শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

দেশে দেশে কোরবানি

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে কোরবানি

কোরবানি কী

মুসলমানদের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ উৎসব ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। প্রচলিত অর্থে ঈদুল আজহার দিন মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে শরিয়তের বিধানমতে যে পশু জবাই করা হয়, তাকে কোরবানি বলা হয়। ভোরে পুবাকাশে রক্তিম সূর্য উঠতেই কোরবানি করা হয় বলে এ দিনকে কোরবানির ঈদ বলা হয়। কোরবানির শাব্দিক অর্থ ত্যাগ। জিলহজ মাসের ১০ তারিখে পরম ত্যাগের নিদর্শনস্বরূপ বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় মহাসমারোহে হজের অন্যতম অংশ পশু জবাইয়ের মাধ্যমে ঈদুল আজহা পালন করেন। তাই ত্যাগের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে মুসলিম জাতি যে উৎসবে মিলিত হয়, সেটিই ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ (আল-কামুসুল মুহিত-১৫৮, তাফসিরে কাশশাফ-১/৩৩৩)।

 

যত প্রকার কোরবানি

যত প্রকার কোরবানি

ইসলামি শরিয়তে পারিভাষিক অর্থে দুই ধরনের কোরবানি রয়েছে। যথা-

১. বিশেষ কোরবানি : যা হজের মৌসুমে হজ ও ওমরা পালনকারীরা মক্কা ও মিনায় আদায় করে থাকন। কোরবানির বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে। যেমন- কিরান বা তামাত্তু হজ পালনকারীর ওয়াজিব কোরবানি, ইফরাদ হজ পালনকারীর নফল কোরবানি, সঙ্গে করে নিয়ে আসা হাদি বা কোরবানির পশু দ্বারা কোরবানি, হজ আদায়ে অক্ষম হওয়ায় বা কোনো নিষিদ্ধ কাজের জরিমানাস্বরূপ অপরিহার্য কোরবানি বা মানতের কোরবানি। এসব কোরবানির বিধান মৌলিকভাবে [সুরা হজ-(২৭-৩৭), সুরা বাকারা-১৯৬, সুরা মায়িদা-(২, ৯৫-৯৭) ও সুরা ফাতহ-২৫]-এ এসেছে। হাদিসেও বিস্তারিত উল্লিখিত হয়েছে।

২. সাধারণ কোরবানি : যা হজ-ওমরার সঙ্গে সম্পৃক্ত নয় এবং যার স্থানও নির্ধারিত নয়। তবে সময় নির্ধারিত। যে তারিখে হজ পালনকারীরা মক্কা ও মিনায় কোরবানি করেন, সেই (অর্থাৎ জিলহজের দশ, এগারো ও বারো) তারিখে কোরবানি করা। প্রত্যেক সুস্থ মস্তিষ্ক, প্রাপ্তবয়স্ক ও সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য এর বিধান এসেছে। তবে কারও জন্য তা ওয়াজিব, কারও জন্য নফল। রসুল (সা.) বলেন, ‘আমাকে এই দিনে কোরবানির আদেশ করা হয়েছে। এ দিনকে আল্লাহ এই উম্মতের জন্য ঈদ বানিয়েছেন’ (মুসনাদে আহমদ-৬৫৭৫, সুনানে নাসাঈ-৪৩৬৫)।

 

প্রথম কোরবানি

প্রথম কোরবানি

মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম আদম (আ.)-এর দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের কোরবানি হয়। জান্নাত থেকে আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-এর পৃথিবীতে যখন আগমন ঘটে, তখনকার কথা। তাঁদের সন্তানপ্রজনন ও বংশ বিস্তার শুরু হলো। প্রতি গর্ভ থেকে একটি ছেলে ও মেয়ে যমজ জন্ম নিত। ফলে একশ্রেণির ভাইবোন ছাড়া আদম (আ.)-এর কোনো সন্তান ছিল না। অথচ ভাইবোন বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারে না। তাই আল্লাহ উপস্থিত প্রয়োজনের পরিপ্রেক্ষিতে আদম (আ.)-এর শরিয়তে বিশেষভাবে নির্দেশ দিলেন, ‘একই গর্ভ থেকে যে যমজ ছেলেমেয়ে জন্ম নেবে, তারা পরস্পর সহোদর ভাইবোন গণ্য হবে। তাদের মাঝে বৈবাহিক সম্পর্ক হারাম। কিন্তু পরবর্তী গর্ভ থেকে জন্মগ্রহণকারী ছেলের জন্য প্রথম গর্ভ থেকে মেয়ে সহোদরা বোন গণ্য হবে না। তাই তাদের পরস্পর বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে।’ ঘটনাক্রমে আদম (আ.)-এর এক ছেলে কাবিলের সহজাত বোন আকলিমা ছিলেন সুন্দরী। তাঁর আরেক ছেলে হাবিলের সহজাত বোন গাজা ছিলেন তুলনামূলক কম সুন্দরী। বিয়ের সময় হলে নিয়মানুযায়ী হাবিলের সহজাত অসুন্দরী বোন কাবিলের ভাগে পড়ল। এতে কাবিল অসন্তুষ্ট হয়ে হাবিলের শত্রু হলো। সে জেদ ধরল, আমার সহোদরা বোনকেই আমার সঙ্গে বিয়ে দিতে হবে। আদম (আ.) শরিয়তের আইনের পরিপ্রেক্ষিতে কাবিলের সেই আবদার প্রত্যাখ্যান করলেন। হাবিল ও কাবিলের মতভেদ দূর করার জন্য বললেন, ‘তোমরা উভয়েই আল্লাহর জন্য নিজ নিজ কোরবানি পেশ কর। যার কোরবানি কবুল হবে, সে-ই আকলিমাকে বিয়ে করবে।’ সেই যুগে কোরবানি কবুল হওয়ার নিদর্শন ছিল- আকাশ থেকে একটি অগ্নিশিখা এসে কোরবানিকে জ্বালিয়ে আবার অদৃশ্য হয়ে যেত। পবিত্র কোরআনে বর্ণনা এসেছে, ‘কবুল কোরবানি হলো, যাকে আগুন গ্রাস করে নেবে’ (সুরা আলে ইমরান-১৮৩)। আর যে কোরবানিকে আগুন জ্বালাত না, তা প্রত্যাখ্যাত বলে ধরা হতো। হাবিল ভেড়া ও দুম্বা পালন করতেন। তিনি একটি মোটাতাজা দুম্বা কোরবানি করলেন। কাবিল কৃষিকাজ করতেন। তিনি কিছু শস্য ও গম কোরবানির জন্য পেশ করলেন। নিয়মানুযায়ী মহান আল্লাহর নির্দেশে আকাশ থেকে অগ্নিশিখা এসে হাবিলের কোরবানি জ্বালিয়ে দিল। কাবিলের কোরবানি যেমন ছিল তেমনই পড়ে রইল (তাফসিরে ইবনে কাসির-৩/১০১)। সেই থেকে প্রত্যেক জাতির মাঝে অবিচ্ছিন্নভাবে কোরবানির বিধান চলমান।

 

কোরবানির প্রচলিত কাহিনি

কোরবানির প্রচলিত কাহিনি

কোরবানির রীতি ইবাদত হিসেবে যদিও আদম (আ.)-এর যুগ থেকে প্রচলিত, কিন্তু পরবর্তীতে ইবরাহিম (আ.)-এর এক ঐতিহাসিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশেষ বৈশিষ্ট্য নিয়ে আবার শুরু হয়। ইবরাহিম (আ.) বেশ কিছু পরীক্ষার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এর অন্যতম কোরবানি। তিনি পরপর তিন রাত স্বপ্নে প্রিয় পুত্র ইসমাইল (আ.)-কে কোরবানি করতে আদিষ্ট হন। পরামর্শক্রমে পিতা-পুত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ত্যাগ স্বীকার করে কোরবানির জন্য প্রস্তুতি নেন। কাজ সমাধার জন্য তাঁরা মিনাপ্রান্তরে রওনা হন। শয়তান কোরবানির মহান এ কাজে বিভিন্নভাবে বাধার সৃষ্টি করে। সে প্রথমে মা হাজেরা ও পুত্র ইসমাইলকে কৌশলে বুঝিয়ে এ থেকে বিরত রাখতে ব্যর্থ হয়। পরে মিনার পথে জামারায়ে আকাবা, জামারায়ে উশতা ও জামারায়ে উলা নামক তিন স্থানে তিনবার ইবরাহিম (আ.)-কে প্ররোচিত করার চেষ্টা করে। কিন্তু ইবরাহিম (আ.) প্রতিবারই তাকে সাতটি করে কঙ্কর নিক্ষেপ করে তাড়িয়ে দেন। মিনায় পৌঁছে পুত্রকে আদর করে চুমু খেলেন ইবরাহিম (আ.)। অশ্রুসিক্ত চোখে তাঁকে বাঁধলেন। তারপর সোজা করে শুইয়ে গলায় ছুরি চালালেন। কিন্তু গলা কাটল না। আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে পিতলের একটি টুকরা মাঝখানে বাধা হিসেবে রেখে দিলেন। ইসমাইল (আ.) বললেন, ‘পিতা! আমাকে উপুড় করে শুইয়ে নিন। কারণ, আমার মুখ দেখে আপনার মাঝে হয়তো পিতৃস্নেহ জেগে উঠছে। তাই গলা কাটতে পারছেন না। তা ছাড়া ছুরি দেখলে আমি ঘাবড়ে যাই।’ সন্তানের কথামতো ইবরাহিম (আ.) তাঁকে উপুড় করে শুইয়ে আবার সজোরে ছুরি চালালেন। কিন্তু তখনো গলা কাটল না। ইবরাহিম (আ.) চেষ্টা করেই যাচ্ছেন। তাঁর এ প্রাণান্ত চেষ্টা দেখে মহান আল্লাহ খুশি হলেন। ইসমাইল (আ.)-এর জবাই ছাড়াই তাঁর কোরবানি কবুল করলেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘যখন পিতা-পুত্র আল্লাহর কাছে নিজেদের সমর্পণ করল এবং ইবরাহিম পুত্রকে উপুড় করে শুইয়ে দিল, তখন তাকে বললাম, হে ইবরাহিম! তুমি স্বপ্নকে সত্যে পরিণত করে দেখিয়েছ। আমি সৎকর্মশীলদের এরূপ প্রতিদান দিয়ে থাকি। আসলে এ এক সুস্পষ্ট কঠিন পরীক্ষা। আমি একটি দুম্বা ফিদিয়াস্বরূপ কোরবানি করে ইসমাইলকে উদ্ধার করেছি’ (সুরা সাফফাত-১০৩-১০৭)। এরপর আল্লাহ নির্দেশ দিলেন, ‘এখন পুত্রকে ছেড়ে দাও এবং তোমার পাশে যে দুম্বাটি দাঁড়ানো, সেটি জবাই কর।’ তখন ইবরাহিম (আ.) পেছনের দিকে তাকিয়ে দেখেন, একটি হৃষ্টপুষ্ট দুম্বা দাঁড়ানো। আল্লাহর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে তিনি দুম্বাটি জবাই করলেন। আল্লাহ পরবর্তী সব উম্মতের মাঝে এ কোরবানি অবিস্মরণীয়রূপে বিরাজমান রাখার ব্যবস্থা করলেন। ফলে ইসলাম ধর্মে ওয়াজিব ইবাদত ও প্রতীক হিসেবে এটি আজও পালিত হয়। আল্লাহ বলেন, ‘আমি ভবিষ্যৎ উম্মতের মাঝে ইবরাহিমের এ আদর্শ স্মরণীয় করে রাখলাম’ (সুরা সাফফাত-১০৮)।

 

দেশভেদে কোরবানির রীতি

দেশভেদে কোরবানির রীতি

সৌদি আরব : একদিকে পবিত্র হজ, অন্যদিকে কোরবানি- দুটো মিলে সৌদিতে ঈদুল আজহার উৎসব দারুণভাবে পালিত হয়। এ দিন সরকারি ছুটি থাকে। ঈদের নামাজের পর খুব সকালে পরিবারের সবাই মিলে পশু কোরবানি করেন। নিজস্ব পদ্ধতিতে কোরবানির মাংস সংরক্ষণ করেন। কোরবানির পশুর মাংসকে তারা খাবারের বরকত মনে করেন। দেশটির জনগণ ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হজের উদ্দেশে আসা মুসল্লিরা একসঙ্গে পশু কোরবানি করেন। কোরবানির জন্য উটই সবচেয়ে প্রাধান্য পায়। এ ছাড়া দুম্বাও কোরবানি করা হয়।

আরব আমিরাত : আরব আমিরাতে ঈদের ব্যানারে বাসাবাড়ি সাজানো হয়। দুধ খোরমা ও শির খোরমা নামে সুস্বাদু খাবার তৈরি করা হয়। নারীরা আগের রাতে মেহেদি পরেন। ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন পণ্যে বিশেষ ছাড় ও অফার থাকে। অনেকে ঘরে বসে ভিডিওকলের মাধ্যমে একাধিক কোরবানির পশু কিনে থাকেন। ঈদের তিন দিনই তাঁরা কোরবানি করেন। ঈদের দিন সকালে নামাজ পড়ে সবাই নিজ নিজ পশু কোরবানির মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করেন। ধনীরা দান করার জন্য এ দিন খোলা মনে বের হন। কোলাকুলি ও ঈদ মোবারক জানিয়ে পরস্পরকে অভিবাদন জানান। শিশুরা নতুন পোশাক পরে প্রতিবেশীদের ঈদ-বিস্কুট বিলি করে। যথাযথভাবে কোরবানি ও বর্জ্য দ্রুত অপসারণের জন্য কসাইখানার স্থান নির্ধারিত থাকে।

মিসর : ঈদকে ঘিরে আয়োজন করা হয় হরেক রকম খাবার। ঘরবাড়ি সাজানো হয়। গ্রাম ও মরু অঞ্চল থেকে কোরবানির জন্য পশু শহরে নিয়ে আসা হয়। দেশটিতে ঈদুল আজহা মূলত সকালে মসজিদগুলোতে একত্রে নামাজ পড়া, খুতবা শোনা এবং তারপর পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে শুরু হয়। এরপর সবাই আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করেন। এ দিন বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা গরিবদের মাঝে কোরবানির মাংস ও অন্যান্য খাদ্য বিতরণ করে। ঈদের নামাজের পর নারীরা একত্রিত হন। তাঁরা শিশুদের উপহার, সেলামি ও বিভিন্ন মুখরোচক খাবার দিয়ে থাকেন। সন্ধ্যার পর আবার সবাই সমবেত হন। দস্তরখানা বিছিয়ে রাতের খাবারে অংশ নেন।

মরক্কো : মরক্কোতে ঈদুল আজহা ‘ঈদুল কাবির’ নামে স্বীকৃত। সাধারণত অন্যান্য দেশের মতো দিনটি শুরু হলেও স্থানীয় সংস্কৃতির আমেজ দেখা যায়। ঈদের নামাজের পর পশু কোরবানিকে আল্লাহর জন্য ত্যাগ গণ্য করা হয়। পশু হিসেবে গরু, ছাগল কিংবা ভেড়া থাকে। মরক্কো এক সময় মুসলিম সাম্রাজ্যের অন্যতম চারণভূমি হওয়ায় ইসলামি প্রাচীন নিদর্শনগুলো এখানে রয়েছে। ঈদের দিন তাঁরা স্থানীয় মসজিদ ও স্থাপত্য পর্যবেক্ষণে সময় দিতে পছন্দ করেন। তা ছাড়া কোরবানির মাংস ও তাজিনের মতো স্থানীয় খাবার আত্মীয় ও গরিবদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে।

 

দেশভেদে কোরবানির রীতি

তুরস্ক : আনাতোলিয়ান তুর্কি বেজলিক ও পরবর্তীদের অটোম্যান সাম্রাজ্যের উত্থানে তুরস্কে ঈদুল আজহা অন্যরকম মর্যাদায় উন্নীত। পুরোনো বিশ্বাস মতে, এই দিনে বিয়ে বা নতুন ব্যবসা শুরু করেন না তাঁরা। বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ঈদের নামাজের পর শুরু হয় পশু কোরবানি। কোনো কোনো অঞ্চলে পশুকে মেহেদি ও কাপড় দিয়ে সাজানো হয়। অন্যান্য অঞ্চলের মতোই কোরবানির মাংস বণ্টন করে আত্মীয় ও অভাবীদের মাঝে বিলি করা হয়। পশু হিসেবে থাকে প্রধানত মেষ। ছুটির প্রথম দিন থাকে মূলত প্রতিবেশী ও আত্মীয়দের বাসায় বেড়ানোর জন্য। ঈদুল আজহাকে তুর্কি ভাষায়, ‘কোরবান বায়রামি’ বলা হয়। তুরস্কে অনুমোদিত কসাইখানা ছাড়া অন্য কোথাও পশু কোরবানি করা বেআইনি।

মালয়েশিয়া : মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় বিলাসী কোরবানির হাট গড়ে উঠেছে। ল্যাপটপ ও ট্যাব হাতে সেলসম্যানের উপস্থিতিতে হাটগুলোতে দেখা যায় ভিন্নমাত্রা। একে হাট না বলে পশুর শো-রুম বলা যায়। দামি গাড়িতে চড়ে ধনী ক্রেতারা ওইসব শো-রুমে ভিড় জমান। চড়া দামে কেনেন পশু। ঈদের জামাত ও পশু কোরবানির পর নানা ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠানে ঈদ পালন করতে দেখা যায় তাদের। পশু কোরবানির পর এই দিনে রাস্তাঘাটে মশাল জ্বালানো বা আতশবাজি পোড়ানো হয়। এই দিনে মালয়েশিয়ার মুসলিম পরিবারগুলোর দরজা সবার জন্য খোলা থাকে। মালয়েশিয়ানরা সমাজবদ্ধভাবে কোরবানি করা পছন্দ করেন। স্থানীয় মসজিদে পশু কোরবানি করে মাংস একসঙ্গেই বণ্টন করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন আটক
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন আটক

৪৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার
নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

২৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা
দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩
বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেলো শিশু দুটি
জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেলো শিশু দুটি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাঝ নদীতে ইঞ্জিন বিকল, ৬২ জনকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড
মাঝ নদীতে ইঞ্জিন বিকল, ৬২ জনকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩
গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন
বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ
আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিরাপত্তা জোরদার, ঈদের নামাজে যেসব জিনিস সঙ্গে আনা যাবে না
ঢাকায় নিরাপত্তা জোরদার, ঈদের নামাজে যেসব জিনিস সঙ্গে আনা যাবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেওয়া ৩০ পরিবার পেল সহায়তা
কুলাউড়ায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেওয়া ৩০ পরিবার পেল সহায়তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ২২ বছর পর ধুনট সরকারি ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের কমিটি গঠন
দীর্ঘ ২২ বছর পর ধুনট সরকারি ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন, যুবকের ১৫ দিনের কারাদণ্ড
পদ্মা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন, যুবকের ১৫ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব
১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে যা লিখলেন তামিম
ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে যা লিখলেন তামিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
ঈদে যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা
যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোটরসাইকেল-ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল কিশোরের
মোটরসাইকেল-ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল কিশোরের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে দিনাজপুরের কিছু এলাকায় ঈদ উদযাপন
সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে দিনাজপুরের কিছু এলাকায় ঈদ উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানিকে ঘিরে খাটিয়া বাজার জমজমাট
কোরবানিকে ঘিরে খাটিয়া বাজার জমজমাট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোহলিদের বিজয় উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যু: যা বললেন গম্ভীর
কোহলিদের বিজয় উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যু: যা বললেন গম্ভীর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক
বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি
বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?
বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা
কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের
পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক