শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

ধর্ষণ জিনিসটা আগে ছিল না এমন নয়। ছিল; তবে সীমিত পরিমাণে। গণধর্ষণের এবং শিশুধর্ষণের খবর পাওয়া যেত না। একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীই বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো নির্বিচারে ধর্ষণ ও গণধর্ষণ শুরু করে। মার খেয়ে এবং লেজ গুটিয়ে তারা পালিয়েছে; কিন্তু গণধর্ষণ থামেনি; বরং ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। মহামারিই বলা যায়। সঙ্গে ঘটছে শিশুধর্ষণ, আগে যা অকল্পনীয় ছিল। লিখতে লিখতে কয়েকটি ঘটনার খবর জানা গেল। যেমন একজন নারী সাংবাদিককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ। রাজধানী ঢাকাতেই ঘটেছে ঘটনা। তিনি একটি সংবাদপত্রে কাজ করেন। রাতে বের হয়েছিলেন রাজধানীরই একটি এলাকায় অশ্লীল ভিডিও বানিয়ে ব্ল্যাকমেলিংয়ের কারবার চলছে এমন খবর পেয়ে তথ্য অনুসন্ধানের জন্য। সেখানে গেলে ১৬ ব্যক্তি তাঁকে ঘেরাও করে, তারা তাঁকে একটি নির্মাণাধীন ভবনে নিয়ে যায় এবং দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে। আরেকটি খবর, ধর্ষণের অভিযোগে আটক কিশোরকে পুলিশের হাত থেকে ছিনিয়ে মারধর। (অর্থাৎ পুলিশের ওপর মানুষের আস্থা নেই। অন্য একটি খবর, রাতের বেলা আটকে নারীকে ‘দলবদ্ধ’ ধর্ষণ, দুজন গ্রেপ্তার; রাজধানীর পল্লবীতে। আরও কয়েকটি খবর এ রকমের : ঝিনাইদহে ছুরি ধরে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ। নারায়ণগঞ্জে সাত বছরের শিশুধর্ষণ, ৫ হাজার টাকায় মীমাংসার চেষ্টা। পাঁচ জেলায় শিশুধর্ষণ ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ। নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় ধর্ষণের ভয় দেখিয়ে এক বিধবার ঘরে ডাকাতির অভিযোগ। নীলফামারীতে সাত বছরের শিশুধর্ষণ, তিনজন গ্রেপ্তার। অতিশয় মর্মান্তিক খবরও আছে। যেমন হবিগঞ্জে দলবদ্ধ ধর্ষণের খবর শুনে প্রাণ হারিয়েছেন শিশুটির পিতা। কেবল কিশোর এবং যুবকরাই নয়, ৭০ বছরের বৃদ্ধও ওই অপকর্ম করেছে। একটি নয়, দুটি শিশুকে ধর্ষণের দায়ে সে অভিযুক্ত। এবং ঘটনাটি ঘটেছে সংস্কৃতিচর্চার জন্য এককালে বিখ্যাত ঢাকার বিক্রমপুর এলাকায়।

ফেসবুকে পরিচয় কেমন বিপজ্জনক হতে পারে তার নমুনা তো অহরহই পাওয়া যায়। একটি ঘটনা এরকমের। অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীটি বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকত, রাজধানীতেই। জানুয়ারির ১৬ তারিখে সে নিখোঁজ হয়ে যায়। বাসায় বলে গিয়েছিল কেনাকাটা করতে যাচ্ছে। ১৪ দিন পরে পুলিশ রবিন নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করে। তার স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে মেয়েটির লাশ উদ্ধার করা হয়, হাতিরঝিল থেকে। মাঝখানের ঘটনা মেয়েটিকে ফোনে ডেকে নিয়ে ওই যুবক ও তার চার বন্ধু মিলে ধর্ষণ করে। অত্যাচারে মেয়েটির মৃত্যু ঘটলে ধর্ষণ জিনিসটা আগে ছিল না এমন নয়। ছিল; তবে সীমিত পরিমাণেতার লাশ বস্তায় পুরে মধ্যরাতে হাতিরঝিলে নিয়ে ফেলে দেয়। আরেক খবর, ফোনে পরিচয় নারায়ণগঞ্জের এক মেয়ের সঙ্গে এক যুবকের। যুবকটি তাকে প্রতিশ্রুতি দেয় মালয়েশিয়ার ভিসা পাইয়ে দেবে। সেজন্য মেয়েটি সরল বিশ্বাসে যুবকটিকে ১ লাখ টাকাও দেয়। কিন্তু ভিসা সে পায়নি। পাচ্ছে না দেখে সে তাগাদা দেয়। যুবকটি তাকে ঢাকার একটি হোটেলে এসে টাকা নিয়ে যেতে বলে। শেওড়াপাড়ার এক হোটেলে মেয়েটি আসে। পরের ঘটনা তাকে সেখানে আটক করে আট-দশজন মিলে ধর্ষণ করার।

খবরের তো শেষ নেই। নোয়াখালীতে মাদরাসার প্রথম শ্রেণির ছাত্রীর লাশ পাওয়া গেছে কচুরিপানার নিচে। ধর্ষণের পর হত্যা করে তাকে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল। ওদিকে মাদরাসার প্রথম শ্রেণির নয়, শিশু শ্রেণির শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে, সেপটিক ট্যাংকে, রংপুরে।

পুলিশের কমিশনার বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দটি তিনি পছন্দ করেন না। ধর্ষণের বদলে গণমাধ্যমকে নারী নির্যাতনের মতো ভদ্রচিত শব্দ ব্যবহারের অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি। ধর্ষণ শব্দটি অবশ্যই বিশ্রী, কিন্তু বাস্তবতা যে শব্দের চেয়েও ভয়ংকর সেটা তিনি অস্বীকার করবেন কী করে? করতে পারেননি। বরং ধর্ষণ শব্দটি ব্যবহার করায় আপত্তি জানানোর জন্য পাবলিকের কাছে তাঁকে ক্ষমা চাইতে হয়েছে। সত্য এটাই, ধর্ষণের ভয়ংকরতাকে ভদ্র কোনো শব্দ দিয়ে আড়াল করা যাবে না; তার নিষ্ঠুরতা ও পরিমাণ বৃদ্ধিকেও ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রেখে কমানো সম্ভব নয়। কেবল ধর্ষণ নয়, বলাৎকারও চলছে। মাদরাসার শিক্ষক ধরা পড়ছেন বলাৎকারের অভিযোগে। মাদরাসার ব্যবস্থাপকও ওই কাজ করছেন।

এসবের কারণ কী? বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে প্রথম কারণ পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থায় পুরুষমাত্রেই ভাবতে প্ররোচিত হয়, সে কর্তা; জন্মগতভাবেই নারী, কন্যা-শিশু, এমনকি পুরুষ-শিশুর ওপর কর্তৃত্ব করার অধিকার তার রয়েছে। সেই কর্তৃত্বের স্থূলতম প্রকাশ ধর্ষণ। কিন্তু কেবল কর্তৃত্ব তো নয়, পুঁজিবাদী ব্যবস্থা ভোগলিপ্সাকেও সযত্নে লালনপালন করে। ভোগেই সর্বসুখ, ভোগেই জীবন- এই বোধকে সজীব রাখার ব্যাপারে পুঁজিবাদ সক্রিয় থাকে। দ্বিতীয়ত, পুঁজিবাদীব্যবস্থা স্বৈরাচারী ও হিংস্র এবং সেসব যে কেমন হতে পারে তার প্রমাণ তো প্রতিনিয়তই পাওয়া যায়, খুব পরিষ্কারভাবেই পাওয়া যায় রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক কর্তৃপক্ষের আচার-আচরণে। ওই স্বৈরাচার ও হিংস্রতা সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে এবং অনুকরণীয় ও প্রতিপালনীয় আদর্শ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ধর্ষণ ওই কাজেরই একটি বটে।

দেখা যাচ্ছে, ধর্ষণকারীরা বেশ বেপরোয়া এবং প্রায়শ কাজটি তারা করে দলবদ্ধভাবে। বেপরোয়া হওয়ার প্রধান কারণ এই ধারণা, অপরাধ করলেও ধরা পড়বে না, ধরা পড়লেও ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারবে। ধর্ষকদের ভিতর এই বোধও কাজ করে, তাদের হারাবার কিছুই নেই, কিন্তু পাওয়ার আছে সর্বসুখ।

ধর্ষণ যেহেতু একটি ক্ষমতা-সম্পর্ক, প্রবলের বলপ্রয়োগ দুর্বলের ওপর, তাই দলবদ্ধ হলে ক্ষমতা এবং সেই ক্ষমতা প্রয়োগের সাহস দুটোরই বৃদ্ধি ঘটে। (‘দশে মিলে করি কাজে’র বর্বরতম সংস্করণ বটে!) এটাও খেয়াল করার ব্যাপার, দেশে সুস্থ বিনোদনের ব্যবস্থা এখন লুপ্ত হওয়ার দশায়। সংস্কৃতির চর্চা যৎসামান্য। নাটক, গানবাজনা নেই, খেলার মাঠ উধাও, সিনেমা হলগুলো বন্ধ, পাঠাগার অনাকর্ষণীয়। উল্টো দিকে চলছে মাদক ও পর্নোগ্রাফির ব্যবসা। উন্নয়ন হচ্ছে, কিন্তু কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে না; ফলে বেকারত্ব এবং অপরাধ দুটোই বাড়ছে।

দেশে কিশোর আন্দোলন নেই; আছে কিশোর গ্যাং। বিপথগামী কিশোররা দলবদ্ধ হয়, ছিনতাই, খুনখারাবি, ধর্ষণ ইত্যাদি করে। তাদের অবরুদ্ধ বীরত্ব অপরাধের অন্ধকার গলি-ঘুপচি দিয়ে প্রকাশের পথ খুঁজে বেড়ায়। একাত্তরে এই কিশোররাই মুক্তিযুদ্ধ করেছে। তাদের কাছে সশস্ত্র ও প্রশিক্ষিত এবং ভয়াবহ রকমের হিংস্র পাকিস্তানি হানাদারেরা হার মেনেছে। এখন যুদ্ধ নেই, তারা তাই প্ররোচিত হচ্ছে অপরাধে। এটাকেও তারা যুদ্ধই মনে করে, তবে কার বিরুদ্ধে লড়ছে সেটা খেয়াল করার মতো বোধ তাদের নেই। শত্রুকে চিহ্নিত করতে পারলে তারুণ্য যে কেমন দুর্বার হতে পারে, তার প্রমাণ তো দেশের প্রতিটি অভ্যুত্থানেই পাওয়া গেছে। অভ্যুত্থানে নারী-পুরুষে কোনো ভেদাভেদ ছিল না; কিন্তু তার বাইরে সেটা ঠিকই ছিল। এবং অভ্যুত্থান শেষে সেই ব্যবধান সবেগে উত্থিত হয়েছে।

ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনি, বিচারিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সব ধরনের প্রতিরোধই গড়ে তোলা অত্যাবশ্যক। কিন্তু এটা ভুললে চলবে না, অপরাধের উৎস হচ্ছে ব্যক্তিমালিকানায় স্থির বিশ্বাসী পুঁজিবাদী উন্নয়ন; তাকে বিদায় না করতে পারলে পীড়ন থেকে আমাদের মুক্তি নেই; সংস্কার ও প্রতিরোধকে তাই নিয়ে যেতে হবে সামাজিক বিপ্লবের অভিমুখে। সমাজবিপ্লব ঘটেনি বলেই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ কেবল যে অসমাপ্তই রয়ে গেছে তা নয়, তার অর্জনগুলোর অধিকাংশই ধূলিসাৎ হয়ে গেছে; এবং সে জায়গায় আগের চেয়েও জঘন্য সব অপরাধ ঘটছে, উৎপীড়ন বৃদ্ধি পেয়েছে।

সমাজ বিশ্লেষকরা লক্ষ করেছেন, বাংলাদেশের পুঁজিবাদী উন্নয়ন ধারার অভ্যন্তরে গ্রামাঞ্চলে নীরবে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটে গেছে।

সেটি হলো, ঘরের তো অবশ্যই, ঘরের বাইরেও মেয়েদের ক্ষমতাবৃদ্ধি। ধর্ষণ যেমন সত্য, এই ক্ষমতায়নও তেমনি সত্য। মাগুরার ধর্ষিতা মেয়েটির মা যেভাবে সংসারের হাল ধরেছেন, সেভাবে বিপুল, কোথাও কোথাও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মেয়েরাই সংসারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। যে পুরুষ আয়-রোজগার করেন, তিনি ঘরের বাইরে থাকেন; শহরে যান, চলে যান বিদেশে; কিন্তু কর্তৃত্ব তাদেরই। ব্যবস্থাটা নির্ভুলভাবেই পিতৃতান্ত্রিক। কিন্তু সংসার চালাতে হয় মেয়েদেরই। সন্তান পালন, পরিবারের সদস্যদের শিক্ষা, বিবাহ, খাওয়াদাওয়া, অসুখবিসুখে চিকিৎসা, খরচপাতি সব মেয়েদের ব্যবস্থাপনাতেই চলে। শহরেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সংসারের দায়িত্বগুলো মায়েরাই পালন করেন।

মেয়েরা বেরিয়ে এসেছেন। তারা শহরের কারখানায় কাজ করেন, কাজের খোঁজে মধ্যপ্রাচ্যে পর্যন্ত চলে যান। এবং নিগৃহীত হন; দেশে ও বিদেশে। তবে জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে যেটা দেখা গেল, তা হলো মেয়েদের অভূতপূর্ব অংশগ্রহণ। আমাদের সব আন্দোলনেই মেয়েরা থেকেছেন, কিন্তু এবার যে সংখ্যায় ও দৃঢ়তার সঙ্গে অংশ নিয়েছেন তেমনটা আগে কখনো দেখা যায়নি। অনেক জায়গাতে মেয়েরাই ছিলেন সামনের কাতারে এবং তাদের সামনে থাকাটা ছেলেদের সাহস, এমনকি আপেক্ষিক নিরাপত্তাও বৃদ্ধি করেছে। মাগুরার মেয়েটির ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে দেশব্যাপী যে প্রতিবাদ দেখা গেছে, তাতে মেয়েদের অংশগ্রহণ ছিল জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের চেয়েও শক্তিশালী। তারা বিক্ষোভ করেছেন এবং ঢাকায় পুলিশ সদস্যদের দ্বারা প্রহৃত পর্যন্ত হয়েছেন। মেয়েদের এই জাগরণ আশা জাগায়। তবে তাদের, যেমন ছেলেদেরও আরও অনেক পথ হাঁটতে হবে। সংস্কারে কুলাবে না। প্রয়োজন হবে সামাজিক বিপ্লবের। সংস্কার আগেও হয়েছে, ভবিষ্যতে আরও হবে, কিন্তু তাতে মূল যে সমস্যা, পুঁজিবাদী উন্নয়ন-সে সমস্যার সমাধান হবে না। পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থাটা বদলাবে না। সংস্কার বরং তাকে রক্ষা করতেই চাইবে।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
মিথ্যাচারের কবিরা গুনাহ এড়াতে হবে
মিথ্যাচারের কবিরা গুনাহ এড়াতে হবে
নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা
নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
আজ সেই ৫ আগস্ট
আজ সেই ৫ আগস্ট
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
ঐতিহাসিক জুলাই ঘোষণা গণতন্ত্র উত্তরণের পথকে সুগম করবে : মির্জা ফখরুল
ঐতিহাসিক জুলাই ঘোষণা গণতন্ত্র উত্তরণের পথকে সুগম করবে : মির্জা ফখরুল

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাদাম থেকে অলিভ অয়েল— প্রাকৃতিক উৎসেই ভিটামিন ই-এর সমাধান
বাদাম থেকে অলিভ অয়েল— প্রাকৃতিক উৎসেই ভিটামিন ই-এর সমাধান

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইনানী সৈকতে থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
ইনানী সৈকতে থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বচালিত গাড়ি নিয়ে ভুল তথ্য, মাস্কের বিরুদ্ধে শেয়ারহোল্ডারদের মামলা
স্বচালিত গাড়ি নিয়ে ভুল তথ্য, মাস্কের বিরুদ্ধে শেয়ারহোল্ডারদের মামলা

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে প্যারিসে 'জুলাই বিয়ন্ড বর্ডার' প্রদর্শনী
বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে প্যারিসে 'জুলাই বিয়ন্ড বর্ডার' প্রদর্শনী

২০ মিনিট আগে | পরবাস

ইনানী সৈকতে পড়েছিল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
ইনানী সৈকতে পড়েছিল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বাসের ধাক্কায় অজ্ঞাত নারী নিহত
রাজধানীতে বাসের ধাক্কায় অজ্ঞাত নারী নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের উত্তরাখণ্ডে ভারী বৃষ্টি ও বন্যায় নিখোঁজ ৫০
ভারতের উত্তরাখণ্ডে ভারী বৃষ্টি ও বন্যায় নিখোঁজ ৫০

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক দূষণ রোধে জেনেভায় নতুন করে আলোচনা শুরু
প্লাস্টিক দূষণ রোধে জেনেভায় নতুন করে আলোচনা শুরু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সুন্দরবনে অস্ত্র-গুলিসহ ডাকাত আসাবুর বাহিনীর দুই সহযোগী আটক
সুন্দরবনে অস্ত্র-গুলিসহ ডাকাত আসাবুর বাহিনীর দুই সহযোগী আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়তে পারে তাপমাত্রা
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়তে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৮ লাখ হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল মেটা
৬৮ লাখ হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল মেটা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইয়ামালের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে আর্জেন্টাইন র‍্যাপার
ইয়ামালের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে আর্জেন্টাইন র‍্যাপার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দশ বছর পর স্টারফিশ গণমৃত্যুর কারণ উদঘাটন করলেন বিজ্ঞানীরা
দশ বছর পর স্টারফিশ গণমৃত্যুর কারণ উদঘাটন করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মাইলস্টোনে শুরু হয়েছে পাঠদান
মাইলস্টোনে শুরু হয়েছে পাঠদান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে বহুজাতিক কোম্পানির মুনাফায় ১৭% পতন
পুঁজিবাজারে বহুজাতিক কোম্পানির মুনাফায় ১৭% পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামাবাদে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
ইসলামাবাদে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে বিএনপি প্রতিক্রিয়া জানাবে আজ
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে বিএনপি প্রতিক্রিয়া জানাবে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ান অভিনেতা সঙ ইয়ং-কিউর মরদেহ উদ্ধার
দক্ষিণ কোরিয়ান অভিনেতা সঙ ইয়ং-কিউর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা
গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু
আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে
ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে

নগর জীবন

গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম
গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম

শোবিজ

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা
জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা

মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন
৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন
রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন

শোবিজ

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’
‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’

মাঠে ময়দানে

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর

সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

দেশগ্রাম

ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই
ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই

খবর

গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা
গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা

নগর জীবন