিয়ার খবরদারি থেকে বের হতে পারেনি। রাশিয়া ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের মতো নেতা ও তাঁর অনুসারীদের সহায়তায় শেষ পর্যন্ত তথাকথিত গণভোটের মাধ্যমে ইউক্রেনের মানচিত্র থেকে ক্রিমিয়াকে ছেঁটে দখল করে নিতে সক্ষম হয়। ইয়ানুকোভিচ ২০১০ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ইউক্রেনের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তাঁর সরকার ইউক্রেনের জনগণের পরিবর্তে মস্কোর স্বার্থকেই প্রাধান্য দিতে শুরু করেছিল। আর স্বশাসিত ক্রিমিয়ায় ছিলেন সের্গেই আকসেনভের মতো মস্কোর দালাল প্রক্সি পলিটিশিয়ানের দল। এরা তথাকথিত গণভোটের মাধ্যমে রাশিয়াকে ক্রিমিয়া ভূখণ্ডটি উপহার দেওয়ার পক্ষপাতী ছিল। এরাই গোপনে ক্রিমিয়ায় রাশিয়ার সামরিক বাহিনীকে ডেকে নিয়ে এসেছিল। সের্গেই আকসনভের রাজ্য সরকার ও রাশিয়ার সৈন্যদের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত তথাকথিত গণভোটে দেখানো হয়েছিল, ক্রিমিয়ার ৯০ শতাংশেরও বেশি ভোটার ইউক্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায় এবং তারা রুশ ফেডারেশনে যোগ দেওয়ার পক্ষপাতী। ফলে ক্রিমিয়া রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায়। আন্তর্জাতিক সমাজ ক্রিমিয়ার এই গণভোটের বৈধতা স্বীকার করে না।

প্রক্সি পলিটিক্স শেষ বিচারে কখনো কোনো জাতির ভালো করতে পারে না। এই শ্রেণির রাজনীতিবিদের হাতে পড়ে স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল কত দেশে যে অশান্তির আগুন জ্বলছে তার ইয়ত্তা নেই। এরা সব সময় মুখে বড় বড় কথা বলে। হাজির করে নানান তত্ত্ব। নতুন নতুন কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করে। রুদ্ধ করে দেয় জাতীয় ঐক্য ও অগ্রসরতার পথ

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদবস্তুত ইউক্রেনের আজকের যে সংকটজনক পরিস্থিতি তার মূলে রয়েছে প্রক্সি পলিটিক্সের অভিশাপ। মার্কিন-সোভিয়েত শীতল যুদ্ধের সময়কার তৃতীয় বিশ্ব তথা বর্তমান গ্লোবাল সাউথের অনেক দেশের জনগণের ভাগ্য বিড়ম্বনার দায় পন্থি বা প্রক্সি পলিটিক্সের সর্বাধিক। এই ধারার রাজনীতি যারা করেন, তারা নিজের দেশকে অন্য কোনো দেশের ক্লায়েন্ট স্টেটে পরিণত করতে চায়। কখনো কখনো ক্রিমিয়ার নেতাদের মতো নগ্ন দালালের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে এরা কুণ্ঠা বোধ করে না। এরা জনগণকে বিভ্রান্ত করে। সেটা করতে ব্যর্থ হলে বিভক্ত করে।

এই জায়গাটায় আফগানিস্তান প্রসঙ্গে খানিকটা আলোকপাত করা বাঞ্ছনীয় মনে করি। আফগানিস্তানে সংকটের শুরু ১৯৭৮ সালে বহিঃশক্তি প্রভাবিত কমিউনিস্ট অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নূর মোহাম্মদ তারাকির ক্ষমতা গ্রহণের মধ্য দিয়ে। আফগানিস্তানে এই বিপ্লবের নাম দেওয়া হয়েছিল সাউর (Saur revolution) বিপ্লব নামে। পশতু বর্ষপঞ্জিকায় সাউর একটি মাসের নাম, যেটা ইংরেজি মে মাসে এসে থাকে। সহজভাবে বললে সেটা ছিল মে বিপ্লব। সেই বিপ্লবের নেতৃত্ব দেয় সমমনা দুটি দল। নূর মোহাম্মদ তারাকি ও হাফিজুল্লাহ আমিনের নেতৃত্বাধীন খালক্ব পার্টি ও বাবরাক কারমালের পরচম পার্টি। আফগানিস্তানের তখনকার প্রেসিডেন্ট দাউদ খানকে সপরিবার হত্যা করে ক্ষমতা দখল করেন নূর মোহাম্মদ তারাকি। তারাকির খালক্ব পার্টি ও বাবরাক কারমালের পরচম পার্টি মিলে গঠন করা হয় আফগানিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি। যার ইংরেজি নাম দেওয়া হয়েছিল পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি অব আফগানিস্তান (পিডিএ)। ক্ষমতা গ্রহণের এক বছরের মাথায় তারাকিকে হত্যা করে ক্ষমতা কেড়ে নেন তারই সহচর হাফিজুল্লাহ আমিন।

হাফিজুল্লাহ আমিনের ওপর সোভিয়েত নিয়ন্ত্রণ কিছুটা শিথিল হয়ে আসার উপক্রম হলে দৃশ্যপটে আসেন বাবরাক কারমাল। তার আগেই সোভিয়েত সৈন্য আফগানিস্তানে আগ্রাসন চালায়। মস্কোর শতভাগ পুতুল বাবরাক কারমাল। তা সত্ত্বেও মিখাইল গর্বাচেভ মস্কোর ক্ষমতায় বসে বাবরাক কারমালকে সরিয়ে ১৯৮৬ সালে কাবুলের ক্ষমতায় বসায় ড. নজিবুল্লাহকে। এরই মধ্যে গর্বাচেভ শুরু করেন পেরোস্ত্রইকা (পুনর্গঠন) ও গ্লাসনস্ত (সংস্কার) কর্মসূচি। ফলে ড. নজিবুল্লাহর পুতুল সরকারের প্রয়োজনীয়তাও ফুরিয়ে যায়। কাবুলে সোভিয়েত সাহায্য হ্রাস পায়। ১৯৮৯ সালে সোভিয়েত সৈন্যদের আফগানিস্তান থেকে তুলে নেওয়া হয়। ড. নজিবুল্লাহর পাপেট সরকার এতিম সরকারে রূপ লাভ করে।

সোভিয়েত আগ্রাসন ও কাবুলের ক্রীড়নক সরকারগুলোর সঙ্গে যুদ্ধরত তালেবান (ছাত্র) মুজাহিদরা খুব সহজেই কাবুল দখল করে নেয়। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটার পরও নজিবুল্লাহ তালেবানদের সঙ্গে সমঝোতা করে টিকে থাকার চেষ্টা করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কুলিয়ে উঠতে পারেননি। তালেবান মুজাহিদরা কাবুলের ক্ষমতা দখল করে নিলে ড. নজিবুল্লাহ পালিয়ে জাতিসংঘ দপ্তরে আশ্রয় নেন। জাতিসংঘ দপ্তরের কম্পাউন্ডে তিনি ও তাঁর ভাই প্রায় চার বছর গৃহবন্দি ছিলেন। তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি। ১৯৯৬ সালে মোল্লা ওমর তালেবান সরকারপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করলে ২৭ সেপ্টেম্বর তালেবান বাহিনী জাতিসংঘ কম্পাউন্ডের ভিতর থেকে ড. নজিবুল্লাহ ও তাঁর ভাই আহমদকে টেনেহিঁচড়ে বের করে আনে এবং নির্দয়ভাবে হত্যা করে। হত্যার পর শহরের মাঝখানে একটি বিদ্যুতের খুঁটিতে ড. নজিবুল্লাহর লাশ ঝুলিয়ে রাখা হয়। তালেবানদের দাবি, সেটা ছিল গণ আদালতের বিচার। কিন্তু বিশ্বসমাজ এহেন তালেবানি বর্বরতা সমর্থন করেনি।

তালেবানরা ক্ষমতায় এসে আফগানিস্তানের খোলনলচে পাল্টে দেওয়ার চেষ্টা করে। অভিযোগ রয়েছে, তালেবান সরকারের আশ্রয়ে থেকেই আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেন ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর আমেরিকার ট্রেড সেন্টার টুইন টাওয়ারে হামলা পরিচালনা করে। টুইন টাওয়ার ট্র্যাজেডি বদলে দেয় ভূরাজনীতির চালচিত্র। আবারও ভাগ্য বিপর্যয় ঘটে আফগানিস্তানের। পাশ্চাত্য জোট কাবুলে হামলা চালায়। কাবুলে মোল্লা ওমরের তালেবান সরকারের পতন ঘটে। মোল্লা ওমরের কী পরিণতি হয়েছিল, তা আজও জানা যায়নি। কাবুলে মার্কিন নেতৃত্বাধীন জাতিসংঘ বাহিনী ঘাঁটি স্থাপন করে। তাদেরই তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। সে অনেক ইতিহাস।

অবশেষে মসনদে বসে আশরাফ ঘানির তথাকথিত নির্বাচিত সরকার। ২০২১ সালে আবার তালেবান। আমেরিকার পরোক্ষ সমর্থনে তালেবান বাহিনী পুনরায় কাবুল দখল করে নিল। পালিয়ে গেলেন আশরাফ ঘানি। স¥রণযোগ্য নব্বই দশকে তালেবান মুজাহিদরা সোভিয়েত বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ওয়াশিংটনের ভরপুর সাহায্য পেয়েছে। মোটকথা তালেবানের জন্মদাতা আমেরিকা। আমেরিকাই তাদের ধ্বংস করেছিল। আবার এই আমেরিকাই তালেবানকে ফিরিয়ে এনেছে। মাঝখান থেকে ভাগ্যবিপর্যয় ঘটেছে কিছুসংখ্যক প্রক্সি পলিটিশিয়ানের, যারা আফগানিস্তানকে বানিয়েছিল, কখনো আমেরিকার, কখনো সোভিয়েত ইউনিয়নের ক্লায়েন্ট স্টেট। কাবুলে প্রতিষ্ঠা করেছিল আমেরিকা কিংবা সোভিয়েতের পুতুল সরকার।

প্রক্সি পলিটিক্স শেষ বিচারে কখনো কোনো জাতির ভালো করতে পারে না। এই শ্রেণির রাজনীতিবিদের হাতে পড়ে স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল কত দেশে যে অশান্তির আগুন জ্বলছে তার ইয়ত্তা নেই। এরা সব সময় মুখে বড় বড় কথা বলে। হাজির করে নানান তত্ত্ব। নতুন নতুন কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করে। রুদ্ধ করে দেয় জাতীয় ঐক্য ও অগ্রসরতার পথ। এদের বিষয়ে প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা, অবলম্বন করা দরকার সর্বোচ্চ সতর্কতা।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৩৩ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন