শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

দেশে দেশে কোরবানি

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে কোরবানি

কোরবানি কী

মুসলমানদের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ উৎসব ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। প্রচলিত অর্থে ঈদুল আজহার দিন মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে শরিয়তের বিধানমতে যে পশু জবাই করা হয়, তাকে কোরবানি বলা হয়। ভোরে পুবাকাশে রক্তিম সূর্য উঠতেই কোরবানি করা হয় বলে এ দিনকে কোরবানির ঈদ বলা হয়। কোরবানির শাব্দিক অর্থ ত্যাগ। জিলহজ মাসের ১০ তারিখে পরম ত্যাগের নিদর্শনস্বরূপ বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় মহাসমারোহে হজের অন্যতম অংশ পশু জবাইয়ের মাধ্যমে ঈদুল আজহা পালন করেন। তাই ত্যাগের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে মুসলিম জাতি যে উৎসবে মিলিত হয়, সেটিই ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ (আল-কামুসুল মুহিত-১৫৮, তাফসিরে কাশশাফ-১/৩৩৩)।

 

যত প্রকার কোরবানি

যত প্রকার কোরবানি

ইসলামি শরিয়তে পারিভাষিক অর্থে দুই ধরনের কোরবানি রয়েছে। যথা-

১. বিশেষ কোরবানি : যা হজের মৌসুমে হজ ও ওমরা পালনকারীরা মক্কা ও মিনায় আদায় করে থাকন। কোরবানির বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে। যেমন- কিরান বা তামাত্তু হজ পালনকারীর ওয়াজিব কোরবানি, ইফরাদ হজ পালনকারীর নফল কোরবানি, সঙ্গে করে নিয়ে আসা হাদি বা কোরবানির পশু দ্বারা কোরবানি, হজ আদায়ে অক্ষম হওয়ায় বা কোনো নিষিদ্ধ কাজের জরিমানাস্বরূপ অপরিহার্য কোরবানি বা মানতের কোরবানি। এসব কোরবানির বিধান মৌলিকভাবে [সুরা হজ-(২৭-৩৭), সুরা বাকারা-১৯৬, সুরা মায়িদা-(২, ৯৫-৯৭) ও সুরা ফাতহ-২৫]-এ এসেছে। হাদিসেও বিস্তারিত উল্লিখিত হয়েছে।

২. সাধারণ কোরবানি : যা হজ-ওমরার সঙ্গে সম্পৃক্ত নয় এবং যার স্থানও নির্ধারিত নয়। তবে সময় নির্ধারিত। যে তারিখে হজ পালনকারীরা মক্কা ও মিনায় কোরবানি করেন, সেই (অর্থাৎ জিলহজের দশ, এগারো ও বারো) তারিখে কোরবানি করা। প্রত্যেক সুস্থ মস্তিষ্ক, প্রাপ্তবয়স্ক ও সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য এর বিধান এসেছে। তবে কারও জন্য তা ওয়াজিব, কারও জন্য নফল। রসুল (সা.) বলেন, ‘আমাকে এই দিনে কোরবানির আদেশ করা হয়েছে। এ দিনকে আল্লাহ এই উম্মতের জন্য ঈদ বানিয়েছেন’ (মুসনাদে আহমদ-৬৫৭৫, সুনানে নাসাঈ-৪৩৬৫)।

 

প্রথম কোরবানি

প্রথম কোরবানি

মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম আদম (আ.)-এর দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের কোরবানি হয়। জান্নাত থেকে আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-এর পৃথিবীতে যখন আগমন ঘটে, তখনকার কথা। তাঁদের সন্তানপ্রজনন ও বংশ বিস্তার শুরু হলো। প্রতি গর্ভ থেকে একটি ছেলে ও মেয়ে যমজ জন্ম নিত। ফলে একশ্রেণির ভাইবোন ছাড়া আদম (আ.)-এর কোনো সন্তান ছিল না। অথচ ভাইবোন বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারে না। তাই আল্লাহ উপস্থিত প্রয়োজনের পরিপ্রেক্ষিতে আদম (আ.)-এর শরিয়তে বিশেষভাবে নির্দেশ দিলেন, ‘একই গর্ভ থেকে যে যমজ ছেলেমেয়ে জন্ম নেবে, তারা পরস্পর সহোদর ভাইবোন গণ্য হবে। তাদের মাঝে বৈবাহিক সম্পর্ক হারাম। কিন্তু পরবর্তী গর্ভ থেকে জন্মগ্রহণকারী ছেলের জন্য প্রথম গর্ভ থেকে মেয়ে সহোদরা বোন গণ্য হবে না। তাই তাদের পরস্পর বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে।’ ঘটনাক্রমে আদম (আ.)-এর এক ছেলে কাবিলের সহজাত বোন আকলিমা ছিলেন সুন্দরী। তাঁর আরেক ছেলে হাবিলের সহজাত বোন গাজা ছিলেন তুলনামূলক কম সুন্দরী। বিয়ের সময় হলে নিয়মানুযায়ী হাবিলের সহজাত অসুন্দরী বোন কাবিলের ভাগে পড়ল। এতে কাবিল অসন্তুষ্ট হয়ে হাবিলের শত্রু হলো। সে জেদ ধরল, আমার সহোদরা বোনকেই আমার সঙ্গে বিয়ে দিতে হবে। আদম (আ.) শরিয়তের আইনের পরিপ্রেক্ষিতে কাবিলের সেই আবদার প্রত্যাখ্যান করলেন। হাবিল ও কাবিলের মতভেদ দূর করার জন্য বললেন, ‘তোমরা উভয়েই আল্লাহর জন্য নিজ নিজ কোরবানি পেশ কর। যার কোরবানি কবুল হবে, সে-ই আকলিমাকে বিয়ে করবে।’ সেই যুগে কোরবানি কবুল হওয়ার নিদর্শন ছিল- আকাশ থেকে একটি অগ্নিশিখা এসে কোরবানিকে জ্বালিয়ে আবার অদৃশ্য হয়ে যেত। পবিত্র কোরআনে বর্ণনা এসেছে, ‘কবুল কোরবানি হলো, যাকে আগুন গ্রাস করে নেবে’ (সুরা আলে ইমরান-১৮৩)। আর যে কোরবানিকে আগুন জ্বালাত না, তা প্রত্যাখ্যাত বলে ধরা হতো। হাবিল ভেড়া ও দুম্বা পালন করতেন। তিনি একটি মোটাতাজা দুম্বা কোরবানি করলেন। কাবিল কৃষিকাজ করতেন। তিনি কিছু শস্য ও গম কোরবানির জন্য পেশ করলেন। নিয়মানুযায়ী মহান আল্লাহর নির্দেশে আকাশ থেকে অগ্নিশিখা এসে হাবিলের কোরবানি জ্বালিয়ে দিল। কাবিলের কোরবানি যেমন ছিল তেমনই পড়ে রইল (তাফসিরে ইবনে কাসির-৩/১০১)। সেই থেকে প্রত্যেক জাতির মাঝে অবিচ্ছিন্নভাবে কোরবানির বিধান চলমান।

 

কোরবানির প্রচলিত কাহিনি

কোরবানির প্রচলিত কাহিনি

কোরবানির রীতি ইবাদত হিসেবে যদিও আদম (আ.)-এর যুগ থেকে প্রচলিত, কিন্তু পরবর্তীতে ইবরাহিম (আ.)-এর এক ঐতিহাসিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশেষ বৈশিষ্ট্য নিয়ে আবার শুরু হয়। ইবরাহিম (আ.) বেশ কিছু পরীক্ষার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এর অন্যতম কোরবানি। তিনি পরপর তিন রাত স্বপ্নে প্রিয় পুত্র ইসমাইল (আ.)-কে কোরবানি করতে আদিষ্ট হন। পরামর্শক্রমে পিতা-পুত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ত্যাগ স্বীকার করে কোরবানির জন্য প্রস্তুতি নেন। কাজ সমাধার জন্য তাঁরা মিনাপ্রান্তরে রওনা হন। শয়তান কোরবানির মহান এ কাজে বিভিন্নভাবে বাধার সৃষ্টি করে। সে প্রথমে মা হাজেরা ও পুত্র ইসমাইলকে কৌশলে বুঝিয়ে এ থেকে বিরত রাখতে ব্যর্থ হয়। পরে মিনার পথে জামারায়ে আকাবা, জামারায়ে উশতা ও জামারায়ে উলা নামক তিন স্থানে তিনবার ইবরাহিম (আ.)-কে প্ররোচিত করার চেষ্টা করে। কিন্তু ইবরাহিম (আ.) প্রতিবারই তাকে সাতটি করে কঙ্কর নিক্ষেপ করে তাড়িয়ে দেন। মিনায় পৌঁছে পুত্রকে আদর করে চুমু খেলেন ইবরাহিম (আ.)। অশ্রুসিক্ত চোখে তাঁকে বাঁধলেন। তারপর সোজা করে শুইয়ে গলায় ছুরি চালালেন। কিন্তু গলা কাটল না। আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে পিতলের একটি টুকরা মাঝখানে বাধা হিসেবে রেখে দিলেন। ইসমাইল (আ.) বললেন, ‘পিতা! আমাকে উপুড় করে শুইয়ে নিন। কারণ, আমার মুখ দেখে আপনার মাঝে হয়তো পিতৃস্নেহ জেগে উঠছে। তাই গলা কাটতে পারছেন না। তা ছাড়া ছুরি দেখলে আমি ঘাবড়ে যাই।’ সন্তানের কথামতো ইবরাহিম (আ.) তাঁকে উপুড় করে শুইয়ে আবার সজোরে ছুরি চালালেন। কিন্তু তখনো গলা কাটল না। ইবরাহিম (আ.) চেষ্টা করেই যাচ্ছেন। তাঁর এ প্রাণান্ত চেষ্টা দেখে মহান আল্লাহ খুশি হলেন। ইসমাইল (আ.)-এর জবাই ছাড়াই তাঁর কোরবানি কবুল করলেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘যখন পিতা-পুত্র আল্লাহর কাছে নিজেদের সমর্পণ করল এবং ইবরাহিম পুত্রকে উপুড় করে শুইয়ে দিল, তখন তাকে বললাম, হে ইবরাহিম! তুমি স্বপ্নকে সত্যে পরিণত করে দেখিয়েছ। আমি সৎকর্মশীলদের এরূপ প্রতিদান দিয়ে থাকি। আসলে এ এক সুস্পষ্ট কঠিন পরীক্ষা। আমি একটি দুম্বা ফিদিয়াস্বরূপ কোরবানি করে ইসমাইলকে উদ্ধার করেছি’ (সুরা সাফফাত-১০৩-১০৭)। এরপর আল্লাহ নির্দেশ দিলেন, ‘এখন পুত্রকে ছেড়ে দাও এবং তোমার পাশে যে দুম্বাটি দাঁড়ানো, সেটি জবাই কর।’ তখন ইবরাহিম (আ.) পেছনের দিকে তাকিয়ে দেখেন, একটি হৃষ্টপুষ্ট দুম্বা দাঁড়ানো। আল্লাহর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে তিনি দুম্বাটি জবাই করলেন। আল্লাহ পরবর্তী সব উম্মতের মাঝে এ কোরবানি অবিস্মরণীয়রূপে বিরাজমান রাখার ব্যবস্থা করলেন। ফলে ইসলাম ধর্মে ওয়াজিব ইবাদত ও প্রতীক হিসেবে এটি আজও পালিত হয়। আল্লাহ বলেন, ‘আমি ভবিষ্যৎ উম্মতের মাঝে ইবরাহিমের এ আদর্শ স্মরণীয় করে রাখলাম’ (সুরা সাফফাত-১০৮)।

 

দেশভেদে কোরবানির রীতি

দেশভেদে কোরবানির রীতি

সৌদি আরব : একদিকে পবিত্র হজ, অন্যদিকে কোরবানি- দুটো মিলে সৌদিতে ঈদুল আজহার উৎসব দারুণভাবে পালিত হয়। এ দিন সরকারি ছুটি থাকে। ঈদের নামাজের পর খুব সকালে পরিবারের সবাই মিলে পশু কোরবানি করেন। নিজস্ব পদ্ধতিতে কোরবানির মাংস সংরক্ষণ করেন। কোরবানির পশুর মাংসকে তারা খাবারের বরকত মনে করেন। দেশটির জনগণ ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হজের উদ্দেশে আসা মুসল্লিরা একসঙ্গে পশু কোরবানি করেন। কোরবানির জন্য উটই সবচেয়ে প্রাধান্য পায়। এ ছাড়া দুম্বাও কোরবানি করা হয়।

আরব আমিরাত : আরব আমিরাতে ঈদের ব্যানারে বাসাবাড়ি সাজানো হয়। দুধ খোরমা ও শির খোরমা নামে সুস্বাদু খাবার তৈরি করা হয়। নারীরা আগের রাতে মেহেদি পরেন। ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন পণ্যে বিশেষ ছাড় ও অফার থাকে। অনেকে ঘরে বসে ভিডিওকলের মাধ্যমে একাধিক কোরবানির পশু কিনে থাকেন। ঈদের তিন দিনই তাঁরা কোরবানি করেন। ঈদের দিন সকালে নামাজ পড়ে সবাই নিজ নিজ পশু কোরবানির মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করেন। ধনীরা দান করার জন্য এ দিন খোলা মনে বের হন। কোলাকুলি ও ঈদ মোবারক জানিয়ে পরস্পরকে অভিবাদন জানান। শিশুরা নতুন পোশাক পরে প্রতিবেশীদের ঈদ-বিস্কুট বিলি করে। যথাযথভাবে কোরবানি ও বর্জ্য দ্রুত অপসারণের জন্য কসাইখানার স্থান নির্ধারিত থাকে।

মিসর : ঈদকে ঘিরে আয়োজন করা হয় হরেক রকম খাবার। ঘরবাড়ি সাজানো হয়। গ্রাম ও মরু অঞ্চল থেকে কোরবানির জন্য পশু শহরে নিয়ে আসা হয়। দেশটিতে ঈদুল আজহা মূলত সকালে মসজিদগুলোতে একত্রে নামাজ পড়া, খুতবা শোনা এবং তারপর পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে শুরু হয়। এরপর সবাই আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করেন। এ দিন বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা গরিবদের মাঝে কোরবানির মাংস ও অন্যান্য খাদ্য বিতরণ করে। ঈদের নামাজের পর নারীরা একত্রিত হন। তাঁরা শিশুদের উপহার, সেলামি ও বিভিন্ন মুখরোচক খাবার দিয়ে থাকেন। সন্ধ্যার পর আবার সবাই সমবেত হন। দস্তরখানা বিছিয়ে রাতের খাবারে অংশ নেন।

মরক্কো : মরক্কোতে ঈদুল আজহা ‘ঈদুল কাবির’ নামে স্বীকৃত। সাধারণত অন্যান্য দেশের মতো দিনটি শুরু হলেও স্থানীয় সংস্কৃতির আমেজ দেখা যায়। ঈদের নামাজের পর পশু কোরবানিকে আল্লাহর জন্য ত্যাগ গণ্য করা হয়। পশু হিসেবে গরু, ছাগল কিংবা ভেড়া থাকে। মরক্কো এক সময় মুসলিম সাম্রাজ্যের অন্যতম চারণভূমি হওয়ায় ইসলামি প্রাচীন নিদর্শনগুলো এখানে রয়েছে। ঈদের দিন তাঁরা স্থানীয় মসজিদ ও স্থাপত্য পর্যবেক্ষণে সময় দিতে পছন্দ করেন। তা ছাড়া কোরবানির মাংস ও তাজিনের মতো স্থানীয় খাবার আত্মীয় ও গরিবদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে।

 

দেশভেদে কোরবানির রীতি

তুরস্ক : আনাতোলিয়ান তুর্কি বেজলিক ও পরবর্তীদের অটোম্যান সাম্রাজ্যের উত্থানে তুরস্কে ঈদুল আজহা অন্যরকম মর্যাদায় উন্নীত। পুরোনো বিশ্বাস মতে, এই দিনে বিয়ে বা নতুন ব্যবসা শুরু করেন না তাঁরা। বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ঈদের নামাজের পর শুরু হয় পশু কোরবানি। কোনো কোনো অঞ্চলে পশুকে মেহেদি ও কাপড় দিয়ে সাজানো হয়। অন্যান্য অঞ্চলের মতোই কোরবানির মাংস বণ্টন করে আত্মীয় ও অভাবীদের মাঝে বিলি করা হয়। পশু হিসেবে থাকে প্রধানত মেষ। ছুটির প্রথম দিন থাকে মূলত প্রতিবেশী ও আত্মীয়দের বাসায় বেড়ানোর জন্য। ঈদুল আজহাকে তুর্কি ভাষায়, ‘কোরবান বায়রামি’ বলা হয়। তুরস্কে অনুমোদিত কসাইখানা ছাড়া অন্য কোথাও পশু কোরবানি করা বেআইনি।

মালয়েশিয়া : মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় বিলাসী কোরবানির হাট গড়ে উঠেছে। ল্যাপটপ ও ট্যাব হাতে সেলসম্যানের উপস্থিতিতে হাটগুলোতে দেখা যায় ভিন্নমাত্রা। একে হাট না বলে পশুর শো-রুম বলা যায়। দামি গাড়িতে চড়ে ধনী ক্রেতারা ওইসব শো-রুমে ভিড় জমান। চড়া দামে কেনেন পশু। ঈদের জামাত ও পশু কোরবানির পর নানা ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠানে ঈদ পালন করতে দেখা যায় তাদের। পশু কোরবানির পর এই দিনে রাস্তাঘাটে মশাল জ্বালানো বা আতশবাজি পোড়ানো হয়। এই দিনে মালয়েশিয়ার মুসলিম পরিবারগুলোর দরজা সবার জন্য খোলা থাকে। মালয়েশিয়ানরা সমাজবদ্ধভাবে কোরবানি করা পছন্দ করেন। স্থানীয় মসজিদে পশু কোরবানি করে মাংস একসঙ্গেই বণ্টন করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
বিজ্ঞানের ভয়ানক যত ভুল
বিজ্ঞানের ভয়ানক যত ভুল
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’
‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’
‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির
নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুয়েতে ভেজাল মদ পানে মৃত বেড়ে ১৩
কুয়েতে ভেজাল মদ পানে মৃত বেড়ে ১৩

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল
মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু
নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলফিন সংরক্ষণ ও গবেষণায় চবির শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
ডলফিন সংরক্ষণ ও গবেষণায় চবির শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফরিদপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফরিদপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাইডেনের ছেলের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি ডলারের মামলার হুমকি মেলেনিয়া ট্রাম্পের
বাইডেনের ছেলের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি ডলারের মামলার হুমকি মেলেনিয়া ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি
বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানি সহজ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলার
আমদানি সহজ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার একদিনের রিমান্ডে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার একদিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে হেল্পার নিহত
রংপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে হেল্পার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন পরিদর্শনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল
হিলি স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন পরিদর্শনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার
হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮
নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি
নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা