শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন

কামাল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন

লেখাটা শুরু করছি একটা মর্মন্তুদ সংবাদ শিরোনাম দিয়ে। ‘দুই দিনে সারা দেশে পানিতে ডুবে ৩০ জনের মৃত্যু’। ১০ জুন এক প্রভাবশালী গণমাধ্যমে এ সংবাদ প্রকাশ হয়েছিল। খবরের উপস্থাপনাবাক্যে লেখা হয়-ঈদের পরের দুই দিন (রবি ও সোমবার) বিভিন্ন সময় এসব ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই শিশু। ১৭ জুন আরেক পত্রিকায় ‘ছুটিতে পানিতে ডুবে মৃত্যুর লম্বা মিছিল’, শিরোনামে ছাপা সংবাদে বলা হয়, স্থানীয় হাসপাতাল ও পুলিশ সূত্র মোট ৭৮ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে। বুক ভাঙা কয়েকটা খবর ছিল এরকম-

ঈদের তৃতীয় দিন ৯ জুন দুপুরে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের কলাতলী সায়মন বিচ পয়েন্ট এলাকায় গোসলে নেমে শাহীনুর রহমান (৬০) এবং তাঁর ছেলে সিফাত (২০) মারা যান। তাঁরা রাজশাহী থেকে কক্সবাজার ভ্রমণে গিয়েছিলেন।

মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার জায়ফরনগর ইউনিয়নের হামিদপুর গ্রামে মেয়েকে সাঁতার শেখাতে গিয়ে ৯ জুন দুপুরে পুকুরে ডুবে বাবা-মেয়ের মৃত্যু হয়। তাঁরা হলেন হামিদপুর গ্রামের ইটভাটা ব্যবসায়ী বাবুল আহমদ (৬০) ও তাঁর মেয়ে হালিমা মোহাম্মদ (১৭)। হালিমা ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রী। এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় তার অংশ নেওয়ার কথা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়ায় পুকুরে ডুবে চাচা-ভাতিজার মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ৯ জুন দুপুরে স্থানীয় একটি পুকুরে ডুবে তাঁরা মারা যান। নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া উপজেলার আশিয়া ইউনিয়নের মধ্যম বাথুয়া ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বজল আহমদের ছেলে মোহাম্মদ নাছির (৫৫) ও তাঁর ভাতিজা মোহাম্মদ আইরিয়ান (১৫)।

কামাল মাহমুদদিনাজপুরের চিরিরবন্দরে পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে গিয়ে বাড়ির পাশে পুকুরে ডুবে তিন বছর বয়সি এক শিশু ও সদর উপজেলার আত্রাই নদীর রাবার ড্যামে গোসলে নেমে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। ৮ জুন দুপুরে এসব মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে নানার বাড়ি বেড়াতে গিয়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ৮ জুন দুপুরে উপজেলার বুধন্তী পশ্চিমপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশুরা হলো চান্দুরা এলাকার মোশাররফের ছেলে রাফি (৭) এবং একই এলাকার রহিম মিয়ার মেয়ে নাদিরা (৮)।

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে ডুবে হোসাইন নামের ১৬ মাস বয়সি এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। নিহত শিশু হোসাইন ওই এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে। খেলতে খেলতে কখন সে পুকুরে গড়িয়ে পড়েছে, বড়রা খেয়াল করেনি। যখন খোঁজ পড়ে, তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে।

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই ভাইবোনের মৃত্যু হয়েছে। তারা সম্পর্কে আপন খালাতো ভাইবোন। ৯ জুন বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার চরজুবিলী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর চরমহিউদ্দিন গ্রামের আলাউদ্দিনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুরা হলো একই ইউনিয়নের চর মহিউদ্দিন গ্রামের মো. জিহাদের মেয়ে ফারিয়া আক্তার (৪) ও কুমিল্লার লাকসামের বাসিন্দা মো. রকির ছেলে মো. তাহাসিন (৫)।

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে চাচার সঙ্গে মাছ ধরতে গিয়ে ওয়ায়েস কারনি (৫) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সে প্রথম শ্রেণিতে পড়ত। ৯ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলা সদরের চান্দারচর এলাকার সীমান্তসংলগ্ন অলেকুড়া নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

কত স্নেহের বন্ধনেও অসচেতনতা কিংবা সামান্য অসাবধানতায় মর্মান্তিকভাবে পানিতে ডুবে মৃত্যু  ঘটতে পারে-তা পাঠকের উপলব্ধির চেষ্টা হিসেবেই বুকে মোচড় দেওয়া এই পূর্বপ্রকাশিত সংবাদ তুলে ধরলাম। এক-একটা পরিবারের বুকভাঙা কান্নার এসব খবর একজন পাঠকের না পড়াটা বা না শোনাই স্বাভাবিক। দেশে সারা বছরে পানিতে ডুবে মৃত্যুর হিসাব শুনলে যে কেউ শিউরে উঠবে। এ থেকে মুক্তির উপায় অন্বেষণই এ রচনার উদ্দেশ্য।

নদীমাতৃক বাংলাদেশ। প্রাকৃতিক কারণ, ভারতের পানি আগ্রাসন, প্রভাবশালীদের দখলদূষণের রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতি মোকাবিলা করে, আজও দেশজুড়ে অসংখ্য নদনদী, খালবিল, পুকুর-ডোবা জালের মতো ছড়িয়ে রয়েছে। কৃষি এবং গ্রামীণ গৃহস্থালির প্রাণ এগুলো। এ ছাড়া বৃহত্তর পরিসরে নৌপরিবহন ও দেশবিদেশে বাণিজ্য বিস্তারে নদী-সাগরের বিকল্প নেই।

খালবিল, হাওর-বাঁওড়, নদনদী, পুকুর-ডোবা যেমন মাঠে শস্যদানায় পুষ্টি জোগাচ্ছে, তেমনি কিছু প্রাণসংহারও করছে। কখনো হড়কা বান-বন্যায়, কখনো অসচেতনাজনিত অনভিপ্রেত দুর্ঘটনায়। কদিন আগেই, ওই ঈদের ছুটির সময় বিদেশের এক জলপর্যটন ভ্রমণে নৌকা উল্টে দেশের একজন পাইলট এবং একজন বড় ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে। ভাবা যায়, যে লোকটা সারা পৃথিবীর আকাশ দাপিয়ে উড়োজাহাজ চালিয়ে বেড়ান, তিনি পানিতে ডুবে মারা গেলেন! এই মৃত্যু প্রতিরোধের উপায় নিয়ে ভাবতে হবে। কী করণীয় তার সম্ভাব্য দিকগুলো নিয়ে আলাপ এখানে।

প্রতিটি মানুষের সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করতে হবে। প্রতিটি শিশুকে সাঁতার শেখাতে হবে। এ দায়িত্ব নিতে হবে রাষ্ট্রকে। সরকারের কিছু পদক্ষেপ নেওয়া আছে, সংশ্লিষ্ট বিভাগ সেগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করবে।

কারণ দেশে জনসংখ্যার একটা বড় অংশ এখনো অশিক্ষিত, অসচেতন ও দরিদ্র। ছেলেমেয়েদের সাঁতার শেখা না-শেখা নিয়ে ভাবার সময় তাদের নেই। কোনো মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে গেলেও এক বেলা কেঁদে, চোখের পানি মুছে তাদের ফের কাজে লাগতে হয়। এই শ্রেণির শিশুদের সাঁতার শেখানোর দায়িত্ব নিতে হবে পাড়া-মহল্লা-গ্রাম থেকে শুরু করে উপজেলা-জেলা পর্যায়ের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় প্রশাসনকে। উপযুক্ত মৌসুমে, ন্যূনতম পাঁচ বছর বয়সি শিশুদের সাঁতার প্রশিক্ষণ শিবির পরিচালনা করতে হবে। উদ্যমী তরুণ ও যুব নেতৃত্বকে উপযুক্ত পারিতোষিক দিয়ে এ ক্ষেত্রে দায়িত্ব গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। প্রতিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন সাঁতার প্রশিক্ষক নিয়োগ এবং ন্যূনতম আবশ্যক আয়তনের নিরাপদ-গভীরতার সুইমিং পুল করা যেতে পারে। চুরি-জোচ্চুরির প্রকল্প হতে না দিলে পর্যায়ক্রমে এগুলোর নির্মাণ ও নিরাপত্তাবেষ্টনী নির্মাণব্যয় বহন সরকারের জন্য বিরাট গুরুভাব হবে না। উপজেলা-জেলা-বিভাগ সব পর্যায়ের ক্রীড়া সংস্থাকে নিয়মিত সাঁতার প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু রাখতে বাধ্য করতে হবে। রাজধানী থেকে শুরু করে সব শহরের ছোটবড় বেসরকারি স্কুল-কলেজগুলোকে শিক্ষার্থীদের সাঁতার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখতে বাধ্যতা জারি করতে হবে। শিক্ষা-বাণিজ্যে নিয়োজিত উদ্যোক্তাদের অধিকাংশই, অভিভাবকদের পকেট কেটে এবং শিক্ষক ও কর্মচারীদের যতটা সম্ভব বঞ্চিত করে দ্রুত আঙুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছেন বলে বিস্তর অভিযোগ ওঠে। এরা স্থানীয় সরকারি বা বেসরকারি সুইমিং পুলগুলোর সঙ্গে চুক্তি করে পালাক্রমে সব শিক্ষার্থীকে সাঁতার শেখাবেন। বাবা-মার প্রাণান্ত প্রচেষ্টা ও বিনিয়োগ এবং শিক্ষকদের লাগাতার প্রচেষ্টায় সারা দুনিয়ার লেখাপড়া শিখিয়ে নাসা, গুগলে চাকরি বা চাঁদ-মঙ্গলে যাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করা ছেলেমেয়ে পুকুর-ডোবায় ডুবে মরে যাওয়ার থেকে গ্লানিকর আর কি হতে পারে? পুত্রতুল্য এক মহামেধাবী প্রকৌশলী তরুণের সাঁতার শেখা হয়নি। তাঁর বিয়ে হয়েছে বরিশালে। নৌপথে শ্বশুরবাড়ি যেতে তিনি দ্বিধাগ্রস্ত। তাঁর এই দ্বিধা উৎকণ্ঠা রূপে সংক্রমিত হয় মা-বাবাসহ গোট পরিবারে। কী বিড়ম্বনা ভাবুন তো! ভয়-সংকোচ-জড়তার এ শিকল ভাঙতে হবে।

বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পরিচালিত দেশের সব সুইমিং পুল কর্তৃপক্ষ সপ্তাহে অন্তত এক দিন বিনা মূল্যে শিশু-কিশোরদের সাঁতার শেখানোর কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারে।

এখন থেকে নিয়ম করুন-সাঁতার না জানা কেউ সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, কলেজ, মেডিকেল-ইঞ্জিনিয়ারিংসহ কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন করতে পারবে না। কোনো পর্যায়ের সরকারি চাকরিতে প্রার্থী হতে পারবে না। জন্মসনদের মতো সাঁতার শেখার সনদও জমা দিতে হবে।  বিদেশ গমনেচ্ছুদের ক্ষেত্রেও একই বাধ্যতা বহাল রাখতে হবে। এতে সব মহল থেকে সচেতনতা ও প্রচেষ্টার সাড়া মিলতে পারে।

মানুষ মূলত শক্তের ভক্ত। করোনা মহামারির সময় তাদের রোগমুক্ত ও বাঁচিয়ে রাখার জন্য গৃহবন্দি করে রাখতে হয়েছিল। লকডাউন ভেঙে বেরোনো মানুষদের কোথাও পিটিয়ে ঘরে ঢোকাতে হয়েছে। কী বিচিত্র!

সাঁতার শেখার ব্যাপারেও তেমন কঠোর ব্যবস্থাই নিতে হবে। পরিবার ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি, শিশু-কিশোরীদের সাঁতারে দক্ষ করে তোলা এবং এসবের অনুকূলে জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন ও বিনিয়োগ এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। চাই সমষ্টির আন্তরিক সম্মিলিত প্রচেষ্টা। সামনেই বর্ষা মৌসুম। হাজা-মজা ডোবা-জলাশয়ও থইথই পানিতে ভরে উঠবে। শিশুদের নিয়ে এ সময় অভিভাবকদের বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। না হলে সেই চলতি বিজ্ঞাপনের ভাষায়-‘একটি দুর্ঘটনা, হয়ে উঠতে পারে সারা জীবনের কান্না।’ আমাদের ছোটবেলায়, পাঠ্যবইতে ব্রজেন দাশের ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দেওয়ার গল্প পড়েছিলাম। সে অর্ধশতাব্দীরও আগের কথা। তারপর সাঁতারের বিশ্বমঞ্চে আমাদের অর্জনের অবস্থান কী? কিছু নেই। এদের পেছনে রাষ্ট্রের যে বিনিয়োগ তার পাশাপাশি দেশের শিশু-কিশোর, যুব নরনারীদের সংকটকালে বেঁচে থাকার মতো সাঁতারটুকু শেখান। ভেসে থেকে ন্যূনতম শ্বাসপ্রশ্বাসটা চালিয়ে যেতে শেখান। ‘নতুন বাংলাদেশ’ এই কাজটি শিরোধার্য করুক। ক্রীড়া উপদেষ্টা জুলাই বিপ্লবের বীর যোদ্ধা। তরুণ তুর্কি এই যুবক অনুধাবন করুন বিষয়টির গুরুত্ব। না হলে ‘বাবু তোমার ষোলো আনাই মিছে’ হয়ে যাওয়া হতভাগ্যদের মিছিল দিনদিন দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হতে থাকবে যে।

যারা সাঁতার জানে, তাদেরও সাঁতার কাটতে হবে জানা জলে, নিরাপদ এলাকায়। আগে দেখে নিতে হবে আবহাওয়া এবং পানির অবস্থা। সাঁতারের সময় সাঁতার জানা আরও কেউ সঙ্গে থাকা নিরাপদ। সাগরে নামতে সাঁতার জানা ব্যক্তিরও জোয়ার-ভাটা, স্রোতের অবস্থা সম্পর্কে স্থানীয় অবহিত মহলসহ পেশাদার পর্যটন সহায়কদের পরামর্শ গ্রহণ নিরাপদ। অজানা পানিতে ঝাঁপ দেওয়া বিপজ্জনক।

দেশখ্যাত বসুন্ধরা গ্রুপের সামাজিক সংগঠন শুভসংঘ বুধবার নেত্রকোনায় সাঁতার শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসচেতনতা বিষয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করে। সেখানে শিশু-কিশোরদের সাঁতার শেখানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করে সমাজের সচেতন-সামর্থ্যবান শ্রেণিকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান হয়। শুভসংঘ সারা দেশেই পর্যায়ক্রমে এমন আয়োজন করবে আশা করি। আহ্বান জানাই-দেশের সব  বড় শিল্প-বাণিজ্য গ্রুপ এই শুভ কল্যাণকর্মে এগিয়ে আসুক। আজকের শিশু, আগামী দিনের নাগরিকদের আত্মরক্ষায় সক্ষম, সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাদেরও দায়িত্ব-কর্তব্য রয়েছে। যা আপনারা এড়িয়ে গেলে তা হবে চরম দায়িত্বহীনতা।

               

লেখক : ডেপুটি এডিটর, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ডেঙ্গু আগ্রাসন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
সর্বশেষ খবর
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ১৪ সেপ্টেম্বর
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ১৪ সেপ্টেম্বর

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে গ্রাম পুলিশের মাঝে নতুন পোশাক বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে গ্রাম পুলিশের মাঝে নতুন পোশাক বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণহত্যাকারীদের কেউই ছাড় পাবে না : চিফ প্রসিকিউটর
জুলাই গণহত্যাকারীদের কেউই ছাড় পাবে না : চিফ প্রসিকিউটর

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে ময়লার ভাগাড় অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন
মানিকগঞ্জে ময়লার ভাগাড় অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার দুর্নীতির তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
হাসিনার দুর্নীতির তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

যুব দিবসে পুরস্কৃত হবেন ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান
যুব দিবসে পুরস্কৃত হবেন ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ মানুষকে জিম্মি করে নিঃশেষ করে দিয়েছে : এ্যানি
আওয়ামী লীগ মানুষকে জিম্মি করে নিঃশেষ করে দিয়েছে : এ্যানি

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ব্যুত্থান অ্যাসোসিয়েশনের নতুন নির্বাহী জাতীয় কমিটি গঠন
বাংলাদেশ ব্যুত্থান অ্যাসোসিয়েশনের নতুন নির্বাহী জাতীয় কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করবে ইউকেএম
প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করবে ইউকেএম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোলায় বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
ভোলায় বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘুমধুম সীমান্তে মিয়ানমারের ওপারে গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক
ঘুমধুম সীমান্তে মিয়ানমারের ওপারে গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ার মিরপুরে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক ফিরোজ আহমেদ গুরুতর আহত
কুষ্টিয়ার মিরপুরে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক ফিরোজ আহমেদ গুরুতর আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফ আলি খানের ছেলেদের রক্তে বইছে রবীন্দ্রনাথের গৌরব
সাইফ আলি খানের ছেলেদের রক্তে বইছে রবীন্দ্রনাথের গৌরব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এডিলেডে বিজিপিএএ’র বার্ষিক সায়েন্টিফিক মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত
এডিলেডে বিজিপিএএ’র বার্ষিক সায়েন্টিফিক মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় আলজাজিরার ৫ সাংবাদিক হত্যার ঘটনায় জাতিসংঘের নিন্দা
গাজায় আলজাজিরার ৫ সাংবাদিক হত্যার ঘটনায় জাতিসংঘের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মালিকবিহীন ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ
সীমান্তে মালিকবিহীন ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শিশু হত্যার অভিযোগে সৎ মা কারাগারে
নোয়াখালীতে শিশু হত্যার অভিযোগে সৎ মা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত, দায়িত্বে ২ কেন্দ্রীয় নেতা
রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত, দায়িত্বে ২ কেন্দ্রীয় নেতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একাদশে ভর্তি: বাড়লো প্রথম ধাপে আবেদনের সময়
একাদশে ভর্তি: বাড়লো প্রথম ধাপে আবেদনের সময়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীনবরণ
স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীনবরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে স্বাবলম্বী হাজারো পরিবার
বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে স্বাবলম্বী হাজারো পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেজাজ হারালেন সালমান খান
মেজাজ হারালেন সালমান খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা: দুই পুলিশ কর্মকর্তার যাবজ্জীবন দণ্ড বহাল
পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা: দুই পুলিশ কর্মকর্তার যাবজ্জীবন দণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

৪ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত
‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'চিকন' বলায় বন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা
'চিকন' বলায় বন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের
কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: প্রেস সচিব
সচিবালয়ে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার
পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা
এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা
ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা

মাঠে ময়দানে

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার
বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা