শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২০, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১০:২৩, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

রেলের ৯০০০ কোটির প্রকল্পে পদে পদে অনিয়ম

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রেলের ৯০০০ কোটির প্রকল্পে পদে পদে অনিয়ম

২০১৭ সালের শেষ দিকে ঢাকার কমলাপুর থেকে জয়দেবপুর পর্যন্ত তৃতীয় ও চতুর্থ ডুয়েল গেজ লাইন নির্মাণে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান এএফকনস-কেরালা পিডব্লিউডি জয়েন্ট ভেঞ্চারের সঙ্গে এক হাজার ৩৯৪ কোটি টাকার চুক্তি হয়। পরিকল্পনা ছিল তিন বছরের মধ্যে, অর্থাৎ ২০২১ সালের জুনে কাজ শেষ হবে। কিন্তু সময়সীমা পেরিয়ে গেছে চার বছর, চার দফায় মেয়াদ বেড়েছে সাড়ে চার বছর। এত বিলম্বের পরও অগ্রগতি মাত্র ৫৮ শতাংশ।

আশ্চর্যের বিষয় এক টাকাও ক্ষতিপূরণ বা জরিমানা আদায় হয়নি; বরং বারবার সময় বাড়ানো হয়েছে। প্রকল্প ব্যয়ও বেড়েছে বিপুল হারে, যা রেলওয়ের বড় প্রকল্পগুলোর সার্বিক চিত্রের প্রতিচ্ছবি।

বাংলাদেশ সরকারি ক্রয় কর্তৃপক্ষের (বিপিপিএ) সর্বশেষ পোস্ট প্রকিউরমেন্ট পর্যালোচনায় উঠে এসেছে, পাঁচটি বড় রেলওয়ে প্রকল্পের ৪৩.৩৩ শতাংশ টেন্ডারের কাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ হয়নি। বিলম্ব হয়েছে ২১১ দিন থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ এক হাজার ৫৯৮ দিন পর্যন্ত।

৯ হাজার ২১ কোটি টাকার ৩০টি টেন্ডার পর্যালোচনায় গুরুতর নিয়ম লঙ্ঘনের প্রমাণ মিলেছে। কোথাও বিজ্ঞাপন প্রকাশের প্রমাণ নেই, কোথাও ব্যয় নির্ধারণ কমিটি গঠনের আদেশ অনুপস্থিত আবার অনেক ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক চেকলিস্টও নেই। আইনি সময়সীমা পেরিয়ে টেন্ডার মূল্যায়নের নজিরও রয়েছে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ চুক্তিতে।

জানা যায়, রেলওয়ের প্রকল্পে অপচয়, অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগ নতুন নয়।

বছরের পর বছর ধরে এই প্রতিষ্ঠানের ক্রয় ও কাজে পুকুর চুরির অভিযোগ রয়েছে। অথচ এত বিপুল খরচের পরও রেলের সেবার মান বাড়েনি। উল্টো রেল চলেছে পেছনের দিকে। একটি রাষ্ট্রীয় সেবা প্রতিষ্ঠানের যেখানে এত দিনে বিশ্বমানে পৌঁছানোর কথা, সেখানে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচের পর এর সেবার মান রয়ে গেছে তলানিতে। উল্লিখিত প্রকল্পগুলোর অনিয়ম আর দুর্নীতি দেখলেই তার প্রমাণ মেলে।

সূত্র বলছে, রেলওয়ে তাদের বার্ষিক ক্রয় পরিকল্পনা নিয়মমাফিক হালনাগাদ করেনি। ত্রৈমাসিক আপডেটের কোনো রেকর্ডও নেই। এমনকি বাধ্যতামূলক অভ্যন্তরীণ পরবর্তী ক্রয়-পর্যালোচনাও হয়নি। বিপিপিএর প্রতিবেদনে সময়সীমা কঠোরভাবে মানা, অযৌক্তিক বিলম্বে ক্ষতিপূরণ জরিমানা আরোপ, একই প্রকল্পে বারবার সময় বাড়ানো বন্ধ করা এবং ক্রয়প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনতে ই-জিপি পুরোপুরি চালুর সুপারিশ করা হয়েছে।

বিপিপিএর প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, প্রকল্প বিলম্বের নজির শুধু কমলাপুর-জয়দেবপুরে সীমাবদ্ধ নয়। ঢাকা-টঙ্গী-জয়দেবপুর রুটের এসডি-১ প্যাকেজ অনুমোদন পায় ২০১২ সালে, শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৫ সালের জুনে। কিন্তু নানা জটিলতায় সময়সীমা এখন গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২০২৭ সালের জুনে—মোট এক হাজার ৩৮৬ দিন অতিরিক্ত। ব্যয়ও বেড়েছে কয়েক গুণ, ৮৪৯ কোটি টাকা থেকে প্রায় তিন হাজার ৩৪৩ কোটি টাকায়।

দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইন প্রকল্পের লট-১ অংশ শুরু হয় ২০১৭ সালে, শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২১ সালের মধ্যে। কিন্তু ১২ বার সময় বাড়িয়ে নতুন সময়সীমা ধরা হয় ২০২৪ সালের ডিসেম্বর; তাতেও কাজ শেষ হয়নি, অগ্রগতি মাত্র ৯০ শতাংশ। একই প্রকল্পের লট-২ অনুমোদন পায় ২০১০ সালে, তিন বছরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা ছিল। ৯ বার সময় বাড়িয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে, ব্যয় বেড়েছে প্রায় ১০ গুণ—এক হাজার ৮৫২ কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৩৩৬ কোটিতে।

এ বিষয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘রাজনৈতিক প্রভাবশালী, কিছু অসাধু প্রকল্প কর্মকর্তা ও ঠিকাদারের যোগসাজশে সময় ও ব্যয় দুই-ই বেড়েছে। জনতার টাকায় হয়েছে অপচয়। ফলে প্রতি কিলোমিটার নির্মাণ খরচ দক্ষিণ এশিয়ার গড়ের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি, কখনো ইউরোপের চেয়েও দ্বিগুণ।’

তিনি আরো বলেন, ‘এই অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে রেলওয়ে প্রকল্পের ব্যয় অযৌক্তিকভাবে বেড়ে যাচ্ছে এবং প্রকল্পগুলো সময়মতো শেষ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা ক্ষীণ। পাশাপাশি সরকারি তদারকি কার্যকর না হওয়ায় প্রকল্পের মেয়াদ ও ব্যয়ের অসংগতি দৃষ্টিগোচর হচ্ছে।’

প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা ও ব্যয়বৃদ্ধি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আইএমইডি সচিব মো. কামাল উদ্দিন বলেন, ‘আমরা এরই মধ্যে একাধিক প্রকল্পে সময়সীমা অতিক্রম, ব্যয় বৃদ্ধি ও অনিয়মের বিষয় শনাক্ত করেছি। এটি সত্যি যে প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় জবাবদিহির ঘাটতি রয়েছে। সরকার এখন পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন ও বিধিমালা আরো কঠোরভাবে প্রয়োগে যাচ্ছে। কোনো প্রকল্পে অযৌক্তিক বিলম্ব হলে দায়ী কর্মকর্তা ও ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা চাই প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে শেষ হোক, ব্যয় যেন আর অকারণে ফুলে-ফেঁপে না ওঠে।’

তিনি আরো বলেন, ‘ক্রয়প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও শৃঙ্খলা আনার জন্য ই-জিপি শতভাগ চালু করা হচ্ছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতা ও সময়ানুবর্তিতা নিশ্চিত করতে আইএমইডি থেকে ঘন ঘন মনিটর করা হবে।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম বলেন, ‘আমি এখনো বিপিপিএর রিপোর্টটি হাতে পাইনি। সেটা পেলে দেখে বলতে পারব।’

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, রেলওয়ে খাতের এই প্রকল্প বিলম্ব ও ব্যয়বৃদ্ধির চিত্র শুধু সময় ও অর্থ অপচয় নয়, এটি রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যবস্থাপনায় গুরুতর শৃঙ্খলাভঙ্গেরও প্রমাণ। সাধারণ জনগণ ও করদাতাদের টাকা নিয়ন্ত্রিত ও স্বচ্ছ ব্যবস্থায় ব্যয় না হলে ভবিষ্যতের বড় প্রকল্পগুলোও অনন্ত বিলম্ব ও অযৌক্তিক ব্যয়বৃদ্ধির ফাঁদে আটকে থাকবে। তাঁরা আরো বলছেন, সুপারিশ অনুযায়ী কড়াভাবে নিয়ম প্রয়োগ, অভ্যন্তরীণ তদারকি ও ই-জিপি ব্যবস্থার সম্পূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে
গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে
সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম
সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম
সন্ধ্যার মধ্যে ৭ জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৭ জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস
সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
সর্বশেষ খবর
শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি গ্রেফতার
শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল ইমামের
মাদারীপুরে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল ইমামের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্দান্ত গোল করেও অ্যাতলেতিকোকে জেতাতে পারলেন না আলভারেজ
দুর্দান্ত গোল করেও অ্যাতলেতিকোকে জেতাতে পারলেন না আলভারেজ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি গ্রেফতার
শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার
সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা

৪৮ মিনিট আগে | পর্যটন

বিশ্বের প্রথম এআই করিডর চালু করল দুবাই বিমানবন্দর, থাকছে যে সুবিধা
বিশ্বের প্রথম এআই করিডর চালু করল দুবাই বিমানবন্দর, থাকছে যে সুবিধা

৪৮ মিনিট আগে | এভিয়েশন

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে
গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের অবরোধ
কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প
পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হোয়াইট হাউসের পথে জেলেনস্কি-ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসের পথে জেলেনস্কি-ইউরোপীয় নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ
পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের
তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম
সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী সিপি রাধাকৃষ্ণণ
ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী সিপি রাধাকৃষ্ণণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিনে তোড়জোড়
ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিনে তোড়জোড়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বাজে হারের পর নেইমার বললেন, ‘আমি লজ্জিত’
ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বাজে হারের পর নেইমার বললেন, ‘আমি লজ্জিত’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব দেশ ২০২৬ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে সুযোগ পেল
যেসব দেশ ২০২৬ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে সুযোগ পেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

না ফেরার দেশে মালয়েশিয়ায় জনপ্রিয় বাংলাদেশি রেস্টুরেন্ট পিঠাঘরের ইসমাইল
না ফেরার দেশে মালয়েশিয়ায় জনপ্রিয় বাংলাদেশি রেস্টুরেন্ট পিঠাঘরের ইসমাইল

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি
বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের দলে নেই বাবর-রিজওয়ান, আছেন যারা
এশিয়া কাপের দলে নেই বাবর-রিজওয়ান, আছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির
পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা