শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫

মল্লার

মাসুদ আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
মল্লার

গল্প

নওগাঁ সার্কিট হাউসের ভিআইপি রুমে ঢুকে রবি সাহেবের মনে পড়ল- তখন এই বিল্ডিং এবং রুমগুলো এমন ছিল না। দামি শাটিনের পর্দা, শেডেড ল্যাম্পের আলোছায়া, দামি কার্পেট আর পরিপাটি বিছানার বদলে তখন ছিল আটপৌরে সুতির পর্দা, সাধারণ চাদরে ঢাকা বিছানা এবং আবরণহীন, আবরণহীন ষাট ওয়াটের ইলেকট্রিক বাল্ব। রবি তখন ভিআইপি রুমের সাজসজ্জা তদারকি করতেন। তিনি শাহবাগের ট্রেনিং শেষে এই মহকুমায় সদ্য প্রথম পোস্টিং পেয়েছেন। তরুণ বয়স, নবীন প্রাণ, চারদিকে যা দেখেন প্রবল ভালো লাগে। প্রকৃতি, নদী, আকাশ, গান, নতুন জায়গা, মানব এবং মানবী-সব কিছুতেই খুঁজে পান তরতাজা আনন্দ। ২৫ বছর পর আজ রবি নিজেই ভিআইপি। সবদিকেই পরিবর্তন হয়েছে। চেহারায় চিক্কণতা, ব্যক্তিত্বে গুরুগাম্ভীর্য, পদে অনেক উত্তুঙ্গ। সঙ্গে সুশ্রী, গৌরবর্ণা স্ত্রী। আবার সেদিনের সাবডিভিশন এখন হয়েছে জেলা শহর। তিনি তখন যেসব কাজের দায়িত্ব পালন করতেন তার অনেকগুলো এখন অন্যেরা তাঁর জন্য করছে। আজ শহরে ঢোকার সময় জেলার প্রধান কর্তা তাঁকে একদল পুলিশসহ অভ্যর্থনা করে এখানে নিয়ে এসেছেন। সিঁড়িতে উঠার পরই ইউনিফর্মধারী শাস্ত্রী-সেপাই দলের গার্ড অব অনারে তিনি বরিত হয়েছেন। প্রটোকল অফিসার জিজ্ঞেস করেছিল,

-স্যার, সন্ধ্যায় কী করবেন?

-রেস্ট নেব।

-ডিনারের আগে কিছু করবেন, কোথাও যাবেন?

একটু ভেবে তিনি বলেছিলেন, কোথায় যাওয়া যায়?

স্যার এনডিসি সাহেব আছেন। যদি কোথাও যাওয়ার কথা ভাবেন বলবেন।

-ঠিক আছে। কালকের প্রোগ্রামটা দেখি।

-স্যার, ম্যাডাম কোথাও যাবেন? যদিও এ শহরে শপিং বা দেখার মতো তেমন কিছু ...

-আচ্ছা লাগলে বলব।

আজমেরী বেগম কাপড় বদলাতে ভেতরে গেছেন। রবি সোফায় বসে জুতোর ফিতেতে হাত দিলেন। আজমেরীর ওখানে সময় লাগে। রবি জুতা, মোজা, ট্রাউজার এবং জ্যাকেট খুলে পাজামা-পাঞ্জাবি পরলেন। রবি পশ্চিম দিকের জানালার ভারী গোলাপি পর্দাটা টেনে বাইরে তাকালেন। বাইরে চাঁদ উঠেছে। আজ দুপুরে বৃষ্টি হয়েছিল। আবহাওয়া ঠান্ডার দিকে। ছোট্ট শহর। তিনি ভালো করে তাকালেন। পরিষ্কার দেখতে না পেলেও তাঁর মনে পড়ল সেই বাসাটা ছিল এদিকেই দক্ষিণ-পশ্চিমে। পাড়ার নামটা যেন কী ছিল? ‘দাশোরা।’ রাস্তার নাম? রুদ্রাক্ষ ঘোষাল রোড। আর বাসাটা? ’৪৭-এ পরিত্যক্ত সম্পত্তি। মহকুমা প্রশাসন পরে বরাদ্দ করেছিল সৈয়দ আবুল মোহসীন নামের এক ভদ্রলোককে। ইতিহাস আর রাজনীতির এক কাকতালীয় সন্ধি। এই বাসা থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে চলে গিয়েছিল একটি পরিবার। আবার ওখান থেকে মোহসীন সাহেব তাঁর বাবা-মার হাত ধরে এখানে এসে ঠিক এই বাড়িটি পেয়েছিলেন। বাবা-মার পর মোহসীনের নিজের পরিবার হয়েছিল একদিন এবং ১৯৮৫ সালে একদিন ম্যাজিস্ট্রেট রবির সঙ্গে আদালতে একটি তরুণীর দেখা। এফিডেভিটের মামলা। উকিল, পিতা ও পুত্রীর সঙ্গে কথোপকথন। অনভিজ্ঞ, নিজের মূল্য সম্পর্কে অচেতন, চপল তরুণ মন। যে কোনো কিছুই ভালো লাগে।

 

লাল পর্দা, চারপাশে অসংখ্য অজ্ঞ লোকের ভক্তিভরা দৃষ্টি, নিজের হাতে দণ্ডবিধানের ক্ষমতা, বয়সে বড় আইনজীবীর ‘ইওর অনার’, পেশকার এর ‘স্যার’ সম্বোধন এবং সশস্ত্র পুলিশের অভিবাদনের কোনো কিছুই রবির কানে ঢুকছিল না সেদিন। মন, প্রাণ, চোখ, মস্তিষ্ক, কর্ণ সবকিছু প্রবল মনোযোগ দিয়ে দেখছিল একজন মাত্র মানুষকে। কাঠের বেড়ার মধ্যে দণ্ডায়মান তরুণীটিকে। এত আকর্ষণীয়া। আইনজীবীর কথায় তাঁর সম্বিত ফিরে এসেছিল।

 

-স্যার।

 

-বলুন?

 

-বয়স কমাতে চায় মেয়েটি।

 

-কেন?

-জন্ম তারিখ ভুল ছিল ভর্তির সময়। এই যে পিতার মুচলেকা আর ডাক্তারের প্রত্যয়নপত্র।

মুহূর্তে মঞ্জুরি আদেশ জারি হয়ে গিয়েছিল। এরপর শুধু ঘোর, আর ঘোর। স্কুলের কজনাই বা চেনে শহরে নতুন আসা তরুণ ম্যাজিস্ট্রেটকে। অতএব স্কুল ছুটির সময় রবি যে করেই হোক দরজায় উপস্থিত। একদিন, দুদিন, সাতদিন, দুমাস...। ভালো লাগা আর ভালোবাসার দুর্দান্ত বহ্নিগতি। মফস্বলী কানাঘুষা, তাতে কী? মহকুমা প্রশাসনে জড়িত মানুষ। কাজেই ফিসফাস এর বেশি এগোয়নি। তা ছাড়া বিষয় দ্বিপাক্ষিক। আপত্তি কার? চিন্তা একটি বিষয় নিয়ে। অপ্রাপ্তবয়স্কা। কবে আইএসসি পাস করবে? অপেক্ষা যে গুরুভার। তাও একদিন শেষ হলো। কিন্তু তারপরও। ঝড় এলো বৈশাখে ...

আজমেরীর হয়ে গেছে। তিনি ড্রেসিংরুমের কাজ সেরে রবির কাছে গেলেন।

-কী ভাবছ?

-বাইরের দৃশ্য দেখছিলাম।

রবি সত্যও বললেন, মিথ্যেও বললেন। তিনি অতীতের কথাও ভাবছিলেন,

যা স্ত্রীকে কখনো বলেননি।

-ডিনারের আগে কি বাইরে যাবে আর?

-চল একটা পার্ক আছে। আমি যখন এখানে ছিলাম

তখনই ওটা করিয়েছিলাম।

এখনো জন বা যানদানব এ শহরকে আক্রান্ত করেনি। এখান থেকে সোজা একটা রাস্তা ধরে জায়গাটায় যাওয়া যায়। কিন্তু রবি ড্রাইভারকে বললেন একটু ঘুরো পথে যেতে। তিনি বাঁ দিকে তাকিয়ে দেখতে থাকলেন। সিভিল সার্জনের অফিস, কৃষি শুমারির ছোট হলুদ বিল্ডিং। গাড়ি থামানো যায় না। স্ত্রী কিছু ভাবতে পারেন। তবুও এরই ফাঁকে রবি গলির প্রথম বাড়িটার দিকে চট্ করে তাকিয়ে নিলেন। ঠিকই দেখতে পেলেন জায়গাটা। নতুন বাসা আর দোকান তৈরি হওয়াতে যদিও সামনেটা ঢাকা পড়েছে। নিজেই বুঝতে পারলেন মানুষমাত্রেরই স্ববিরোধিতা আছে। একসময়, এখান থেকে, এসব থেকে রোদেলাদের উঠোন, উঠোনের বকুল গাছ আর হাস্নাহেনা থেকে দূরে চলে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আজ আবার ওসব দেখতে ইচ্ছে করছে। ওগুলো কেমন আছে, ওদের বাসায় কে আছে?

একটু পর ওরা পার্কে এসে ঢুকলেন। রবি মনে করার চেষ্টা করলেন অনেক বছর আগে এখানের কোন্ লোহার বেঞ্চিটাতে দুজনে দুদিক হলেও বসেছেন। চোখে, মুখে, মনে স্বপ্ন নিয়ে অনাগত দিনের কথা ভেবেছেন সোনালি স্বপ্নডানায় ভেসে ভেসে। রবি মনে করতে পারলেন বেঞ্চটার কথা। একটা শ্বেতপাথরে একজন পাঞ্জাবি সিএসপি এসডিওর নাম খোদাই করা ছিল। রবি আর রোদেলা সেই শ্বেতপাথরের সামনের বেঞ্চিটাই পছন্দ করতেন। একেবারে নিরিবিলি ঝোপঝাড়ের আড়ালে। দূর থেকে ছোট যমুনার ক্ষীণ স্রোত দেখা যেত।

রবিরা ওখানে বসলেন। এখানে আসতে চেয়েছিলেন। এখানেই বসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এখন আর আনন্দ লাগছে না। নিজেকে অপরাধী মনে হলো। ঠিক পূর্ণিমা না হলেও আজও শুক্লপক্ষের চাঁদ। এতক্ষণ নিওন সাইনের বাল্ব ছিল। লোডশেডিং আরম্ভ হওয়াতে এখন দেখলেন চাঁদের আলোয় জায়গাটা ভরে উঠেছে। বেঞ্চির পায়ের কাছে ঝরাফুলে ছাওয়া। আজমেরী বললেন, ‘কী ভাবছ?’

-এই যে এই সুন্দর জায়গাটার কথা। ঢাকায় তো এসব উঠে গেছে অনেক বছর হলো।

স্বামীর আন্তরিক কণ্ঠে স্ত্রী অন্য কিছু ভাবলেন না। বললেন, ‘হ্যাঁ ঠিক বলেছ। ভালো করেছ এ জায়গাটায় নিয়ে এসে।’

ঢাকায় এসব চোখে পড়ে না।

কিন্তু রবির এখন মনে হতে থাকল সেসব কথা। কী হয়েছিল রোদেলার? এই শহরেই ওরা আছে? পশ্চিম বাংলার যারা, তারা ‘খুঁজে’- ঘুরেফিরে নিজেদের মধ্যেই থাকতে চায়। অথচ খোঁজ নিতে ইচ্ছা হয়নি। সেই পার্বতীর মতো।

খাবারের সময় হয়ে গেলে ওরা উঠলেন।

পরদিন সকাল ১০টা। লাল, নীল, বেগুনি পতাকা আর বেলুন, ঝোলানো হয়েছে শামিয়ানার নিচে। ডিসি ফুটবল মাঠে সাদা চক দিয়ে মাঠের চারদিক চিহ্নিত করে চেয়ার আর সোফা পাতা হয়েছে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের জন্য। কয়েক সারি চেয়ার সাধারণ অভ্যাগতদের জন্য। সভাপতি, প্রধান অতিথি, আসন গ্রহণ করলেন। একজন ঘোষিকার অনুষ্ঠান ঘোষণার ক্রম অনুসরণ শেষে প্রধান অতিথির ভাষণের পালা। ঘোষিকা বলল, “সরকারের মান্যবর সচিব রবিউল আলম চৌধুরী এবং আজকের অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথিকে নওগাঁ শিশু পুষ্টি প্রকল্প ‘সোনামণিদের জন্য’ সম্পর্কে বক্তব্য প্রদান এবং প্রকল্পের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করতে সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি।’

তিনি মাইক্রোফোনের সামনে এসে বক্তব্য দেওয়া শুরু করলেন।

দর্শকের দ্বিতীয় সারিতে শহরের প্রধান বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা বসেছিলেন। তাঁর বয়স চল্লিশ পার হয়েছে। কিন্তু দেখতে প্রায় পঞ্চাশ মনে হয়।

এখন এই শ্রেণির যে কোনো নারী চুলে নানা রকম রং দেন। পারলারে গিয়ে অনুষ্ঠানে আসার আগে বিউটি স্লিপে কিছুক্ষণ মগ্ন থাকেন। নানারকম এজ ডিফাইং ক্রিম দেওয়ার ফলে তাদের মুখ ও হাতের চামড়া মসৃণ থাকে। এদের মধ্যে যারা জন্মগতভাবেই সুশ্রী হন, তাদের বয়স তাদের কারও কারও কন্যাদের থেকে কম মনে হয়। কিন্তু এই প্রধান শিক্ষিকা এসবের কিছুই করেননি। ফলে তাঁর চুল এ অপরাহ্ণের এবং মুখে চোখে স্নান সন্ধ্যার আঁচড় স্পষ্ট। এমন অনুষ্ঠানে তিনি নিয়মিতই দাওয়াত পান, তাই সব নিমন্ত্রণপত্রের খুঁটিনাটি পড়া হয়ে ওঠে না। তবে সঙ্গে আনতে হয়। মান্যবরের নাম ঘোষণার পর তিনি কার্ডটি ব্যাগ থেকে বের করে পড়লেন।

অনেক বছর আগের কথা। ও সবের ওপর ক্রমে ধুলো পড়ে গিয়েছিল, জমেছিল শ্যাওলা। বক্তাকে চিনতে পেরে এতদিন পর সেই ধুলো একটু একটু উড়া আর কীসের আঘাতে সবুজ শ্যাওলা ভেসে গিয়ে পাকা শানের কোণা উঁকি দেওয়া শুরু করেছিল। একটিমাত্র অনুভূতি দিয়ে তিনি সেগুলোকে স্বস্থানে ফিরিয়ে দেওয়া শুরু করলেন। সেটির নাম আত্মসম্মান। তিনি মনে মনে বললেন, ‘স্বচ্ছতা, দায়বদ্ধতার মতো শব্দপুঞ্জ তোমার মুখেই মানায়। বিশেষ করে পণরক্ষায় সর্বস্ব ত্যাগের সংকল্পের নিনাদও তোমাতেই শোভা পায়। ওই যে মঞ্চে তোমার পার্শ্ববর্তিনীকে দেখতে পাচ্ছি। একসময় দেখতে আমি ওর চেয়ে খারাপ ছিলাম না। কিন্তু শিকড়হীন উদ্বাস্তু পিতার কন্যা যে! ঢাকার প্রতিষ্ঠিত উচ্চপদাসীন যে কারও কন্যাই তো তোমার যোগ্য। এ কথা বুঝতে তোমার খুব সময় লাগেনি। বরং আমারই সময় লেগেছে অনেক মরুপথ পার হওয়ার পর। সেই ভয়াবহ আবিষ্কারের পরও জলভরা চোখে অপেক্ষা করেছি অবুঝ আমি। তবু ভালো, প্রতারণা করেছ কিন্তু করুণা করনি। তাতে আমার নারীত্বের আরও অবমাননা হতো।’

ঘোষিকা এবার অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করে অভ্যাগতদের আপ্যায়নের আহ্বান জানালেন। প্রধান অতিথি এখন এদিকটায় আসছেন।

আসন থেকে উঠে দাঁড়িয়ে, কাউকে কিছু না বলে অনূঢ়া রোদেলা মোহসীন সভাস্থল ত্যাগ করলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রস্থানবিন্দু
প্রস্থানবিন্দু
আকাল
আকাল
এবং দিনাজপুর
এবং দিনাজপুর
আকাশবাদ
আকাশবাদ
ধূসর হলুদবোধ
ধূসর হলুদবোধ
দেশনা
দেশনা
আত্মসমর্পণ এবং প্রতিজ্ঞা
আত্মসমর্পণ এবং প্রতিজ্ঞা
৯৪ বছরের লাইব্রেরি
৯৪ বছরের লাইব্রেরি
পেশা
পেশা
দিনাজপুরে শিল্প-সাহিত্যচর্চার ক্রমবিকাশ
দিনাজপুরে শিল্প-সাহিত্যচর্চার ক্রমবিকাশ
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
ফুলচাষী
ফুলচাষী
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪
মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান
সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার
এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক
আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা
মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’
‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ
পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি
শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা
মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স
প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের
ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে