শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ

আলম শাইন
প্রিন্ট ভার্সন
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ

দেশে শাখাপ্রশাখাসহ নদনদীর সংখ্যা সহস্রাধিক। এর মধ্যে ছোটবড় মিলিয়ে বর্তমানে প্রবহমান নদীর সংখ্যা প্রায় ৩৫০টি। এসব নদনদীর মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরে অন্তত ২৪ হাজার কিলোমিটার জলপথ গঠিত হয়েছে। তবে এর মধ্যে নৌপরিবহনের উপযোগী নৌপথের দৈর্ঘ্য ৫ হাজার ৯৬৮ কিলোমিটার; যা শুষ্ক মৌসুমে হ্রাস পেয়ে দাঁড়ায় প্রায় ৩ হাজার ৮৬৫ কিলোমিটারে।

দেশে দীর্ঘ জলপথ থাকায় যেমন স্বল্পমূল্যে মালামাল পরিবহনের সুযোগ হচ্ছে, তেমনি বিপুল জলরাশি থেকে প্রতিনিয়ত পর্যাপ্ত মাছ আহরণেরও সুযোগ হচ্ছে। অথচ বন্যাপ্রবণতার কারণে নদীকে মানুষ অভিশাপ হিসেবেও দেখছে। সেই বন্যাই দেশের ফসলি জমির মাটিকে আরও উর্বর ও শক্তিশালী করে তুলছে। এতে নদীর পাড়ের জমিগুলো চাষের উপযোগী হয়ে ফলন বাড়ছে বহু গুণ। শুধু বর্ষাকালেই নয়, শুষ্ক মৌসুমেও নদীর অবদান অবিস্মরণীয়। নদীর পানিই তখন সেচের জন্য একমাত্র ভরসা হয়ে ওঠে। শুধু সেচ আর পলি বিলিয়েই নদী ক্ষান্ত হয়নি; নদী আমাদের প্রকৃতিকে মরুকরণপ্রক্রিয়া থেকেও রক্ষা করছে বিভিন্নভাবে।

এত সব সুবিধা ভোগ করার পরও মানুষ নদীর প্রতি যেভাবে বৈরী আচরণ করে চলেছে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক। একদিকে নদী আমাদের দিচ্ছে উর্বর মাটি, সেচের সুবিধা, যাতায়াতের পথ, জীবিকার উৎস। আর অন্যদিকে সেই নদীকেই ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছি আমরা। প্রথমত নদীতে প্রতিনিয়ত ফেলা হচ্ছে কলকারখানার বিষাক্ত বর্জ্য। যে বর্জ্য নদীর জলজ প্রাণীর জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে এবং জীববৈচিত্র্যে মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। পাশাপাশি পরিবেশ বিপর্যয়েরও অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। দ্বিতীয়ত বিভিন্ন প্রকল্পের অজুহাতে নদী ভরাট করে বানানো হচ্ছে বাঁধ, রাস্তা ও বসতি। এতে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়ে আয়তন ও গভীরতা হ্রাস পাচ্ছে। এসব ছাড়াও সবচেয়ে ঘৃণ্য দিক হলো, সরাসরি নদীর বুকে মলমূত্র ত্যাগ করা। বিশেষ করে নৌযাত্রার সময় যাত্রীদের একটি বড় অংশ নৌযানে থাকা শৌচাগারে মলমূত্র ত্যাগ করছে, যা সরাসরি নদীতেই পড়ছে। এর ফলে শুধু নদীর পানিই দূষিত হচ্ছে না, জনস্বাস্থ্যও হুমকির মুখে পড়ছে। বিশেষ করে সমাজের দরিদ্র জনগোষ্ঠী, যারা নৌযানে যাতায়াত করে কিংবা নদীর আশপাশে বসবাস করে, তারা বেশি বিপাকে পড়ছে। তাদের পক্ষে বোতলজাত বিশুদ্ধ পানি কেনা সব সময় সম্ভব হয় না বলে নিরুপায় হয়ে নদীর দূষিত পানিই পান করছে। এতে একধরনের চক্র সৃষ্টি হচ্ছে। নিজেরাই নদীদূষণ করছে, আবার সেই দূষিত পানি নিজের শরীরে ঢুকিয়ে নিচ্ছে। তবে নৌযানের যাত্রীরা নদীদূষণের জন্য সরাসরি দায়ী নন। কারণ অধিকাংশ নৌযানে  পয়োনিষ্কাশনের কোনো সুব্যবস্থা নেই। ফলে এসব শৌচাগারে ত্যাগ করা মলমূত্র সরাসরি নদীর পানিতে মিশে যাচ্ছে, যা নদী ও পরিবেশদূষণের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। যখন সমগ্র বিশ্ব পরিবেশ রক্ষায় সচেতন ও সোচ্চার হয়ে উঠেছে, তখন আমাদের নদীগুলোর এই করুণচিত্র বিবেকবান প্রতিটি মানুষকে নাড়া দিচ্ছে।

এ ছাড়াও লক্ষণীয়, নদী বা খালতীরবর্তী অঞ্চলের মানুষ নদীর কিনারেই বাঁশ-কাঠ কিংবা চটের বেড়া দিয়ে কাঁচা পায়খানা নির্মাণ করছে এবং প্রতিনিয়ত মলমূত্র ত্যাগ করছে, যা নদীদূষণের অন্যতম কারণ। আবার মৃত পশুর সৎকারও হচ্ছে নদনদীতেই। এর ফলে দূষণের মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

আরেকটি বিষয় হচ্ছে, স্যুয়ারেজের সংযোগ এবং নদীতে পলিথিন বিসর্জন। নদীতে বর্জ্য, পলিথিন ও অন্যান্য দূষিত পদার্থ ফেলার কারণে শুধু নদীর পানি অস্বাস্থ্যকর ও দুর্গন্ধযুক্ত হচ্ছে না, নদীর জীববৈচিত্র্যেও মারাত্মক পরিবর্তন ঘটছে। পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা হ্রাস পাওয়ায় জলজ উদ্ভিদ ধ্বংস হচ্ছে এবং দেশীয় প্রজাতির মাছ ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হচ্ছে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতির সবচেয়ে বড় ও জ্বলন্ত উদাহরণ রাজধানীর পাশে বুড়িগঙ্গা নদীর করুণ পরিণতি। কলকারখানার অপরিশোধিত তরল বর্জ্য, বাসাবাড়ির পয়োনিষ্কাশন, স্যুয়ারেজ এবং প্লাস্টিকজাত আবর্জনার কারণে নদীর পানি ঘন কালো রং ধারণ করেছে; তীব্র দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। নদীর বুক চিরে চলা নৌযানে যাতায়াতের সময় শ্বাস নেওয়া কষ্টকর হয়ে ওঠে। এমনকি নদীতীরবর্তী সড়ক দিয়ে হেঁটেও চলা কঠিন হয়ে পড়েছে। দূষণ ও দুর্গন্ধের এ অবস্থা আশপাশের জনজীবনকে করছে বিপর্যস্ত।

এই দূষণ এখন আর শুধু বুড়িগঙ্গা নদীতেই সীমাবদ্ধ নেই; তা পেরিয়ে গেছে ধলেশ্বরী হয়ে মেঘনার কাছাকাছি পর্যন্ত। নৌপথে চলাচলকারী যাত্রীরা এই পরিবর্তন টের পাচ্ছেন।

অন্যদিকে প্লাস্টিকদূষণের ভয়াবহ প্রভাবে এখন নদীর মাছের পেটে মাইক্রোপ্লাস্টিক কণার উপস্থিতি লক্ষ করা যাচ্ছে। এই কণাগুলো সাধারণত ৫ মিলিমিটারের চেয়েও ছোট কিন্তু ক্ষতির দিক থেকে ভয়ানক। অত্যন্ত ক্ষুদ্র আকারের হলেও, মাইক্রোপ্লাস্টিক অনায়াসেই মাছের শরীরে প্রবেশ করে মারাত্মক বিষক্রিয়া ঘটাচ্ছে। এই দূষণ পরোক্ষভাবে মানুষের খাদ্যচক্রেও প্রবেশ করছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ হুমকি। এসব বিষয় গুরুত্বসহকারে বিবেচনায় নিয়ে এখনই সচেতন হতে হবে।

    লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ফের সড়ক অবরোধ
ফের সড়ক অবরোধ
নির্বাচনের ডেডলাইন
নির্বাচনের ডেডলাইন
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
শঙ্কা জলজটের
শঙ্কা জলজটের
শিল্পায়ন
শিল্পায়ন
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন দেরিতে হলে দেশের মানুষ হতাশায় ভুগবে: রিজভী
নির্বাচন দেরিতে হলে দেশের মানুষ হতাশায় ভুগবে: রিজভী

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

বিএনপি কখনো ফ্যাসিবাদী কায়দায় দেশ শাসন করেনি: এ্যানি
বিএনপি কখনো ফ্যাসিবাদী কায়দায় দেশ শাসন করেনি: এ্যানি

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের কাছে হেরে বিশ্বকাপের অপেক্ষা বাড়ল বাংলাদেশের
পাকিস্তানের কাছে হেরে বিশ্বকাপের অপেক্ষা বাড়ল বাংলাদেশের

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
সিলেটে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাওর ইজারা বন্ধ করতে হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
হাওর ইজারা বন্ধ করতে হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলানদের ফেরত পাঠানো স্থগিত করলো মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
ভেনেজুয়েলানদের ফেরত পাঠানো স্থগিত করলো মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কমেছে বড় কৃষকের সংখ্যা
রংপুরে কমেছে বড় কৃষকের সংখ্যা

৩৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হবিগঞ্জে কেটে ফেলা হলো শতবর্ষী গাছ, পরিবেশবাদীদের ক্ষোভ
হবিগঞ্জে কেটে ফেলা হলো শতবর্ষী গাছ, পরিবেশবাদীদের ক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনার মধ‌্যে দ্বিতীয় দফা বৈঠকে বসেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান
উত্তেজনার মধ‌্যে দ্বিতীয় দফা বৈঠকে বসেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাতারবাড়িতে ইজিবাইকসহ অপহরণকৃত চালককে উদ্ধার
মাতারবাড়িতে ইজিবাইকসহ অপহরণকৃত চালককে উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১২৯টি সুপারিশে একমত হয়েছি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা ১২৯টি সুপারিশে একমত হয়েছি : হাসনাত আব্দুল্লাহ

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাবি ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত, উপস্থিতি ৮৮ শতাংশ
রাবি ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত, উপস্থিতি ৮৮ শতাংশ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফতুল্লায় ঈদের দিন যুবককে গুলি করে হত্যার ঘটনার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ফতুল্লায় ঈদের দিন যুবককে গুলি করে হত্যার ঘটনার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুনামগঞ্জে ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্ট এন্ড বিজনেসম্যান ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সুনামগঞ্জে ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্ট এন্ড বিজনেসম্যান ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন
হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সংবিধানের মৌলিক সংস্কারের কথা বলেছি : আখতার হোসেন
সংবিধানের মৌলিক সংস্কারের কথা বলেছি : আখতার হোসেন

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুন, মূল হোতাসহ গ্রেফতার ২
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুন, মূল হোতাসহ গ্রেফতার ২

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনিদের দুর্দশাকে ‘যীশু খ্রিস্টের কষ্ট’র সঙ্গে তুলনা করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ফিলিস্তিনিদের দুর্দশাকে ‘যীশু খ্রিস্টের কষ্ট’র সঙ্গে তুলনা করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৭৯৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৭৯৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে যুবদল কর্মীসহ ২ জনকে হত্যা
সিরাজগঞ্জে যুবদল কর্মীসহ ২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিক্সিংয়ের প্রমাণ পেলে শাস্তি দেওয়া হবে : বিসিবি সভাপতি
ফিক্সিংয়ের প্রমাণ পেলে শাস্তি দেওয়া হবে : বিসিবি সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নে ভুল
রাবির ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নে ভুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জায়গায় এমপি বাহারের অফিস; জায়গা ফেরত চান মুক্তিযোদ্ধারা
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জায়গায় এমপি বাহারের অফিস; জায়গা ফেরত চান মুক্তিযোদ্ধারা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফতুল্লায় ঈদের দিন যুবককে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ফতুল্লায় ঈদের দিন যুবককে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনাম থেকে এলো সাড়ে ১২ হাজার টন চাল
ভিয়েতনাম থেকে এলো সাড়ে ১২ হাজার টন চাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে ডিএনসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডে ফুটবল টুর্নামেন্ট : ডিএনসিসি প্রশাসক
মে মাসে ডিএনসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডে ফুটবল টুর্নামেন্ট : ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন 
মসজিদ আজও নজর কাড়ে
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন  মসজিদ আজও নজর কাড়ে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা
সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’
‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা