শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ

নেদারল্যান্ডসের ভগেনিংগেন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক কাতরিন আমাদের নিয়ে গিয়েছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ‘লুমেন’ নামের এক ভবনে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও গবেষকরা। তারা আগামীর কৃষি বিবর্তন নিয়ে কথা বলছিলেন। বলছি বছর পাঁচ আগের কথা। সেখানে তরুণ শিক্ষক ও গবেষক ক্রিস্টিন বলেছিলেন, ‘আগামীর কৃষি নিয়ন্ত্রণ করবে ন্যানো টেকনোলজি।’ তিনি ব্যাখ্যা করছিলেন, ন্যানো টেকনোলজি সম্পর্কে। ন্যানো টেকনোলজি হচ্ছে পদার্থের এক ন্যানোমিটার (১ ন্যানোমিটার=এক মিটারের এক বিলিয়ন ভাগ) মাত্রার কণাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ ও কাজে লাগানোর বিজ্ঞান। এটি এমন একটি আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, যেখানে বস্তু বা উপাদানকে অত্যন্ত ক্ষুদ্র আকারে, ন্যানোস্কেলে (১ থেকে ১০০ ন্যানোমিটার) পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করে তা দিয়ে কার্যকর উপাদান, যন্ত্র বা পদ্ধতি তৈরি করা হয়। এখানে এক ন্যানোমিটার (হস) মানে এক মিটারের এক বিলিয়ন ভাগের এক ভাগ। ক্রিস্টিন উদাহরণ দিয়ে বলেন, একটি মানুষের চুলের প্রস্থ প্রায় ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ন্যানোমিটার। ন্যানো প্রযুক্তিতে বিভিন্ন পদার্থকে ন্যানোস্কেলে তৈরি করে তাদের গঠন ও বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করা যায়, যার ফলে নতুন নতুন বৈজ্ঞানিক সুবিধা পাওয়া সম্ভব হচ্ছে। ন্যানো প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষিক্ষেত্রে উদ্ভাবন সম্ভব হয়েছে এমন সব পণ্য ও প্রক্রিয়া, যা খুবই কার্যকরী ও পরিবেশসম্মত। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ন্যানো কীটনাশক, বায়ো-সেন্সর, স্মার্ট ডেলিভারি সিস্টেমের পাশাপাশি সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো ন্যানো ফার্টিলাইজার। ন্যানো ফার্টিলাইজার একটি অত্যাধুনিক সার, যা প্রচলিত ইউরিয়া বা অন্যান্য সার থেকে আকারে অনেক ক্ষুদ্র, কিন্তু কার্যকারিতায় বহুগুণ বেশি। এটি মাটিতে প্রয়োগের পর ধীরে ধীরে গাছের প্রয়োজন অনুযায়ী পুষ্টি সরবরাহ করে। এর ফলে গাছ দ্রুত শোষণ করতে পারে, অপচয় কম হয়, এবং ফলন হয় বেশি। আমাদের কৃষক যেভাবে ছিটিয়ে রাসায়নিক সার প্রয়োগ করেন, তার ৬০ থেকে ৭০ শতাংশই অপচয় হয়ে যায়। কিছু বাষ্প আকারে উড়ে গিয়ে বায়ুদূষণ ঘটায়, কিছু আবার জমির পানিতে মিশে পরিবেশের ক্ষতি করে। এতে শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতিই নয়, বরং জমির উর্বরতা ও পরিবেশের ওপরও বিরূপ প্রভাব পড়ে। আশঙ্কার বিষয় হলো, এই অপচয় ঠেকাতে এখনো কার্যকর কোনো বিকল্প পুরোপুরি চালু করা যায়নি।

আমি বহু দিন ধরেই চেষ্টা করে আসছি আমদানিনির্ভর সারের অপচয় ঠেকাতে কৃষককে নানা রকম প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে। ২০০৭ সালে ভিয়েতনামে দেখেছি তারা ‘থ্রি আর’ নীতি অনুসরণ করে। ‘থ্রি আর’ বলতে ভিয়েতনামে সাধারণত ‘রিডিউস, রিফিউজ, রিসাইকেল’ এই তিনটি বিষয়কে বোঝায়। ভিয়েতনাম এই থ্রি আর নীতি অনুসরণ করে পরিবেশ সুরক্ষার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এর আওতায় ইউরিয়ার ব্যবহার সীমিত করতে তারা অনুশীলন করত লিফ কালার চার্ট ও গুটি ইউরিয়ার। এসব নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন তৈরি করেছি।

ভর্তুকি মূল্যে কৃষককে সার দেওয়া হয় বলে রাষ্ট্রের একটা বিশাল পরিমাণ খরচ চলে যায় সার আমদানিতে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি ও ডিএপি মিলিয়ে মোট ৪৭ লাখ টন সার আমদানি হয়েছে। এ পরিমাণ সারের কাস্টম শুল্কায়িত মূল্য ২৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। তার মধ্যে ১৬ লাখ ২৩ হাজার টন ইউরিয়া আমদানিতে ব্যয় হয়েছে ৭ হাজার ১৬৯ কোটি টাকা। এ সমস্যা দূর করতে বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছেন। তাদের বহুমুখী গবেষণার একটি ফল হচ্ছে ন্যানো সার।

গবেষকদের কথা মতে, ন্যানো সার কৃষিতে নতুন এক বিপ্লবের সূচনা করতে যাচ্ছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ন্যানো ফার্টিলাইজারের ব্যবহার রয়েছে। এখন বাংলাদেশেও দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে ‘ন্যানো ইউরিয়া’ তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জাভেদ হোসেন খান এ কাজটি সফলভাবে সম্পন্ন করেছেন। গত এপ্রিলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে অধ্যাপক ড. জাভেদ হোসেন খানের কার্যক্রম দেখে এসেছি। যশোরের বাঘমারা মোড়ে ১৫ কাঠা জমিতে ন্যানো ইউরিয়া ব্যবহার করে ধান চাষের মাঠে দাঁড়িয়ে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি জানান, ন্যানো সারের পলিমারাইজড পুষ্টি উপাদানগুলো এমনভাবে তৈরি করা হয়, যা ধীরে ধীরে গাছে পৌঁছায় এবং দীর্ঘ সময় ধরে কার্যকর থাকে। এতে সারের খরচ কমে যায়, ফসল উৎপাদন বাড়ে এবং মাটি ও পরিবেশ থাকে সুরক্ষিত। সাধারণ সারের মতো এটি হাতে মিশিয়ে বা এলোমেলোভাবে ছিটাতে হয় না। প্রচলিত সারের দানার আকার ও ওজনের ভিন্নতার কারণে খেতের বিভিন্ন জায়গায় পুষ্টি সুষমভাবে না পৌঁছানোর যে সমস্যা রয়েছে, ন্যানো সারে সেই ঝুঁকি নেই। এতে একরকম ‘প্রিসিশন ফার্টিলাইজেশন’ নিশ্চিত হয়। সরকার যেখানে প্রতি কেজি ইউরিয়া আমদানি করে ৯০-৯২ টাকা এবং তা কৃষকদের কাছে বিক্রি করে ২৭ টাকায়, সেখানে প্রতি কেজির জন্য গড়ে ৬৫ টাকার ভর্তুকি দিতে হয়। প্রতি বছর আমদানিতে ব্যয় হয় হাজার হাজার কোটি টাকা। ২০২৩ সালে দেশে ১৬ দশমিক ২৩ লাখ টন ইউরিয়া আমদানিতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৭ হাজার ১৭০ কোটি টাকা। কিন্তু ড. জাভেদের উদ্ভাবিত ন্যানো ইউরিয়া ব্যবহার করলে প্রতি বিঘা জমিতে যেখানে ইউরিয়ার খরচ হতো ৪ হাজার ২০০ টাকা, এখন তা হবে মাত্র ২৩০ টাকা! অর্থাৎ খরচ কমবে প্রায় ৮০-৯০ শতাংশ।

ড. জাভেদ বলছিলেন, যদিও দেশে সার ব্যবস্থাপনা নিয়ে আইন ও নীতিমালা রয়েছে, ন্যানো সারের বিষয়ে এখনো আলাদা কোনো নীতিমালা নেই। ফলে এর ব্যবহার ও নিয়ন্ত্রণ নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। কৃষকের কাছে এই প্রযুক্তির সুফল তুলে ধরতে চাই সুনির্দিষ্ট কৌশল ও প্রশিক্ষণ। তা না হলে এই সম্ভাবনাময় উদ্ভাবন মাঠে গিয়ে গ্রহণযোগ্যতা পাবে না। গবেষকের দাবি, এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে বেশ কয়েকটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তার এ উদ্ভাবন এবং মার্কিন জৈব সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কোলাবায়োর সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। এ চুক্তির আওতায় কোলাবায়ো যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাম ল্যাব থেকে ন্যানো সারের প্রযুক্তি গ্রহণ করবে এবং তারাও তাদের জৈবপ্রযুক্তি ন্যাম ল্যাবের সঙ্গে শেয়ার করবে। তিনি তিন ধরনের ন্যানো ইউরিয়া উদ্ভাবন করেছেন ধান, ভুট্টা ও শাকসবজির জন্য।

বছর আঠারো আগে টাঙ্গাইলের কৃষক আবদুল আজিজ বলেছিলেন, তিনি ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে উপকার পাচ্ছেন। একদিন আবদুল আজিজ আমার দপ্তরে এসে বললেন, ‘স্যার, আমি পরীক্ষা করে দেখেছি ইউরিয়া সার ছিটিয়ে না দিয়ে বিঘাতে দুই-তিন কেজি স্প্রে করে ধান চাষ করা সম্ভব। এতে ইউরিয়া সার কম প্রয়োগ করেও বেশি ধানের ফলন ঠিকঠাক পাওয়া যায়।’ সে সময় ২০০৭ সালে বিশ্বব্যাপী সারের ঘাটতি ছিল, কৃষকদের মাঝে সার নিয়ে অসন্তোষ। এর মাঝে যদি কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমিয়ে ফেলা যায়, তবে সেটি হবে চমৎকার একটি বিষয়। বিষয়টি ভালো করে বুঝতে এবং যাচাইবাছাই করতে ছুটে গেলাম টাঙ্গাইলের শালিয়াবহ গ্রামে। আবদুল আজিজ বললেন, ‘স্যার, আমি দেখলাম গাছের পাতায় সূক্ষ্ম ছিদ্র আছে। যদি পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করে দিই তাহলে গাছ সরাসরি গ্রহণ করতে পারে। সেই ভাবনা থেকে পরীক্ষামূলক ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করে উপকার পেয়েছি।’ বিষয়টি কতটা বিজ্ঞানসম্মত তা জানতে সে সময় আমি যোগাযোগ করি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আবদুল মজিদের সঙ্গে। তিনি ছয়টি প্লটে পরীক্ষামূলকভাবে আবদুল আজিজের পদ্ধতিতে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে যাচাইবাছাই করে দেখলেন আবদুল আজিজের কথাই ঠিক। একই সময়ে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের কৃষি প্রকৌশলী ইফতেখারুল ইসলামকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। তিনি গবেষণা করে বলেছিলেন, ধান গাছের খাদ্য গ্রহণ পদ্ধতি অনুসারে ইউরিয়া সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করলে ২০ ভাগ ও গাছ গ্রহণ করতে পারে না। বাতাসে বাষ্পীভূত হয়ে যায়। খেতে জমা পানিতে মিশে নষ্ট হয়। গুটি ইউরিয়া কিছুটা গ্রহণ করতে পারে বটে। তবে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করলে সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়। সে সময় ইউরিয়া সারের প্রয়োগ নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। সেই সব প্রতিবেদনে এ বিষয়গুলো তুলে ধরেছিলাম। কোনো এক অজানা কারণে দেশের কৃষিবিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করেননি। বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে, আঠারো বছর আগে একজন সাধারণ কৃষক তার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলেছিলেন ইউরিয়া স্প্রে করে প্রয়োগ করলে বেশি উপকার, আজ গবেষকরা তাদের গবেষণার মাধ্যমে কৃষক আজিজের চিন্তার কাছে পৌঁছালেন ন্যানো ইউরিয়া উদ্ভাবনের মাধ্যমে। ন্যানো প্রযুক্তির ব্যবহার বিশ্বব্যাপী শিল্পায়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। উন্নত বিশ্বের ধারাবাহিকতায়, আমাদের ড. জাভেদ উদ্ভাবিত ন্যানো সার যদি দেশের কৃষকের হাতে পৌঁছে দেওয়া যায়, তাহলে তা কৃষি উৎপাদনে অভূতপূর্ব অগ্রগতি এনে দিতে পারে। এর মাধ্যমে কৃষিক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তনের পথ তৈরির সম্ভাবনা আছে।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
সীমানা জটিলতা
সীমানা জটিলতা
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
বেকারত্বের অভিশাপ
বেকারত্বের অভিশাপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
সর্বশেষ খবর
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী
দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন
বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য
কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই
আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন
এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬
ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা
বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন
হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে
দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি
সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা
বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা

দেশগ্রাম

সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি
সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে
ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে

দেশগ্রাম

ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন

সম্পাদকীয়

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে

সম্পাদকীয়