শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:২৫, শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

পরিবেশ রক্ষায় সবুজযোদ্ধা

একজন মানুষের পুরো বছরের অক্সিজেন জোগান দিতে পারে একটি বাঁশ। এক হেক্টর জমির বাঁশবন বছরে শোষণ করে ৩০-৬০ টন কার্বন ডাইঅক্সাইড
শামীম আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
পরিবেশ রক্ষায় সবুজযোদ্ধা

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন ও দূষণ সমস্যা দিনদিন ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। আর দূষিত বায়ুর দেশের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশের নাম। বিশেষত শহরাঞ্চলে বায়ুদূষণ, তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও অক্সিজেন সংকট উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। বছরের অধিকাংশ সময় বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকে রাজধানী ঢাকা। এতে হুমকিতে জনস্বাস্থ্য। বাড়ছে রোগবালাই। স্বাস্থ্যগত সমস্যায় কমছে উৎপাদনশীলতা, যা জিডিপিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এমন প্রেক্ষাপটে পরিবেশ রক্ষায় বাঁশকে কার্যকর ‘সবুজ সমাধান’ হিসেবে ভাবছেন গবেষকরা। বাঁশের সর্বোচ্চ অক্সিজেন উৎপাদন, কার্বন শোষণ ও দ্রুত বর্ধনশীল বৈশিষ্ট্য একে অন্যতম পরিবেশবান্ধব একটি উদ্ভিদে পরিণত করেছে।

পরিবেশবিদদের মতে, একটি পূর্ণবয়স্ক বাঁশ বছরে প্রায় ৩৫০ কেজি পর্যন্ত কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করতে পারে, যা তুলনামূলকভাবে অধিকাংশ গাছের চেয়ে অনেক বেশি। একই সঙ্গে এটি ২৭০ থেকে ৩০০ কেজি অক্সিজেন নির্গত করে, যা একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের এক বছরের শ্বাস-প্রশ্বাসের চাহিদা পূরণে যথেষ্ট। সাধারণ বনের চেয়ে বাঁশবন ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত বেশি অক্সিজেন নির্গমন করে।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) এবং আন্তর্জাতিক বাঁশ ও বেত সংস্থা (আইএনবিএআর)-এর তথ্যমতে বাঁশের দ্রুত বর্ধনশীলতা, ঘন পাতা ও মজবুত শিকড় ব্যবস্থা এটিকে একটি কার্যকর কার্বন ক্যাপচারিং উদ্ভিদে পরিণত করেছে। প্রতি হেক্টর বাঁশবন বছরে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ টন কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, জাতভেদে কিছু বাঁশ এক হেক্টরে বছরে ৬০ টন পর্যন্ত কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করতে পারে, যা অন্য যে কোনো গাছের চেয়ে বেশি। বাঁশ দিনে ৩ থেকে ৯০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে। এটি পাতার মাধ্যমে অনেক বেশি সালোকসংশ্লেষণ করে। অর্থাৎ, খাদ্য তৈরি করতে বাতাস থেকে প্রচুর কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে ও অক্সিজেন নির্গমন করে। মাটির নিচে বাঁশের রাইজোম সিস্টেম কার্বন ধরে রাখে অনেক বছর। বাঁশ কাঠের তুলনায় প্রতি বছর অনেক বেশি বায়োমাস (জৈববস্তু) তৈরি করে।

পরিবেশ ও নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, ঢাকার মতো শহরে যেহেতু বড় গাছ লাগানোর জায়গা কম, বাঁশ হতে পারে শহরের ‘গ্রিন ফিল্টার’। রোড ডিভাইডার, ফুটপাতের পাশ, পার্ক, এমনকি ছাদবাগানে বাঁশ লাগিয়ে বায়ু পরিশোধন সম্ভব। বাঁশ দ্রুত বেড়ে ওঠে এবং অল্প জায়গায় ঘন গাছ সৃষ্টি করে, যা তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, বাতাস পরিষ্কার এবং শব্দদূষণ কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। এ ছাড়া বাঁশের শিকড় শক্তিশালী এবং মাটি আঁকড়ে ধরে রাখে। ফলে নদী বা পাহাড়ি এলাকায় বাঁশ বনায়ন মাটির ক্ষয় কমানো ও ভূমিধস রোধে সাহায্য করবে। বাঁশবন বহু পাখি, কীটপতঙ্গ ও ছোট প্রাণীর আবাসস্থল, জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে। শহরের উষ্ণতা হ্রাসে বাঁশ প্রাকৃতিক ছাতা হিসেবে কাজ করে। বাঁশ কুটির শিল্প, সবুজ স্থাপত্য, আবাসন নির্মাণ, আসবাবপত্র, এমনকি জ্বালানির উৎস হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। পরিবেশবান্ধব চাষাবাদে বাঁশের গুঁড়া ও পাতা জৈব সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

বাঁশের পরিবেশগত গুরুত্ব অনেক বেশি হলেও শহরে পরিকল্পিত বাঁশ বনায়নের উদ্যোগ তেমন দেখা যায় না। নগরায়ণ ও শিল্পায়নের কারণে প্রাকৃতিক বাঁশবনও ধ্বংস হচ্ছে। পরিবেশবিদরা বলছেন, বনায়ন ও সৌন্দর্যবর্ধনের নামে কোটি কোটি টাকা খরচ করে বিদেশ থেকে আমাদের জীববৈচিত্র্যের সঙ্গে বেমানান গাছ এনে শহরাঞ্চলে লাগানো হচ্ছে। অথচ, শহরের বিষাক্ত বাতাস শোধন, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে বাঁশ হতে পারে একটি সহজ, সস্তা ও কার্যকর সমাধান। পরিকল্পিত বাঁশঝাড় সৌন্দর্যবর্ধনেও কাজে লাগে। বাঁশ চাষকে আরও জনপ্রিয় করতে দরকার সরকারি ও স্থানীয় সরকার পর্যায়ে পরিকল্পিত বাঁশ বনায়ন কর্মসূচি। নগর পরিকল্পনায় বাঁশকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ছাদবাগানে বাঁশ চাষ উৎসাহিত করা প্রয়োজন। এ ছাড়া বাঁশ চাষিদের জন্য অর্থনৈতিক প্রণোদনা ও প্রশিক্ষণ দিয়ে পরিবেশ রক্ষার পাশাপাশি বাঁশকেন্দ্রিক অর্থনীতি চাঙা করা সম্ভব।

তবে বাঁশের পাশাপাশি বহুবর্ষজীবী গাছ হিসেবে কার্বন শোষণে অশ্বথ বা পিপুল গাছকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন গবেষণায়। এতে বলা হয়েছে অন্য গাছ যেখানে শুধু দিনে কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে, সেখানে পিপুল গাছ দিনে ও রাতে কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে। তবে এক হেক্টর জমির পিপুল গাছ বছরে ১১ টনের মতো কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করতে পারে, যা বাঁশের এক-চতুর্থাংশ।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
নবীনগরে জাপানি মিষ্টি আলুর বাম্পার ফলন
নবীনগরে জাপানি মিষ্টি আলুর বাম্পার ফলন
রংপুরে কমেছে বড় কৃষকের সংখ্যা
রংপুরে কমেছে বড় কৃষকের সংখ্যা
বান্দরবানের মেঘলা ‘মিনি চিড়িয়াখানা’ স্থায়ীভাবে বন্ধ
বান্দরবানের মেঘলা ‘মিনি চিড়িয়াখানা’ স্থায়ীভাবে বন্ধ
পাখিতে মুখর সরকার পুকুর
পাখিতে মুখর সরকার পুকুর
রাজশাহীতে দেশের প্রথম ঘড়িয়াল প্রজনন কেন্দ্র
রাজশাহীতে দেশের প্রথম ঘড়িয়াল প্রজনন কেন্দ্র
রক্তকরবী; সৌন্দর্যের মোড়কে লুকানো বিষ
রক্তকরবী; সৌন্দর্যের মোড়কে লুকানো বিষ
আপেল চাষ এখন দিনাজপুরে
আপেল চাষ এখন দিনাজপুরে
খাগড়াছড়িতে বিপন্ন প্রজাতির লজ্জাবতী বানর অবমুক্ত
খাগড়াছড়িতে বিপন্ন প্রজাতির লজ্জাবতী বানর অবমুক্ত
স্বস্তির বৃষ্টিতে আম চাষির মুখে হাসি
স্বস্তির বৃষ্টিতে আম চাষির মুখে হাসি
সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের অপরূপ কুয়াকাটা
সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের অপরূপ কুয়াকাটা
সূর্যমুখী চাষে সচ্ছলতার স্বপ্ন কৃষকের
সূর্যমুখী চাষে সচ্ছলতার স্বপ্ন কৃষকের
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নদীতে গোসল করতে নেমে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বৈশাখী মেলায় ভিড়
সোনারগাঁয়ে বৈশাখী মেলায় ভিড়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর সৈনিক পরিচয়ে প্রতারণা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীর সৈনিক পরিচয়ে প্রতারণা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
রাবিতে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৬ বছরে শিক্ষা খাতকেও দলীয়করণ করা হয়েছে: খোকন
১৬ বছরে শিক্ষা খাতকেও দলীয়করণ করা হয়েছে: খোকন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলকে বিএনপির শুভেচ্ছা
বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলকে বিএনপির শুভেচ্ছা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সড়ক-মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
সড়ক-মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ

সম্পাদকীয়

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা পেলেই ব্যবস্থা
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা পেলেই ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে চাচা ভাতিজির মৃত্যু
পানিতে ডুবে চাচা ভাতিজির মৃত্যু

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়