শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

শক্তি সঞ্চয় করতে হবে

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে

বদরের যুদ্ধকালে রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বীয় তাঁবুতে নামাজ ও সেজদায় নতশির হয়ে থাকেন। অশ্রুসিক্ত নয়নে মোনাজাত ও প্রার্থনায় ব্যাকুল হয়ে পড়েন। খন্দকের যুদ্ধে আনুমানিক তিন দিন মোনাজাতে অশ্রুসিক্ত হন। এ কথা সর্বজনস্বীকৃত যে ইসলামের প্রতিটি যুদ্ধে আল্লাহপাকের নির্দেশক্রমেই রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অংশগ্রহণ করেছিলেন। সুতরাং পরাজয়ের কোনো প্রকার আশঙ্কা তখন ছিল না। তথাপি রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অত্যন্ত অস্থির ও বিচলিত হয়ে অশ্রুসিক্ত নয়নে আল্লাহপাকের দরবারে মোনাজাতে বলেন, ‘হে প্রভু! যদি আজ বদরের যুদ্ধে মুসলমানদের পরাজয় হয় তাহলে তোমার আনুগত্যকারী আর কেউ পৃথিবীতে থাকবে না।’

এত ভয় এবং অস্থিরতার কারণ কী?

ক. শরিয়তের আলোকে বলা যায় যে যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারীর অযোগ্যতা, আল্লাহর বিধানের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন অথবা পাপাচারিতা এবং গুনাহের কারণে নির্ধারিত ও সুনিশ্চিত রহমত এবং সাহায্য স্থগিত করা হয়। যার পরিণামে পরাজিত হতে হয়। খ. যোদ্ধা এবং সৈনিকদের নৈতিক অবক্ষয়, দায়িত্বে অবহেলা অথবা গুনাহের অপরাধে পরাজয় নেমে আসে। কিন্তু বদরের যুদ্ধে এর কোনোটিই বোধগম্য নয়। কেননা রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বসম্মতভাবে নিষ্পাপ এবং যোগ্যতার অধিকারী ছিলেন। জাহেরি-বাতেনি উভয় দিক দিয়েই তিনি যোগ্যতম এবং সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ও রসুল ছিলেন। তাই স্বীয় অযোগ্যতা অথবা পাপাচারিতার ভয়ে অস্থির হয়ে ওঠা অথবা খোদায়ি সাহায্য-সহযোগিতা বন্ধ হয়ে যাওয়ার অনুভূতিও অস্থিরতার কারণ হতে পারে না। বদরের যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাহাবিরা অবশ্য নিষ্পাপ ছিলেন না বটে। কিন্তু পবিত্র কোরআন এবং হাদিসের আলোকে জানা যায়, তারাও কোনো ধরনের অবহেলা করছিলেন না। কোনো প্রকার গুনাহও তাদের দ্বারা সংঘটিত হয়নি। তার বড় প্রমাণ হলো, বদরের যুদ্ধে মুসলমানরা আশাতীতভাবে বিজয় অর্জনের সৌভাগ্য লাভ করেন এবং দুনিয়াতেই ক্ষমা ও জান্নাত লাভের সুসংবাদ লাভে ধন্য হন। তাহলে বদরের যুদ্ধে এ অস্থিরতা এবং অশ্রুসিক্ত মোনাজাতের কারণ কী?

গুনাহই বিজয়ের পথে বড় বাধা। রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষ্পাপ ছিলেন। সুতরাং তাঁর দিক থেকে গুনাহের অবকাশ ছিল না মোটেই। আল্লাহর পক্ষ থেকে বিজয়ের সুসংবাদের প্রতিও রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোনো প্রকার সন্দেহ ছিল না। তবে সাহাবায়ে কেরাম নিষ্পাপ ছিলেন না। সুতরাং তাদের দ্বারা জ্ঞাতে-অজ্ঞাতে ভুলত্রুটি অথবা কোনো প্রকার গুনাহ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা একদম শূন্য ছিল না। যুদ্ধের কৌশলে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশও ছিল। যেমন ভুল বোঝাবুঝি ওহুদের যুদ্ধে হয়েছিল। কাফেরি পরাশক্তির ভরাডুবি ও মারাত্মক পরাজয় এবং নিজেদের পরম বিজয় অবলোকন করে স্বভাবগত অহমিকা এবং আমিত্ব অনুভূত হতে পারে। যেমন হয়েছিল হুনাইনের যুদ্ধে। এমতাবস্থায় আল্লাহপাকের কুদরতের প্রকাশ এবং সাহায্য বিলম্বিত হতে পারে। যেমনটা ওহুদ ও হুনাইনের যুদ্ধে হয়েছিল। রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অস্থিরতা এবং অশ্রুভরে মোনাজাত এবং কাকুতিমিনতির পেছনে এ অনুভূতি কাজ করার অবকাশ থাকতে পারে।

আনুগত্য বিজয়ের বড় উপাদান

আল্লাহপাকের অফুরন্ত নেয়ামত, জাহেরি-বাতেনি এহসানের অনুভূতি মানুষকে তার প্রতি স্বভাবগতভাবে কাতর এবং অনুগত করে তোলে। এ কারণেই পবিত্র কোরআনে বিশ্বমানবতার প্রতি খোদায়ি অফুরন্ত নেয়ামতের কথা বারবার আলোচনা করা হয়েছে। অস্বাভাবিক এবং বিপদের সময় এ আনুগত্য বিশেষ নেয়ামত। শত্রুশক্তির মোকাবিলায় যেখানে স্বীয় অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হয় এমতাবস্থায় বিজয় ও সাফল্যের নিশ্চয়তা এবং সুসংবাদ, নেতৃত্বের জন্য হয় পরম শান্তির ব্যাপার। একজন অনুগত এবং বিশ্বাসী প্রতিনিধির অনুভূতি তাকে স্বীয় মনিবের প্রতি আসক্ত এবং আবেগপ্রবণ করে তোলাই স্বাভাবিক।

হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কেবল একজন আদর্শ মানবই ছিলেন না, তিনি ছিলেন শ্রেষ্ঠ নবী ও রসুল। তাঁর প্রতি মহান রব্বুল আলামিনের এহসান এবং অফুরন্ত নেয়ামতের অনুভূতি তাঁকে গোলামি এবং আবদিয়তের পরম স্তরে সমাসীন করেছিল। বদরের যুদ্ধে খোদায়ি পূর্ব সুসংবাদে পরাশক্তির মোকাবিলায় ঐতিহাসিক বিজয়-আবেগে তিনি কৃতজ্ঞতার শির অবনত করে চরম দীনতা-হীনতা এবং আনুগত্যই প্রকাশ করেছিলেন। এ অস্থিরতা এবং অশ্রুসিক্ত মোনাজাতের পেছনে এ রহস্য থাকাই স্বাভাবিক।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ডেঙ্গু আগ্রাসন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
সর্বশেষ খবর
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সব ধর্মে মানবসেবাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে : ধর্ম উপদেষ্টা
সব ধর্মে মানবসেবাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে সভা
মালয়েশিয়ায় সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে সভা

৫ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ, বাড়বে তাপমাত্রা
মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ, বাড়বে তাপমাত্রা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ আগস্ট)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো তুরস্ক
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো তুরস্ক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে প্রথম কমিউনিটি শিল্ড জিতলো ক্রিস্টাল প্যালেস
ইতিহাসে প্রথম কমিউনিটি শিল্ড জিতলো ক্রিস্টাল প্যালেস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল জাজিরার ৪ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৪ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৌরবময় সুষ্ঠু নির্বাচন করতে চায় প্রশাসন : মন্ত্রিপরিষদসচিব
গৌরবময় সুষ্ঠু নির্বাচন করতে চায় প্রশাসন : মন্ত্রিপরিষদসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিরাপত্তা পরিষদে ইসরায়েলের গাজা অভিযানের নিন্দা
নিরাপত্তা পরিষদে ইসরায়েলের গাজা অভিযানের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আল-জাজিরার ৪ সাংবাদিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আল-জাজিরার ৪ সাংবাদিক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেজাল দুধের ঘটনা পরিকল্পিত, সংবাদ সম্মেলনে প্রাণের দাবি
ভেজাল দুধের ঘটনা পরিকল্পিত, সংবাদ সম্মেলনে প্রাণের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে নিখোঁজের ৯ ঘণ্টা পর পুকুরে মিলল শিশু তামিমের মরদেহ
হবিগঞ্জে নিখোঁজের ৯ ঘণ্টা পর পুকুরে মিলল শিশু তামিমের মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া
পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে
হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২
লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত
সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত
গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দায়িত্বশীল আচরণের নির্দেশ
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দায়িত্বশীল আচরণের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হবে’
‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার
বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাগিং অভিযোগে জবির তিন শিক্ষার্থী বহিষ্কার, পাঁচজনকে ক্লাস কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি
র‍্যাগিং অভিযোগে জবির তিন শিক্ষার্থী বহিষ্কার, পাঁচজনকে ক্লাস কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে
টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত
যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত
‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা
এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস
কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে