শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫

স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ব্যস্ত নিজেদের দাবি আদায়ে
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

কোনোভাবেই কাটছে না প্রশাসনে অস্থিরতা। কার্যত স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এ কারণে জনপ্রশাসনে বিভিন্ন কাজে রয়েছে নানা ভুল। অভিযোগ উঠেছে, অনেক রদবদলের আদেশ গোপনে করে ওয়েবসাইটে দেওয়া হচ্ছে না। অনেক সময় আদেশ পাল্টাতেও হচ্ছে। প্রশাসনের সব স্তরের কর্মকর্তার মধ্যে সমন্বয়ের অভাব, পদোন্নতি, ক্যাডারবৈষম্য, মহার্ঘ্য ভাতার দাবিসহ সচিবালয়ের কর্মচারীরা সোচ্চার নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে। এসব নিয়ে ব্যস্ত থাকায় সরকারি কাজে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া সাবেক কর্মকর্তাদের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তাদের দূরত্ব তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি আপিল বিভাগের চলমান মামলার নানা দিকনির্দেশনা বৃদ্ধাঙুলি দেখিয়ে যাচ্ছে মন্ত্রণালয়। সব মিলিয়ে জনপ্রশাসনে হযবরল অবস্থা বিরাজ করছে। এ থেকে উত্তরণে সঠিক ব্যক্তি বা নির্দেশনা প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, সচিবালয়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা নিজ নিজ দাবি আদায়ে সরগরম। এসব দাবির যৌক্তিকতা নিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আলোচনাও করছে না। ফলে সংকট বাড়ছে।

সম্প্রতি মন্ত্রণালয় এবং মাঠ প্রশাসনের নন-ক্যাডার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভিন্ন নিয়োগ বিধিমালা নিয়ে ফুঁসে ওঠেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। তারা নানা কর্মসূচি পালন করছেন। এসবের মধ্যে গত সপ্তাহে পাঁচজন সচিবের অবসান চেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে অবস্থান নেন বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। ওই দিন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোখলেস উর রহমান সাবেক কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করা দূরে থাক, অফিসেই আসেননি। পরে সাবেকরা ক্ষুব্ধ হয়ে মন্ত্রণালয়ের এপিডি অনুবিভাগে গিয়ে সচিবের ডানহাত বলে খ্যাত উপসচিব জামিলা শবনমকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন বলে জানা গেছে। একাধিক সাবেক কর্মকর্তা বলেন, সমস্যা থাকলে আলোচনা হবে। সচিব অফিস করেন না বা কথা শুনবেন না। অথচ মন্ত্রণালয়ের অনেক সিনিয়রের কথা না শুনে একজন ডিএস বা একজন চিহ্নিত যুগ্ম সচিবের কথায় পুরো মন্ত্রণালয় অচল করে রেখেছেন। সাবেকরা বলেন, আওয়ামী লীগের দোসর ঢাকার কমিশনার হেলালুদ্দীন আহমদের ক্যাশিয়ার জামিলাকে জনপ্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এই নারী কর্মকর্তা একসময় ছিলেন আওয়ামী লীগ, পরে নিজেকে বঞ্চিত দাবি করে পদোন্নতি হাতিয়ে এখন দাবি করেন জামায়াতের নেত্রী। অথচ তার কথা ছাড়া সচিব যেন কিছু বোঝেন না, রূঢ় আচরণ করেছেন আমাদের সিনিয়রদের সঙ্গে।

বঞ্চিত হয়ে অবসরে যাওয়া সাবেক অতিরিক্ত সচিব ও বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের আহ্বায়ক ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব ড. মো. নাসির উদ্দিন বলেন, ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলের সুবিধাবাদীরা বর্তমান সময়েও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন। এটা দুঃখজনক এবং তাদের চুক্তি বাতিল করতে হবে। বর্তমান জনপ্রশাসন সচিব ড. মোখলেস উর রহমান আমাদের হেয় করেছেন। তার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে থাকাটা সমীচীন নয়। জানা গেছে, সাবেকদের নানামুখী যৌক্তিক চাপে সচিবের কাছের ওই উপসচিবকে গোপনে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) বদলি করা হলেও ওয়েবসাইটে তা প্রকাশ করা হয়নি। জানতে চাইলে উপসচিব জামিলা বলেন, সিনিয়র সচিবকে না পেয়ে আমাকে অ্যাসল্ট করা হয়েছে। তবে আরও যাতে ক্ষতি না হয় সেজন্য দুদকে যোগ দিচ্ছি।

সূত্র জানায়, সম্প্রতি অনেক ভুল আদেশ করে পরবর্তীতে পাল্টাতে হয়েছে জনপ্রশাসনের। খোঁজ না নিয়ে এসব কাজ করাতে বারবার আদেশ পাল্টাতে হচ্ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। পক্ষান্তরে, অনেক বঞ্চিত কর্মকর্তার আবেদন পড়ে আছে দিনের পর দিন। অথচ এসবের কোনো অগ্রগতিও জানতে পারছেন না আবেদনকারীরা। এসব নিয়ে অনেকের মধ্যে রয়েছে হতাশা।

আদালত অবমাননা করে আদেশ জনপ্রশাসনের : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের কাজেও বাঁহাত দিয়ে আদালত অবমাননা করছেন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব উজ্জল হোসেন আদালতের নির্দেশনা গোপন করে একটি চিঠি ইস্যু করেন। শুধু তাই নয়, সেটি আদালতের বিষয় নয় বলে দম্ভ করেন। জানা গেছে, ২৯ বিসিএসের প্রার্থী মুহম্মদ ফেরদৌস হাসানের একটি রিটে গত বছর হাই কোর্ট অন্য কোনো অযোগ্যতা না থাকলে তাকে ২৯তম ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি দেওয়ার জন্য সরকারকে নির্দেশ দেন। হাই কোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের পক্ষে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আপিল ডিভিশনে লিভ টু আপিল দায়ের করে। আপিলে মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত হাই কোর্টের রায় স্থগিত করা হয়। আপিল বিভাগে মামলাটি বর্তমানে শুনানির পর্যায়ে রয়েছে।

পিএসসি জানায়, ওই প্রার্থীর খাতা পুনর্মূল্যায়নে ২ নম্বর বাড়ে এবং মেধাক্রম ৩৭৬ থেকে ৩৫৪ হয়। এর পরও সব ক্যাডারে মেধাক্রম ২৭৮-এর মধ্যে শেষ হওয়ায় তাকে কোনো ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া যায়নি। যা জানানো হয়েছে। এর পরও বিষয়টি আপিলে আছে।

এর মধ্যে বাদী ফেরদৌস হাসান এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব উজ্জল হোসেনের যোগসাজশে উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ এবং আপিল চলমান থাকার বিষয়টি গোপন করে আইনবহির্ভূতভাবে নিম্ন আদালতের রায় বাস্তবায়নের জন্য চিঠি দেন। এমন তথ্য পেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক অতিরিক্ত সচিব উষ্মা প্রকাশ করে বলেন, আল্লাহ চালাচ্ছে জনপ্রশাসন। যে কোনো সময় আদালত ডেকে বসতে পারেন। এ ছাড়া বাদী মুহম্মদ ফেরদৌস হাসান একই বিসিএসে নন ক্যাডারে কর্মরত হয়ে কীভাবে এটি করেন। এখানে তার অধিকার ক্ষুণ্ন হয়নি বলেন একাধিক কর্মকর্তা। তিনি সরকারি কর্মচারী হয়ে সরকার এবং আদালতকে ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার বিষয়ে জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করেননি ফেরদৌস হাসান। মামলা করতে সরকারের অনুমতি নিয়েছেন কি না জানতে চাইলে বলেন, এটা রিট, অনুমতির দরকার নেই। আপিলে থাকা মামলায় নির্দেশ দেওয়া যায় কি না জানতে চাইলে জনপ্রশাসনের কর্মকর্তা উজ্জল হোসেন বলেন, এটা প্রশাসনিক বিষয়। ফাইল দেখে বলতে হবে। হয়তো মামলা আছে, জানা ছিল না। সিনিয়রদের তদবির ছিল।

এদিকে, হাই কোর্টের আদেশে স্থগিতাদেশ থাকার পরও একজন ব্যক্তির জন্য কেন দৌড়ঝাঁপ করছেন জানতে চাইলে জনপ্রশাসনের আইন শাখার অতিরিক্ত সচিব মোজাফফর আহমেদ বলেন, এটা আমাদের সিনিয়র স্যাররা বলতে পারবেন। তবে ওই ফেরদৌস ব্যক্তিটি সরকারি পদে থেকে আইন পরিপন্থি কাজ করেছেন। পাশাপাশি তথ্য গোপন করে অন্যায় করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সরকারপক্ষের দায়ের করা আপিল ও স্থগিতাদেশকে বৃদ্ধাঙুলি দেখানোর সাহস হয় কীভাবে একটি মন্ত্রণালয়ের। উচ্চ আদালত কোনো মামলার আদেশ স্থগিত করলে সেটি যে আর কার্যকর থাকে না এটা কি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানে না, নাকি ইচ্ছে করেই আদালতের সঙ্গে একটা সাংঘর্ষিক বিষয় দাঁড় করাচ্ছে।

জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বর্তমান সচিব বেশি কথা বলতে গিয়ে লেজেগোবরে অবস্থা করে ফেলেছেন। তবে সচিবালয়ে যে আন্দোলন বা ঘেরাও অসন্তোষ হচ্ছে এসবের জন্য সমাধানের পথ জরুরি। বৈঠক, আলোচনা যাই বলি সেটার পথ খোলা রাখা দরকার। নিশ্চয়ই সরকার তা বুঝবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!
‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!

২২ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা
মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান
গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব
মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭
সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ
রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১
ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন
ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল
গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক
গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া
ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক
৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিল ইরান
আকাশসীমা খুলে দিল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’
‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও
স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে স্বস্তিকা
হাসপাতালে স্বস্তিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম