শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ

নেদারল্যান্ডসের ভগেনিংগেন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক কাতরিন আমাদের নিয়ে গিয়েছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ‘লুমেন’ নামের এক ভবনে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও গবেষকরা। তারা আগামীর কৃষি বিবর্তন নিয়ে কথা বলছিলেন। বলছি বছর পাঁচ আগের কথা। সেখানে তরুণ শিক্ষক ও গবেষক ক্রিস্টিন বলেছিলেন, ‘আগামীর কৃষি নিয়ন্ত্রণ করবে ন্যানো টেকনোলজি।’ তিনি ব্যাখ্যা করছিলেন, ন্যানো টেকনোলজি সম্পর্কে। ন্যানো টেকনোলজি হচ্ছে পদার্থের এক ন্যানোমিটার (১ ন্যানোমিটার=এক মিটারের এক বিলিয়ন ভাগ) মাত্রার কণাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ ও কাজে লাগানোর বিজ্ঞান। এটি এমন একটি আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, যেখানে বস্তু বা উপাদানকে অত্যন্ত ক্ষুদ্র আকারে, ন্যানোস্কেলে (১ থেকে ১০০ ন্যানোমিটার) পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করে তা দিয়ে কার্যকর উপাদান, যন্ত্র বা পদ্ধতি তৈরি করা হয়। এখানে এক ন্যানোমিটার (হস) মানে এক মিটারের এক বিলিয়ন ভাগের এক ভাগ। ক্রিস্টিন উদাহরণ দিয়ে বলেন, একটি মানুষের চুলের প্রস্থ প্রায় ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ন্যানোমিটার। ন্যানো প্রযুক্তিতে বিভিন্ন পদার্থকে ন্যানোস্কেলে তৈরি করে তাদের গঠন ও বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করা যায়, যার ফলে নতুন নতুন বৈজ্ঞানিক সুবিধা পাওয়া সম্ভব হচ্ছে। ন্যানো প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষিক্ষেত্রে উদ্ভাবন সম্ভব হয়েছে এমন সব পণ্য ও প্রক্রিয়া, যা খুবই কার্যকরী ও পরিবেশসম্মত। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ন্যানো কীটনাশক, বায়ো-সেন্সর, স্মার্ট ডেলিভারি সিস্টেমের পাশাপাশি সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো ন্যানো ফার্টিলাইজার। ন্যানো ফার্টিলাইজার একটি অত্যাধুনিক সার, যা প্রচলিত ইউরিয়া বা অন্যান্য সার থেকে আকারে অনেক ক্ষুদ্র, কিন্তু কার্যকারিতায় বহুগুণ বেশি। এটি মাটিতে প্রয়োগের পর ধীরে ধীরে গাছের প্রয়োজন অনুযায়ী পুষ্টি সরবরাহ করে। এর ফলে গাছ দ্রুত শোষণ করতে পারে, অপচয় কম হয়, এবং ফলন হয় বেশি। আমাদের কৃষক যেভাবে ছিটিয়ে রাসায়নিক সার প্রয়োগ করেন, তার ৬০ থেকে ৭০ শতাংশই অপচয় হয়ে যায়। কিছু বাষ্প আকারে উড়ে গিয়ে বায়ুদূষণ ঘটায়, কিছু আবার জমির পানিতে মিশে পরিবেশের ক্ষতি করে। এতে শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতিই নয়, বরং জমির উর্বরতা ও পরিবেশের ওপরও বিরূপ প্রভাব পড়ে। আশঙ্কার বিষয় হলো, এই অপচয় ঠেকাতে এখনো কার্যকর কোনো বিকল্প পুরোপুরি চালু করা যায়নি।

আমি বহু দিন ধরেই চেষ্টা করে আসছি আমদানিনির্ভর সারের অপচয় ঠেকাতে কৃষককে নানা রকম প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে। ২০০৭ সালে ভিয়েতনামে দেখেছি তারা ‘থ্রি আর’ নীতি অনুসরণ করে। ‘থ্রি আর’ বলতে ভিয়েতনামে সাধারণত ‘রিডিউস, রিফিউজ, রিসাইকেল’ এই তিনটি বিষয়কে বোঝায়। ভিয়েতনাম এই থ্রি আর নীতি অনুসরণ করে পরিবেশ সুরক্ষার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এর আওতায় ইউরিয়ার ব্যবহার সীমিত করতে তারা অনুশীলন করত লিফ কালার চার্ট ও গুটি ইউরিয়ার। এসব নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন তৈরি করেছি।

ভর্তুকি মূল্যে কৃষককে সার দেওয়া হয় বলে রাষ্ট্রের একটা বিশাল পরিমাণ খরচ চলে যায় সার আমদানিতে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি ও ডিএপি মিলিয়ে মোট ৪৭ লাখ টন সার আমদানি হয়েছে। এ পরিমাণ সারের কাস্টম শুল্কায়িত মূল্য ২৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। তার মধ্যে ১৬ লাখ ২৩ হাজার টন ইউরিয়া আমদানিতে ব্যয় হয়েছে ৭ হাজার ১৬৯ কোটি টাকা। এ সমস্যা দূর করতে বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছেন। তাদের বহুমুখী গবেষণার একটি ফল হচ্ছে ন্যানো সার।

গবেষকদের কথা মতে, ন্যানো সার কৃষিতে নতুন এক বিপ্লবের সূচনা করতে যাচ্ছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ন্যানো ফার্টিলাইজারের ব্যবহার রয়েছে। এখন বাংলাদেশেও দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে ‘ন্যানো ইউরিয়া’ তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জাভেদ হোসেন খান এ কাজটি সফলভাবে সম্পন্ন করেছেন। গত এপ্রিলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে অধ্যাপক ড. জাভেদ হোসেন খানের কার্যক্রম দেখে এসেছি। যশোরের বাঘমারা মোড়ে ১৫ কাঠা জমিতে ন্যানো ইউরিয়া ব্যবহার করে ধান চাষের মাঠে দাঁড়িয়ে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি জানান, ন্যানো সারের পলিমারাইজড পুষ্টি উপাদানগুলো এমনভাবে তৈরি করা হয়, যা ধীরে ধীরে গাছে পৌঁছায় এবং দীর্ঘ সময় ধরে কার্যকর থাকে। এতে সারের খরচ কমে যায়, ফসল উৎপাদন বাড়ে এবং মাটি ও পরিবেশ থাকে সুরক্ষিত। সাধারণ সারের মতো এটি হাতে মিশিয়ে বা এলোমেলোভাবে ছিটাতে হয় না। প্রচলিত সারের দানার আকার ও ওজনের ভিন্নতার কারণে খেতের বিভিন্ন জায়গায় পুষ্টি সুষমভাবে না পৌঁছানোর যে সমস্যা রয়েছে, ন্যানো সারে সেই ঝুঁকি নেই। এতে একরকম ‘প্রিসিশন ফার্টিলাইজেশন’ নিশ্চিত হয়। সরকার যেখানে প্রতি কেজি ইউরিয়া আমদানি করে ৯০-৯২ টাকা এবং তা কৃষকদের কাছে বিক্রি করে ২৭ টাকায়, সেখানে প্রতি কেজির জন্য গড়ে ৬৫ টাকার ভর্তুকি দিতে হয়। প্রতি বছর আমদানিতে ব্যয় হয় হাজার হাজার কোটি টাকা। ২০২৩ সালে দেশে ১৬ দশমিক ২৩ লাখ টন ইউরিয়া আমদানিতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৭ হাজার ১৭০ কোটি টাকা। কিন্তু ড. জাভেদের উদ্ভাবিত ন্যানো ইউরিয়া ব্যবহার করলে প্রতি বিঘা জমিতে যেখানে ইউরিয়ার খরচ হতো ৪ হাজার ২০০ টাকা, এখন তা হবে মাত্র ২৩০ টাকা! অর্থাৎ খরচ কমবে প্রায় ৮০-৯০ শতাংশ।

ড. জাভেদ বলছিলেন, যদিও দেশে সার ব্যবস্থাপনা নিয়ে আইন ও নীতিমালা রয়েছে, ন্যানো সারের বিষয়ে এখনো আলাদা কোনো নীতিমালা নেই। ফলে এর ব্যবহার ও নিয়ন্ত্রণ নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। কৃষকের কাছে এই প্রযুক্তির সুফল তুলে ধরতে চাই সুনির্দিষ্ট কৌশল ও প্রশিক্ষণ। তা না হলে এই সম্ভাবনাময় উদ্ভাবন মাঠে গিয়ে গ্রহণযোগ্যতা পাবে না। গবেষকের দাবি, এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে বেশ কয়েকটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তার এ উদ্ভাবন এবং মার্কিন জৈব সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কোলাবায়োর সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। এ চুক্তির আওতায় কোলাবায়ো যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাম ল্যাব থেকে ন্যানো সারের প্রযুক্তি গ্রহণ করবে এবং তারাও তাদের জৈবপ্রযুক্তি ন্যাম ল্যাবের সঙ্গে শেয়ার করবে। তিনি তিন ধরনের ন্যানো ইউরিয়া উদ্ভাবন করেছেন ধান, ভুট্টা ও শাকসবজির জন্য।

বছর আঠারো আগে টাঙ্গাইলের কৃষক আবদুল আজিজ বলেছিলেন, তিনি ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে উপকার পাচ্ছেন। একদিন আবদুল আজিজ আমার দপ্তরে এসে বললেন, ‘স্যার, আমি পরীক্ষা করে দেখেছি ইউরিয়া সার ছিটিয়ে না দিয়ে বিঘাতে দুই-তিন কেজি স্প্রে করে ধান চাষ করা সম্ভব। এতে ইউরিয়া সার কম প্রয়োগ করেও বেশি ধানের ফলন ঠিকঠাক পাওয়া যায়।’ সে সময় ২০০৭ সালে বিশ্বব্যাপী সারের ঘাটতি ছিল, কৃষকদের মাঝে সার নিয়ে অসন্তোষ। এর মাঝে যদি কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমিয়ে ফেলা যায়, তবে সেটি হবে চমৎকার একটি বিষয়। বিষয়টি ভালো করে বুঝতে এবং যাচাইবাছাই করতে ছুটে গেলাম টাঙ্গাইলের শালিয়াবহ গ্রামে। আবদুল আজিজ বললেন, ‘স্যার, আমি দেখলাম গাছের পাতায় সূক্ষ্ম ছিদ্র আছে। যদি পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করে দিই তাহলে গাছ সরাসরি গ্রহণ করতে পারে। সেই ভাবনা থেকে পরীক্ষামূলক ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করে উপকার পেয়েছি।’ বিষয়টি কতটা বিজ্ঞানসম্মত তা জানতে সে সময় আমি যোগাযোগ করি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আবদুল মজিদের সঙ্গে। তিনি ছয়টি প্লটে পরীক্ষামূলকভাবে আবদুল আজিজের পদ্ধতিতে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে যাচাইবাছাই করে দেখলেন আবদুল আজিজের কথাই ঠিক। একই সময়ে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের কৃষি প্রকৌশলী ইফতেখারুল ইসলামকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। তিনি গবেষণা করে বলেছিলেন, ধান গাছের খাদ্য গ্রহণ পদ্ধতি অনুসারে ইউরিয়া সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করলে ২০ ভাগ ও গাছ গ্রহণ করতে পারে না। বাতাসে বাষ্পীভূত হয়ে যায়। খেতে জমা পানিতে মিশে নষ্ট হয়। গুটি ইউরিয়া কিছুটা গ্রহণ করতে পারে বটে। তবে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করলে সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়। সে সময় ইউরিয়া সারের প্রয়োগ নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। সেই সব প্রতিবেদনে এ বিষয়গুলো তুলে ধরেছিলাম। কোনো এক অজানা কারণে দেশের কৃষিবিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করেননি। বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে, আঠারো বছর আগে একজন সাধারণ কৃষক তার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলেছিলেন ইউরিয়া স্প্রে করে প্রয়োগ করলে বেশি উপকার, আজ গবেষকরা তাদের গবেষণার মাধ্যমে কৃষক আজিজের চিন্তার কাছে পৌঁছালেন ন্যানো ইউরিয়া উদ্ভাবনের মাধ্যমে। ন্যানো প্রযুক্তির ব্যবহার বিশ্বব্যাপী শিল্পায়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। উন্নত বিশ্বের ধারাবাহিকতায়, আমাদের ড. জাভেদ উদ্ভাবিত ন্যানো সার যদি দেশের কৃষকের হাতে পৌঁছে দেওয়া যায়, তাহলে তা কৃষি উৎপাদনে অভূতপূর্ব অগ্রগতি এনে দিতে পারে। এর মাধ্যমে কৃষিক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তনের পথ তৈরির সম্ভাবনা আছে।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
সর্বশেষ খবর
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযান: চিহ্নিত ছিনতাইকারীসহ ৪১ জন গ্রেফতার
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযান: চিহ্নিত ছিনতাইকারীসহ ৪১ জন গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসলামের মৌলিক বিধান মানার অপরিহার্যতা
ইসলামের মৌলিক বিধান মানার অপরিহার্যতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রাণহানি ছাড়াল ৬২ হাজার, ক্ষুধায় ২৬৩ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় প্রাণহানি ছাড়াল ৬২ হাজার, ক্ষুধায় ২৬৩ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানামার বাতাসে সবচেয়ে বেশি দূষণ, ঢাকায় কী পরিস্থিতি?
মানামার বাতাসে সবচেয়ে বেশি দূষণ, ঢাকায় কী পরিস্থিতি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে নিম্নচাপ, দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে নিম্নচাপ, দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এডিপি বাস্তবায়ন ১ শতাংশের নিচে
এডিপি বাস্তবায়ন ১ শতাংশের নিচে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর দূষণ বাড়াচ্ছে সাভার-ধামরাইয়ের ইটভাটা
রাজধানীর দূষণ বাড়াচ্ছে সাভার-ধামরাইয়ের ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ তলা ছাদ থেকে ফেলে দারোয়ানকে হত্যা
৪ তলা ছাদ থেকে ফেলে দারোয়ানকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা
বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা
লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা