শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই, ২০২৫

মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়

দেশে বর্তমানে লাগাতার সংঘটিত হচ্ছে অমানবিক ঘটনা গণপিটুনি বা মব জাস্টিস। মব বা জনতা যখন বিচারের ভার নিজেদের হাতে তুলে নেয় তখন তাকে বলে মব জাস্টিস। এটা একেবারেই আইনবহির্ভূত এবং মারাত্মক অন্যায়। কিন্তু এটাই নিয়মিত হয়ে উঠেছে। ২০২৪ সালের আগস্ট থকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত গণপিটুনিতে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। সে হিসাবে মাসে মৃত্যু হয়েছে ১৮ জনের। হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি জানাচ্ছে, ২০২৪ সালে মোট ২০১টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে। সর্বশেষ ৭ মাসে ১১৯ জন নিহত, ৭৪ জন আহত হয়েছে। এ সংখ্যা গত ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।

ক্রমবর্ধমান গণপিটুনির প্রধান কারণ, জনগণ মনে করছে তাদের হাতে ক্ষমতা এসে গেছে। এ কাজ করার ক্ষমতা তাদের আছে। এটাও তারা দেখেছে, এ কাজ করে তারা পার পেয়ে যাচ্ছে। কোনো সাজা হচ্ছে না তাদের। তা ছাড়া ঘটনার সময় পুলিশ থাকে না।  ঘটনাটি মিডিয়াতে ছড়িয়ে পড়ার পর পুলিশ আসে। পুলিশের সামনেও অনেক সময় এসব ঘটছে। পুলিশ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে। জুলাই আন্দোলনের পর মবের সামনে দাঁড়ানোর মতো মনোবল তাদের নেই। তারা মানসিকভাবে অনেকটাই ন্যুব্জ হয়ে পড়েছে। তারা সারাক্ষণ থাকে অস্তিত্বসংকটে। বেড়েছে পারস্পরিক অবিশ্বাস, সামাজিক অবিশ্বাস ও প্রতিশোধ নেওয়ার প্রবণতা। কোনো দিন হয়তো কারও ওপরে রাগ ছিল, প্রতিশোধস্পৃহা পুষে রেখেছিল মনে, সময়-সুযোগের অভাবে প্রতিশোধ নেওয়া হয়নি। এখন রাজনৈতিক পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে নিজেদের ইচ্ছাগুলো চরিতার্থ করে নিচ্ছে। ‘নিজেই বিচার’ করছে।

সাধারণত চোর, ছিনতাইকারী, পকেটমার অপহরণকারী সন্দেহে গণপিটুনির ঘটনা ঘটে। লোকজন তাৎক্ষণিকভাবে নিজেই বিচার করতে উদ্যত হয়। তাদের সন্দেহ থাকে পুলিশে দিলে হয়তো ছাড়া পেয়ে যাবে। তাই নিজেরাই ঝাল মিটিয়ে নেয়। চোর সন্দেহে পিটিয়ে মারার এমন একটি ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তোফাজ্জল হোসেনের সঙ্গে। আর অতিসম্প্রতি একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে যেভাবে হেনস্তা করা হয়েছে তা ন্যক্কারজনক। আদালতে রাজনৈতিক বন্দিদের আনা-নেওয়ার সময় যেভাবে তাদের ওপর ইটপাটকেল, ডিম, স্যান্ডেল ছোড়া হচ্ছে-তা কোনো সভ্য দেশে করা হয় না। একটা কথা মনে রাখতে হবে, দোষী সাব্যস্ত হওয়ার আগে কেউ দোষী নয়। আর দোষ প্রমাণিত হলে সাজা দেওয়ার ক্ষমতা আদালতের, জনগণের নয়। এ ধরনের ঘটনা ঘটলে সমাজে কিছু তোলপাড় ওঠে। কখনোসখনো বুদ্ধিজীবী মহল সোচ্চার হয়। তখন সরকার একটু নড়েচড়ে বসে। কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দেয়। দোষীদের আইনের আওতায় আনা, পুলিশ দোষী হলে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা হবে-এসব ঘোষণা আনে। বাস্তবায়ন হয় খুব কম। বিচার হয় কমই।

মুক্তচিন্তা যাঁরা করেন, আলেম সম্প্রদায় হুমকির মুখে। সাংবাদিক, লেখক শিল্পীদের নিরাপত্তা মারাত্মকভাবে বিঘিœত হচ্ছে। অন্যদিকে একশ্রেণির শিক্ষার্থী শিক্ষাঙ্গনকে কলুষিত করে ফেলছে। তারা যে অনাচার-অত্যাচার করছে তাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আইনশৃঙ্খলাব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে। শিক্ষার্থীদের এ মারমুখি হওয়ার কারণও আছে। কোনো একটি ঘটনা ঘটলে দীর্ঘদিন ধরে তার প্রতিকার না হওয়া, পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা, বিচারপ্রক্রিয়ার দুর্বলতায় তারা আইনের প্রতি শ্রদ্ধা হারিয়েছে। তারা মনে করে আইন দিয়ে কিছু হয় না। নিজে যা করব সেটাই আইন। এটা আসলে পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। কিন্তু এ ক্ষোভ সব সময় অযৌক্তিক। অতিসম্প্রতি মুরাদনগরে যে ধর্ষণের ঘটনা ঘটল, ওই নারীর নগ্ন ফুটেজ সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে গেল। ধর্ষককে ধরে ছাত্র-জনতা গণপিটুনি দিয়ে ছেড়ে দিল। তারা যদি তাকে ছেড়ে না দিয়ে মেরেও ফেলত, তাদের দোষ দেওয়া যেত না। কারণ মনের দুঃখে-গ্লানিতে-অপমানে ওই নারী আত্মহত্যা করেছেন বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখেছি। যদি সত্যিই তিনি মারা গিয়ে থাকেন, এর চেয়ে বেদনার আর কিছু হতে পারে না। তাঁর মরার কথা ছিল না, মরার কথা ছিল ওই বর্বর ধর্ষকের। আর সেই জঘন্য পাপীরা যারা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও ছাড়ল, তাদেরও ধরা দরকার। তাদেরও কঠোর সাজা হওয়া প্রয়োজন।

মব জাস্টিস বা গণপিটুনি নিয়ে দেশে চলছে তোলপাড়। চারদিকে আলোচনা, সমালোচনা, ধিক্কার। ভাবখানা এমন যেন এই প্রথম গণপিটুনির ঘটনা ঘটল, অতীতে কোনো দিনই হয়নি। কিন্তু এ ঘটনা এক দিনের নয়। আজ এটি মারাত্মক আকার নিয়েছে ঠিকই, কিন্তু এটি অতীত ধারাবাহিকতার ফল। ব্রিটিশ আমলেও গণপিটুনির ঘটনা ঘটত। অনেক সময় চোর বা ধর্ষক সন্দেহে কোনো ব্যক্তিকে জনগণই পিটিয়ে হত্যা করত। অনেক ক্ষেত্রে ব্রিটিশ প্রশাসন এসব দেখেও দেখত না। তারা ধর্ষণের বিচার করত না। গ্রামবাংলায় ‘সাজা দেওয়ার আগেই শাস্তি’ দেওয়ার প্রবণতা ছিল। এর কারণ পুলিশের ধীরগতি ও দুর্নীতি। পাকিস্তান আমলেও এর ব্যত্যয় ঘটেনি, বরং বেড়েছে। এ সময় ধর্ম অবমাননা, রাজনৈতিক মতবিরোধ অথবা চুরির অভিযোগে স্থানীয় জনগণ নিজেরাই ব্যবস্থা নিত। এসব খবর সংবাদপত্রে প্রকাশ পেত কমই, কারণ তখন জনগণের কণ্ঠ রুদ্ধ ছিল। ভয়ে অনেক ঘটনা প্রকাশ্যে আসত না। তাই ঘটনাগুলো জানা যেত না। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ’৭০-’৯০ দশক ছিল বিচারহীনতা ও ভয়ভীতির সমাজ। জনগণ তখনো পুলিশের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছিল। এর ফলে চোর/ধর্ষক/সন্ত্রাসী সন্দেহে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধরের ঘটনা ছিল প্রচলিত।

তবে ঘটনাগুলো ছিল মূলত গ্রামকেন্দ্রিক এবং বিচ্ছিন্নভাবে দুই-চারটি ঘটত। শহরে ছিল তুলনামূলক কম। বিচারহীনতা এবং দমননীতির কারণে আইনের শাসনের অভাব ছিল। শাসনব্যবস্থা ছিল দুর্বল। বিচার পাওয়ার আশা হারিয়ে মানুষ নিজেরাই বিচারে উদ্যোগী হয়েছে কখনো। তা ছাড়া তখন গণমাধ্যম ছিল সেন্সরড, ফলে গণপিটুনির ঘটনা গোপন থাকত। ছাত্র আন্দোলন দমনে সহিংসতা ছিল নিয়মিত ঘটনা। বিরোধী কর্মীদের দেশদ্রোহী আখ্যা দিয়ে জনগণের হাতে তুলে দেওয়া হতো অনেক সময়। গ্রামাঞ্চলে এবং রাজনৈতিক আন্দোলনে গণপিটুনির ছায়া ছিল।

বিএনপি আমলে (১৯৯১-১৯৯৬, ২০০১-২০০৬) ’৯০ দশকে গ্রামবাংলায় চুরি-ডাকাতি ইস্যুতে অনেক গণপিটুনির ঘটনা ঘটে। তখন একটা জনপ্রিয় স্লোগান ছিল ‘চোর ধরো, মারো’। ২০০২-২০০৩ সালে ‘অপারেশন ক্লিনহার্ট’ পরিচালিত হয়। এ অপারেশনকে জনগণের একাংশ সরকারি সহায়তায় বিচার বলে মনে করত। এ সময় অনেক নিরীহ লোক সন্দেহের বশে জনগণের হাতে নিহত হয়। আবার অনেক ঘটনায় পুলিশ দায় এড়ায়। এ সময় থেকে গণপিটুনি শহরাঞ্চলেও প্রবেশ করে, বিশেষত রাজশাহী ও খুলনা অঞ্চলে। আওয়ামী লীগ আমলে ২০১২-২০২৪ সাল গণপিটুনির রামরাজত্বকাল। বলা চলে বিস্ফোরণের যুগ। এত দিনে সোশ্যাল মিডিয়া জোরদার হয়ে উঠেছে। কাজেই সোশ্যাল মিডিয়া, ফেসবুক লাইভ, গুজব সব মিলিয়ে ২০১৯ সালে ‘ছেলেধরা গুজব’-ত্রিশের বেশি নিরীহ মানুষ মারা যায়। মানবাধিকার সংস্থার মতে, ২০২০-২০২৪ সাল পর্যন্ত সর্বাধিক সংখ্যক গণপিটুনির ঘটনা ঘটে। সরকার ও প্রশাসনের প্রতিক্রিয়া ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। এর মধ্যে রাব্বি হত্যা (২০২৩), শিবলী সাদিক হত্যা (২০২৫), তাসলিমা হত্যা মর্মান্তিক। রাব্বিকে চুরির অভিযোগে ঢাকায় গণপিটুনি দিয়ে মেরে ফেলা হয়। পরে প্রমাণিত হয় সে নির্দোষ। শিবলী সাদিক হৃদয়কে অকারণ সন্দেহ করে হত্যা করা হয়। তাসলিমা গিয়েছিলেন মেয়েকে স্কুলে ভর্তি করাতে খোঁজখবর নিতে। ছেলেধরা সন্দেহ করে তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ গণপিটুনির ঘটনাগুলো এতটাই দেশে তোলপাড় তুলেছিল যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছড়িয়ে পড়ে এবং আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিবাদযোগ্য হয়ে ওঠে।          

বাংলাদেশে ‘মব জাস্টিস’ এখন আর বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, এটি প্রাত্যহিক হয়ে উঠেছে। দেশে নিরাপত্তা বা আইনের অভাবের ফলে এসব ঘটনা লাগাতার ঘটছে। এ ব্যবস্থা থেকে উত্তরণের প্রধান উপায় পুলিশকে ক্ষমতা দেওয়া। শুধু ক্ষমতা দিলেই হবে না, ক্ষমতা প্রয়োগ করলে তারা নিরাপদ থাকবে-সেই নিশ্চয়তাও দিতে হবে। এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। গণসচেতনতা এবং নাগরিক শিক্ষাও খুব দরকার। মিডিয়ার মাধ্যমে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে, মসজিদ-মন্দিরে ‘আইনের পথেই বিচার হওয়া উচিত, ‘নিজের হাতে বিচার তুলে নেওয়া অপরাধ’-এ বিষয়টি আলোচনা করা দরকার। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের ব্যবস্থা নিশ্চিত এবং স্বল্প সময়ে বিচার সম্পন্ন করতে হবে। আদালতের কাজে গতি আনতে হবে, দরকার হলে একাধিক বেঞ্চ বসিয়ে মামলা জটিলতা কমিয়ে এনে পুঞ্জীভূত মামলার নিষ্পত্তি করতে হবে। এ কাজগুলো না করলে নির্যাতন অরাজকতা বিশৃঙ্খলা বাড়বে। যদি আমরা ‘বিচার’ নিশ্চিত না করি তবে ‘গণপিটুনি’ হয়ে উঠবে দেশের একেবারেই প্রাত্যহিক ঘটনা। এটা নিয়মে পরিণত হবে। এখনো কেউ কেউ অন্যায় জেনেও গণপিটুনিতে জড়িয়ে পড়ে। তারা মনে করে, উপায় কী, বিচার তো হবে না, নিজেই বিচার করি। কাজেই এখনই আইনের স্থায়ী সংস্কার, শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান ও সচেতন জনগণ গড়ে তোলার শেষ সুযোগ। গণপিটুনির ঘটনা সুদূর অতীত থেকে চলে এলেও এখন এ ক্ষেত্রে কিছু নতুন সংযোজন হয়েছে। যেমন আগের দিনে অপরাধের সংখ্যা ও বিস্তার কম ছিল, কারণ নির্দিষ্ট এলাকায় সীমিতভাবে ঘটত। এখন দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে, শহর-গ্রাম একাকার। তখন প্রযুক্তি ছিল না। তাই বিষয়গুলো প্রচার হতো না। এখন একেবারে বিপরীত। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিওর মাধ্যমে বাতাসের গতিতে ছড়িয়ে পড়ে। এ ধরনের ভিডিও দেখে মানুষ মানসিকভাবে বিচলিত হয়। কেউ কেউ মানসিক রোগের শিকারও হয়। আবার অনেকে এ কাজ করতে উৎসাহী হয়ে ওঠে। কারণ বহু মানুষের মনে নেগেটিভ প্রবৃত্তি আছে। এসব ঘটনার মধ্যে স্পষ্ট হয়ে ওঠে রাষ্ট্রের প্রতি অনাস্থা। জনগণ ভাবছে, কেউ-ই নিরাপদ না, আমার বিচার করার কেউ নেই। গণমাধ্যমে প্রতিবেদন এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিশ্ববাসী জানছে। এতে দেশের ইমেজ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মব জাস্টিসের ঘটনা বর্তমানে বেপরোয়াভাবে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাংগঠনিকভাবে সংঘটিত হচ্ছে। প্রযুক্তি একে ভয়াবহ করে তুলেছে। আগে মানুষ হালকা মারধর করেই থেমে যেত। এখন একেবারে মেরে ফেলছে। নিজেদের এভাবেই তারা হিরো ভাবছে। আরেক শ্রেণি ভিডিও করছে, তাদের উৎসাহ দিচ্ছে। এর চেয়ে মারাত্মক আর কিছু হতে পারে না।

আমরা যদি অতীতের ভুলগুলো থেকে শিক্ষা না নিই, যা করণীয় তা যদি এখনই না করি-তবে ভবিষ্যৎ হবে ভয়াবহ।

♦ লেখক : কথাসাহিত্যিক, গবেষক

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
সর্বশেষ খবর
পাবনায় প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবদল নেতা নিহত
পাবনায় প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবদল নেতা নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্মৃতি বিজড়িত সেই ক্যাপটি দান করলেন সুনীল গাভাস্কার
স্মৃতি বিজড়িত সেই ক্যাপটি দান করলেন সুনীল গাভাস্কার

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির জরুরি সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির জরুরি সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে ১৫ কৌশলে গুগল ট্রেন্ডস থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা নিবেন
যে ১৫ কৌশলে গুগল ট্রেন্ডস থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা নিবেন

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চমক রেখে এশিয়া কাপের দল ঘোষণা আফগানিস্তানের
চমক রেখে এশিয়া কাপের দল ঘোষণা আফগানিস্তানের

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে একটি নতুন দল : হেলেন
আগামী নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে একটি নতুন দল : হেলেন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাটাখালী নদীর ভাঙনে বিলীন মাতুভূঞার পাকা সড়ক
কাটাখালী নদীর ভাঙনে বিলীন মাতুভূঞার পাকা সড়ক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে অফিস খুলছে ওপেনএআই
ভারতে অফিস খুলছে ওপেনএআই

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যমুনা সেতুতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-দুধবাহী গাড়ির সংঘর্ষে দেড় ঘণ্টা যানজট
যমুনা সেতুতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-দুধবাহী গাড়ির সংঘর্ষে দেড় ঘণ্টা যানজট

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে খেলনা পিস্তল ঠেকিয়ে যুবককে অপহরণের চেষ্টা, আটক ২
নাটোরে খেলনা পিস্তল ঠেকিয়ে যুবককে অপহরণের চেষ্টা, আটক ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ বছর পর 'ধূসর প্রজাপতি' নিয়ে ফিরলেন তৌকীর
৫ বছর পর 'ধূসর প্রজাপতি' নিয়ে ফিরলেন তৌকীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ভারতীয়সহ পাঁচ যাত্রীর
বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ভারতীয়সহ পাঁচ যাত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেক্ষাগৃহে আসছে দেশে নির্মিত ইংরেজি সিনেমা ‘ডট’
প্রেক্ষাগৃহে আসছে দেশে নির্মিত ইংরেজি সিনেমা ‘ডট’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভ্যাট না কমালে রুটি-বিস্কুটের প্যাকেট ছোট করার হুমকি প্রস্তুতকারকদের
ভ্যাট না কমালে রুটি-বিস্কুটের প্যাকেট ছোট করার হুমকি প্রস্তুতকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৬৬৫
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৬৬৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক
রাজধানীতে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে বাসচাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসচাপায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি