শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই, ২০২৫

সবাই রাজি, তবু আটকা

আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই রাজি, তবু আটকা

পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উপস্থিত সব রাজনৈতিক দলই নীতিগতভাবে সমর্থন দিয়েছে। প্রধান বিচারপতির প্রস্তাবের পর এ-সংক্রান্ত অধ্যাদেশের খসড়াও প্রস্তুত হয়ে আছে বেশ আগে থেকেই। এরপরও আটকে আছে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার কাজ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর আগে রাজনৈতিক সরকারগুলো বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিলেও তা বাস্তবায়ন করেনি। ভবিষ্যতে যে করবে সে নিশ্চয়তাও নেই। তাই এ অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ই পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য একটি ভালো সময়। অথচ অন্তর্বর্তী সরকারের অগ্রাধিকার তালিকায় নেই বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয়।

এদিকে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সুপারিশে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের অগ্রাধিকার তালিকায় বিষয়টি স্থান না পাওয়াকে দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সংগঠন জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। সম্প্রতি রংপুরে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় সংগঠনের নেতারা বলেন, বিচার বিভাগের প্রকৃত স্বাধীনতা নিশ্চিত করার এখনই উপযুক্ত সময়। এ স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে একটি শক্তিশালী ও কার্যকর বিচার বিভাগীয় সচিবালয় অপরিহার্য। সর্বশেষ গত ২২ জুন ‘বিচার বিভাগীয় স্বাধীনতা ও দক্ষতা’ শীর্ষক জাতীয় সেমিনারে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসায় হতাশ হয়েছেন বিচারকরা। তারা বলেন, প্রধান উপদেষ্টা পৃথক সচিবালয়ের গুরুত্ব তুলে ধরে বক্তব্য দিলেও সুস্পষ্ট ঘোষণা দেননি। ফলে শিগগিরই এ সচিবালয় হবে বলে আর মনে হচ্ছে না।

অন্যদিকে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠায় সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ একটি বাধা বলে মনে করেন এ-সংক্রান্ত রিটকারীদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ অনুচ্ছেদে অধস্তন আদালতের বিচারক ও বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ এবং শৃঙ্খলা বিধান রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত করার কথা বলা হয়েছে। ১১৬ অনুচ্ছেদ বর্তমান অবস্থায় বহাল রেখে পৃথক সচিবালয় করলে তা সাংঘর্ষিক হবে। তিনি বলেন, এর ফলে আমরা বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে রিট করেছি। আমরা আদি সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ ফিরিয়ে আনার আর্জি জানিয়েছি। এখন রুল শুনানি হচ্ছে। তবে এ রুল শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষ বারবার সময় নিচ্ছে। এভাবে বারবার সময় নেওয়া সমীচীন নয়। আদালতের কাজে সবাই সহযেইগতা করবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন সুপ্রিম কোর্টের এ আইনজীবী।

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ দায়িত্ব নেওয়ার পর গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর সারা দেশের অধস্তন আদালতের বিচারকদের উদ্দেশে অভিভাষণে বলেছিলেন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের মতো বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব শিগগিরই আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এরপর সুপ্রিম কোর্ট থেকে গত বছরের ২৭ অক্টোবর এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাবের সঙ্গে ধারণাপত্র ও খসড়া অধ্যাদেশ পাঠানো হয় আইন মন্ত্রণালয়ে। এরপর বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনেও পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, আইন মন্ত্রণালয় অধ্যাদেশের খসড়াসহ প্রায় সবই চূড়ান্ত করে রেখেছে। এখন অর্ন্তবর্তী সরকার সিদ্ধান্ত নিলেই অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে পৃথক সচিবালয় করতে পারে।

জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠায় আমাদের পক্ষ থেকে ধারণাপত্রসহ প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছিল। আমরা আশাবাদী সরকার খুব শিগগিরই এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের অন্যতম সদস্য ঐতিহাসিক মাসদার হোসেন মামলার বাদী ও সাবেক জেলা জজ মাসদার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের বিচার বিভাগ যুগ যুগ ধরে পরাধীন ও সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত ছিল। এর ধারাবাহিকতা এখনো রয়েছে। এখনো বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, শৃঙ্খলাসংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় সরকারের নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে। অথচ মাসদার হোসেন মামলার মূল উদ্দেশ্যই ছিল বিচারকদের সরকারের নিয়ন্ত্রণ মুক্ত করা। তিনি বলেন, ওই মামলার রায়ের ১২ দফা নির্দেশনার ৮ নম্বর দফায় স্পষ্ট করে বলা ছিল বিচারকদের সংসদ তথা আইন বিভাগ ও প্রশাসনের পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ মুক্ত রাখতে হবে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় বিচার বিভাগ পৃথককীকরণের ১৭ বছর পরও ওই রায়ের অনেক নির্দেশনা অকার্যকর রয়ে গেছে। তিনি আরও বলেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠায় প্রধান বিচারপতির উদ্যোগ ও প্রস্তাবনা এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। আমি মনে করি স্বাধীন বিচার বিভাগ বিনির্মাণে মাসদার হোসেন মামলার রায়ের ৮ নম্বর দফার আলোকে বিচার বিভাগকে সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত করা সময়ের দাবি।

পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠায় একমত সব রাজনৈতিক দল : বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উপস্থিত সব রাজনৈতিক দল ৮টি বিষয়ে একমত হয়েছে। এই ৮ প্রস্তাব হচ্ছে- নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ কার্যকরভাবে পৃথককরণের জন্য সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এবং প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন করা। বিচারকদের চাকরির নিয়ন্ত্রণ সম্পূর্ণভাবে সুপ্রিম কোর্টের ওপর ন্যস্ত করার জন্য সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ ও সংশ্লিষ্ট বিধিমালা সংশোধন করার সুপারিশের বিষয়ে একমত পোষণ করেছে সব দল। বিচারকদের রাজনৈতিক আনুগত্য প্রদর্শন বা রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশকে অসদাচরণ হিসেবে বিবেচনা করে শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিধান করার সুপারিশের বিষয়ে সব দল একমত পোষণ করেছে। এ ছাড়া স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস, রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদানের ক্ষমতা কমানো, জাতীয় আইনগত সহায়তা আইন সংশোধনের বিষয়েও একমত হয়েছে দলগুলো। পাঠানো ২৩ প্রস্তাবের মধ্যে মাত্র ৮ বিষয়ে সব দল একমত হতে পেরেছে। এর মধ্যে সুপ্রিম কোর্ট সবিচালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়টি অন্যতম।

অধ্যাদেশের খসড়া প্রস্তুত : পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠায় এরই মধ্যে একটি অধ্যাদেশের খসড়াও প্রস্তুত করা হয়েছে। খসড়াটির ওপর মতামতের জন্য আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টেও পাঠানো হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট তাদের মতামত দিয়ে অনেক আগেই ফেরত পাঠিয়েছে মন্ত্রণালয়ে।

সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ-২০২৫-এর খসড়ার ৪ ধারায় বলা হয়েছে, ‘সংবিধানের ১০৯ অনুচ্ছেদের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে একটি সচিবালয় থাকবে এবং এটা সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় নামে অভিহিত হবে। সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় কোনো মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা দপ্তরের আওতাধীন বা নিয়ন্ত্রণাধীন থাকবে না। বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে একজন সচিব এবং অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সমন্বয়ে এ সচিবালয় গঠিত হবে।’ অধ্যাদেশের ৫(১) ধারায় বলা হয়েছে, ‘অন্য কোনো আইন, বিধি বা কার্যবণ্টনে যা কিছুই থাকুক না কেন, দেশের বিচার প্রশাসন পরিচালনায় সুপ্রিম কোর্টকে সহায়তা প্রদান করার জন্য অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সব সাচিবিক দায়িত্ব পালন; সংসদ কর্তৃক প্রণীত আইন সাপেক্ষে রাজস্ব আদালতগুলো ব্যতীত হাই কোর্ট বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন দেশের সব অধস্তন দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত এবং ট্রাইব্যুনালের সংখ্যা, এখতিয়ার, ক্ষমতা ও গঠন নির্ধারণ; হাই কোর্ট বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন সব আদালত বা ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগ ও চাকরির শর্তাবলি নির্ধারণ; সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়োগ, পদায়ন, বদলি, শৃঙ্খলা ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয়; অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়োগ, পদায়ন, বদলি, শৃঙ্খলা ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয় ন্যস্ত থাকবে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের ওপর।’

সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের কার্যপদ্ধতির ব্যাপারে ৬(১) ধারায় বলা হয়েছে, ‘সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের সার্বিক নিয়ন্ত্রণ প্রধান বিচারপতির ওপর ন্যস্ত থাকবে এবং সচিব সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের প্রশাসনিক প্রধান হবেন। ৬(২) সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের সচিব সরকারের সিনিয়র সচিবের সমমর্যাদা ও সুবিধাদি ভোগ করবেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন
কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি ও গলা কেটে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি ও গলা কেটে হত্যা
তিন দফা দাবিতে শেকৃবি শিক্ষার্থীদের আগারগাঁও ব্লকেড
তিন দফা দাবিতে শেকৃবি শিক্ষার্থীদের আগারগাঁও ব্লকেড
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
বাংলাদেশের সঙ্গে গবেষণায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় উজবেকিস্তান
বাংলাদেশের সঙ্গে গবেষণায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় উজবেকিস্তান
মামলা ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে
মামলা ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে
নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ
নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ
জুলাইয়ে শনাক্ত হয়েছে ২৯৬টি ভুয়া তথ্য
জুলাইয়ে শনাক্ত হয়েছে ২৯৬টি ভুয়া তথ্য
ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর নেই দায়িত্বের সুযোগ
ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর নেই দায়িত্বের সুযোগ
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
বাংলাদেশ ছয় মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে
বাংলাদেশ ছয় মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
সর্বশেষ খবর
ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে টাইফয়েড টিকাদান শুরু ১২ অক্টোবর
ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে টাইফয়েড টিকাদান শুরু ১২ অক্টোবর

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর
বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন
রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ
লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি
শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার
গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ
রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার
পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত
শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা
উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি
আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী
চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন
এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই
শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন
৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি
চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের
আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার
বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত
রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের প্রচারে গিয়ে পরিচয়, বিয়ে করলেন দুই ব্রিটিশ এমপি
ভোটের প্রচারে গিয়ে পরিচয়, বিয়ে করলেন দুই ব্রিটিশ এমপি

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি
পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য
আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও মব রাজধানীতে
আবারও মব রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান
রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের
একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের

নগর জীবন

বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কমপ্লিট শাটডাউন
কমপ্লিট শাটডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ছবির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন শর্মিলা
কেন ছবির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন শর্মিলা

শোবিজ

সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের মোহনীয়রূপে জয়া
ফের মোহনীয়রূপে জয়া

শোবিজ

অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ
অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ
নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার
বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে মৃত্যুদণ্ড, বন্ধ তিন বন্দর
গুমে মৃত্যুদণ্ড, বন্ধ তিন বন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে
কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে

নগর জীবন

ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট
ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট

নগর জীবন

শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা
শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা

পূর্ব-পশ্চিম

‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’
‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’

পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর
পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর

নগর জীবন

আরাকান আর্মিকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে কোনো তৎপরতা চালাতে দেওয়া হবে না
আরাকান আর্মিকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে কোনো তৎপরতা চালাতে দেওয়া হবে না

নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন
প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন

নগর জীবন

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব

নগর জীবন

গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে ইসরায়েল
গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে ইসরায়েল

পেছনের পৃষ্ঠা