শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

নাগরা জুতোর রাজনীতি, হাওয়াই চপ্পলের পরিণতি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
নাগরা জুতোর রাজনীতি, হাওয়াই চপ্পলের পরিণতি!

সত্তর দশকের গোড়ার দিকে আবহমান বাংলার শহুরে জীবন কেমন ছিল তা বইপুস্তক পড়ে জানতে পারি। কিন্তু গ্রাম ও মফস্বল শহরের জীবনযাত্রা আমার চোখের তারায় এখনো জ্বল জ্বল করে ভাসে। গ্রামীণ জীবনের অর্থনীতি, রাজনীতি, পোশাকপরিচ্ছদ, অভ্যাস এবং খানাখাদ্যের সঙ্গে রাজনীতির যে কী নিবিড় সম্পর্ক তা ছোটবেলায় বুঝতে না পারলেও বড় হয়ে বুঝেছি। রাজনীতির হাল আমলের বেহাল দশা, সামাজিক অস্থিরতার সঙ্গে চলমান অর্থনীতি এবং মানুষের রুচি ও অভ্যাসের পরস্পরবিরোধী সম্পর্কের কারণে কী সর্বনাশ ঘটে চলেছে এবং ভবিষ্যতে আমাদের জন্য আরও কত বড় বিপর্যয় অপেক্ষা করছে তা নিয়ে আজকের নিবন্ধে আলোচনা করব কিন্তু তার আগে সত্তর দশকের নাগরা জুতো ও হাওয়াই চপ্পল নিয়ে সংক্ষেপে কিন্তু বলে নিই।

আমি যে সময়ের কথা বলছি তখন অর্থাৎ ১৯৭২-৭৪ সালে আমার সৌভাগ্য হয়েছিল বৃহত্তর ফরিদপুর, বাগেরহাট, খুলনা, পাবনা, রাজশাহী অঞ্চলের নগরবন্দর, গ্রামগঞ্জ পরিভ্রমণ করার। সেই সময়ে যা দেখেছি, বলতে গেলে প্রায় সবকিছুই আজও স্মরণ করতে পারি। অঞ্চল ভেদে মানুষের খাবারদাবার, খেলাধুলো, ক্রয়বিক্রয়ের যে ভিন্নতা দেখেছি সেই ভিন্নতার কারণে তাদের রাজনৈতিক আশা-আকাক্সক্ষার মধ্যে যে পার্থক্য থাকে সেটাকে জাতীয় পর্যায়ের রাজনীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য বিধানের জন্যই স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করার জন্য আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান পরামর্শ দিয়েছে। একইভাবে মানুষের রুচি-অভিরুচি, অভ্যাস, পোশাক-পরিচ্ছদ, শিক্ষা, পরিবেশ-প্রতিবেশের ওপরও রাজনীতির ভবিষ্যৎ নির্ভর করে। মহামতি ইবনে খালদুন, চাণক্য, আবুল ফজল, কনফুসিয়াস কিংবা মানসুর মতো দার্শনিক যেভাবে তাদের সমসাময়িক ও মহাকালের মানব চরিত্রের রাজনৈতিক চরিত্র বর্ণনা করেছেন, তা যদি আপনি একটু মিলিয়ে নেন, তবে ২০২৫ সালের বাংলাদেশে কী ঘটতে যাচ্ছে, তা বোঝার জন্য রকেট বিজ্ঞানী হওয়ার প্রয়োজন নেই।

২০২৫ সাল নিয়ে আলোচনা শুরুর আগে শিরোনাম প্রসঙ্গে সত্তর দশকের শিশুতোষ কাহিনিটি বলে নিই। আমার জন্ম  ফরিদপুর জেলার এক অতি উন্নত ও আধুনিক গ্রামে। নাম শ্যামপুর। থানা,সর্বনাশ সদরপুর। আমার গ্রামে সেই সময়ে নজরুলজয়ন্তী হতো রবীন্দ্রজয়ন্তীও হতো। ওয়াজ মাহফিল পীর-ফকিরদের বার্ষিক ওরস, নাটক-থিয়েটার, যাত্রাপালা, জারি-সারি, মুর্শিদি, বিচার গানের পালা ছাড়াও ফুটবল, হা-ডু-ডু, নৌকাবাইচ ইত্যাদি উৎসবে আমরা সারা বছর মুখর ছিলাম। হিন্দুদের পূজা-পার্বণ, জাতীয় অনুষ্ঠান অর্থাৎ ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর, ২১ ফেব্রুয়ারির ভাবগাম্ভীর্য ছেলে-বুড়ো, নারী-পুরুষ সবাইকে আন্দোলিত করত। মহররম মাস, রোজা, দুই ঈদ ছাড়াও দুর্গাপূজার উৎসব পুরো গ্রাম-থানা-সদরসহ দুই চার দশ বর্গমাইল এলাকাকে পুলকিত করত। বর্ষা-শীত-গ্রীষ্মকালীন আবহাওয়া, ফলফলাদি, ফসল, পারিবারিক অনুষ্ঠান, বিয়েশাদি ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে আমাদের হাজার বছরের বাঙালি ঐতিহ্য যে ভ্রাতৃত্বের সেতুবন্ধন তৈরি করত তার ফলে মামলা-হামলা-গুম, মব জাস্টিস, খুন, ধর্ষণ, ডাকাতির মতো অপরাধের কথা আমরা সেই শৈশবে শুনিনি।

আমাদের গ্রামের শিক্ষিত লোকদের বাড়িতে লাইব্রেরি ছিল, মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতেও লাইব্রেরি ছিল। মানুষের অভাব ছিল, আবার ছিল কর্মসংস্থানও। সবাই ভোর ৫টা থেকে টানা বেলা ২টা পর্যন্ত হাড়ভাঙা পরিশ্রম করতেন। তারপর বিকাল ৪টা থেকে আবার জীবনযুদ্ধ হতো গভীর রাত অবধি। কৃষি, ব্যবসাবাণিজ্য ছাড়াও ধোপা, নাপিত, ডাক্তারি, কবিরাজি, কাপড় বুনন, মাটির হাঁড়িপাতিল নির্মাণ থেকে শুরু করে পশু চিকিৎসক অর্থাৎ জীবনজীবিকার সব শ্রেণি-পেশার মানুষ আমাদের গ্রামে ছিলেন। সেই জমানায় ব্যাংকব্যবস্থা গ্রামে পৌঁছেনি। তবে সুদি-মহাজনরা ছিলেন, যাদের নীতিনৈতিকতা আধুনিক ব্যাংক লুটেরাদের চেয়ে শত কোটি গুণ উন্নত ছিল।

গ্রামের অতি ধনী পরিবার ছিল দুই-তিনটি। বাকিরা মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত এবং বেশির ভাগই অর্থাৎ ৯০ ভাগ মানুষ ছিলেন দরিদ্র। কিন্তু সামাজিক ও মানবিক ভেদাভেদ ছিল না। আমরা শিশুরা সেটা বুঝতাম খেলার মাঠে গিয়ে। ওখানে যারা ভালো খেলত তারাই ছিল গ্রামবাসীর চোখের মণি। আর পড়ার ক্লাসে যারা ভালো ফলাফল করত তাদের সম্মান ও মর্যাদা ধনীরা যেভাবে দিতেন, তা আজকের জমানায় কল্পনাও করা যায় না। ফলে পুরো সমাজব্যবস্থা যেভাবে কর্মের বিনিময়ে অর্থ এবং কর্মের বিনিময়ে মানসম্মানের যে অনন্য  ভিত্তি তৈরি করেছিল তার ফলে যেকোনো জনপ্রতিনিধিই ছিলেন অতিশয় সম্মানিত। গ্রামের লোকজন সাধারণত মেম্বার সাহেবকেই চিনতেন। চেয়ারম্যান সাহেবের কাছে সাধারণত মেম্বাররা যেতেন আর এমপি সাহেবের কাছে চেয়ারম্যান, এসডিও ডিসি এসপিরা যেতেন। ফলে রাজনীতি ও প্রশাসনের একটি চেইন অব কমান্ড ছিল এবং সম্মান ও মর্যাদার ক্ষেত্রে রাজনীতিবিদরা ছিলেন সর্বোত্তম অবস্থানে।

আমাদের সেই সমাজব্যবস্থায় মাথার যেমন কদর ছিল তদ্রুপ পায়েরও কদর ছিল। খেটে খাওয়া মানুষ বেশির ভাগ সময় খালি পায়ে থাকতেন। গরিবেরা কালেভদ্রে বেড়াতে গেলে অন্যের পুরোনো জুতো বা স্যান্ডেল ধার করে নিতেন- আবার ধনীরা মাঝে মধ্যে নিজেদের ব্যবহৃত জুতোগুলো গরিবদের দিয়ে দিতেন। সেই জমানায় জুতো বলতে প্লাস্টিকের নাগরা জুতোকেই বোঝাত। আমাদের গ্রামে চামড়ায় জুতো বা স্যান্ডেল বড় জোর চার-পাঁচজনের পায়ে শোভা পেত। তো সেই প্লাস্টিকের নাগরা জুতোও বেশির ভাগ মানুষ বগলে করে হাঁটতেন এবং গন্তব্যের কাছাকাছি পৌঁছে পা ধুয়ে জুতো পরে ভদ্রলোক সাজার চেষ্টা করতেন।

নাগরা জুতোর রমরমা অবস্থার মধ্যে হঠাৎ করেই হাওয়াই চপ্পলের উদ্ভব হলো। আজকের দিনে যেগুলোকে আমরা স্পঞ্জের স্যান্ডেল বলি সেগুলোই সেই জমানায় ছিল হাওয়াই চপ্পল। রং-বেরঙের উঁচু উঁচু হাওয়াই চপ্পল কেনার জন্য শিশু-কিশোররা বায়না ধরত এবং মুরুব্বিরা কিনে দিলে বেশির ভাগ শিশু-কিশোর কয়েক মাস সেসব চপ্পল পা না দিয়ে বুকে চেপে অথবা বালিশের নিচে রেখে রাতে ঘুমাত। সকাল বিকাল সাবান দিয়ে ধৌত করত- তেল মাখাত এবং মনের আনন্দে প্রাণভরে সেই চপ্পলের ঘ্রাণ নিত এবং নিজেকে দুনিয়ার সুখী মানুষ ভাবত।

সত্তর দশকের নাগরা জুতো এবং হাওয়াই চপ্পলের গল্প শেষ। এখন এই দুইটি জিনিসের সঙ্গে রাজনীতির কী সম্পর্ক এবং সেই সম্পর্কের পরিণতি কী তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করে আজকের নিবন্ধের ইতি টানব। আপনি যদি সত্তর দশকের নিম্নবিত্ত ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মনমানসিকতা চিন্তা করেন তবে দেখতে পাবেন যে তারা জুতো-স্যান্ডেলকে মাথার তাজ বা টুপির চেয়ে বেশি মূল্যবান মনে করত। তারা এটা করত তাদের আর্থিক দৈন্য এবং জুতো-স্যান্ডেলের দুষ্পাপ্যতার কারণে। কিন্তু আধুনিক সত্তর দশকের সেই আর্থিক অনটন নেই। ফলে হাল আমলের নাগরা জুতো বা হাওয়াই চপ্পল তো দূরের কথা পৃথিবীর সবচেয়ে দামি দামি ব্র্যান্ডের লাখ টাকা দামের জুতো বা স্যান্ডেল নিয়েও কেউ ঘুমোতে যাবে না কিংবা বোগল দাবা করে খালি পায়ে পথ চলবে না। অর্থনীতির সাধারণ সূত্র হলো, অভাবের কারণে কিছু নিম্নমানের জিনিস হঠাৎ অতি মূল্যবান হয়ে পড়ে। আবার পর্যাপ্ত পরিমাণে অতিমূল্যবান বস্তুর সরবরাহ থাকলে তা মূল্যহীন হয়ে পড়ে। অর্থনীতির এই সূত্রমতে, দেশের রাজনীতির দুর্ভিক্ষ ও রাজনীতিবিদদের মহামারির কারণে পুরো রাষ্ট্রব্যবস্থায় যে রাজনীতির শূন্যতা তৈরি হেয়েছে তার কারণে অনেক মূল্যহীন বস্তু অমূল্য হয়ে পড়েছে। গুরুত্বহীন বিষয় মহাগুরুত্ব পাচ্ছে এবং নিম্নগামী বিষয় ঊর্ধ্বগামী হয়ে গেছে। টুপির মর্যাদা কমে গেছে এবং সেই সত্তর দশকের শিশু-কিশোরের হাওয়াই চপ্পল প্রীতি এবং সাধারণ মানুষের নাগরা জুতোর কদরের মতোন করে আমাদের চলমান রাজনীতিতে এমন কিছু ঘটছে যা আমাদের ক্রমশ সভ্যতা থেকে অসভ্যতা এবং শিক্ষা থেকে অশিক্ষার দিকে প্রবলভাবে টেনে নিয়ে যাচ্ছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল
জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়
তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি
ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!
ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন
যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের
বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি
আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি
পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ
এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন
সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!
জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে: মীর হেলাল
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে: মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নড়াইলে মামলায় খালাস পেলেন বিএনপির ৪৪ নেতাকর্মী
নড়াইলে মামলায় খালাস পেলেন বিএনপির ৪৪ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের গেজেট আসছে কাল
৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের গেজেট আসছে কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসচাপায় বাবা-মেয়ের পা বিচ্ছিন্ন, পরে হাসপাতালে বাবার মৃত্যু
বাসচাপায় বাবা-মেয়ের পা বিচ্ছিন্ন, পরে হাসপাতালে বাবার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের রিজার্ভ এখন ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ এখন ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ক্লাব বিশ্বকাপে খেলতে ব্রাজিলে যাবেন রোনালদো?
ক্লাব বিশ্বকাপে খেলতে ব্রাজিলে যাবেন রোনালদো?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রহিম খান কারাগারে পাঠালেন আদালত
সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রহিম খান কারাগারে পাঠালেন আদালত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ
আরও তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকালের মধ্যে ইশরাকের শপথ না হলে বৃহত্তর আন্দোলন করতে হতে পারে : সালাহউদ্দিন
আজকালের মধ্যে ইশরাকের শপথ না হলে বৃহত্তর আন্দোলন করতে হতে পারে : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ক্লোজআপ ওয়ান তারকা রানার নতুন গান
ঈদে আসছে ক্লোজআপ ওয়ান তারকা রানার নতুন গান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উচ্চ রক্তচাপ নিজেই হাইপারটেনশন সৃষ্টি করে
উচ্চ রক্তচাপ নিজেই হাইপারটেনশন সৃষ্টি করে

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আইন অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ ছিল : বিচারপতি জিয়াউল করিম
আইন অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ ছিল : বিচারপতি জিয়াউল করিম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক
ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা