শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

শক্তি সঞ্চয় করতে হবে

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে

বদরের যুদ্ধকালে রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বীয় তাঁবুতে নামাজ ও সেজদায় নতশির হয়ে থাকেন। অশ্রুসিক্ত নয়নে মোনাজাত ও প্রার্থনায় ব্যাকুল হয়ে পড়েন। খন্দকের যুদ্ধে আনুমানিক তিন দিন মোনাজাতে অশ্রুসিক্ত হন। এ কথা সর্বজনস্বীকৃত যে ইসলামের প্রতিটি যুদ্ধে আল্লাহপাকের নির্দেশক্রমেই রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অংশগ্রহণ করেছিলেন। সুতরাং পরাজয়ের কোনো প্রকার আশঙ্কা তখন ছিল না। তথাপি রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অত্যন্ত অস্থির ও বিচলিত হয়ে অশ্রুসিক্ত নয়নে আল্লাহপাকের দরবারে মোনাজাতে বলেন, ‘হে প্রভু! যদি আজ বদরের যুদ্ধে মুসলমানদের পরাজয় হয় তাহলে তোমার আনুগত্যকারী আর কেউ পৃথিবীতে থাকবে না।’

এত ভয় এবং অস্থিরতার কারণ কী?

ক. শরিয়তের আলোকে বলা যায় যে যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারীর অযোগ্যতা, আল্লাহর বিধানের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন অথবা পাপাচারিতা এবং গুনাহের কারণে নির্ধারিত ও সুনিশ্চিত রহমত এবং সাহায্য স্থগিত করা হয়। যার পরিণামে পরাজিত হতে হয়। খ. যোদ্ধা এবং সৈনিকদের নৈতিক অবক্ষয়, দায়িত্বে অবহেলা অথবা গুনাহের অপরাধে পরাজয় নেমে আসে। কিন্তু বদরের যুদ্ধে এর কোনোটিই বোধগম্য নয়। কেননা রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বসম্মতভাবে নিষ্পাপ এবং যোগ্যতার অধিকারী ছিলেন। জাহেরি-বাতেনি উভয় দিক দিয়েই তিনি যোগ্যতম এবং সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ও রসুল ছিলেন। তাই স্বীয় অযোগ্যতা অথবা পাপাচারিতার ভয়ে অস্থির হয়ে ওঠা অথবা খোদায়ি সাহায্য-সহযোগিতা বন্ধ হয়ে যাওয়ার অনুভূতিও অস্থিরতার কারণ হতে পারে না। বদরের যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাহাবিরা অবশ্য নিষ্পাপ ছিলেন না বটে। কিন্তু পবিত্র কোরআন এবং হাদিসের আলোকে জানা যায়, তারাও কোনো ধরনের অবহেলা করছিলেন না। কোনো প্রকার গুনাহও তাদের দ্বারা সংঘটিত হয়নি। তার বড় প্রমাণ হলো, বদরের যুদ্ধে মুসলমানরা আশাতীতভাবে বিজয় অর্জনের সৌভাগ্য লাভ করেন এবং দুনিয়াতেই ক্ষমা ও জান্নাত লাভের সুসংবাদ লাভে ধন্য হন। তাহলে বদরের যুদ্ধে এ অস্থিরতা এবং অশ্রুসিক্ত মোনাজাতের কারণ কী?

গুনাহই বিজয়ের পথে বড় বাধা। রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষ্পাপ ছিলেন। সুতরাং তাঁর দিক থেকে গুনাহের অবকাশ ছিল না মোটেই। আল্লাহর পক্ষ থেকে বিজয়ের সুসংবাদের প্রতিও রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোনো প্রকার সন্দেহ ছিল না। তবে সাহাবায়ে কেরাম নিষ্পাপ ছিলেন না। সুতরাং তাদের দ্বারা জ্ঞাতে-অজ্ঞাতে ভুলত্রুটি অথবা কোনো প্রকার গুনাহ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা একদম শূন্য ছিল না। যুদ্ধের কৌশলে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশও ছিল। যেমন ভুল বোঝাবুঝি ওহুদের যুদ্ধে হয়েছিল। কাফেরি পরাশক্তির ভরাডুবি ও মারাত্মক পরাজয় এবং নিজেদের পরম বিজয় অবলোকন করে স্বভাবগত অহমিকা এবং আমিত্ব অনুভূত হতে পারে। যেমন হয়েছিল হুনাইনের যুদ্ধে। এমতাবস্থায় আল্লাহপাকের কুদরতের প্রকাশ এবং সাহায্য বিলম্বিত হতে পারে। যেমনটা ওহুদ ও হুনাইনের যুদ্ধে হয়েছিল। রসুলেপাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অস্থিরতা এবং অশ্রুভরে মোনাজাত এবং কাকুতিমিনতির পেছনে এ অনুভূতি কাজ করার অবকাশ থাকতে পারে।

আনুগত্য বিজয়ের বড় উপাদান

আল্লাহপাকের অফুরন্ত নেয়ামত, জাহেরি-বাতেনি এহসানের অনুভূতি মানুষকে তার প্রতি স্বভাবগতভাবে কাতর এবং অনুগত করে তোলে। এ কারণেই পবিত্র কোরআনে বিশ্বমানবতার প্রতি খোদায়ি অফুরন্ত নেয়ামতের কথা বারবার আলোচনা করা হয়েছে। অস্বাভাবিক এবং বিপদের সময় এ আনুগত্য বিশেষ নেয়ামত। শত্রুশক্তির মোকাবিলায় যেখানে স্বীয় অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হয় এমতাবস্থায় বিজয় ও সাফল্যের নিশ্চয়তা এবং সুসংবাদ, নেতৃত্বের জন্য হয় পরম শান্তির ব্যাপার। একজন অনুগত এবং বিশ্বাসী প্রতিনিধির অনুভূতি তাকে স্বীয় মনিবের প্রতি আসক্ত এবং আবেগপ্রবণ করে তোলাই স্বাভাবিক।

হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কেবল একজন আদর্শ মানবই ছিলেন না, তিনি ছিলেন শ্রেষ্ঠ নবী ও রসুল। তাঁর প্রতি মহান রব্বুল আলামিনের এহসান এবং অফুরন্ত নেয়ামতের অনুভূতি তাঁকে গোলামি এবং আবদিয়তের পরম স্তরে সমাসীন করেছিল। বদরের যুদ্ধে খোদায়ি পূর্ব সুসংবাদে পরাশক্তির মোকাবিলায় ঐতিহাসিক বিজয়-আবেগে তিনি কৃতজ্ঞতার শির অবনত করে চরম দীনতা-হীনতা এবং আনুগত্যই প্রকাশ করেছিলেন। এ অস্থিরতা এবং অশ্রুসিক্ত মোনাজাতের পেছনে এ রহস্য থাকাই স্বাভাবিক।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
নজর এখন লন্ডনে
নজর এখন লন্ডনে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের
ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার
অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড
কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা
দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা
জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু
সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ
রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা
কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু
ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক
রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল
ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল একজনের
মাগুরায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল একজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর
ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার জন্য হত্যা অন্তঃসত্ত্বা বোনকে!
টাকার জন্য হত্যা অন্তঃসত্ত্বা বোনকে!

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছর গ্যাসের অপেক্ষায়
৬৫ বছর গ্যাসের অপেক্ষায়

নগর জীবন

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

সম্পাদকীয়

মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম

সম্পাদকীয়

কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান

সম্পাদকীয়

পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ২২ রোহিঙ্গা
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ২২ রোহিঙ্গা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

২৬ জেলায় বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ
২৬ জেলায় বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ

পেছনের পৃষ্ঠা

মরিচ খেতে গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী
মরিচ খেতে গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

বান্দরবানে নারী পর্যটকের লাশ উদ্ধার
বান্দরবানে নারী পর্যটকের লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি

পরিবেশ ও জীবন

বিএনপি-গণঅধিকারের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি, গলাচিপায় ১৪৪ ধারা
বিএনপি-গণঅধিকারের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি, গলাচিপায় ১৪৪ ধারা

খবর

কাচের অদৃশ্য দূষণ
কাচের অদৃশ্য দূষণ

পরিবেশ ও জীবন

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে জরিমানা
অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে জরিমানা

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে

সম্পাদকীয়

এবার ফিরতি মানুষের স্রোত কোলাহলমুখর হচ্ছে নগর
এবার ফিরতি মানুষের স্রোত কোলাহলমুখর হচ্ছে নগর

নগর জীবন

বিএনপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ!
বিএনপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ!

দেশগ্রাম

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

তীব্র গরমে প্রশান্তি পেতে শরবত পান
তীব্র গরমে প্রশান্তি পেতে শরবত পান

খবর

মরা মুরগি বিক্রির সময় হাতেনাতে ধরা
মরা মুরগি বিক্রির সময় হাতেনাতে ধরা

দেশগ্রাম

পাবনায় পানিতে তলিয়ে গেছে খেত
পাবনায় পানিতে তলিয়ে গেছে খেত

খবর

পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা

সম্পাদকীয়