শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

উজানির মা ও ভাটার টান

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
উজানির মা ও ভাটার টান

খ্যাতিমান রাজনীতিবিদ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন বক্তৃতা করতে গিয়ে মাঝেমধ্যেই মজার মজার গল্প বলতেন। কারও অসংলগ্ন কথাবার্তার উদাহরণ দিতে তিনি বলতেন “একজন কবিতা লিখল- ‘এই পাড় থাইক্কা মারলাম ছুরি, লাগল কলা গাছে/হাঁটু ফাইট্টা কান্দন আহে, চোখ গেল রে বাবা।’ এই কবিতার যেমন কোনো অর্থ নেই, আবার তার কথারও কোনো মানে নেই।” তাঁর বলা আর একটি গল্প ‘উজানির মার গল্প’। সেটা এরকম-এক গ্রামে একজন অত্যন্ত ঝগড়াটে মহিলা ছিল। পাজির পা-ঝাড়া যাকে বলে। ঝগড়াটে হিসেবে এলাকায় তার বেশ পরিচিতিও ছিল। জিহ্বা তার এতই তীক্ষè ছিল যে তার সঙ্গে কেউ লাগতে গেলে অক্ষত মান-ইজ্জত নিয়ে ফেরত আসা দুষ্কর ছিল। তাই সহজে কেউ তাকে ঘাটাতে চাইত না।  মহিলার স্বভাবের একটি বৈশিষ্ট্য ছিল-সবাই যেটা বলবে, সে তার উল্টোটা বলবে, উল্টো কাজটি করবে। মহিলার অত্যাচারে তার স্বামী ছিল অতিষ্ঠ। স্বামী যা বলত, সে করত তার বিপরীত কাজ। অর্থাৎ সে সব সময় উজানে চলত। উজানে চলার এ খাসলত দেখে গ্রামবাসী তার নাম দিয়েছিল ‘উজানির মা’। মহিলা প্রায় প্রতিদিনই স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করত। একদিন ঝগড়ার সময় ত্যক্তবিরক্ত স্বামী তাকে বেদম প্রহার করল। এরপর সে চলে গেল মাঠে কাজ করতে। এদিকে বউটি মনের দুঃখে ঝাঁপ দিল নদীতে। খবর পেয়ে স্বামী এসে বউকে খুঁজতে শুরু করল নদীর উজানের দিকে। লোকজন বলল, ‘তুমি করছ কী হে মিয়া? পানিতে ঝাঁপ দিছে, লাশ কি উজানে যাইব? ভাটিতে খোঁজ।’ বিষণ্নবদনে স্বামীটি বলল, ‘সারা জীবন যে উজান ঠেলছে, মইরা কি সে ভাটিতে যাইব?’ অনেক খোঁজাখুঁজির পর উজানে লাশ না পেয়ে লোকটি ভাটিতে খুঁজতে লাগল। মাইল দুয়েক ভাটিতে গিয়ে নদীর পাড়ের এক ঝোঁপের সঙ্গে আটকে থাকা বউটির লাশ পাওয়া গেল। তখন স্বামীটি বলতে লাগল, ‘আরে উজানির মা, সেই তো ভাইট্টান ভাইট্টাইলি, বাঁইচ্চা থাকতে ভাইট্টাইলি না।’ মোয়াজ্জেম ভাই গল্পটি বলেছিলেন, রাজধানীর মুক্তাঙ্গনে বিএনপির এক জনসভায়। গল্পটি বলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন, ‘আমাদের রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে আছেন আরেক উজানির মা। সবাই চাচ্ছে তত্ত্ব¡াবধায়ক সরকার, উনি দেবেন না। সবাই বলছে একটু ভাটিতে চলেন, উনি উজান ঠেলছেন। উজানির মা, বেশি উজাইয়েন না। ভাটার টান শুরু হইলে কিন্তু রেহাই পাইবেন না। এই দেশটা তো জোয়ার-ভাটার দেশ। একটু ভাটিতে নামেন। আমাদের দাবিগুলো শোনেন, ঠান্ডা মাথায় ভাবেন, মানেন। না হলে ভাটার টানে এমন নিচে যাইবেন, আর উজানের টাইম পাইবেন না।’ এর কয়েক দিন পরে তাঁর গুলশানের বাসায় একান্ত আলাপচারিতায় তাঁকে বললাম, ‘ভাই, উজানির মা কি আদতেই ভাটার টানে পড়বে?’ মোয়াজ্জেম ভাই কয়েকটি ঐতিহাসিক ঘটনার উদাহরণ দিয়ে বললেন, “পৃথিবীর কোনো নদীতে কি চিরকাল জোয়ারই আসে? ভাটা আসে না? জোয়ার-ভাটা হয় চাঁদের অমাবস্যা-পূর্ণিমার কারণে সেটা তুমি জানো। অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তার বেঁধে দেওয়া নিয়মে। শুধু নদীর জোয়ার-ভাটা নয়, এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সবকিছু তাঁরই ইচ্ছা ও ইশারায় পরিচালিত হয়। আজ হোক, কাল হোক, আমার ‘ভাতিজি’ হাসিনার নদীতে ভাটার টান আসবেই। হয়তো সেদিন আমি এই পৃথিবীতে না-ও থাকতে পারি।” আমি বললাম, ‘ভাই আমরা দোয়া করি, সেই দিনটি যেন আপনি সচক্ষে দেখতে পারেন।’ আমাদের অনেকের সে দোয়া কাজে লাগেনি। মোয়াজ্জেম ভাই ইহলোক ত্যাগ করেন ২০২২ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর। আর হাসিনার ক্ষমতার নদীতে ভাটার টান আসে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে।

শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ করে বলা মোয়াজ্জেম ভাইয়ের গল্পটি একেবারে হুবহু মিলে গেছে। একটানা সাড়ে ১৫ বছর কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করে, কাউকে পাত্তা না দিয়ে উজানির মায়ের মতো একগুঁয়ে আচরণ করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি হয়তো ভেবেছিলেন ক্ষমতার নদীতে যে জোয়ারে তিনি তরি ভাসিয়েছেন, সে নদীতে কখনোই আর ভাটা আসবে না। কিন্তু জাতীয় কবি কাজী নজরুল তাঁর গানে বলে গেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়,/আজ যে রাজাধিরাজ, কাল সে ভিক্ষা চায়।’ মনীষীদের বাণী তো মিথ্যে হতে পারে না। তাই শেখ হাসিনার ক্ষমতার নদীতে এমন ভাটার টান এলো, তাঁকে নিয়ে ফেলল একেবারে দেশের বাইরে। সেখান থেকে তিনি আর সুস্থ-স্বাভাবিকভাবে ফিরে আসতে পারবেন কি না, আল্লাহ মালুম।

বিশ্ববিখ্যাত দার্শনিক ও সমাজবিজ্ঞানী কার্ল মার্কস, যিনি সমাজতন্ত্রতত্ত্বের অন্যতম প্রবক্তা, তাঁর অসংখ্য কালজয়ী উক্তির একটি হলো-‘এটাই ইতিহাসের শিক্ষা যে কেউই ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় না।’ অবশ্য এ নিয়ে ভিন্নমতও রয়েছে। অনেকের মতে, উক্তিটি জার্মান দার্শনিক জর্জ হেগেলের। তবে উক্তি যারই হোক, এর মর্মার্থ নিয়ে বিন্দুমাত্র সন্দেহ বা সংশয় প্রকাশের অবকাশ নেই। পৃথিবীর ইতিহাসে বহু ক্ষমতাশালী শাসকের পতনের নজির রয়েছে। সেসব পতনের সাক্ষী এই পৃথিবী নামের গ্রহটির বাসিন্দারাই। কিন্তু বিস্ময়কর হলো, চোখের সামনে সেসব ঘটনা ঘটতে দেখেও কারও বোধোদয় হয় না। আমরা যখন স্কুল-কলেজের ছাত্র, বিক্রমপুরের শ্রীনগর থেকে ঢাকায় যাতায়াত করতাম লঞ্চে। যাওয়া-আসার পথে লঞ্চে দেখতাম হকার একটি চটি বই বিক্রি করত ‘কী করিলে কী হয়’ নামে। ৫০ পয়সা মূল্যমানের ওই চটি পুস্তিকাটি ছিল অত্যন্ত মূল্যবান। তাতে লেখা ছিল কোন কাজটি করলে তার কী ফল ভোগ করতে হয়। আমার মনে হয়, কেউ যদি ওই পুস্তিকাটিতে উদ্ধৃত উক্তিসমূূহ মেনে চলে, তাহলে সহজেই সে অনাকাক্সিক্ষত বিপদ-আপদ এড়িয়ে চলতে পারে। শিশুকালে আমাদের লেখাপড়া শুরু হতো বেণীমাধব দাস প্রণীত ‘বর্ণবোধ’, তারপর সীতানাথ বসাক প্রণীত ‘আদর্শ লিপি ও বর্ণ পরিচয়’ বই দিয়ে। শেষোক্ত বইটিতে প্রতিটি বাংলা অক্ষর পরিচয় করিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি কিছু উপদেশবাণীও আছে। সেখানে ‘উ’ অক্ষরে লেখা ছিল ‘উগ্রভাব ভালো নয়’। এই উক্তির যথার্থতা নিয়ে সন্দেহ থাকার কথা নয়। কেননা, উগ্রতা মানুষকে কখনো কখনো প্ররোচিত করে হিংসাত্মক হয়ে উঠতে; যা একসময় তাকে নিয়ে যায় পতনের গিরিখাদের কিনারায়। মানুষের এই প্রবণতাকে আমরা গল্পের উজানির মায়ের সঙ্গে তুলনা করতে পারি। মানুষ যখন উগ্রতার দ্বারা পরিচালিত হয় কিংবা জিঘাংসা চরিতার্থ করতে প্রতিজ্ঞ হয়, তখনই সে চলতে শুরু করে উজানে। অর্থাৎ সব যুক্তিতর্ক নীতি-নৈতিকতা তার কাছে তুচ্ছ হয়ে পড়ে। অন্যের ভালো পরামর্শও তার কাছে হয়ে পড়ে মূল্যহীন। সে যেটাকে সঠিক মনে করে, সেটাই বাস্তবায়ন করতে চায়। আর তা করতে গিয়ে চরম বর্বরতার আশ্রয় নিতেও দ্বিধা করে না। এই উন্মত্ততা বা উজানোর পেছনে মূল কারণ ক্ষমতার দম্ভ। ক্ষমতা এমনই একটি মাদক যে এই নেশাদ্রব্যটিতে যে একবার আচ্ছন্ন হয়, তার ধ্বংস অনিবার্য হয়ে পড়ে। গত বছর সংঘটিত জুলাই গণ অভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি পালিত হচ্ছে। আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত তা চলবে। রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও মানবাধিকার সংগঠনগুলো নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্মরণ করবে গত বছরের ঐতিহাসিক গণ আন্দোলনের কথা, হাসিনা সরকারের নৃশংসতার কথা। সে আন্দোলন কেন সংঘটিত হয়েছিল, কীভাবে তা গণ অভ্যুত্থানে রূপ নিল, তা নিয়ে নানা জন নানা অভিমত দেবে, ব্যাখ্যা করবে। তবে আমি মনে করি, সে গণ অভ্যুত্থানের পেছনে নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘উজানির মায়ের’ চরিত্র। ২০০৯ সালে প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য নানা কুটচালের ফলে ক্ষমতাসীন হওয়া আওয়ামী লীগ তথা শেখ হাসিনা হয়ে পড়েন বেপরোয়া। নীলনকশার জাতীয় সংসদে নিরংকুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা হাতে পেয়ে নিজেকে ভাবতে থাকেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। লিপ্ত হন বাংলাদেশের মানুষের মৌলিক ও মানবাধিকার হরণে। ক্ষমতালিপ্সা তাঁকে এতটাই বেপরোয়া করে তোলে যে নিজেদের আন্দোলনের ফসল তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতিকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করতেও দ্বিধা করেননি। বিএনপিসহ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলো আপত্তি জানিয়েছে, আন্দোলন করেছে। কিন্তু সেসবকে ধর্তব্যের মধ্যে নেননি শেখ হাসিনা। ক্ষমতার মসনদকে চিরস্থায়ী ভেবে যা খুশি করেছেন, বলেছেন। একবারও ভেবে দেখেননি, বায়ু সব সময় একদিক থেকে প্রবাহিত হয় না।

শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের শাসনকালে বিএনপিকে ব্যাপৃত থাকতে হয়েছে রাজপথে। দলটির নেতা-কর্মীরা হামলা-মামলা, খুন-গুমের শিকার হয়েছেন। আন্দোলন দানা বেধে উঠতে পারেনি সরকারের জুলুমবাজির কারণে। ফলে বিএনপির আন্দোলন কোনো পরিণতি পায়নি। এর পেছনে অবশ্য দলটির সাংগঠনিক দুর্বলতার বিষয়টি অস্বীকার করা যাবে না। বিএনপির সে সাংগঠনিক দুর্বলতারই সুযোগ নিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। সামনে কোনো শক্ত বাধা নেই-এ বিবেচনায় তিনি পরিণত হয়েছিলেন গল্পের উজানির মায়ে। কিন্তু নিয়তি বড় নিষ্ঠুর। শেখ হাসিনা যখন নিজেকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভেবে রাষ্ট্রযন্ত্রকে যথেচ্ছ ব্যবহার করে ক্ষমতা চিরকুক্ষিগত করার ভাবনায় মগ্ন ছিলেন, নিয়তি বোধ করি আড়ালে তখন মুখ টিপে হাসছিল। ‘পচা শামুকে পা কাটা’র মতো শিক্ষার্থীদের কোটাবিরোধী আন্দোলন শেষ পর্যন্ত তাঁর পতন ঘটায়। সবারই স্মরণ থাকার কথা, শিক্ষার্থীদের সে আন্দোলনকেও তিনি এবং তাঁর দলের নেতা-মন্ত্রীরা তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে উপহাস করেছিলেন। এখানেও আমরা উজানির মায়ের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের উপস্থিতি লক্ষ্য করি।

শেখ হাসিনা হয়তো ভেবেছিলেন ১৫ বছর তিনি যেভাবে বিএনপিকে দমিয়ে রেখেছেন, সেভাবেই শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে দমন করে ফেলবেন। কিন্তু অঙ্ক কষতে ভুল করেছিলেন তিনি। সব ওষুধ যেমন সব রোগ সারায় না, তেমনি সব অস্ত্র সব সময় কার্যকর হয় না। মগজাস্ত্রের পরিবর্তে তিনি শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মারণাস্ত্রের ব্যবহার করলেন। শুধু তাই নয়, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের আর কোনো রাজনৈতিক আন্দোলনে এমন নৃশংস নির্বিচার হত্যাযজ্ঞ হয়নি। স্বৈরশাসক এরশাদকে হটাতে ৯ বছরে শহীদ হয়েছিলেন ১৭৭ জন। আর চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে শেখ হাসিনার পেটোয়া বাহিনী এক দিনে তার চেয়ে অনেক বেশি মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। জুলাই আন্দোলন দমাতে শেখ হাসিনার বাহিনীগুলো মোট গুলি ছুড়েছে ৩ লাখ ৫ হাজার ৩১১ রাউন্ড। এর মধ্যে শুধু ঢাকাতেই ছোড়া হয়েছে ৯৫ হাজার ৩১৩ রাউন্ড। সিংহাসন আঁকড়ে থাকার জন্য কতটা উন্মত্ত হয়ে উঠলে একজন শাসক তাঁর দেশের নিরস্ত্র জনগণের ওপর এমন বেহিসাবি গুলিবর্ষণের হুকুম দিতে পারেন, তা সহজেই অনুমেয়। বলাটা অত্যুক্তি হবে না, মানুষের রক্তস্রোতের উজান ঠেলে সংকটের সমুদ্র পাড়ি দিতে চেয়েছিলেন শেখ হাসিনা। কিন্তু বিধিবাম। ততক্ষণে ভাটার টান শুরু হয়ে গেছে। অতঃপর সে ভাটার টান ৫ আগস্ট তাঁকে নিয়ে ফেলল এমন ভাটিতে, যেখান থেকে উজিয়ে ফিরে আসার সম্ভাবনা ক্ষীণ। শেখ হাসিনার এই পরিণতি ভবিষ্যতে যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় আসবে তাদের জন্য একটি শিক্ষা। ক্ষমতার মদমত্ত হিংস্র শাসকের পরিণতির উদাহরণ হয়ে থাকবেন তিনি।

 

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
সর্বশেষ খবর
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা