শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

গত ১৬ বছর বাংলাদেশ শুধু দুর্নীতিতে পরিপূর্ণ ছিল না- ছিল একটি দমবন্ধ, ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্র। মানুষ কথা বলতে পারত না, চোখ তুলে তাকাতে পারত না, এমনকি বিশ্বাস করত না যে জনগণই রাষ্ট্রের মালিক। সরকার, বিচারব্যবস্থা, আইন- সবকিছু এক বিশাল কারাগারের প্রাচীরে রূপ নিয়েছিল। গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল। নির্বাচনের নামে চলেছে প্রহসন, আর বিরোধী কণ্ঠস্বরকে রাষ্ট্রদ্রোহী বানিয়ে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কেউই মুক্ত ছিল না- না ছাত্র, না শিক্ষক, না সাংবাদিক, না সাধারণ নাগরিক।

আমি ছিলাম সেই কারাগারের এক প্রতিবাদী বন্দি। শুধু মত প্রকাশের অপরাধে আমাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যায়ভাবে অপসারণ করা হয়েছিল। রাষ্ট্রদ্রোহসহ অগণিত কাল্পনিক মামলার বোঝা নিয়ে আমাকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে হয়। যেদিন আমার বাসা থেকে উচ্ছেদ করা হয়, সেদিন আমার ক্যানসার আক্রান্ত স্ত্রী কাঁদছিলেন, আর আমাদের মেয়ে জানালা দিয়ে নির্বাক তাকিয়ে ছিল।

সেই বিশ্ববিদ্যালয় আবার জেগে উঠেছিল। কিন্তু আমি, একজন নির্বাসিত শিক্ষক, দূর থেকে অনুভব করছিলাম- এই জাগরণ কেবল ছাত্রদের নয়, আমারও এক ধরনের পুনর্জন্ম। খবরে, ভিডিওতে, ছাত্রদের মুখে শুনছিলাম- টিএসসিতে কিছু ছাত্র দাঁড়িয়ে গেছে নিঃশব্দে। কারও হাতে লেখা পোস্টার : ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’ এই একটি বাক্যে যেন সারা দেশের হতাশা, জ্বালা, আশা- সবকিছু মিশে ছিল।

৪ জুলাই, যখন আপিল বিভাগ কোটা বহাল রাখেন, তখন ছাত্রদের চোখে যে রাগ আর আত্মবিশ্বাস দেখলাম- তা যেন আমার নিজের দৃষ্টিতে ফিরে এলো। ‘বাংলা অবরোধ’ নামে এক স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধের বিস্ফোরণ ঘটল। আমি বহু অবরোধ দেখেছি, কিন্তু এবারকার প্ল্যাকার্ড, দেয়াল লিখন, মুখের স্লোগান, চোখের ভাষা- সব ছিল ভিন্ন। তারা বলছিল, ‘কোটা না মেধা- মেধা, মেধা’, কিন্তু আমি বুঝতে পারছিলাম- এই লড়াই কেবল কোটাবিরোধী নয়, এটি এক লাঞ্ছিত প্রজন্মের আত্মমর্যাদা উদ্ধারের আন্দোলন। এক যুগের বেশি জনগণের ভোটাধিকার ডাকাতি করে অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা ধরে রাখা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির উদ্দেশে ৭ জুলাই বলেন : ‘এই আন্দোলনের কোনো যৌক্তিকতা নেই।’ আমি স্তব্ধ হয়ে গেলাম। চারদিকে স্লোগান, রাজপথে ছাত্রদের চোখে প্রতিজ্ঞা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল- আর তিনি বলছেন অযৌক্তিক?

১৪ জুলাই শেখ হাসিনা বলেন- ‘যারা কোটা নিয়ে আন্দোলন করছে, তারা রাজাকারদের নতি-পুতি।’ অপমানের শিকার হলো দেশের সবচেয়ে মেধাবী, সাহসী আর সংবেদনশীল প্রজন্ম। একজন অবৈধ শাসক জাতির সন্তানদের বিরুদ্ধে ছুড়ে দিলেন চরিত্রহননের ঘৃণ্য অপবাদ। বিগত বছরগুলোতে বহুবার আমাকে শুনতে হয়েছে ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’, ‘দেশদ্রোহী’, ‘গণদুশমন’। কিন্তু এবার দেখলাম, একটি সম্পূর্ণ প্রজন্মকে একযোগে রাজাকার বলা হলো- শুধু তাদের ন্যায্য দাবির কারণে। এ কথার প্রতিক্রিয়া ছিল সর্বব্যাপী, বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালে ধ্বনিত হচ্ছিল নতুন স্লোগান : ‘তুমি কে, আমি কে- রাজাকার, রাজাকার! কে বলেছে, কে বলেছে- স্বৈরাচার, স্বৈরাচার!’ এই বাক্যগুলোই হয়ে উঠেছিল আন্দোলনের আত্মপ্রকাশ- এক বিপন্ন প্রজন্মের কণ্ঠস্বর, যাকে রাষ্ট্র চেপে রাখতে চেয়েছিল।

১৫ জুলাই দুপুরে শুরু হয় দমনযজ্ঞ- নেমে আসে রাষ্ট্রের বাহিনী ও ছাত্রলীগের হেলমেট বাহিনী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ছাত্রীদের ওপর গরম পানি নিক্ষেপ করা হয়, ছেলেদের মাথা ফাটানো হয় লোহার রড দিয়ে। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা মুখে কাপড় বেঁধে, হাতে অস্ত্র নিয়ে ঘুরছিল- যেন রাজপথে বিচরণ করে বেড়ানো একদল হায়েনা। তারা ঢুকে পড়ে হাসপাতালে- অসহায় চিকিৎসাধীন আহত শিক্ষার্থীদের আবারও আঘাত করে। একজন আহত ছাত্রী রক্তাক্ত মুখে বলেছিল : ‘সুস্থ হয়েই আবার যাব মিছিলে, আমার দাবি ছাড়ব না।’ আমি বুঝলাম, ইতিহাস বদলে যাচ্ছে।

১৬ জুলাই দুপুরে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে একটি ভিডিও। একজন ছাত্র- বুক চিতিয়ে, দুই হাত তুলে শান্তভাবে দাঁড়িয়ে আছে। সেই নিরস্ত্র ছাত্রকে পুলিশ সরাসরি গুলি করে হত্যা করে। তার নাম আবু সাঈদ। বয়স ২৩। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র- কোনো সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিল না। সে ছিল মিছিলের সামনের সারিতে।

সেদিন বিকালে সারা দেশে গর্জে ওঠে ছাত্রসমাজ। আকাশের দিকে উঠে মুষ্টিবদ্ধ হাত। তারা শুধু স্লোগান দেয়নি- তারা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। অসীম সাহসী, টগবগে তরুণরা সারা দেশে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, হেলমেট লীগের গুলিতে নিহত হয়। চট্টগ্রামে শহীদ হয় ওয়াসিম। প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা ছাত্রলীগ নিয়ন্ত্রিত হলগুলো দখল করতে শুরু করে। আমি দেখলাম, যে সংগ্রামের জন্য আমাকে শিক্ষকতা হারাতে হয়েছে, মামলা খেতে হয়েছে, পরিচয় হারাতে হয়েছে- আজকের প্রজন্ম সেই সংগ্রামকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়েছে। আমি হারিয়ে যাইনি- আমার উত্তরসূরিরা যুদ্ধ করছে, বুক ফুলিয়ে, চোখ তুলে।

পরদিন সকাল থেকে দেশজুড়ে হয় গায়েবানা জানাজা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী, সিলেট, চট্টগ্রাম- প্রত্যেকটি ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা কালো ব্যানার হাতে, মাথায় কালো কাপড় বেঁধে জড়ো হয়। চারদিক থেকে প্রতিধ্বনি ওঠে : ‘ভাই হত্যার বিচার চাই!’ এ যেন শোক নয়, রক্তের প্রতিজ্ঞা। রাষ্ট্র সহ্য করতে পারল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে, জাহাঙ্গীরনগরের অ্যাডমিন ভবনের সামনে আবার নেমে আসে টিয়ার গ্যাস, রাবার বুলেট, রড আর ব্যাটন। সেদিন দুপুরে আসে আরেক নির্দেশ- সব বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খালি করে দিতে হবে। শিক্ষার্থীরা তখন জানাজা শেষে ক্যাম্পাসে ফিরছিল, কেউ আহত বন্ধুকে খুঁজছিল, কেউ দুই দিন কিছু খায়নি। হঠাৎ মাইকে ঘোষণা- ‘হল ছাড়। ক্যাম্পাস বন্ধ।’ শুধু ঢাকায় নয়- রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, রংপুর- সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এ আদেশ একযোগে কার্যকর হয়। এটি ছিল একটি রাষ্ট্রীয় কৌশল- শিক্ষার্থীদের বিচ্ছিন্ন করে আন্দোলনের শেকড় কেটে ফেলার চেষ্টা। সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। স্বজন হারানোর মেকি কান্না। অন্যায়, অপশাসন, নির্যাতন জায়েজ করার চিরাচরিত প্রহসন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খালি করার পর সরকার ভেবেছিল- আন্দোলন থেমে যাবে। কিন্তু তারা ভুল করেছিল হিসাবের অঙ্কে। ১৮ জুলাই সকালেই ঢাকার রাজপথে নামে এক নতুন সুনামি- বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ব্র্যাক, ইস্ট ওয়েস্ট, নর্থ সাউথ, আইইউবি, এআইইউবি, নর্দান, মাইলস্টোন-আরও জানা-অজানা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা একযোগে রাস্তায় নামে। তারা গরম, ধুলোমাখা রাস্তায় দাঁড়িয়ে স্লোগান দিতে থাকে : ‘গণহত্যার বিচার চাই!’ গলায় ঝোলানো আইডি কার্ড, কাঁধে ব্যাগ, মাথায় পতাকান্ডকিন্তু বুকের ভিতর জ্বলছিল আগুন। অগ্রজদের সঙ্গে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছোট ভাই-বোনেরা রাস্তায় নেমে আসে। এদের অনেকেই আর ঘরে ফেরেনি। মুগ্ধ, পানি বিলাতে বিলাতে মাথায় গুলি খেয়ে শহীদ হয়। ১৭ বছরের কিশোর ফাইয়াজ শহীদ হয় ধানমন্ডিতে। উত্তরা, বাড্ডা, যাত্রাবাড়ী, মিরপুর পরিণত হয় রণক্ষেত্রে। দুপুর থেকে হেলিকপ্টার থেকে কাঁদুনে গ্যাস আর গুলিবর্ষণ শুরু হয়। বাসার ভিতর, ছাদে, মায়ের কোলে শিশুরাও মারা যায়। ঢাকার প্রতিটি মোড়ে, বাসস্ট্যান্ডে, গলির মাথায় ছড়িয়ে পড়ে প্রতিরোধ। সান্ধ্য আইন জারি করা হলো। এর কিছু পরেই বন্ধ করে দেওয়া হয় ইন্টারনেট।

বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মীদের ওপর নেমে আসে আরেক দফা নির্যাতন। মাঠের ছেলেরা গুম হয়, কর্মীদের উঠে বসার আগেই পেটানো হয়। গ্রেপ্তার এড়াতে আমার আর বাসায় থাকা হয়ে উঠল না- থাকলাম পথে পথে, পরিবার ছেড়ে, এক বন্ধু থেকে আরেক বন্ধুর বাসায়, মোবাইল বন্ধ করে। আমার অপরাধ- আমি প্রশ্ন করেছি, আমি লিখেছি, আমি স্বপ্ন দেখিয়েছি।

আন্দোলন পরিণতির দিকে এগিয়ে যায়। ৪ আগস্ট সকাল থেকেই ঢাকার রাজপথে একটাই আওয়াজ শোনা যাচ্ছিল- ‘শেখ হাসিনার পদত্যাগ চাই!’ হাজার হাজার মানুষ জড়ো হচ্ছিল শাহবাগ, টিএসসি, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, কার্জন হলে। শহীদ মিনার থেকে ঘোষণা এলো, ‘এই রক্তের পাহাড় পেরিয়ে আর ফিরে যাওয়ার সুযোগ নেই।’ এই দিনেই প্রথম ঘোষণা আসে- ‘ঢাকামুখী লংমার্চ’। প্রথমে বলা হয় ৬ আগস্ট হবে, কিন্তু বিকালের পরপরই বিক্ষোভকারীদের চাপ, জনতার উত্তেজনা ও শহীদদের সংখ্যার ভারে সিদ্ধান্ত হয়- লংমার্চ হবে পরদিনই, ৫ আগস্ট। ঢাকায় বাতাস ভারী হয়ে উঠেছিল এক নীরব প্রতিজ্ঞায়- পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত পিছু হটা নয়।

৫ আগস্ট সকাল বেলা, দীর্ঘ প্রতীক্ষিত মাহেন্দ্রক্ষণ, ঢাকা শহর যেন নিঃশ্বাস আটকে বসেছিল। সবাই জানত- কিছু একটা ঘটবে, একটা বিস্ফোরণ, কিংবা রক্তস্নান। গণভবন ঘিরে যুদ্ধের প্রস্তুতি, মেশিন গান বসানো। ঢাকায় ঢোকার প্রতিটা মুখে রণসজ্জা। কিন্তু মানুষ তো ভয় জয় করে ফেলেছে। তারা আসছিল চারদিক থেকে- পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর, দক্ষিণ-লাখে, লাখে। তারা ছিল নিরস্ত্র, সংকল্পে অটল। তারা হেঁটে চলেছিল গণভবনের অভিমুখে- শান্ত, অবিচল। ‘শেখ হাসিনা পালায় না’। এ কথাটাই তো তিনি নিজে বলেছিলেন মাত্র কিছুদিন আগে- জনসম্মুখে, দম্ভভরে। কিন্তু ৫ আগস্ট দুপুরে সেই শেখ হাসিনাই পালিয়ে গেলেন। পালালেন পণ্য বহনের বিমানে করে, ভারতে। এক সংক্ষিপ্ত বার্তা চোখের পলকে চাউর হয়ে যায়- ‘শেখ হাসিনা পালাইছে’। মানুষ উল্লাসে ফেটে পড়ল- কেউ হাসল, কেউ কাঁদল, কেউ চিৎকার করল। মিষ্টির দোকান নিমেষে খালি। অন্তহীন দুঃস্বপ্ন যেন হঠাৎ করেই শেষ হয়ে গেল। যাত্রাবাড়ী, চাঁনখারপুল, সাভার- এসব জায়গায় কিছু ‘নির্বোধ বাহিনী’ শেষ মুহূর্তে গুলি ছুড়েছিল। নিহত হন অনেকেই- তাদের রক্তেও ভিজে থাকে সেই দিনের পতাকা। কিছুই থামাতে পারেনি জেগে ওঠা বিজয়ী জনতাকে। তারা ঢুকে পড়ে গণভবনে। আরেক দল ছুটে যায় সংসদ ভবনের দিকে। তারা বলে- এই সংসদ আর কেবল একটি দলের নয়, এখন এটি পুরো জাতির। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ছাদে দেখা যায় পতাকা উড়াচ্ছে হাজারো তরুণ। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও ঢাকার বিভাগীয় অফিস- সব কটি দাউ দাউ করে জ্বলছে। ‘শেখ হাসিনা পালাইছে’- এই শব্দটি শুধু বিজয়ের উল্লাস নয়- এটা একটি দীর্ঘ প্রতীক্ষার ভারমুক্তি। এই ইতিহাস কেউ মুছতে পারবে না। এখন সময়- এই ইতিহাসকে সংরক্ষণ করার, শহীদদের নাম রক্ষার, প্রতিরোধের স্মারক গড়ে তোলার। আমি এই রাষ্ট্রের সেই শিক্ষক, যাকে বলা হয়েছিল রাষ্ট্রদ্রোহী। আজ আমি বলছি- এই রাষ্ট্রের শ্রেষ্ঠ দেশপ্রেমিক ছিল সেই সব তরুণ-তরুণী, যারা চোখ তুলে বলেছিল : ‘তুমি কে, আমি কে? বিকল্প! বিকল্প!?’

 

♦ লেখক : অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; আহ্বায়ক, সাদা দল

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আজ বৈঠক
ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আজ বৈঠক

এই মাত্র | অর্থনীতি

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ডুবল ফেনী
আবারও ডুবল ফেনী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা
ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম