শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫

‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’

মহান স্বাধীনতা দিবস ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘আমরা চাই আগামী নির্বাচনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক।’ এ আকাক্সক্ষা তো গোটা জাতির। কিন্তু যখন দেখা যায়, রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তনের তেমন কোনো লক্ষণ নেই, তখন খুব বেশি আশাবাদী হতে মন সায় দেয় না। যখন পেশিশক্তির আস্ফালন, অঢেল টাকার ঝনাৎ ঝনাৎ শব্দ শোনা যায়, তখন শঙ্কিতবোধ হয়, ‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’নির্বাচনে না জানি এগুলো কীভাবে অশুভ ছায়া ফেলে! এক তরুণ নেতা নিজের নির্বাচনি এলাকায় শত গাড়ির বহর নিয়ে শোডাউন করেছেন। এ রকম একটা শোডাউন করতে অনেক টাকার প্রয়োজন। কোথায় পেলেন তিনি এত টাকা? এমন প্রশ্ন উঠলে তিনি তাঁর জায়গা থেকে একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, লাখ তিনেক টাকায় পঞ্চাশটি গাড়ি ভাড়া করার সামর্থ্য তাঁর পরিবারের পঞ্চাশ বছর আগেও ছিল। এই ব্যাখ্যা দেওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে নেটিজেনদের কেউ কেউ ওই নেতার বংশলতিকা নিয়ে টানাটানি করতে শুরু করেছেন, যা শোভন নয়। টাকা খরচ করে সাধারণ মানুষের চোখে ধাঁধা লাগিয়ে দেওয়ার মোটর শোভাযাত্রা আর ব্যক্তির গোষ্ঠী উদ্ধার দুটোই রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি। সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের পথে এগুলোও বাধা হয়ে দেখা দিতে পারে।

২৬ মার্চ জাতি স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করেছে। এখনো আমরা স্বাধীনতার উত্তাল মার্চের মধ্যেই আছি। ৫ আগস্টের পরিবর্তনের পর থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস ভুলিয়ে দেওয়ার বা বেপথু করার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ চেষ্টা যে চলছে, তা লুকিয়ে ছাপিয়ে রাখার সুযোগ নেই। দ্বিতীয় স্বাধীনতার কাগুজে ও মেঠো বক্তৃতা এরই মধ্যে আমরা অনেক শুনেছি। চিন্তক মহলের অনেকে এই ভেবে বিচলিতবোধ করেন, দ্বিতীয় স্বাধীনতার কথা বলে কৌশলে ইতিহাসের সত্যকে অপমানিত করার একটা চেষ্টা চলছে কিনা! দিন কয়েক আগে পত্রিকায় একটা খবর দেখলাম, মুক্তিযোদ্ধার নতুন সংজ্ঞা অনুযায়ী জাতীয় নেতাদেরও মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী হিসেবে তালিকাভুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে তাঁরা সুযোগসুবিধা পাবেন আগের মতোই। এ ধরনের প্রস্তাব যাঁরা পেশ করেছেন তাঁদের সমালোচনা করতেও ভয় হয়। সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদসহ প্রবাসী সরকারের সদস্যদের রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা না-ও বলতে পারেন। তাই বলে তাঁদের মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী বানিয়ে দেওয়া হবে! কিতাবি সংজ্ঞায় যা-ই থাকুক না কেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে যে কিশোর মুক্তিযোদ্ধাদের পানি খাইয়েছে, ডাব খাইয়েছে, পথ দেখিয়ে দিয়েছে, সে-ও নিজেকে মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী দাবি করতে পারে। প্রবাসী সরকার; যারা মুক্তিযুদ্ধকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছেন, যারা পরিকল্পনা করেছে, মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেছে তাদেরও মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী বানিয়ে দেওয়া হবে! এগুলো কি ইতিহাস বিকৃত করার শামিল নয়! উপরন্তু নতুন সংজ্ঞায় ফেলে যাঁদের নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে বাদ দিতে চাওয়া হচ্ছে, তালিকায় তাঁদের নাম থাকায় কেউ আপত্তিও করেননি। তাহলে এই অপ্রয়োজনীয় কাজটি কেন করা হবে? এগুলোও তো বাড়াবাড়ি। নাকি!

একটি জাতি যখন স্বাধীনতা পায়, তখন সে অবধারিতভাবে একটি মানচিত্র পায় এবং একটি পতাকা পায়। স্বাধীনতা পেলে দেশই কেবল স্বাধীন হয় না; দেশের মানুষগুলোও স্বাধীনতা পায়। স্বাধীন দেশে ব্যক্তিগতভাবে এবং সমষ্টিগতভাবে মানুষ যে অধিকারগুলো ভোগ করে প্রধানত সেগুলোর দ্বারাই সেই দেশের স্বাধীনতার গুণগত মান বিচার করা হয়ে থাকে। অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান এবং বাক ও ব্যক্তির স্বাধীনতা ছাড়া ভৌগোলিক স্বাধীনতার মানে কেবলই শাসকের স্বাধীনতা। চিন্তার স্বাধীনতা, বলার বা মতপ্রকাশ করার স্বাধীনতা, পছন্দমতো বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, যোগ্যতা অনুযায়ী পেশা বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা এবং ইতিহাসের সুরক্ষা এগুলোই ভৌগোলিক স্বাধীনতাকে ফলবান করে। এসব স্বাধীনতা অর্জন করে নিতে হয়, টুপ করে হাতের মুঠোয় চলে আসে না। বহু যুগের বহু সংগ্রামসাধনা ও ত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা আসে। অর্জিত সেই স্বাধীনতা রক্ষা করা আরও অনেক বেশি কঠিন। জাতিগতভাবে; মিলিতভাবে স্বাধীনতাবৃক্ষের যত্ন না নেওয়া হলে মানচিত্র, পতাকা, জাতীয় সংগীত, সংবিধান, বইয়ে লেখা আইন, একদল শাসক ও অনেক বাহিনী এসবের কোনোটাই স্বাধীনতার সুরক্ষা দেয় না। অথচ মাঝে মাঝে মনে হয়, স্বাধীনতাবৃক্ষের যতেœর ব্যাপারে আমাদের ঔদাসীন্য সীমাহীন। প্রায়শ বলা হয়ে থাকে, স্বাধীনতা আর দায়িত্বশীলতা চলে হাত ধরাধরি করে। বলার অপেক্ষা রাখে না, স্বাধীনতা ছাড়া যথার্থ দায়িত্ববোধ তৈরি হয় না। আবার দায়িত্বের বোধটা ঠিকমতো কাজ না করলে স্বাধীনতা সুরক্ষিত হয় না। স্বাধীন ভূখন্ডের যেমন সীমানা রয়েছে, তেমনই একটি স্বাধীন দেশের মানুষ যেসব মৌলিক অধিকার ভোগ করে, তার প্রতিটিরই চৌহদ্দি রয়েছে। এই সীমারেখা বা চৌহদ্দির কিছু আইন দ্বারা স্পষ্টভাবে চিহ্নিত, আর কিছু নীতিনৈতিকতা এবং বিবেক দ্বারা সীমায়িত। এই সীমারেখাটা চিনতে পারা এবং তা মেনে চলার জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার দায়িত্ববোধ, দরকার জাগ্রত বিবেক। কেন যেন মনে হয়, কথায় ও কাজে সীমার মধ্যে থাকার যে প্রয়োজনীয়তা রয়েছে, তা আমরা ভুলতে বসেছি। আর আমরা যখন সীমা লঙ্ঘন করি, তখন অতীতের দিকে অঙুলি নির্দেশ করে বলি, স্বৈরাচার আমলে যে এত এত সীমা লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে, তখন আপনি বিবেকবান কোথায় ছিলেন? কিন্তু এ কথা বলি না, অতীতের খারাপ কাজগুলোর পুনরাবৃত্তি আমরা করব না, করতে দেব না। তার বদলে একটি সুন্দর সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ করব। বলাই বাহুল্য, সে আশা নিয়েই জাতি জুলাই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিবর্তন এনেছে। কিন্তু সেই আশা পূরণ হচ্ছে কোথায়!

সংস্কার সংস্কার করে একদল মানুষ মুখে ফেনা তুলে ফেলছে। সংস্কারের আগে তারা কিছুই হতে দেবে না। কিন্তু কী সংস্কার তারা করবে? মনের মধ্যে অতীতের সব জীর্ণতা, হীনতা, বিদ্বেষ, কৌশল সবকিছু জমা রেখে মোড়ক বদলে পুরোনো জিনিস দিয়ে ‘এই নাও নতুন জিনিস দিলাম’ বলে ছেলে ভোলাবেন? দ্বিতীয় স্বাধীনতার নামে ইতিহাসের মূল উপাদানগুলো বদলে দেওয়া কিংবা ইতিহাসের সত্য গোপন করার চেষ্টাও গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতার উষাকাল থেকে শুরু করে ৫৪ বছর ধরে আমরা মহিমান্বিত স্বাধীনতা ও তার ইতিহাস নিয়ে লুকোচুরি খেলেছি। আর এই লুকোচুরির মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার ঔজ্জ্বল্যকে মলিন করেছি অনেকখানি। ইতিহাসের সত্য গোপন ও বিকৃত করেছি অবলীলায়। বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য, বৈচিত্র্য ও স্বকীয়তাকে করেছি ধূলিমলিন। মুক্তবুদ্ধি চর্চার পথকে করেছি অবরুদ্ধ। কর্তৃত্ববাদী শাসনের দেড় দশককালে উন্নয়নের দোকানে বিক্রি হয়ে গিয়েছিল আমাদের গণতন্ত্র; যা ছিল স্বাধীনতার অন্যতম স্তম্ভ। স্বাধীনতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের জাতীয় স্পিরিট যেন কিনে নিয়েছিল সেই সময়ের শাসক দল। আর আজ সেই ধুলোমলিন চেতনার কফিনে যেন বা পেরেক মারতে চাইছে কোনো কোনো মহল। তা না হলে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান মঞ্চে দাঁড়িয়ে একটি রাজনৈতিক দলের দায়িত্বশীল নেতা কেমন করে বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে স্বাধীনতা আমরা পেয়েছিলাম, সেটা প্রকৃত স্বাধীনতা ছিল না। এই অবান্তর কথা যদি মানতে হয়, তা হলে তো ২৬ মার্চও প্রকৃত স্বাধীনতা দিবস নয়। দেশের স্বাধীনতাকে এভাবে অবমূল্যায়নের কী মানে থাকতে পারে!

স্বাধীনতার অতন্দ্রপ্রহরী যে সেনাবাহিনী, সেই বাহিনীকেই বা কেন রাজনৈতিক বিতর্কে টেনে অনা হচ্ছে? আরেক নেতা সেনাবাহিনী ও দেশের রাষ্ট্রপতির সমালোচনা করতে গিয়ে এমন কিছু অশ্রাব্য গালি ব্যবহার করেছে যেগুলো বাকস্বাধীনতার সীমা ছাড়িয়ে চলে গেছে বহুদূর। নিঃসন্দেহে এসব দায়িত্বহীন কথা ও কাজ স্বাধীনতার চেতনায় শরাঘাত করে। গণতন্ত্রের পথকেও এগুলো কণ্টকিত করতে পারে। কাজেই সংযম ও সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন সবার, সব সময়। বেশি ক্রোধ, বেশি চালাকি ভালো নয়। এ প্রসঙ্গে স্মরণ করা যেতে পারে কাহলিল জিবরানের অমোচনীয় সুবচন, ‘কী ফুল ফুটাবে তুমি, হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি!’ মনের ভেতর ক্রোধ, অসহিষ্ণুতা ও প্রতিহিংসার উনুন জ্বালিয়ে রেখে ভালো কিছু করা যায় না। আগুনের উত্তাপ পরিবেশ-প্রতিবেশের বিপর্যয় ডেকে আনে।

♦ লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
পবিত্র ঈদুল ফিতর
পবিত্র ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরে করণীয়
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
সর্বশেষ খবর
ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন
ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩
বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা
ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের
ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত
আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের
ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান
ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২
ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই
ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ
ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল
কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম
মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের
মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫
ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি
লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়
জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯
কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদ শুভেচ্ছা জানালেন শেহবাজ শরীফ
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদ শুভেচ্ছা জানালেন শেহবাজ শরীফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেড় দশক পর মুক্ত পরিবেশে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ঈদ
দেড় দশক পর মুক্ত পরিবেশে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ঈদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার
দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান
ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে ফুলেল শুভেচ্ছা মির্জা আব্বাসের
ইশরাককে ফুলেল শুভেচ্ছা মির্জা আব্বাসের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প
পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল
রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!
বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি
বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২
ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ
অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত
শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার
মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার
চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি
টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত
গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি
৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়
১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক