শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৯, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৫:৫৪, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত

আইসিটি ও টেলিকমিউনিকেশন খাতে এখনো একচ্ছত্র আধিপত্য সামিট গ্রুপের। স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রত্যক্ষ সহায়তায় সামিট এ সুযোগ পায়। নীতিমালা লঙ্ঘন করে সামিটকে দেওয়া হয়েছিল ৬টি লাইসেন্স, যা ছিল বাজার প্রতিযোগিতার পরিপন্থী। ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথের ৫০ শতাংশের বেশি এখন সামিটের দখলে। আমার দেশ-এর অনুসন্ধানে এ তথ্য জানা গেছে।

বিশ্লেষকরা জানান, সামিটকে একচ্ছত্র আইসিটি খাত-সংশ্লিষ্ট সুবিধা দেওয়ায় ইন্টারনেট খাত ভারতনির্ভর হয়ে পড়েছে। এতে জাতীয় নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে। সংশ্লিষ্টরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দুর্নীতিবাজ ও অর্থপাচারকারী বিভিন্ন শিল্পগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলেও অদৃশ্য কারণে ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে সামিট গ্রুপ, যারা আওয়ামী শাসনামলের অন্যতম সুবিধাভোগী একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত।

২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ ফের রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে। নতুন সরকার গঠনের পর বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পান সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খানের ভাই, গোপালগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য ফারুক খান। একই বছরের মধ্যে সামিট গ্রুপ সরকারের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় টেলিকম খাতে প্রবেশ করে এবং দেশের ফাইবার নেটওয়ার্ক স্থাপনের জন্য বিটিআরসি থেকে এনটিটিএন (ন্যাশনাল টেলিকম ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক) লাইসেন্স পেয়ে যায়। এখান থেকেই শুরু হয় সামিটের একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠার যাত্রা।

প্রাথমিকভাবে এনটিটিএন লাইসেন্স নিয়ে কার্যক্রম শুরু করলেও অল্প সময়ের মধ্যেই সামিট একে একে আইটিসি (ইন্টারন্যাশনাল টেরেস্ট্রিয়াল ক্যাবল), আইআইজি (ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে) ও আইএসপি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার) লাইসেন্স বাগিয়ে নেয়। নীতিমালা লঙ্ঘন করেই সরকার এই লাইসেন্সগুলো দেয়, যার ফলে সামিট কার্যত বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট খাতের নিয়ন্ত্রণকারী প্রধান শক্তিতে পরিণত হয়।

এ অবস্থায় সামিট গ্রুপ দেশের টেলিকম খাতে বিপুল বিনিয়োগ করে এবং কয়েক বছরের মধ্যেই শত শত কোটি টাকা মুনাফা করতে থাকে। এই মুনাফার বড় অংশই ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষায় ব্যবহৃত হয়, যা পতিত হাসিনা সরকারকে আরো শক্তিশালী করতে সহায়তা করেছিল। সামিটের এই অনৈতিক উত্থান ও আধিপত্য কায়েমের মাধ্যমে দেশের ইন্টারনেট খাতকে ভারতনির্ভর করে ফেলা হয়, যা আজ জাতীয় নিরাপত্তার জন্য একটি বড় হুমকিতে পরিণত হয়েছে।

২০১২ সালে সাবমেরিন ক্যাবলের বিকল্প হিসেবে ভারত থেকে ব্যান্ডউইডথ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় বিটিআরসি। তবে বিটিআরসির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত আইটিসি গাইডলাইন অনুযায়ী ‘কমিশন সর্বাধিক তিনটি আন্তর্জাতিক টেরিস্ট্রিয়াল ক্যাবল (আইটিসি) সিস্টেম ও সেবার লাইসেন্স প্রদান করবে, যা ২০১০ সালের আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ নীতিমালার অধীনে এবং এই উদ্দেশ্যে প্রণীত নির্দেশিকার শর্তাবলি অনুসারে হবে। সরকার আন্তর্জাতিক টেরিস্ট্রিয়াল ক্যাবল (আইটিসি) সিস্টেম ও সেবা লাইসেন্সের সংখ্যা হ্রাস করার অধিকার সংরক্ষণ করে।’

অথচ এই নির্দেশনা পুরোপুরি উপেক্ষা করে লাইসেন্সের সংখ্যা হ্রাস না করে বরং ২০১২ সালে ৬টি প্রতিষ্ঠানকে আইটিসি লাইসেন্স দেওয়া হয়, যার মধ্যে সামিট ছিল ৫ম। ৮১.৮৩ নম্বর পেয়ে পঞ্চম স্থানে থাকা সামিট এবং ৮০.১৯ নম্বর পেয়ে ষষ্ঠ স্থানে থাকা ফাইবার এট হোমকে লাইসেন্স দেওয়া হয় তখন। এ দুইটি লাইসেন্স ‘২০০৯ সালে এনটিটিএন ও ২০১২ সালে আইটিসি’ প্রাপ্তির মাধ্যমে সামিট গ্রুপ টেলিকম খাতের নিয়ন্ত্রণ একচেটিয়াভাবে শুরু করে।

ব্যান্ডউইডথ সরবরাহের আনুপাতিক নীতিমালাও লঙ্ঘন

বিটিআরসির আইআইজি (ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে) লাইসেন্সিং নীতিমালায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ ছিল যে, কোনো অপারেটর দেশের ৬০ শতাংশের বেশি ব্যান্ডউইডথ সরবরাহ করতে পারবে না। তবে ভারত ও নির্দিষ্ট ব্যবসায়িক গোষ্ঠীকে সুবিধা প্রদান করার জন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী সরকার ওই নীতিমালা শিথিল করে। ফলে ভারত থেকে অনির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যান্ডউইডথ আমদানির সুযোগ সৃষ্টি হয়, যা দেশকে ভারতনির্ভর করে তুলেছে।

এই শিথিলতার মাধ্যমে সরকারি প্রতিষ্ঠান বিএসসিপিএল (বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড)-এর সক্ষমতা ব্যবহারের সুযোগ বাদ দিয়ে সামিট ও অন্যান্য আইটিসি প্রতিষ্ঠান ভারতে আসা ব্যান্ডউইডথের ওপর নির্ভরশীল হয়ে ওঠে। ফলে অনেক আইআইজি প্রতিষ্ঠান ভারতের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ ব্যবহার করছে, যা দেশের ডিজিটাল অবকাঠামোকে একক দেশের ওপর নির্ভরশীল করে তোলে। বিটিআরসির একটি সূত্র জানিয়েছে, কিছু আইআইজি প্রতিষ্ঠান তাদের শতভাগ ব্যান্ডউইডথ ভারত হয়ে ব্যবহার করছে, যা বাংলাদেশের সাইবার নিরাপত্তা ও ডিজিটাল সার্বভৌমত্বের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক।

প্রতি বছরই বাড়ছে ভারত থেকে ব্যান্ডউইডথ আমদানি

২০২১ সালে সরকারি সক্ষমতার ৭০ শতাংশ ব্যান্ডউইডথ ব্যবহৃত হলেও ২০২৫ সালে এসে দৃশ্যপট সম্পূর্ণ পাল্টে গেছে। বিটিআরসির সূত্র অনুযায়ী, প্রতি বছর ভারত থেকে আমদানির পরিমাণ ক্রমাগত বাড়ছে এবং বর্তমানে ভারত থেকেই আসছে দেশের বেশিরভাগ ব্যান্ডউইডথ। এদিকে, সরকারি ব্যান্ডউইথড অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে, যার ফলে দেশের ডিজিটাল অবকাঠামোর ওপর বিদেশনির্ভরতা আরও গভীর হচ্ছে।

ভারতকে সঙ্গে নিয়ে দেশবিরোধী ডিজিটাল ট্রানজিটের নীলনকশা

বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে ব্যান্ডউইডথ রপ্তানির নীলনকশা তৈরি করেছিল সামিট। এর আওতায় ত্রিপুরা, অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, মিজোরাম, মনিপুর, মেঘালয় ও নাগাল্যান্ড- এই রাজ্যগুলোতে ব্যান্ডউইডথ সরবরাহের পরিকল্পনা ছিল। এমন উদ্যোগে সরাসরি লাভবান হতো ভারত ও সামিট; কিন্তু বাংলাদেশের টেলিকম খাত ক্ষতিগ্রস্ত হতো।

বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি এই চুক্তি বাস্তবায়িত হতো, তাহলে বাংলাদেশের ডিজিটাল হাব হয়ে ওঠার সম্ভাবনা মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হতো। পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এবং পলাতক শেখ হাসিনার তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নির্দেশনায় এই চুক্তি কার্যকরের পর্যায়ে পৌঁছেছিল। তবে হাসিনা সরকারের পতনের পর সম্প্রতি বিটিআরসি এই চুক্তিটি বাতিল করেছে। খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জাতীয় স্বার্থবিরোধী এমন কার্যক্রমের জন্য সামিটের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি, যা এখনো করা হয়নি।

সামিটের হাতে প্রাইভেট সাবমেরিনের লাইসেন্স

৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে আওয়ামী-ঘনিষ্ঠ সামিট গ্রুপের ক্ষমতা খর্ব করার লক্ষ্যে কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়নি বিটিআরসি। রাজনৈতিক বিবেচনায় সামিটের হাতে তুলে দেওয়া সাবমেরিন ক্যাবলের লাইসেন্স বাতিলের ব্যাপারে কোনো উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়নি এখন পর্যন্ত। বরং সামিট এখন চালকের আসনে বসতে যাচ্ছে। এই খাতের ৬টি লাইসেন্স আইটিসি, এনটিটিএন, আইআইজি, এনআইএক্স, সাবমেরিন এবং টাওয়ার শেয়ারিং হাতে পাওয়ার মাধ্যমে একাধিপত্য বিস্তার করেছে সামিট, যা আওয়ামী সরকারের পতনের পরও বহালতবিয়তে রয়েছে। এর ফলে গ্রাহক সামিটের কাছে জিম্মি হয়ে পড়তে পারে, যা স্পষ্টভাবে বাজারে ব্যবসায়িক সাম্য প্রতিষ্ঠার নীতিবিরোধী।

ইন্টারনেট খাতে ৫০ শতাংশের বেশি সামিটের নিয়ন্ত্রণে

খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের ইন্টারনেট অবকাঠামো এত বেশি ভারতের ওপর নির্ভরশীল হয়ে ওঠা একটি কৌশলগত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এটি বাংলাদেশের ডিজিটাল স্বাধীনতাকে গুরুতরভাবে হুমকির মুখে ফেলতে পারে, বিশেষ করে যদি দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক টানাপড়েন বা উত্তেজনা তৈরি হয়। যদি কোনো কৌশলগত কারণে ভারত আইটিসি সংযোগ সীমিত বা বন্ধ করে দেয়, তবে বাংলাদেশের ইন্টারনেট কার্যক্রম বিপর্যস্ত হয়ে পড়তে পারে। এ ধরনের পরিস্থিতি বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ওপরও দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে, যা দেশের ডিজিটাল অবকাঠামো এবং অর্থনৈতিক নিরাপত্তাকে চ্যালেঞ্জে ফেলবে।

মন্ত্রণালয়ের নথি থেকে জানা গেছে, সরকারের নিজস্ব সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও বর্তমানে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের প্রায় ৭০ শতাংশ সরবরাহ করা হচ্ছে ভারত থেকে, যার ৫০ শতাংশের বেশি সামিট গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে। ফলে দেশের ইন্টারনেট অবকাঠামো একক নির্ভরতার ঝুঁকিতে পড়েছে, যা সরাসরি ডিজিটাল নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, এই ক্রমবর্ধমান ভারতনির্ভরতা বাংলাদেশের সাইবার নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে। দেশের প্রধান ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ প্রবাহ সামিটের মাধ্যমে ভারত হয়ে বাইরের দেশগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত থাকায় বাংলাদেশি তথ্যের ওপর ভারতের একক নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারির সুযোগ তৈরি হয়েছে। এতে স্পর্শকাতর জাতীয় তথ্য ফাঁস হওয়ার ঝুঁকি যেমন বেড়েছে, তেমনি রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বও হুমকির মুখে পড়েছে। এমন বাস্তবতায় প্রশ্ন উঠছে- সামিট গ্রুপের এই একচ্ছত্র আধিপত্য কাদের স্বার্থে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কেন এখনো এই গুরুতর নিরাপত্তা ইস্যুতে কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না!

বাড়ছে রিজার্ভের ওপর চাপ

শুধু মূল্য কম অথবা ল্যাটেন্সির (কোনো সিস্টেমে তথ্য আদান-প্রদানের বিলম্ব বা দেরি) অজুহাত দেখিয়ে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান যেমন এয়ারটেল, রিলায়েন্স জিও, টাটা কমিউনিকেশনের সঙ্গে যোগসাজশে ভারত থেকে আমদানি চালু রাখতে এবং তার জন্য পলিসি নির্ধারণে আগ্রহী সামিটসহ অন্যান্য আইটিসি প্রতিষ্ঠান। এতে আসলে লাভ হচ্ছে ভারত এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর। স্বল্প বিনিয়োগে তারা শত শত কোটি টাকা লাভ করছে, কিন্তু এর ফলে বাংলাদেশকে বছরে ৪০ মিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যয় করতে হচ্ছে রিজার্ভ থেকে।

সরকারি প্রতিষ্ঠান বিএসসিপিএলসির মোট সক্ষমতা ৭২০০ জিবিপিএস হলেও বর্তমানে মাত্র ৩০০০ জিবিপিএস ব্যবহার হচ্ছে; অর্থাৎ প্রায় ৬০ শতাংশ ব্যান্ডউইডথ অব্যবহৃত রয়েছে। তাছাড়া ২০২৬ সালের মধ্যে সিমিউ-৬ চালু হলে এর সক্ষমতা বেড়ে ২০ হাজার জিবিপিএসে পৌঁছাবে। প্রয়োজনে নীতিমালা সংশোধন করে এই সক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিশ্বের বড় বড় টেক জায়ান্ট যেমন ফেসবুক, গুগল, অ্যামাজনকে নীতিগত সুবিধা দেওয়া উচিত, যাতে তারা বাংলাদেশে ডেটা সেন্টার স্থাপন করতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের একটি বড় অংশই ফেসবুক এবং গুগলের সার্ভার থেকে আসে, যেগুলো ভারতের চেন্নাই, কলকাতা শহরগুলোতে স্থাপিত রয়েছে। এর ফলে ভারত সরকার লাভবান হচ্ছে এবং বাংলাদেশ সরকার একদিকে রাজস্ব হারাচ্ছে, অন্যদিকে নতুন কর্মসংস্থান তৈরির সম্ভাবনা নষ্ট হচ্ছে।

সামিট কর্তৃপক্ষের বক্তব্য

অভিযোগের বিষয়ে সামিট টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ আল ইসলাম বলেন, ‘সামিট তার যোগ্যতা দিয়েই এসব লাইসেন্স পেয়েছে এবং বিটিআরসি একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই লাইসেন্স প্রদান করেছে।’ তবে তিনি স্বীকার করেছেন যে, এতে ভারতের ওপর এক ধরনের নির্ভরতা তৈরি হয়েছে। কিন্তু ব্যবসায়িক দিক থেকে চিন্তা করলে ভারতের পক্ষ থেকে ইন্টারনেন বিচ্ছিন্ন করার কথা নয়। 

তিনি আরও বলেন, ‘একই প্রতিষ্ঠানের ৬টি লাইসেন্স থাকলে এই খাতে ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার সুযোগ রয়েছে; তবে সামিট এমন কিছু করছে না।’ রাজনৈতিকভাবে সুবিধা পাওয়ার বিষয়ে তিনি সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি। তবে বাংলাদেশে এ ধরনের সুবিধা অনেকেই পেয়ে থাকে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

সরকারি কর্তৃপক্ষ যা বলছে

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের পলিসি অ্যাডভাইজর ফাইজ তাইয়েব আহমেদ বলেন, ‘সরকারের লক্ষ্য হলো দেশের ইন্টারনেট অবকাঠামোকে একক নির্ভরতা থেকে মুক্ত করা। এজন্য বিএসসিপিএলসির সক্ষমতার কথা মাথায় রেখে বিকল্প সাবমেরিন ক্যাবল পথের দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে এবং বিভিন্ন ইন্টারনেট পয়েন্টে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করতে চেষ্টা করা হচ্ছে। এছাড়া সিঙ্গেল পয়েন্ট অব ফেইলিউর থেকে উত্তরণের জন্য বিটিআরসির পলিসি পরিবর্তন করা হতে পারে।’

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসলাম হোসেন বলেন, ‘আমাদের সক্ষমতা রয়েছে দেশের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যান্ডউইডথ সাপ্লাই দেওয়ার। ভারত থেকে না আনলে বড় ধরনের সমস্যা হওয়ার কথা নয়। অন্যান্য দ্রব্য-পণ্যও তো আমদানি বন্ধ আছে, ব্যান্ডউইডথ কেন আমদানির করতে হবে? অব্যবহৃত ব্যান্ডউইডথ কম দামে বিএসসিপিএলসি বিক্রির চেষ্টা করছে।’

সূত্র- আমার দেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
সূচকের উত্থান-পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থান-পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
আইএমএফের ঋণের ফাঁদে পড়া যাবে না
আইএমএফের ঋণের ফাঁদে পড়া যাবে না
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
বাড়ল সোনার দাম
বাড়ল সোনার দাম
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় এনইসি বৈঠক কাল
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় এনইসি বৈঠক কাল
অর্থপাচারকারীদের শান্তিতে থাকতে দেওয়া হবে না : গভর্নর
অর্থপাচারকারীদের শান্তিতে থাকতে দেওয়া হবে না : গভর্নর
শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন
শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
সর্বশেষ খবর
দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন

এই মাত্র | জাতীয়

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রস্তুতি নিতে মাঠে ডিএনসিসি প্রশাসক
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রস্তুতি নিতে মাঠে ডিএনসিসি প্রশাসক

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক নেই, সেতু আছে
সড়ক নেই, সেতু আছে

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী নির্যাতন মামলায় পুলিশ সদস্যের ২ বছরের কারাদণ্ড
নারী নির্যাতন মামলায় পুলিশ সদস্যের ২ বছরের কারাদণ্ড

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুকসুদপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন
মুকসুদপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভলিবলে লোক প্রশাসন বিভাগ চ্যাম্পিয়ন
গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভলিবলে লোক প্রশাসন বিভাগ চ্যাম্পিয়ন

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় মরে ভেসে উঠছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ
মেঘনায় মরে ভেসে উঠছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চাঁদপুরে ইভটিজিং বিরোধী সচেতনতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চাঁদপুরে ইভটিজিং বিরোধী সচেতনতা

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চুরি হওয়া ১৩ ল্যাপটপসহ চক্রের ৪ সদস্য আটক
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চুরি হওয়া ১৩ ল্যাপটপসহ চক্রের ৪ সদস্য আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই মামলায় চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ
দুই মামলায় চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল, যান চলাচল স্বাভাবিক
শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল, যান চলাচল স্বাভাবিক

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চবিতে ‘রোড টু সাকসেস ২০২৫’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
চবিতে ‘রোড টু সাকসেস ২০২৫’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের দাবিতে প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন
বিয়ের দাবিতে প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে রেড ক্রিসেন্টের এডহক কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ
জামালপুরে রেড ক্রিসেন্টের এডহক কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে প্রকাশ্যে জামায়াতের নারী নেতাকর্মীরা
খুলনায় প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে প্রকাশ্যে জামায়াতের নারী নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদক কারবারীদের হামলায় দুই বিজিবি সদস্য আহত
মাদক কারবারীদের হামলায় দুই বিজিবি সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে প্রাণ গেল বৃদ্ধার
জমি নিয়ে বিরোধে প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ড্রেনের গ্যাস বিস্ফোরণে মা-ছেলেসহ আহত ৩
চাঁদপুরে ড্রেনের গ্যাস বিস্ফোরণে মা-ছেলেসহ আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএমইউতে ক্যানসার চিকিৎসার কার্যক্রম ফের চালু
বিএমইউতে ক্যানসার চিকিৎসার কার্যক্রম ফের চালু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কলেজে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কলেজে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় হঠাৎ বৃষ্টিতে স্বস্তি
কলাপাড়ায় হঠাৎ বৃষ্টিতে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
মাদারীপুরে ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা
খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা