শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫

একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র

রাজনৈতিক নেতার শিশুপুত্র পিতাকে জিজ্ঞাসা করল, ‘বাবা, রাজনীতি, রাষ্ট্র এসব বিষয় আমাকে একটু বুঝিয়ে দাও।’ পিতা বললেন, ‘ওসব কঠিন বিষয় তুমি বুঝবে না বাবা। আগে বড় হও, তারপর বুঝবে।’ ত্যাঁদড় পুত্র বলল, ‘শিশুদের জন্য তো বড় বড় মানুষের জীবনী আছে, ছোটদের শেরেবাংলা, ছোটদের ভাসানী, ছোটদের বঙ্গবন্ধু। আমরা পড়ি। শিশুদের মতো করেই বুঝিয়ে দাও।’ পিতা পড়লেন মহাফাঁপড়ে। পুত্রের চাপে শেষ পর্যন্ত বললেন, ‘মনে করো আমাদের এই সংসারটি একটি রাষ্ট্র। যেহেতু আমি এই রাষ্ট্রটি চালাই, তাই আমি সরকার।’ পুত্রের প্রশ্ন- আম্মু তাহলে কী? রাজনীতিক বললেন, ‘তোমার আম্মু যেহেতু আমার সব কথার বিরোধিতা করে, তাই সে হলো বিরোধী দল।’ পুত্র আবার জিজ্ঞেস করল, ‘আমাদের কাজের মেয়ে জরিনা, আমার ছোট বোন টুসি, ওরা তাহলে কী?’ পিতা জবাব দিলেন, ‘জরিনা হলো জনগণ আর টুসি হলো জাতির ভবিষ্যৎ।’ নিজেকে দেখিয়ে পুত্র জিজ্ঞেস করল, আর আমি? পিতা বললেন, ধরো তুমি সাংবাদিক। পিতা-পুত্রের কথোপকথন এখানেই শেষ।

এর কয়েক দিন পর এক বিকালে ওই রাজনীতিক ঘুমাচ্ছিলেন। আর কোনো কারণে স্বামীর ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে চিৎকার করে কিছু বলছিলেন স্ত্রী। এর আগে কোনো একটি ভুলের জন্য কাজের মেয়ে জরিনা তার হাতে দুমদাম দু’চার ঘা খাওয়ার পর রান্নাঘরে বসে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছিল। আর ওদিকে সময়মতো দুধ খেতে না পেয়ে ছোট্ট খুকি টুসি গগনবিদারী চিৎকারে বাড়ি মাথায় তুলছিল। ঠিক ওই সময়েই ফোন করল রাজনীতিকের শ্যালক। ফোন ধরল তার ভাগনে। মামা তার ভাগনেকে জিজ্ঞেস করল, কী রে তোদের ফ্যামিলির খবর কী? ছেলেটি বলল, ‘মামা, সরকার ঘুমাচ্ছে, বিরোধী দল চিল্লাচ্ছে, জনগণ নির্যাতিত হয়ে কাঁদছে, জাতির ভবিষ্যৎ চিৎকার করছে। আর সাংবাদিক তোমাকে সব খবর জানিয়ে দিল।’ মামা বলল, ‘তাহলে তো তোদের ফ্যামিলির অবস্থা মারাত্মক। আচ্ছা আমি আসছি।’ ছেলেটির মামা ওদের বাসায় এসেছিল কি না বা এসে কী করেছিল গল্পে সেটা নেই। তবে গল্পের মতো পরিস্থিতি কিন্তু অনেক দেশেই মাঝেমধ্যে সৃষ্টি হয়ে থাকে। আমাদের দেশও এর বাইরে নয়।

বস্তুত সরকার ঘুমালে একটি রাষ্ট্রে অচলাবস্থা সৃষ্টি না হয়ে পারে না। তখন বিরোধী দল (যদি থাকে) যতই চিল্লাপাল্লা করুক, কোনো লাভ হয় না। কারণ সরকার কুম্ভকর্ণের মতো গভীর নিদ্রামগ্ন থাকায়, তার কর্ণকুহরে কিছুই প্রবেশ করে না। সে সময় অসহায় জনগণের ফুঁপিয়ে কাঁদা ছাড়া গত্যন্তর থাকে না। তাদের অবস্থা হয় ‘না পারি সইতে, না পারি কইতে’। সবচেয়ে বড় কথা হলো, তাদের কথা শোনার মতো কেউ থাকে না। সরকার ঘুমিয়ে থাকায় শুনতে পায় না, আর বিরোধী দলের নিজেদের কথার আওয়াজে জনগণের কান্নার আওয়াজ চাপা পড়ে যায়।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় এ গল্পটির উপমা অনেক সময় দিয়েছি। তাতে কেউ মাথা দুলিয়ে সমর্থন জানিয়েছেন, কেউ আবার মাথা নেড়ে তীব্র প্রতিবাদ করেছেন। প্রতিবাদীদের কথা ছিল, সরকার ঘুমায় এ কথাটিই ভুল। কেননা, সরকার ঘুমালে রাষ্ট্র চলে কী করে? তারা উদাহরণ দিতেন, ধরুন রাষ্ট্র একটি গাড়ি। আর সরকার তার ড্রাইভার। ড্রাইভার যদি ঘুমায় তাহলে গাড়ি তো রাস্তায় না থেকে খাদে গিয়ে পড়বে! তাদের বলতাম, গাড়ি কি সঠিক রাস্তায় আছে? দু-চারটি উদাহরণ দিলে তারা চুপ করে যেতেন। আসলে একটা সময় ছিল, যখন চারপাশের ঘটনাবলিতে বোঝা যেত না দেশে সরকার আছে কি নেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ছিল ঠুঁটো জগন্নাথ। পুলিশ-র‌্যাব ছিল শাসক দলের লাঠিয়াল বাহিনী। তারা যেটা বলত, সেটাই তামিল করত। ধরে আনতে বললে বেঁধে আনত, আর বেঁধে আনতে বললে মারতে মারতে আনত। বিচার চাওয়ার কোনো জায়গা ছিল না। আদালত ছিল তাদেরই করায়ত্ত। অনাচার-অবিচারে দেশ হয়ে পড়েছিল মগের মুল্লুক। দেখার বা বলার কেউ ছিল না। শাসক দলের নেতা-পাতিনেতা, সিকি-আধুলি নেতাদের দাপটে সবাই ছিল থরহরিকম্প। সে সময়েও বিরোধী দল কথা বলার চেষ্টা করেছে। কিন্তু  পেশিশক্তির সাঁড়াশি দিয়ে কণ্ঠ চেপে ধরায় আওয়াজ খুব একটা উঁচুতে উঠতে পারেনি। সরকার ও সরকারি দলের প্রচণ্ড চাপে দেশের সংবাদমাধ্যম তখন চুপসে ছিল। কিছু সংখ্যক আবার তেলবাজির তেলেসমাতি দেখাতে ছিল ব্যস্ত। সে সময় বিদেশি গণমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টার্স মেন’-এর মতো পিলে চমকানো রিপোর্ট। রিপোর্ট পিলে চমকানো হলেও, ক্ষমতাসীনদের পিলে চমকেনি এতটুকু। তারা ‘অল দ্য বোগাস’ বলে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে চেয়েছেন সত্যকে। কিন্তু ছাই দিয়ে যেমন জ¦লন্ত আগুনকে চাপা দেওয়া যায় না, তেমনি ক্ষমতার দাপটে সত্যকে বেশিদিন ঢেকে রাখা যায় না। গণ অসন্তোষ হলো সুপ্ত আগ্নেয়গিরির মতো। যে কোনো সময় তা লাভা উদ্গিরণ করে আশপাশের সবকিছু ভস্ম করে দিতে পারে। সেটাই ঘটেছে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে। দীর্ঘ পনেরো বছরের দুঃশাসনে এ দেশের জনমনে ক্ষোভের যে আগ্নেয়গিরির জন্ম হয়েছিল, চব্বিশের ৫ আগস্ট তা লাভা উদ্গিরণ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাজানো বাগানকে ভস্মীভূত করে দিয়েছে।

আওয়ামী লীগের পতনের পর বলা যায় জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতেই গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। জনগণ যদিও এ সরকার গঠনে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিল না, তবু এটা ধরে নেওয়া যায়, ব্যাপক জনসমর্থনপুষ্টই ছিল ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। দীর্ঘকাল বন্ধ থাকা দরজা খুলে দিলে একরাশ ঠান্ডা বাতাস যেমন মনপ্রাণ জুড়িয়ে দেয়, তেমনি ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থান এ দেশের মানুষের মনে শান্তির শীতল পরশের অনুভূতি দিয়েছিল। তাদের ধারণা ছিল, যেহেতু অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো রাজনৈতিক এজেন্ডা নেই, পক্ষপাতিত্ব নেই, তাই তারা দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে পারবে। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই জনগণের সে প্রত্যাশার বেলুন চুপসে গেল। গোটা দেশকে অস্থিরতা, অরাজকতা গ্রাস করল। কিছু রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী আর নবউত্থিত একটি সংগঠনের তরুণদের দর্পিত পদভারে কম্পিত হতে থাকল দেশ। কোথাও কোথাও দেখা গেল লীগ আমলের সেই জোর যার মুল্লুক তার নীতির বাস্তবায়ন।

জনগণের প্রত্যাশা ছিল অন্তর্বর্তী সরকার হবে একটি জাগ্রত সরকার। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল ঘুমের কাছে এরাও পরাস্ত। রাজধানী ঢাকা শুধু নয়, দেশের আনাচেকানাচে প্রতিদিন আত্মা কাঁপানো ঘটনা ঘটলেও অন্তর্বর্তী সরকারের ঘুম ভাঙে না। তারা বোধহীন জড়বস্তুর ন্যায় নির্বিকার। পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্থবিরতার সুযোগে দুর্বৃত্ত-দুষ্কৃতকারীদের নর্তন কুর্দন মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। এরই মধ্যে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো আবির্ভূত হয় ‘মব’ নামের এক নয়া মুসিবত। অনাকাক্সিক্ষত সে ঘটনাগুলো আখ্যায়িত হতে থাকে ‘মব জাস্টিস’ বলে। অথচ ওইসব ঘটনায় জাস্টিস মানে ন্যায়বিচারের ছিটেফোঁটাও নেই। পরবর্তী সময়ে অবশ্য সম্বিৎ ফেরে সবার। অভিহিত করা হতে থাকে ‘মব ভায়োলেন্স’ বা দলবদ্ধ সন্ত্রাস। এই দলবদ্ধ সন্ত্রাসের আগুনে পুড়েছে বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানও। লুটপাট হয়েছে সম্পদ। সেসব কারখানা এখন বন্ধ। মালিকরা কেউ জেলে, কেউ পালিয়ে গেছেন বিদেশে। মাঝখান থেকে বেকার হয়েছে কয়েক লাখ সরাসরি ও সম্পর্কিত শ্রমজীবী মানুষ। লাভটা হলো কার বা কাদের তা আমরা হিসাব কষে দেখিনি। একটি সরকারের পতন হলে তার সমর্থকদের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ মানুষের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটা অস্বাভাবিক নয়। তাই বলে প্রতিষ্ঠিত শিল্পকারখানার তৈরি করা দ্রব্যসামগ্রী, যন্ত্রাংশ, এমনকি ছাউনির টিন খুলে নেওয়া কী ধরনের ক্ষুব্ধতার বহিঃপ্রকাশ এ প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। যে কারখানাগুলো এখন বন্ধ রয়েছে, সেগুলোর শ্রমিক-কর্মচারীরা কে কী অবস্থায় আছে আমরা খবর রাখি না। পাশাপাশি ওইসব কারখানায় উৎপাদিত পণ্য-ঘাটতি বাজারে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে নিশ্চয়ই। দুর্ভাগ্যজনক হলো, যে মুহূর্তে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কর্তব্য ছিল অরাজকতা নিরসনের পদক্ষেপ নেওয়া, তখন তাদের দেখা গেছে কিংকর্তব্যবিমূঢ় মানুষের মতো ঠায় দাঁড়িয়ে ইতিউতি তাকাতে।

রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর এক ধরনের অরাজকতা ঘিরে ধরে সমাজকে এটা যেমন সত্যি, তেমনি এটাও সত্যি যে, এর পেছনে মূল কারণ থাকে ক্ষমতাসীন সরকারের ব্যর্থতা। বলাটা অত্যুক্তি হবে না, ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী অরাজকতার প্রধান কারণও তাই ছিল। অবস্থা এমন পর্যায়ে গিয়েছিল, জনগণ বলতে শুরু করেছিল, তাহলে কি আমরা ফুটন্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত উনুনে পড়লাম? এটা ঠিক যে, বিগত সাড়ে পনেরো বছর দেশে যে গণতন্ত্রহীনতা ও জবরদস্তিমূলক শাসন চলছিল, এখন তা নেই। তবে সবকিছু এখনো স্বাভাবিক হয়নি। যেমন- মব সন্ত্রাসের ইতি এখনো ঘটেনি। এখনো কোথাও মাজার ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, কোথাও কবর থেকে তুলে একজন মুসলমানের লাশ পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। তাও আবার রেখেঢেকে নয়, একেবারে প্রকাশ্য দিবালোকে। তাও পূর্বাহ্ণে মাইকে ঘোষণা দিয়ে। অথচ সেখানকার প্রশাসন অর্থাৎ সরকার ছিল নির্বিকার। তারা কিছুই করল না বা করতে পারল না। পরে ‘চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে’র মতো সরকারের পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়ে বলা হলো, এ ধরনের উচ্ছৃঙ্খলতা সরকার বরদাশত করবে না। কৌতুককর বিষয় হলো, প্রতিটি মব সন্ত্রাসের পরই সরকার ‘আর বরদাশত করা হবে না’ বলে দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করে, আর একটার পর একটা ঘটনা ঘটতেই থাকে। এসব যে একটি সরকারের জেগে থাকার প্রমাণ বহন করে না, সে কথা পুনর্বার বলা নিষ্প্রয়োজন।

দেশে এখন আক্ষরিক অর্থে কোনো বিরোধী দল নেই। তাই সেই অর্থে তাদের চিল্লাপাল্লাও নেই। যারা আছে তারা সরকারের সমর্থক ও সহযোগী। তারপরও তারা সরকারবিরোধী দু-একটি কথা যে বলে না, তা নয়। তবে তা শুধুই নির্বাচন, অর্থাৎ তাদের ক্ষমতায় যাওয়া সংক্রান্ত বিষয়ে। জনগণের কথা সেখানে অবান্তর। আর জনগণ তো চিরকালই মরিচ, পাটাপুতার ঘষাঘষিতে যাদের জানের দফারফা হয়। আগেও হয়েছে এখনো হচ্ছে। এ কথার সত্যতা যাচাই করতে হলে বাস-টেম্পোস্ট্যান্ড, মাছের আড়ত, রাজধানীর ফুটপাত কিংবা গ্রামগঞ্জের বাজারে যেতে হবে।

রচনার শুরুতে রাষ্ট্রের যে কল্পচিত্র বর্ণনা করেছি, আসলে তা রূপক। তবে একেবারে বাস্তবতাবিবর্জিত নয়। যে রাষ্ট্রের সরকার ঘুমিয়ে থাকে, সে রাষ্ট্র বা জাতির ভবিষ্যতের চিৎকার করে কাদা ছাড়া গত্যন্তর কী? 

লেখক : সাংবাদিক ও কলাম লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক
তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
আয়াতুল কুরসি
আয়াতুল কুরসি
বাণিজ্যে স্থবিরতা
বাণিজ্যে স্থবিরতা
সর্বশেষ খবর
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন
‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২২১ রানে থামল বাংলাদেশ
২২১ রানে থামল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক
‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা
সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার
গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা
গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ
গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বাস্কেটবল দলকে অনুশীলন করতে দেয়নি বার্সেলোনা
ইসরায়েলি বাস্কেটবল দলকে অনুশীলন করতে দেয়নি বার্সেলোনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি বাড়ছে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি বাড়ছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার
অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো
ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে
সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে

নগর জীবন

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

মেলোনির বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ
মেলোনির বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ

পূর্ব-পশ্চিম

ইসিতে ব্যাংক হিসাব নম্বর ও গঠনতন্ত্র জমা দিল জামায়াত
ইসিতে ব্যাংক হিসাব নম্বর ও গঠনতন্ত্র জমা দিল জামায়াত

নগর জীবন

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি
নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি

নগর জীবন

পানি বাড়ছে পদ্মায়
পানি বাড়ছে পদ্মায়

দেশগ্রাম

ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে
ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে

দেশগ্রাম

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর