শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০১, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৯, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

একটি পরিকল্পিত নগরীর উত্থান বদলে দিয়েছে লাখো মানুষের ভাগ্য। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা দেশের নগরায়ণের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়, যা বিনিয়োগ ও বসবাস—দুই ক্ষেত্রেই হয়ে উঠেছে আস্থার প্রতীক। ঢাকার আবাসনে বসুন্ধরা এখন বিনিয়োগকারীদের বড় ভরসার জায়গা। জমি বিক্রি করে অনেক কৃষক হয়েছেন কোটিপতি, ফ্ল্যাট নির্মাণ করে ব্যবসায়ীরা পেয়েছেন ৩০০ গুণ পর্যন্ত মুনাফা।

একই সঙ্গে যারা এখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করছে, তারা পাচ্ছে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিনোদন, নিরাপত্তাসহ পূর্ণাঙ্গ নগরজীবনের সুবিধা, যা আর কোথাও নেই। আশির দশকে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের দূরদর্শী ও সাহসী উদ্যোগে শুরু হওয়া এই আবাসন প্রকল্প আজ দেশের সবচেয়ে সফল মডেল সিটি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

স্বপ্ন থেকে বাস্তব : বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ঢুকলেই বোঝা যায়, এটি ঢাকার অন্য কোনো এলাকার মতো নয়। প্রশস্ত রাস্তা, দুই পাশে গাছের সারি, বড় ফুটপাত আর চারপাশে আধুনিক স্থাপনা।

আশির দশকে জমি কেনার সময় অনেকে সন্দেহ করেছিলেন, শহরের মূল অংশ থেকে অনেকটা দূরে বিশাল জমি নিয়ে কী হবে? কিন্তু বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেছিলেন, ‘ঢাকা একদিন উত্তর দিকে ছড়িয়ে পড়বেই। তখন এই জায়গাই হবে নতুন ঢাকার প্রাণকেন্দ্র।’

আজ সেই স্বপ্নই বাস্তব। প্রায় ২০ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে বসুন্ধরা এখন শুধু একটি আবাসিক প্রকল্প নয়, বরং দেশের নগর উন্নয়নের একটি নতুন প্রতীক।

রিহ্যাবের এক কর্মকর্তা জানান, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা হলো দেশের আবাসন খাতের সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড। এটি বিনিয়োগকারীদের জন্য নিরাপদ বিনিয়োগের ক্ষেত্র।

বসুন্ধরা গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও হেড অব সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক বলেন, ‘বসুন্ধরাকে স্মার্ট সিটি না বলার কোনো কারণ নেই। যা যা সুবিধা একটি আধুনিক শহরে থাকা দরকার, এখানে সবই আছে।’

বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও বসুন্ধরা লাভজনক উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘১৯৮৭ সালে এক লাখ ২৫ হাজার টাকায় জমি পাওয়া যেত।

এখন গড়ে এক থেকে দুই কোটি টাকা প্রতি কাঠা। কিছু জায়গায় তিন থেকে চার কোটি টাকা। বলতে পারেন, তিন দশকে বসুন্ধরায় জমির মূল্য প্রায় ৩০০ গুণ বেড়েছে। মানুষ এখানে শুধু থাকার জন্য নয়, বিনিয়োগের জন্যও জমি কিনছে।’

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় বেশ কয়েকটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে ভলিউম জিরো লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির প্রিন্সিপাল আর্কিটেক্ট ও এমডি মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ বলেন, ‘বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা ঢাকার বর্ধিত নগরায়ণের প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠেছে, যেখানে পরিকল্পিত অবকাঠামো, নিরাপত্তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খেলাধুলা ও বাণিজ্যিক সুযোগ একসঙ্গে মিলছে।’

তিনি বলেন, বসুন্ধরা শুধু আবাসন নয়, একটি পূর্ণাঙ্গ স্মার্ট সিটি, যেখানে বিনিয়োগ দীর্ঘ মেয়াদে নিরাপদ ও লাভজনক। গুলশান-ধানমণ্ডির সমমানের লাইফস্টাইল প্রজেক্টসহ আধুনিক প্রযুক্তি ও পরিবেশবান্ধব নকশা বাস্তবায়নের মাধ্যমে বসুন্ধরা দেশের আবাসন খাতের সংজ্ঞাই পাল্টে দিয়েছে।

কৃষক থেকে কোটিপতি : বসুন্ধরার এই উত্থান বহু মানুষের ভাগ্য বদলে দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দা খোকা মিয়া একসময় ছিলেন কৃষক। এখন তিনি বসুন্ধরার একটি সুপরিচিত রেস্তোরাঁর মালিক। তিনি বলেন, ‘১৯৮৭ সালে কাঠাপ্রতি জমি বিক্রি করেছিলাম এক লাখ ২৫ হাজার টাকায়। অনেকে বলেছিল ভুল করেছি। কিন্তু সেই টাকায় আমি ব্যবসা শুরু করি। আজ আমার তিনটি বাড়ি, দুটি গাড়ি। যদি জমি ধরে রাখতাম, তাহলে আরো কোটিপতি হতাম, তবে জীবন যেমন বদলেছে, তাতেই খুশি।’

খোকা মিয়ার মতো এমন গল্প এখানে অজস্র। এক গবেষণায় দেখা গেছে, বসুন্ধরায় জমি বিক্রি করা কৃষকদের কমপক্ষে ৭০ শতাংশ তাঁদের জীবনযাত্রায় আমূল পরিবর্তন এনেছেন। কেউ বড় ব্যবসা শুরু করেছেন, কেউ সন্তানদের উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাঠিয়েছেন, আবার কেউ আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ নতুন বাড়ি তৈরি করেছেন।

জমি ও ফ্ল্যাটের দামের উল্লম্ফন : একসময় যে প্লট ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকায় পাওয়া যেত, আজ তা দুই থেকে পাঁচ কোটি টাকার কম নয়। শুধু জমিই নয়, ফ্ল্যাটের দামও কয়েক গুণ বেড়েছে। রিয়েল এস্টেট কম্পানির প্রকৌশলী মোহাম্মদ জহিরুল হক বলেন, ‘এখানে প্রকল্প নিলে ঝুঁকি বলতে কিছুই নেই। বাজারে ছাড়ার আগেই সব ফ্ল্যাট বিক্রি হয়ে যায়। বিদেশে থাকা অনেক ক্রেতা শুধু ভিডিও দেখে বুকিং দিয়ে দেন।’

ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সালেহ বললেন, ‘আমি ২০১৫ সালে দুটি ফ্ল্যাট কিনেছিলাম ৯০ লাখ করে। এখন প্রতিটির বাজারদর আড়াই কোটি টাকা। এটা শুধু বিনিয়োগ নয়, ভবিষ্যতের নিরাপত্তাও।’ এই অবিশ্বাস্য মূল্যবৃদ্ধির পেছনে রয়েছে পরিকল্পিত নগরায়ণ এবং আস্থার এক মজবুত ভিত্তি।

আধুনিক জীবন হাতের মুঠোয় : বসুন্ধরায় বাসিন্দাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রায় সব প্রয়োজন মেটানোর ব্যবস্থা এলাকাটির ভেতরেই আছে।

শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবায় সেরা : দেশের অনেক শীর্ষস্থানীয় ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যমের স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও বিশ্ববিদ্যালয় এই আবাসিক এলাকায় অবস্থিত। নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (আইইউবি), আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি), ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা (আইএসডি), ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, প্লে-পেন, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও হার্ডকো ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো থাকায় সন্তানদের পড়াশোনা নিয়ে অভিভাবকরা থাকেন নিশ্চিন্ত।

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার সি-ব্লকে বসবাস করেন চাকরিজীবী মাহফুজা হোসাইন মৌ। তিনি বলেন, ‘আমার মেয়ে এখানকার হার্ডকো স্কুলে পড়ে। সকালে বাসে তুলে দিই, বিকেলে নিরাপদে ফিরে আসে। ঢাকার অসহনীয় ট্রাফিক জ্যামে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকার ভোগান্তি নেই।’ স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রেও বসুন্ধরা এককথায় অসাধারণ। বিশ্বমানের ‘এভারকেয়ার’ হাসপাতাল এলাকাটির ভেতরেই অবস্থিত। পাশেই রয়েছে ‘ইউনাইটেড’ হাসপাতাল। একজন প্রবাসী বাংলাদেশি চিকিৎসক বলেন, ‘এখন আমার অসুস্থ মা-বাবাকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে হয় না। এখানেই বিশ্বমানের সব সেবা পাওয়া যায়।’

এ ছাড়া নির্মীয়মাণ বসুন্ধরা মেডিক্যাল সিটি, আফরোজা বেগম ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট স্বাস্থ্যসেবাকে আরো সহজলভ্য করে তুলছে।

নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ও সবুজ পরিবেশ : বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার প্রতিটি প্রবেশপথে রয়েছে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা। ২৪/৭ নিরাপত্তা প্রহরী এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসংবলিত সিসিটিভির নজরদারি এখানকার বাসিন্দাদের দেয় সর্বোচ্চ সুরক্ষা।

‘ডি’ ব্লকের বাসিন্দা ব্যবসায়ী মুশিকুর রহমান বলেন, ‘আমি ২০১০ সাল থেকে এখানে আছি। এখানকার সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো পরিকল্পিত গঠন ও নিরাপত্তাব্যবস্থা। প্রশস্ত রাস্তা, সবুজে ঘেরা পরিবেশ, পরিচ্ছন্ন ফুটপাত এবং সুশৃঙ্খল ট্রাফিকব্যবস্থা একে ঢাকার অন্যান্য এলাকা থেকে আলাদা করেছে। বাসার নিচে পান-সিগারেটের টং দোকান নেই, ফলে অযথা জটলা বা উৎপাতও নেই।’

কেনাকাটা ও বিনোদন : বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় কেনাকাটার জন্য রয়েছে আধুনিক সুপারশপ, শপিং মল এবং নামিদামি রেস্তোরাঁ ও ক্যাফে। খুব শিগগির এখানে যুক্ত হচ্ছে আরো তিনটি নতুন ও আধুনিক শপিং মল। বিনোদনের জন্য তৈরি হচ্ছে সিনেপ্লেক্স, আন্তর্জাতিক মানের গোল্ড জিম, স্পোর্টস সিটি এবং কনভেনশন সেন্টার।

আবাসন ব্যবসায়ী ও প্রবাসীদের ভরসাস্থল : বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা দেশের রিয়েল এস্টেট খাতের সবচেয়ে বড় ও বিশ্বস্ত ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। একটি নামকরা রিয়েল এস্টেট কম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ারুল হক বলেন, ‘আমরা গত পাঁচ বছরে বসুন্ধরায় প্রায় ৪০০ ফ্ল্যাট হস্তান্তর করেছি। এখানে ক্রেতাদের আস্থা এতটাই দৃঢ় যে প্রকল্প শুরু করার আগেই বেশির ভাগ ফ্ল্যাট বিক্রি হয়ে যায়। বিদেশে থাকা ক্রেতারা শুধু ভিডিও দেখেই বুকিং চূড়ান্ত করেন। এটা বাংলাদেশের অন্য কোথাও প্রায় অসম্ভব।’

প্রবাসীরা বিনিয়োগের জন্য সবচেয়ে বেশি বেছে নিচ্ছেন বসুন্ধরাকে। কানাডাপ্রবাসী ফারহানা রহমান বলেন, ‘আমি বিদেশে থাকি, কিন্তু ঢাকায় একটি নিরাপদ ঠিকানা চেয়েছিলাম। বসুন্ধরা সেই নিশ্চয়তা দিয়েছে। এখানে বিনিয়োগ করে আমি নিশ্চিন্ত।’ মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ১০ বছর আগে একটি প্লট কিনেছিলাম। এখন সেই প্লটের যা দাম, তা দিয়ে আমি দেশে ফিরে একটি বড় ব্যবসা শুরু করতে পারব। বসুন্ধরা আমার স্বপ্নপূরণের পথ দেখিয়েছে।’

বিশেষজ্ঞদের চোখে দেশের সেরা নগর মডেল : স্থপতি মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ বলেন, ‘বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা ঢাকার জন্য এক ধরনের ভারসাম্য তৈরি করেছে। যদিও এটি বেসরকারি উদ্যোগ, তবে পরিকল্পনার দিক থেকে এটি নিঃসন্দেহে একটি সফল নগর মডেল।’

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (বিআইআইএস) গবেষণা পরিচালক ড. মাহফুজ কবির বলেন, ‘রিয়েল এস্টেট খাত বাংলাদেশের জিডিপিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। বসুন্ধরা প্রকল্পটি শুধু জমি বা ফ্ল্যাট বিক্রির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, এটি ব্যাংক, বীমা, নির্মাণশিল্প থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা খাত পর্যন্ত বহুমুখী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড তৈরি করেছে।’

পূর্ণাঙ্গ স্মার্ট সিটি হওয়ার পথে : বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাকে পূর্ণাঙ্গ স্মার্ট সিটি হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক বলেন, ‘আমরা চাই বসুন্ধরা শুধু একটি আবাসিক এলাকা না হয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ স্মার্ট সিটিতে পরিণত হোক। এখানে থাকবে ডিজিটাল ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট, গ্রিন এনার্জি, স্মার্ট সিকিউরিটি সিস্টেম এবং পরিবেশবান্ধব সব ব্যবস্থা। ২০২৬ সালের মধ্যে পুরো স্মার্ট সিটির সুবিধা বাসিন্দারা ভোগ করতে পারবেন।’

এই পরিকল্পনাকে বাস্তবে রূপ দিতে বসুন্ধরাকে কেন্দ্র করে নির্মিত হচ্ছে ছয়টি মেট্রো স্টেশন—ভাটারা, নতুনবাজার, নদ্দা, জোয়ারসাহারা, বসুন্ধরা ও মস্তুল। এই স্টেশনগুলো চালু হলে রাজধানীর সব প্রান্তের সঙ্গে দ্রুত ও সহজ যোগাযোগ নেটওয়ার্ক তৈরি হবে।

বসুন্ধরা ওয়েলফেয়ার সোসাইটির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মোক্তার হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের প্রায় ১৫ হাজারের বেশি সদস্য রয়েছেন। আমরা সদস্যদের সেই পরিমাণ সেবা দিতে চাই, যা তাঁরা প্রত্যাশা করেন এবং প্রাপ্য। আমরা পরিবহন ব্যবস্থাপনাটিকে গুরুত্ব দিচ্ছি। খুব দ্রুত একটি অত্যাধুনিক আলোকসজ্জাসংবলিত কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন করতে যাচ্ছি, যা বাসিন্দাদের একটা বড় ধরনের চাহিদা পূরণ করবে। স্বাস্থ্যের দিক বিবেচনা করে আমরা বয়স্কদের জন্য কেয়ার ইউনিট সুযোগ ও চক্ষু ক্যাম্প করতে চাই। বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় আমরা বাসিন্দাদের জন্য একটি অত্যাধুনিক আলোকসজ্জাসংবলিত কমিউনিটি পার্ক, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি এবং বয়স্কদের জন্য কেয়ার ইউনিটের মতো সুবিধা চালু হবে বলে আশা করছি।’

বসুন্ধরার সম্প্রসারণ নিয়ে বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক জানান, ‘ফেজ ৪ নামে নতুন প্রকল্প শুরু হয়েছে। পূর্বাচলকেন্দ্রিক ৩০০ ফিটের চারপাশে আরো নতুন প্রকল্প আসবে। ড্রেনেজ, নিরাপত্তাব্যবস্থাসহ সব কিছু একসঙ্গে পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এই ফেজ শেষের দিকে আরো উন্নয়ন হবে।’

তিনি উল্লেখ করলেন, ‘২০২৬ সালের মধ্যে পুরো স্মার্ট সিটির সুবিধা ব্যবহারযোগ্য হবে। নিরাপত্তা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিনোদন, শপিং ও যোগাযোগের সুবিধা—সবই এক জায়গায় সমন্বিত। বসুন্ধরা শুধু আবাসনের জন্য নয়, বিনিয়োগের ক্ষেত্র হিসেবেও অনন্য।’

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা
দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা