শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?

আন্দোলন, গণ অভ্যুত্থান কিংবা বিপ্লব নামের এক রাজনৈতিক সুনামি গত আগস্টে পাল্টে দিয়েছিল দেশের প্রেক্ষাপট। বিশ্ববরেণ্য এক নোবেল বিজয়ীর নেতৃত্বে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে মেধাবীদের নিয়ে গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার।  নতুন সরকারকে ক্ষমতায় দেখে দেশ, জাতি এমনকি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে বাংলাদেশের প্রকৃত বন্ধুরা স্বস্তি পেয়েছিল। সবাই ভেবেছিল দেরিতে হলেও বাংলাদেশ সৌভাগ্যবান যে এমন কিছু সুশীল ও সৎ মানুষের নিয়ন্ত্রণে থাকবে দেশের প্রায় ১৮ কোটি মানুষ, যার বড় অংশই কর্মঠ ও তরুণ।

কিন্তু ২৭ মে সকালে যখন লিখতে বসেছি, তখন সার্বিক পরিস্থিতি দেখে বোঝা যায় রাজনৈতিক সুনামি না হোক, কমপক্ষে রাজনৈতিক কালবৈশাখি হয়তো ধেয়ে আসছে। অথচ বিপৎসংকেত দেখিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করার ব্যবস্থাপনাও যেন বিকল।

২৭ জুন ১৭৫৭ সালে ইংরেজ আর মীরজাফর গংদের হাতে ভাগীরথীর তীরে দাঁড়িয়ে পলাশীর যুদ্ধে পরাজয়ের আগে বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা বলেছিলেন, বাংলার ভাগ্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা। তার শ্যামল প্রান্তরে আজ রক্তের আলপনা। জাতির সৌভাগ্য সূর্য আজ অস্তাচলগামী...। সেই ঘটনার প্রায় ২৬৮ বছর পর বিভিন্ন গণমাধ্যমের আশঙ্কা ছড়ানো সংবাদ শিরোনাম দেখে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের তাণ্ডব দেখে শঙ্কা ও প্রশ্ন জাগে বাংলার ভাগ্যাকাশে কি আবারও দুর্যোগের ঘনঘটা? আবারও কি বৃষ্টির পানি আর মানুষের রক্তে সিক্ত হতে চলেছে দেশের পবিত্র মাটি? জাতির সৌভাগ্য সূর্য কি অস্তগামী?

দেশের শিক্ষাব্যবস্থার প্রথম সোপান প্রাথমিক শিক্ষা। বাল্যকালে বা শিশুমনে যে চিন্তা-চেতনা জন্ম নেয়, তার প্রভাব থেকে যায় জীবনভর। সেই শিশুরা আজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যেতে পারছে না। তাদের শিক্ষকরা নিজেদের দাবিদাওয়া না মানা হলে বিদ্যালয়মুখী হবেন না। গোল্লায় যাক বাচ্চাদের লেখাপড়া! দাবি মানতে হবে সবার আগে। বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কখনো রাতে মূল ক্যাম্পাসের বাইরে ছাত্র হত্যা, কখনো উপাচার্য হটানোর দাবিতে অচল করছে এক একটি বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের মতো সম্মানিত ও স্পর্শকাতর শিক্ষাবিদ উন্মত্ত ছাত্রদের শান্ত করতে গিয়ে বলেছেন, মার বেটা আমাকে, মার। (সূত্র : দৈনিক জনকণ্ঠ, ১৪ মে)। শিক্ষাব্যবস্থায় দুর্যোগের ঘনঘটা আন্দাজের জন্য এই একটি সংলাপই কি যথেষ্ট নয়?

রাজধানীর একাংশে দক্ষিণের সিটি করপোরেশনে মেয়র পদায়ন  নিয়ে চলছে অচলাবস্থা। রাজনৈতিক কর্মীরা রাস্তাঘাট ও নগর ভবন ঘেরাও করে প্রায় পাঁচ বছর আগের নির্বাচনে জয়ী প্রার্থীকে গদিতে বসাতে চায়। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন নগর ভবনের কর্মকর্তা ও মাঠপর্যায়ের সেবাদানকারী কর্মীরা। বসবাসের অযোগ্য ও অন্যতম দূষিত নগরীর তকমা পাওয়া ঢাকার নাগরিকদের আজ ভোগান্তির শেষ নেই। ভেঙে পড়েছে নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা। অটোরিকশাচালকদের ধমকে খাটো হয়ে আছে ট্রাফিক সার্জেন্টরা।

প্রশাসনের হৃৎপিণ্ড সচিবালয় আর অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড জাতীয় রাজস্ব ভবন। সুরম্য এ দুটি ভবনই আজ আন্দোলন, অবরোধ আর আলটিমেটামের উর্বর ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। সচিবালয়ে কলমবিরতি পালন করছেন ছয়টি ক্যাডারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। তাদের প্রতি মৌন সমর্থন প্রকাশ করেছে অন্য ক্যাডারের সরকারি বেতনভুক্তরা। ২৭ মে  প্রশাসন ক্যাডার কর্তৃক বৈষম্যমূলক আচরণের প্রতিবাদে অন্য ২৫টি ক্যাডারের কর্মকর্তাদের কলমবিরতি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়।

অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড রাজস্ব ভবনে চলছে আরেক তুঘলকি কাণ্ড। অর্থবছরের শেষে এক স্পর্শকাতর সময়ে এসে রাজস্ব আদায় বন্ধ ছিল লম্বা সময়জুড়ে। প্রথমে আন্দোলনকারীদের ছিল প্রশাসনিক সংস্কার বাতিলের দাবি। সরকার তা মেনে নিলে সামনে আসে পরে উত্থাপিত চেয়ারম্যানকে সরানোর দাবি। অথচ দীর্ঘদিন পর অন্য বিভাগ তথা প্রশাসন ক্যাডারের বদলে নিজেদের রাজস্ব ক্যাডারের একজনকে চেয়ারম্যান হিসেবে পেয়েছে রাজস্ব বিভাগের কর্মীরা। ওয়েবসাইটের তথ্যমতে চেয়ারম্যান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও আমেরিকা, ইংল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার পাঁচটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সনদ পেয়েছেন। এ ছাড়াও তিনি একজন সফল চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য প্রস্তুতকৃত হিসাব বিবরণী কিংবা শেয়ার বাজারে অন্তর্ভুক্তির জন্য বানানো কৃত্রিম অডিট রিপোর্ট যাচাইবাছাইয়ে তার চেয়ে দক্ষ আর কে হতে পারে? অথচ এমন বিদ্বান ও পেশাদার হিসাববিদের বিরুদ্ধে আজ এক একটা হয়েছে এনবিআরের একাংশ। অপ্রিয় হলেও সত্য, ভাইরাল ছাগলকাণ্ড ঘটানো মতিউর রহমানের বিষয়ে আন্দোলনকারীরা কখনো একটি শব্দ উচ্চারণ করেননি।

বড় অদ্ভুত এ দেশের সরকারি শিক্ষক, ডাক্তার, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। তারা সারা দিনের বেতন নেবেন, সরকারি গাড়িতে করে কর্মক্ষেত্রে আসবেন এবং কর্মক্ষেত্রের বারান্দা সিঁড়ি কিংবা খোলা জায়গা ব্যবহার করে কর্মবিরতি পালন করবেন। কেউ কেউ হয়তোবা কর্মবিরতি কালের জন্য ওভারটাইমও পেয়ে যাবেন। রোধ করতে গেলেই রোষানলে পড়বেন সৎ কর্মকর্তারা।

উত্তেজনা বিরাজ করছে সীমান্তজুড়েও। চারদিক থেকে বন্যার পানির মতো দেশে পুশইন করে ভারতে দীর্ঘদিন ধরে থাকা আবালবৃদ্ধবনিতাদের অনুপ্রবেশ ঘটানো হচ্ছে। চট্টগ্রামে সেলাই হচ্ছে সীমান্তে উত্তেজনা সৃষ্টিকারী কুকি চিন আর্মি বা কেএনএফ সেনাদের ইউনিফর্ম। আরাকান আর্মি ধরে নিয়ে যাচ্ছে আমাদের জেলেদের। করিডর ও বন্দর প্রশ্নে মুখোমুখি সেনাবাহিনী ও অন্তর্বর্তী সরকারের একাংশ। সেনা অফিসারদের সঙ্গে বলা সেনাবাহিনী প্রধানের কথা মুহূর্তেই ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজেই বলছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার পর থেকে একপ্রকার যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে আছে বাংলাদেশ। আর যুদ্ধের প্রধান সেনাপতিকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যাচ্ছেতাই মন্তব্য করে যাচ্ছে বিভিন্ন কুচক্রী মহল।

দেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্র চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া হচ্ছে মর্মে ইস্যু তৈরি করে আমদানি-রপ্তানি বন্ধের হুমকি দিচ্ছেন শ্রমিক ও অন্য অংশীজনরা। দেশের রপ্তানি ব্যাহত করতে প্রতিবেশী দেশ ভারত একের পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে বাংলাদেশি পণ্যের ভারতে প্রবেশের ওপর। গ্যাসের অভাবে বন্ধ শিল্প-কলকারখানাগুলো মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে। শিল্পপতিরা নিজেদের জিন্দা লাশ দাবি করে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছেন।

সব মিলিয়ে বলা যায়, বাংলার আকাশে আজ রাজনৈতিক দুর্যোগের ঘনঘটা। প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে একটি সফল মডেল। তবে রাজনৈতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশের অর্থনীতি, প্রশাসন, রাজনৈতিক শক্তি কিংবা সামরিক শক্তির প্রস্তুতি কতটুকু এ প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায় না। দেশে সম্ভবত অন্যতম ভালো খবর হলো, আসন্ন কোরবানির ঈদে খুব বড় বাজেটের এবং বড় ক্যানভাসের সিনেমা মুক্তি পেতে চলেছে, যার নাম তাণ্ডব। একাগ্রচিত্তে প্রার্থনা করি- এই তাণ্ডব, তুমি কেবল সিনেমার পর্দাতেই সীমাবদ্ধ থাক। সচিবালয়, রাজস্ব ভবন, নগর ভবন, শিক্ষাঙ্গন, সীমান্ত, বন্দর কিংবা রাজপথে যেন তোমার দেখা না পাই। সম্প্রতি নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের দেওয়া একটি অডিও সাক্ষাৎকার ভারতীয় প্রচারমাধ্যমের কল্যাণে নেট জগতে ভেসে বেড়াচ্ছে। এ সাক্ষাৎকারের একটি অংশে ওবায়দুল কাদের নিজেই বলেছেন, ৫ আগস্টের পর তিনি তিন মাস বাংলাদেশে ছিলেন- গার্মেন্টসহ বিভিন্ন সেক্টরের মাধ্যমে তখন অরাজকতা সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করছিলেন। এ সময় আন্দোলন করা অন্যান্য সেক্টরের মধ্যে অন্যতম ছিলেন পল্লী বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। আজ থেকে সেই পল্লী বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও শহীদ মিনারে সমাবেশ ঘটিয়ে কর্মবিরতিসহ নানা কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন।

 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

    ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে বন্ধ্যাবস্থা
বিনিয়োগে বন্ধ্যাবস্থা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ
তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান
তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান
জোরজবরদস্তির অবসান চাই
জোরজবরদস্তির অবসান চাই
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
শিল্পে গ্যাসসংকট
শিল্পে গ্যাসসংকট
নির্বাচনি ডেডলাইন
নির্বাচনি ডেডলাইন
ডিজিটাল-ক্রিটিক্যাল অতঃপর মাথা টাল
ডিজিটাল-ক্রিটিক্যাল অতঃপর মাথা টাল
শিল্প দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে
শিল্প দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে
উপরে আতর ভিতরে কাতর
উপরে আতর ভিতরে কাতর
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত
এলডিসি-পরবর্তী উদ্বেগ
এলডিসি-পরবর্তী উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
প্রথম ম্যাচে আনচেলত্তির ব্রাজিল একাদশে থাকছেন যারা!
প্রথম ম্যাচে আনচেলত্তির ব্রাজিল একাদশে থাকছেন যারা!

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর ফাঁসির আদেশ
ফরিদপুরে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর ফাঁসির আদেশ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতে ছাতা ও স্যালাইন বিতরণ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতে ছাতা ও স্যালাইন বিতরণ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় ঢাকাগামী লঞ্চ থেকে হরিণের মাংস উদ্ধার, দুই পাচারকারী আটক
ভোলায় ঢাকাগামী লঞ্চ থেকে হরিণের মাংস উদ্ধার, দুই পাচারকারী আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি গণহত্যার নিন্দা জানিয়েছেন শত শত ব্রিটিশ ও আইরিশ লেখক
ইসরায়েলি গণহত্যার নিন্দা জানিয়েছেন শত শত ব্রিটিশ ও আইরিশ লেখক

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবল খেলার ইচ্ছাই হারিয়ে ফেলেছিলাম: অ্যান্টোনি
ফুটবল খেলার ইচ্ছাই হারিয়ে ফেলেছিলাম: অ্যান্টোনি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে একদিনে ৮২ জনকে পুশইন
সিলেটে একদিনে ৮২ জনকে পুশইন

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া
ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে উন্নতি হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে উন্নতি হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ হাজার মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা ইরানের
২০ হাজার মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা ইরানের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণ একদিনে দূর করা সম্ভব নয় : পরিবেশ উপদেষ্টা
বায়ুদূষণ একদিনে দূর করা সম্ভব নয় : পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মহেশপুরে পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু
মহেশপুরে পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ছাত্র হত্যার অভিযোগে আওয়ামী লীগের ৬ জন গ্রেফতার
লালমনিরহাটে ছাত্র হত্যার অভিযোগে আওয়ামী লীগের ৬ জন গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু ৪ জুন
হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু ৪ জুন

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইয়েমেনে আবারও ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনে আবারও ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার জাপান দূতাবাসের ফেসবুক পেজ হ্যাক
ঢাকার জাপান দূতাবাসের ফেসবুক পেজ হ্যাক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে কৃষকদের নিয়ে পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কৃষকদের নিয়ে পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ইসরায়েলের বিপক্ষে দাঁড়াল ইতালি, বলল হামলা থামাতে
এবার ইসরায়েলের বিপক্ষে দাঁড়াল ইতালি, বলল হামলা থামাতে

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে সরকারি মৎস্য খামারে সক্ষমতা ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কর্মশালা
সুনামগঞ্জে সরকারি মৎস্য খামারে সক্ষমতা ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াজ হত্যায় সালমান-আনিসুল দুই দিনের রিমান্ডে
রিয়াজ হত্যায় সালমান-আনিসুল দুই দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, মোংলা বন্দরে তিন নম্বর সংকেত
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, মোংলা বন্দরে তিন নম্বর সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৫০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৫০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সুন্দরবনসহ উপকূলের প্রাণ-প্রকৃতি সংরক্ষণে সম্মিলিত প্রয়াসের বিকল্প নেই’
‘সুন্দরবনসহ উপকূলের প্রাণ-প্রকৃতি সংরক্ষণে সম্মিলিত প্রয়াসের বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একরাতেই ইউক্রেনের ২৯৬ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার
একরাতেই ইউক্রেনের ২৯৬ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে নিতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ
পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে নিতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাংলাদেশ মিলিটারি অ্যাকাডেমিতে রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ মিলিটারি অ্যাকাডেমিতে রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব
মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ
মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার
১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই
ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল
মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক
জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ
ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি
বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা
২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডিতে ‘সুরভি’ পরিদর্শনে ডা. জুবাইদা রহমান
ধানমন্ডিতে ‘সুরভি’ পরিদর্শনে ডা. জুবাইদা রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম
আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরাসরি বৈঠক করেছে সিরিয়া ও ইসরায়েল
সরাসরি বৈঠক করেছে সিরিয়া ও ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ
সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?
আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জোরজবরদস্তির অবসান চাই
জোরজবরদস্তির অবসান চাই

সম্পাদকীয়

দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা
দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা

শোবিজ

আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি
এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি

শোবিজ

রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!
রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!

মাঠে ময়দানে

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে

শোবিজ

নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী
নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি
প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান
বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান

মাঠে ময়দানে

আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই
আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই

মাঠে ময়দানে

ঈদে বুবলী উৎসব
ঈদে বুবলী উৎসব

শোবিজ

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনী রানার্সআপ
আবাহনী রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে
ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে

মাঠে ময়দানে

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি
ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ

নগর জীবন

মূল্যায়ন চান নৃত্যশিল্পীরা
মূল্যায়ন চান নৃত্যশিল্পীরা

শোবিজ