শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫

জুতোয় ঢোকার অধিকার

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
জুতোয় ঢোকার অধিকার

অধিকারের পক্ষে আর বৈষম্যের বিরুদ্ধে যাঁরা কণ্ঠ ও কলম চালানোয় নিরলস, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধাবনত হওয়া মানবীয় কর্তব্য। ওই কর্তব্য পালন করতে গিয়ে বিপদাপন্ন হন টেলিফোন বিভাগের সাধারণ কর্মকর্তা মুনশি ফারুকুল আলম। হৃদরোগের তীক্ষ্ণ ছোবলে পর্যুদস্ত হয়ে তিনি মাত্র ছত্রিশ বছর বয়সে দুনিয়া ত্যাগ করেছিলেন। স্কুলজীবনের যেসব সহপাঠীর স্মৃতি বিশেষ বিশেষ সময়ে আমায় কাবু করে ফেলে তাদের অন্যতম এই মুনশি ফারুক।

বিস্তর গুণ ছিল তাঁর। নাটকে অভিনয় করতেন দারুণ, গাইতেন চমৎকার। সদাচারী ও বিনয়ী হিসেবে নাম করেছিলেন। পরোপকার করতে মুখিয়ে থাকতেন যেন। ছিলেন বন্ধুকৃত্যে নিবেদিতপ্রাণ। পুলিশ লাইনসের পুকুরে পুলিশ কর্মকর্তাদের ছেলেরা এবং পার্শ্ববর্তী মহল্লার ছেলেরা গোসল-সাঁতারের অধিকার ভোগ করছিল ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্টের পূর্বাপর। আরআই (রিজার্ভড ফোর্সেস ইন্সপেক্টর) পদধারী ছিলেন পুলিশ লাইনসের নিয়ন্ত্রক। ১৯৬০ সালে ভিন্ন জেলা থেকে বদলি হয়ে আসা নতুন আরআই ফরমান জারি করলেন- ‘পানিদূষণ বন্ধের উদ্দেশ্যে বহিরাগতদের এই পুকুর ব্যবহারের অধিকার রদ করা হলো।’

টিপু নামে এক কিশোরের বাবা মজিরউদ্দিনের নেতৃত্বে অ-পুলিশ পিতারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে বললেন, ‘আরআইর ফরমান বেইনসাফির ফরমান। এটা মানি না, মানব না।’ তাঁরা এক দুপুরে পুকুরের BP 1001চারপাশের রাস্তায় চক্কর দিয়ে মিছিল করলেন। বক্তৃতা দিলেন, এই ফুস্কুন্নি ঐতিহ্যবাহী ফুস্কুন্নি। এইখানে এতদিন যেই সিস্টামে আংগো পোলাপাইন গোসল কইচ্ছে, হাঁছুর (সাঁতার) দিছে, সেই অধিকারতুন কেউই আংগোরে বঞ্চিত করতে পারবে না।

‘পারবে না/পারবে না’ আওয়াজ জোরদার হয়ে উঠল। ওঠাই স্বাভাবিক। কেননা পুকুরটির অপুলিশজাত সাঁতারুরাও মিছিলে শামিল হয়েছিল। তাদের সঙ্গে এসেছিলেন মুনশি ফারুক। আমরা বললাম, তুই তো এখনো বিয়ে করিসনি। তোর পোলা সংক্ষুব্ধদের একজন হওয়ার প্রশ্নই আসে না। তুই পোলাপানের সঙ্গে ওখানে গেলি কেন?

জবাবে মুনশি ফারুক বলেন, বৈষম্যবিরোধী হওয়ার জন্য কৃতদার হতে হবে, এমন আইন তো জারি হয়নি। বিবাহিত বা অবিবাহিত, যে কোনো অবস্থায় বিবেকটা সাফ রাখা চাই। ওটা সাফ থাকলে কালোকে কালো আর ধলোকে ধলো বলা কোনো সমস্যা না। পানি দূষিত হওয়ার ভয়ে পুকুরে গোসল-সাঁতার নিষিদ্ধ করেছ অথচ তোমাকে যে ‘জিন্দাবাদ’ যে দেব সে পথ খোলা রাখলে না। পুলিশের পোলাপানরা তো ওই জলাশয়ে মজাসে ঝাঁপাচ্ছে।

পুলিশ লাইনসে শান্তিভঙ্গের একটা মামলা হয়েছিল। তাতে সরলমনা কিশোরদের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির কাজে উসকানি দেওয়ার অভিযোগ আনা হয় মুনশি ফারুকের বিরেুদ্ধে। তাঁকে গ্রেপ্তারের পরোয়ানাও জারি হয়ে যায়। বন্ধুরা তাঁকে গা-ঢাকা দিতে বললে তিনি বলেন, ও নিয়ে তোমাদের ভাবতে হবে না। গ্রেপ্তার হওয়ার অধিকার যেমন আমার, গ্রেপ্তার এড়িয়ে যাওয়ার অধিকারও আমার।

২.

গোসল-সাঁতার নিষিদ্ধকরণ ঘটনাজনিত মামলায় ধরপাকড় পর্যায়ে বাড়িতে পুলিশ এলো। মুনশি ফারুক ধরা দিতে আইনি লড়াই করতে প্রস্তুত। দরজার কড়া নাড়লেন অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর (এএসআই) আফতাব উদ্দিন। মুনশি ফারুক দরজা খুলতেই চমকে ওঠেন তিনি : ইয়া আল্লাহ! কারে গ্রেপ্তার করতে এলাম! এ যে আমার বাল্যসখা ফারুক!

এএসআই আফতাব এবং ফারুক, দুজনের পিতাই সরকারি চাকুরে। ময়মনসিংহ জেলা শহরে চাকরিকালে তাঁরা একই মহল্লায় বাস করতেন। আফতাব ও ফারুক একই স্কুলে ক্লাস সিক্সে পড়তেন। দুজন একই সংগীতগুরুর শিষ্য। এখন অনেক বছর পরে দেখলেও, ফারুককে দেখেই চিনে ফেলেছেন আফতাব। সুরে সুরে বলেন, ‘বিধি ডাগর আঁখি যদি দিয়েছিল সে কি আমারই পানে ভুলে পড়িবে না...।’ ফারুক বলেন, এটা কি গান গাওয়ার জায়গা? আফতাব বলেন, হাওয়া খাওয়ার জায়গাও না। আয়, তোরে একটু লাইতথাই।

‘এই তুই বরিশাইল্লা আফতাইব্বা না?’ বলতে বলতে কোলাকুলি করেন ফারুক। আসামি ধরতে এসে আসামির মা-বাবাকে কদমবুচি করে এএসআইর প্রস্থান। শেষতক আফতাব উদ্দিনের হস্তক্ষেপে বাদী-বিবাদী রফা হলো। পুলিশপুত্রদের জন্যও নিষেধাজ্ঞা দেন আরআই, প্রত্যাহার করেন মামলা। কালক্রমে আফতাব উদ্দিনের সঙ্গে আমারও হৃদ্যতা গড়ে ওঠে। প্রাণের গভীর থেকে বাণী উজাড় করে গাইতেন তিনি। সব ধরনের গান জানতেন। অনুরোধ করলে খালি গলায় গাইতেও কুণ্ঠা ছিল না তাঁর। রবীন্দ্রনাথ বা রবিঠাকুর বলতেন না। দু’তিনটি গান শোনানোর পর শ্রোতাদের সম্মতির অনুমতির আশায় বলতেন, এখন রবিবাবুর একখানা গান গাই? আফতাবের মধ্যে অধিকারমনস্কতা দেখেছি। আমাদের শহরের ‘ফাল্গুনী’ সাংস্কৃতিক সংস্থার সভাপতি গীতিকার কে জি মোস্তফা, মানে খোন্দকার গোলাম মোস্তফা (মৃত্যু : ৯ মে, ২০২২/৮৪ বছর বয়সে ঢাকায়) খুব পছন্দ করতেন আফতাবের গায়কি। ফাল্গুনী একবার মঞ্চস্থ করে ‘বারো ঘণ্টা’ নামের নাটক। এ সংস্থায় সংশ্লিষ্ট থাকায় দেখতে পাই, নাটকের একটা চরিত্র অমলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার জন্য সংকল্পবদ্ধ আফতাব। তাঁর সাফ কথা : ক্যারেক্টারটা মোর পছন্দ হইয়া গেছে। এইয়া আমারে করতে দেতে অইবে।

‘তোমার জন্য এটা মানানসই নয়।’ বলেন, কে জি মোস্তফা, ‘তুমি, অন্য ক্যারেক্টার নাও। অমলের রোল করবে সৈয়দ মাসুদুর রহমান।’ আফতাব বলেন, সৈয়দ মাসুদ মানে সেন্টু ভাই? জবাবে মাথা নাড়েন ‘ফাল্গুনী’র সভাপতি। আফতাব বলেন, খাড়া নাক, টল ফিগার হাসলে সুন্দর সুন্দর দাঁত কেলাইয়া উডে। তার উপরে সেন্টু ভাই হইলেন লোকাল। চমৎকার চমৎকার সব ক্যারেক্টারই তো লোকালগোরে দিয়া ফালাইছেন। মোরা যারা পরবাসী এমিগ্রান্ট, মোদের জন্য রাইখা দিছেন ফালতু ফালতু ক্যারেক্টার। হোয়াই?

‘ফাল্গুনী’ সংস্থার সর্বজনমান্য মুরুব্বি কাজী মাহফুজুল হক বলেন, ‘গভর্নমেন্ট অফিসার হয়ে এভাবে স্থানীয়-প্রবাসী বিভক্তি করছ তুমি! এ ভারি অন্যায় আফতাব।’

‘বিভক্তি নয় কাকা! এটা অধিকারের প্রশ্ন।’ বলেন, আফতাব উদ্দিন, ‘নাটকের ইম্পটেন্ট রোল করবার অধিকার নন-লোকালদেরও আছে। আমি সেন্টু ভাইয়ের মতো টল্ না, উনার গায়ের রং ফর্সা, আমার শ্যামলা, আমার নাক ভোঁতা। সেজন্য অমলের চরিত্র করার অধিকার থাকবে না? আমার ভোঁতা নাক আমি বানাইছি? আমার হাইট, আমার বডি কালার এগুলান কি আমার হাতে তৈরি?’

৩.

খান আতা পরিচালিত ছায়াছবি ‘নবাব সিরাজদ্দৌলা’ ১৯৬৯ সালে দেখানো হয় আমার জেলা শহরের সিনেমা হলে। নাম ভূমিকায় আনোয়ার হোসেনের অভিনয় দেখে দর্শকরা অনেকেই কেঁদেছেন। অনেকেই দেশপ্রেমে উদ্দীপ্ত হয়েছেন। আমি আর আমার বন্ধু মাহমুদুর রহমান বেলায়েত, সৈয়দ দেলোয়ার, করিম মিন্টু, শাহ আকবর, সুলতানুল আলম- আমরা ফিল্মটি আটবার দেখেছিলাম। তবু আশ মেটেনি। এসব লিখতে গিয়ে বুকটা ভেঙে যাচ্ছে। আমার পাঁচ বাল্যবন্ধুর সবাই এখন ঘাসের নিচে শুয়ে রয়েছেন।

একবার রাত ৯টার শোয়ে ‘সিরাজদ্দৌলা’ দেখছি আমরা ছয়জন। প্রদর্শন শুরুর প্রায় পনেরো মিনিট পরে হলে ঢুকলেন আইজুদ্দিন জোতদার। তাঁর সহচর চার ব্যক্তি সমস্বরে চিৎকার করছেন, ‘শো বন্ কর/বন্ কর। আবার এক্কেবারে হইলাত তুন (শুরু থেকে ফের) দেখাও।’ গেটকিপার এসে অনুনয় করে, ভাই ভাই। দয়া করে বইসা পড়েন। সহচর চতুষ্টয় বলেন, তোমগো বাদাইম্মা ম্যানেজাররে বোলাও।

ম্যানেজার ছুটে এলেন। তাঁকে জোতদার আইজুদ্দিন বলেন, শুরুত তুন দেখার ব্যবস্থা করেন। ম্যানেজার বলেন, তা তো সম্ভব না। প্রায় বিশ মিনিট পার হয়ে গেছে। এখন পয়লা থেকে দেখানো শুরু করলে দর্শকরা বিরক্ত হবে। আইজুদ্দিন বলেন, আল্লায় এক্খান মাথা দিছে। মাথাডা কাজে লাগান। আমরা এতক্ষণ ধইরা চিক্কর দিতেছি। একজন দর্শকও কী আংগোরে চুপ যাইতে কইছে?

চুপ করতে বলবেই বা কেন। ফের প্রথম থেকে মাগনায় শো দেখবার সুযোগ হাতছাড়া করার পক্ষপাতী তারা নয়। ম্যানেজার বলেন, গায়ের জোরে শুরু থেকে আবার দেখবেন? আইজুদ্দিন বলেন, গায়ের জোর দেখানোর অধিকার কি খালি মেজিস্টর (ম্যাজিস্ট্রেট) হাদী মিয়ার? রবিবার দিন হ্যাতেন হলে ঢুইকছেন ছবি শুরুর ঘণ্টা খানেক পরে। উনার হুকুমে সেই দিন এক্কেরে হইলাত তুন ছবি দেখাইছেন। হুকুম চালাইবার অধিকার আমারও আছে। চার সহচর বলে, জে আছে। অবশ্যই আছে।

৪.

খাওয়ার যত রকম অধিকার তার মধ্যে বেশি উপাদেয় ডিগবাজি খাওয়ার অধিকার। এ কথা বলে গেছেন নাট্যকার নূরুল মোমেন (জন্ম : ২৫ নভেম্বর ১৯০৮। মৃত্যু : ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯০)। সম্ভবত এ কারণেই কোনো কোনো রাজনীতিক ডিগবাজি খেয়ে সংবাদ শিরোনাম হন।

১৯৭২-৭৩ সালে একটি রাজনৈতিক দলের মগডালে বসা এক নেতা প্রায়শ হুমকি দিয়ে সরকারপ্রধানের উদ্দেশে বলতেন, ক্ষমতা ছাড়। নইলে তোমার পিঠের চামড়া তুলে নিয়ে সেই চামড়ায় জুতো বানাব।

যাঁকে ক্ষমতা ছাড়তে বলা হয়েছিল তিনি ক্ষমতা ছাড়েননি। হুমকিদাতাও হুমকি কার্যকর করেননি। মাঝখানে তেইশ বছর পার। আমরা দেখলাম, পিঠের চামড়া তুলতে বদ্ধপরিকর নেতা, পিঠের চামড়া যার তুলে নিয়ে জুতো বানাতে চেয়েছিলেন তাঁরই সন্তানের অতি বিশ্বাসভাজন হিসেবে পুরস্কৃত এবং ক্ষমতায়িত।

নেতার সমালোচকরা বলেন, বাপের চামড়ায় জুতো বানাব বলব, আর সেই বাপের সন্তানের জুতোয় সজ্ঞানে সাড়ম্বরে ঢুকে পড়ব, এ কেমন ধারার ডিগবাজি!

‘এরা শুধু ডিগবাজি ডিগবাজি করছে।’ বলেছেন সাংবাদিক-সাহিত্যিক আফলাতুন (মৃত্যু : ১৪ মে, ২০০৬) ‘এরা একটুও বিবেচনায় নিচ্ছে না যে জুতোয় ঢুকে পড়ার অধিকার বলেও একটা ব্যাপার আছে। বুদ্ধিমানরা ওই অধিকারের উপযুক্ত মূল্যদানে প্রস্তুত।’

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
মীরজুমলা
মীরজুমলা
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়
পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা