মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে সাগর ও নদীতে ইলিশসহ সব ধরনের মাছধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা। এসময় মাছ আহরণ, পরিবহন, মজুদ ও বাজারজাতকরণসহ ক্রয় বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে অবরোধের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মাইকিং করেছে মৎস্য বিভাগ।
এদিকে শুক্রবার সকাল থেকে বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত অধিকাংশ মাছধরা ট্রলার মহিপুর ও আলীপুর মৎস বন্দরের আরতঘাটে শিববাড়িয়া নদীতে এসে নোঙ্গর করেছে জেলেরা। গত কয়েকদিন ধরে জেলেদের জালে কাঙ্খিত মাছ ধরা পড়ায় তারা অনেকটা উচ্ছ্বসিত থাকলেও এ অবরোধ তা ম্লান করে দিয়েছে। তারা সরকার কর্তৃক প্রদেয় প্রনোদনা বাড়ানোর পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী দেশের জেলেদের আগ্রাসন বন্ধে সমুদ্রে প্রশাসনের টহল বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, শুক্রবার মধ্যেরাত থেকে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত এই ২২ দিন সাগরে সকল প্রকারের মাছধরা সম্পূর্ণ নিষেধ। সাগরে নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ডের টহল আরো বাড়ানো হচ্ছে। এছাড়া জেলেদের প্রণোদনা বাড়ানোর জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/এএম