শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫

স্বর্ণসেতুর রাজ্য

ইয়াছিন ইবনে ফিরোজ
প্রিন্ট ভার্সন
স্বর্ণসেতুর রাজ্য

এক সময়ের কথা, ঘন অরণ্যে ঘেরা এক রাজ্যে আকাশচুম্বী পাইন গাছের মাথায় জমে থাকত সাদা বরফের চাদর। রাজপ্রাসাদের চূড়ায় জ্বলত একটি জাদুকরী মুকুট, রাজকুমার আলেকজান্ডারের মাথায় যার আলোয় ফুটে উঠত ঋতুর রং। কিন্তু এক রাতেই সব বদলে গেল! এক দানবীয় ড্রাগন, যার চোখ জ্বলজ্বল করত লাল আগুনের মতো, মুকুটটি ছিনিয়ে নিয়ে গেল গভীর গুহায়। রাজ্য ধীরে ধীরে জমে যেতে লাগল বরফে, গাছের পাতা ঝরে পড়ল, নদী জমে হলো বরফের সড়ক। রাজকুমারী এলিসা, যার চুল সোনালি রোদের মতো উজ্জ্বল, শপথ নিল, ‘আমি মুকুট ফিরিয়ে আনব, নইলে আমার ভাইয়ের প্রাণ যাবে!’ পথ দেখাল এক জ্ঞানী কাক, কালো পালকে মোড়া, যে কথা বলতে পারত মানুষের ভাষায়। কাক বলল, ‘ড্রাগনের গুহায় যাওয়ার পথে তিনটা পরীক্ষা পার হতে হবে। হার মানলে তুমি চিরতরে পাথর হয়ে যাবে!’

বিষাক্ত নদীর ধারে দাঁড়িয়ে এলিসা। কালো জল গর্জে উঠল, ‘পার হতে চাইলে দাও তোমার সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস!’ কাক ফিসফিস করল, ‘নদীর তলায় আছে জাদুর স্পিন্ডেল। এটি ছুঁলেই জল সাফ হবে, কিন্তু স্পিন্ডেল ধারণ করবে তোমার যৌবন!’ এলিসা নির্দ্বিধায় হাত ডুবাল জলে। স্পিন্ডেল ছুঁতেই জল সাফ হয়ে গেল, কিন্তু তার হাত কুঁচকে গেল বৃদ্ধার মতো! গুহার মুখে এক বিশাল সাপ, যার চোখে ঘূর্ণির ছাপ। সাপ হেসে বলল, ‘আমার আসল নাম বলতে পারলে পথ ছেড়ে দেব। নাম ভুল হলে গলাটা চেপে ধরব!’ এলিসা ভাবল, ‘ড্রাগনের নাম তো “ইগনিস’ কিন্তু সাপের নাম?’ হঠাৎ কাক ডাকল, ‘সাপের গলায় দেখো!’ সাপের গলায় ঝুলছিল একটি পেনডেন্ট, তাতে লেখা ‘মেলুসিনা’। এলিসা চিৎকার করল, ‘তোমার নাম মেলুসিনা!’ সাপ গর্জে উঠল, ‘কাকটা সাহায্য করল? ছেড়ে দিলাম এবার!’ গুহার গভীরে ড্রাগন ‘ইগনিস’ ঘুমিয়ে, মুকুট জ্বলজ্বল করছে তার মাথায়। কিন্তু মুকুটের চারদিকে জ্বলছিল আগুনের বলয়। কাক বলল, ‘এই আগুন নেভাতে লাগবে তোমার সোনালি চুলের একটি গুচ্ছ। চুল পোড়ালেই মুকুট মুক্ত হবে!’ এলিসার চোখে পানি এলেও সে কাঁচি চালাল চুলে। সোনালি গুচ্ছ আগুনে ছুড়ে দিতেই মুকুটের জাদু ভাঙল, ড্রাগন গর্জে উঠল, ‘কে আমার ঘুম ভাঙাল?’ ড্রাগন এলিসাকে গ্রাস করতে উদ্যত হলেই মুকুট থেকে ঝলসে উঠল এক তীব্র আলো। আলোয় ড্রাগনের শরীর শক্ত পাথরে পরিণত হলো! এলিসা মুকুটটি নিয়ে ছুটল রাজপ্রাসাদের দিকে। পথে তার সাদা হয়ে যাওয়া চুল উড়ছিল বাতাসে। রাজকুমার আলেকজান্ডারের মাথায় মুকুট পরাতেই রাজ্যে ফিরে এলো বসন্ত! গাছের ডালে ফুটল কুঁড়ি, নদীতে গলল বরফ। কিন্তু এলিসার চুল আর কখনো সোনালি হলো না। তবুও রাজ্যের মানুষ বলত, ‘সে আমাদের স্বর্ণহৃদয় রাজকন্যা, যে তার সোনালি চুল দিয়ে দিল, পেল না ফিরে!’ রাজকুমারী এলিসার সাদা চুলের রূপকথা পুরো রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। কিন্তু কেউ জানে না, পাথর হয়ে যাওয়া ড্রাগনের দেহ থেকে সেই রাতেই বেরিয়ে এসেছে এক যুবক, নীল চোখ, আগুনের মতো লাল চুল, আর গলায় জ্বলজ্বল করা একটি পেনডেন্ট। সে হেঁটেছে অরণ্যের গভীরে, যেন কোনো স্মৃতি খুঁজছে।

এলিসা এক দিন বনের পাশে বসে ছিল। হঠাৎ দেখল, এক অচেনা যুবক নদীর পানি পান করছে। তার গলার পেনডেন্টে লেখা ‘ইগনিস’। এলিসার চোখ ছানাবড়া! ‘ড্রাগনের পেনডেন্ট! তুমি! তুমিই সেই?’ যুবক ঘুরে তাকাল। চোখে বিভ্রান্তি, ‘আমি কে? আমার নামও জানি না। শুধু এই পেনডেন্ট আর তোমার মুখটা মনে পড়ে।’ এলিসা বুঝল, অভিশাপ ভাঙলেও রাজকুমারের স্মৃতি মিশে গেছে ধোঁয়ায়। মধ্যরাতে কাক এসে ডাকল জানালায়, ইগনিসের স্মৃতি ফেরাতে চাও? তাহলে যেতে হবে ‘অন্ধকারের মরুভূমি’তে, যেখানে ঘুমিয়ে আছে ‘অনন্ত সূর্যের ফুল’। কিন্তু সেখানে পৌঁছাতে পারবে কেবল তারা, যারা একে অপরের শত্রু ছিল! এলিসা আর ইগনিস মুখোমুখি দাঁড়াল। ইগনিস বলল, ‘তুমি কি আমাকে বিশ্বাস করো? আমি তো এক দিন তোমার শত্রু ছিলাম।’

এলিসা হেসে বলল, ‘আজ তুমি আমার অচেনা বন্ধু। চলো!’

ভূতুড়ে মরুভূমি, বালির নিচে লুকিয়ে থাকা ‘কালোচোখ সাপ’ তাদের পথ আটকাল। সাপের শর্ত; ‘গান গেয়ে আমাকে কাঁদাতে পারলে পথ ছাড়ব!’ ইগনিস গাইল প্রাচীন এক গান, যে গান শুনে সাপের চোখে জল এলো, ‘এই গান আমার মা গাইত!’ প্রকাশ করে। এলিসা আর ইগনিসকে হেঁটে যেতে হলো পানির ওপর। ইগনিসের প্রতিবিম্ব দেখাল অতীত; সে কীভাবে এক দুষ্ট জাদুকরের শিকার হয়ে ড্রাগনে পরিণত হয়েছিল! বিশালাকার ক্যাকটাসের মাঝে, যাকে ঘিরে থাকত আগুনের প্রজাপতি। এলিসা বলল, ‘ফুল ছুঁতে গেলে প্রজাপতিরা পুড়িয়ে দেবে!’ ইগনিস তখন নিজের হাত বাড়াল, প্রজাপতিরা তার লাল চুল স্পর্শ করে শান্ত হয়ে গেল! ফুলটি তুলতেই মাটি কেঁপে উঠল! দুষ্ট জাদুকর ‘মালগোর’ আবির্ভূত হলো যে, ইগনিসকে শাপ দিয়েছিল। সে গর্জে উঠল, ‘ফুলটি দাও! না হলে এই মরুভূমিই হবে তোমাদের কবর!’ ইগনিস আর এলিসা মিলে ফুলের একটি পাপড়ি ছিঁড়ে ফেলল। পাপড়ি থেকে বিচ্ছুরিত হলো তীব্র আলো, যা মালগোরের দেহকে বালিতে পরিণত করল!

ইগনিস ফুলের রস পান করতেই তার স্মৃতি ফিরে এলো! সে জানাল, ‘আমি আসলে প্রতিবেশী রাজ্যের রাজকুমার! মালগোর আমার রাজ্য ধ্বংস করে আমাকে সাপ দিয়েছিল।’ এলিসা হেসে বলল, ‘তোমার রাজ্য এখনো আছে। চলো, সেখানে ফিরে যাই!’

ইগনিসের রাজ্যে ফিরে তারা দেখল, সবাই ভেবেছিল ইগনিস মারা গেছে। রাজ্য এখন শাসন করছে মালগোরের অনুগত এক দানব! ইগনিস আর এলিসা মিলে দানবকে পরাজিত করে রাজ্য মুক্ত করল। ইগনিস বলল, ‘এলিসা, তুমিই এখন এই রাজ্যের রানি হওয়ার যোগ্য।’ কিন্তু এলিসা মাথা নেড়ে বলল, ‘না, আমার রাজ্য তো ওই পাইনবনের নিচে! কিন্তু আমি চাই আমাদের রাজ্যগুলো যেন বন্ধুত্বের সেতু হয়ে থাকে।’ জ্ঞানী কাকের আসল রহস্য উন্মোচনের সময় এসেছে! এলিসা আর ইগনিস ফিরে এলো তার নিজ রাজ্যে, কিন্তু এক রাতে অদ্ভুত এক স্বপ্ন দেখল এলিসা-এক যুবক, যার চোখ কাকের মতো কালো, তাকে ডাকছে অরণ্যের গভীর থেকে!

পরের দিন সকালে, রাজপ্রাসাদের দরজায় হাজির এক রহস্যময় যুবক। তার গায়ে কালো পালকের চাদর, চোখে অগাধ দুঃখ। সে বলল, ‘আমি লিওনিড, শত বছর আগে অভিশপ্ত হয়েছিলাম কাক হয়ে, কারণ আমি আমার প্রিয়াকে হারিয়েছিলাম স্বার্থের জন্য। তোমার ত্যাগ দেখে আমার অভিশাপ ভাঙার সময় এসেছে। কিন্তু তার জন্য চাই, তোমার হৃদয়ের এক ফোঁটা অশ্রু!’ এলিসা জিজ্ঞাসা করল, ‘কেন?’

লিওনিড বলল, ‘তোমার অশ্রুতেই লুকিয়ে আছে সেই জাদু, যা আমাকে মানব করে তুলবে। কিন্তু সতর্ক থেকো। এটা তোমাকে কিছুক্ষণের জন্য অন্ধ করে দেবে!’ এলিসা চিন্তা করল না। সে লিওনিডের হাত ধরে বলল, ‘তুমি আমাকে সাহায্য করেছ, এখন আমার পালা।’ তার চোখ থেকে একটু অশ্রু পড়তেই লিওনিডের পালকগুলো ঝরে পড়ল, আর সে হয়ে গেল এক সুন্দর যুবক! কিন্তু এলিসার চোখ ঢেকে গেল ধোঁয়ায় সে অন্ধ হয়ে গেল! ইগনিস ক্ষুব্ধ হয়ে বলল, ‘এটা কী করলে তুমি? ওকে অন্ধ করেছ!’ লিওনিড কেঁদে বলল, ‘আমি জানতাম না! অভিশাপের নিয়ম এটাই কিন্তু আমার শক্তি দিয়ে ওকে ফিরিয়ে দেব!’

লিওনিড এলিসাকে নিয়ে গেল ‘চন্দ্রকূপ’ নামের এক গুহায়, যেখানে আছে ‘চোখের জল’ নামের এক জাদুর ঝরনা। কিন্তু গুহার রক্ষী হলো ‘অর্ধেক মানবী, অর্ধেক সাপ’ এক দানবী! দানবী গর্জে উঠল, ‘ঝরনার জল পেতে হলে আমাকে দাও সেই ব্যক্তির হৃদয়, যে তোমাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে!’ ইগনিস এগিয়ে এসে বলল, ‘নাও আমার হৃদয়।’ কিন্তু এলিসা চিৎকার করে বলল, ‘না! আমি চাই না কারো ত্যাগ!’

তখন লিওনিড নিজের বুক চাপড়ে বলল, ‘নাও আমার হৃদয়। কারণ আজ বুঝেছি, ভালোবাসা মানে স্বার্থহীন ত্যাগ।’ দানবী হাসল, ‘তোমাদের তিনজনের ভালোবাসাই সত্যি। যাও, জল নাও!’ ঝরনার জল এলিসার চোখে পড়তেই তার দৃষ্টি ফিরে এলো! কিন্তু তখনই গুহা ধসে পড়তে শুরু করল। লিওনিড বলল, ‘এখানেই আমার শেষ যাত্রা। আমিই গুহা ধরে রাখব, তোমরা পালাও!’ ইগনিস আর এলিসা বাইরে বেরোলো। পিছনে লিওনিডের শেষ কথা ভেসে এলো, ‘ভালোবাসা কখনো মরে না। আমি এখন স্বাধীন!’ রাজ্যে ফিরে এলিসা আর ইগনিস দেখল-দুই রাজ্যের মাঝে গজিয়ে উঠেছে একটি সোনালি সেতু! লিওনিডের বলিদানের পর থেকে মানুষের হৃদয়ে শত্রুতা হারিয়ে গেছে। এলিসা বলল, এখন থেকে আমাদের রাজ্যের নাম হবে ‘স্বর্ণসেতুর রাজ্য’।

ইগনিস হাসল, আর আমরা হবো চিরকালের জন্য এই সেতুর রক্ষী।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
নীল আকাশের ঘুড়ি
নীল আকাশের ঘুড়ি
শরৎ হাওয়ায় কাশবন
শরৎ হাওয়ায় কাশবন
চালাক শেয়াল
চালাক শেয়াল
সবজান্তা
সবজান্তা
মেঘ জমেছে ভয়
মেঘ জমেছে ভয়
এক যে ছিল দুষ্ট খোকা
এক যে ছিল দুষ্ট খোকা
শরৎকাল ও পাকা তাল
শরৎকাল ও পাকা তাল
বাবা
বাবা
রূপে ভরা আশ্বিন
রূপে ভরা আশ্বিন
কাশবনে
কাশবনে
গাজার জন্য প্রার্থনা
গাজার জন্য প্রার্থনা
সর্বশেষ খবর
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা
যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন
শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০
নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা
সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা

৫৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

গাংনীতে ইউনিয়ন পরিষদের ভবন ভাঙচুর ও চাল লুটের অভিযোগ
গাংনীতে ইউনিয়ন পরিষদের ভবন ভাঙচুর ও চাল লুটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ
নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইজিপির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যানবাহনের গতিসীমা সচেতনতায় মাস মিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু
যানবাহনের গতিসীমা সচেতনতায় মাস মিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাটমোহরে খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন
চাটমোহরে খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায়  দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০
পাবনায়  দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডুয়েটে দুই দিনব্যাপী আইসিএসএইচএসডি বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স শুরু
ডুয়েটে দুই দিনব্যাপী আইসিএসএইচএসডি বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাগর থেকে ফের ভারতীয় ফিশিং ট্রলারসহ ৯ জেলে আটক
সাগর থেকে ফের ভারতীয় ফিশিং ট্রলারসহ ৯ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ, উদ্ধার হয়নি ১২ দিনেও
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ, উদ্ধার হয়নি ১২ দিনেও

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে শারীরিক প্রতিবন্ধীর পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে শারীরিক প্রতিবন্ধীর পাশে বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোরেলগঞ্জে কালাম হত্যা মামলার পলাতক আসামি রাজধানীতে গ্রেপ্তার
মোরেলগঞ্জে কালাম হত্যা মামলার পলাতক আসামি রাজধানীতে গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম