শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৯, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ১১:৪১, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়

মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া
অনলাইন ভার্সন
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়

দেশের আহূত সরকারি রাজস্বের প্রায় ৮৫ শতাংশই আসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অধীন কর, মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও কাস্টমস অফিসগুলোর অভ্যন্তরীণ সংগ্রহের মাধ্যমে। তবে সংগৃহীত রাজস্বের পরিমাণ অপ্রতুল। দেশের কর-জিডিপি অনুপাত দীর্ঘ সময় ধরে ৮ শতাংশের কাছাকাছি রয়েছে, যা এশিয়ায় এমনকি সারা বিশ্বে সর্বনিম্ন। করজাল সম্প্রসারণ এবং ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ভ্যাট আদায় নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এরই মধ্যে বেশ কিছু সংস্কার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে।

বিলম্বে হলেও কর ও কাস্টমস অফিস এবং জনবল বৃদ্ধি করে পর্যায়ক্রমে করের আওতা বৃদ্ধির চেষ্টা চলছে। ভ্যাট সংগ্রহ বৃদ্ধির জন্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ইএফডি মেশিন সরবরাহ করা হচ্ছে। গত বছর আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিভিন্ন সেক্টরে সংস্কার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়। রাজস্ব সংস্কারের জন্য গঠিত কমিটি গত জানুয়ারিতে রিপোর্ট দাখিল করে।

সেই রিপোর্টের ভিত্তিতে গত ১২ মে একটি অধ্যাদেশ (২৪, ২০২৫) জারি করা হয়। এর মাধ্যমে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করে রাজস্ব নীতি বিভাগ ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ নামে দুটি পৃথক বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেই অধ্যাদেশ জারির পর এনবিআরে কর্মরত কর ও কাস্টমস ক্যাডার কর্মকর্তারা তাঁদের চাকরিক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা ও ক্ষতির আশঙ্কা করছেন। তাঁদের মতে, এই অধ্যাদেশে সংস্কার কমিটির সুপারিশ পুরোপুরি প্রতিফলিত হয়নি। নবসৃষ্ট উভয় বিভাগে অন্যান্য ক্যাডার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কর ও কাস্টমস ক্যাডার কর্মকর্তারাও কাজ করবেন—এ বিষয়টি উল্লেখ থাকলেও বিভাগের শীর্ষ পদে এবং সিনিয়র পদগুলোতে প্রশাসনসহ অন্য ক্যাডার কর্মকর্তারা পদায়িত হতে পারেন মর্মে কর ও কাস্টমস ক্যাডার কর্মকর্তারা মনে করছেন। নিয়োগ ও পদোন্নতি আরো সীমিত বা প্রশস্ত হবে কি না, এসব বিষয় অধ্যাদেশে স্পষ্ট করা হয়নি। এনবিআর কর্মকর্তাদের ধারণা, সরকার রাজস্ব সংস্কার কমিটির দেওয়া সুপারিশমালা আমলে না নিয়ে একতরফা ও গোপনীয়ভাবে অধ্যাদেশটি প্রণয়ন করেছে। এসব কারণে এনবিআরের অধীন দুটি ক্যাডারের কর্মকর্তারা ‘এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ’-এর ব্যানারে আন্দোলন শুরু করেন। বেশ কিছুদিন কলম বিরতি পালন করা হয়। বিগত ৫ আগস্টের পরিবর্তনের পর দেশের অর্থনীতি এখনো স্থবিরতা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দাভাবের কারণে রাজস্ব আহরণেও দেখা যাচ্ছে বড় ঘাটতি। এর মধ্যে কর্মকর্তাদের কলম বিরতির প্রভাবে ঘাটতির পরিমাণ আরো বাড়ছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ সৃষ্টির যৌক্তিক ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে প্রধান উপদেষ্টার অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে বলা হয়েছে, একটি স্বচ্ছ এবং আরো যোগ্য করব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ৫০ বছরেরও বেশি সময় আগে প্রতিষ্ঠিত এনবিআর তার রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থ হয়েছে। ব্যাখ্যায় আরো বলা হয়েছে, নীতি নির্ধারণ ও প্রয়োগ-দুটি এক ছাদের নিচে থাকার ফলে করনীতির সঙ্গে আপস এবং ব্যাপক অনিয়মের সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমান ব্যবস্থায় কর আদায়ের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তারা কোনো জবাবদিহি কাঠামোর অধীন নন। তাঁরা প্রায়ই জনস্বার্থের বিপরীতে কর ফাঁকিবাজদের সঙ্গে আলোচনা করে থাকেন। এনবিআরের বর্তমান কাঠামো নীতি প্রণয়ন ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে রাজস্ব আদায়ে পর্যাপ্ত মনোযোগ দিতে পারছে না। ফলে করজাল সংকীর্ণ রয়ে গেছে এবং রাজস্ব আদায় সম্ভাবনার চেয়ে অনেক পিছিয়ে আছে। বর্তমান সংস্কারের মাধ্যমে দুটি বিভাগ সৃষ্টি করে দুই বিভাগের দায়িত্ব স্পষ্ট এবং আরো জবাবদিহিমূলক করা হয়েছে। এর ফলে স্বার্থের সংঘাত থাকবে না। করজাল সম্প্রসারিত হবে, পরোক্ষ কর আদায় বাড়বে।

অভিজ্ঞ মহলের কারো কারো মতে, প্রধান উপদেষ্টার অফিশিয়াল ফেসবুক পেজের কিছু মন্তব্যে এনবিআরের এযাবৎ অর্জনকে খাটো করে দেখা হয়েছে এবং কর্মকর্তাদের পেশাদারি ও জবাবদিহির অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। বস্তুত এনবিআর সৃষ্টির প্রথম বছর ১৯৭২-৭৩ সালে আহূত ১৬৬ কোটি টাকার রাজস্ব ৫১ বছরের ব্যবধানে গত অর্থবছরে (২০২৩-২৪) তিন লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। আগে বস্তুনিষ্ঠ ও অর্জনযোগ্য রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হতো। বর্তমানে লক্ষ্যমাত্রা বিগত বছরের আহরণের চেয়ে ৩০ বা ৪০ শতাংশ বেশি থাকে বলে তা অর্জন করা সম্ভব হয় না। বেশ কয়েক বছর ধরে এনবিআরের প্রশাসনিক সংস্কার জনপ্রশাসন ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের নীতিনির্ধারণী মহলে আটকে থাকার কারণে রাজস্ব আহরণ ব্যবস্থা অর্থাৎ কর, ভ্যাট ও কাস্টমস অফিস দেশব্যাপী সম্প্রসারণ সম্ভব হয়নি। প্রশাসনিক সংস্কার ও কর আহরণ ব্যবস্থা অটোমেশনের আওতায় এলে করজাল সম্প্রসারণ ও রাজস্ব প্রবৃদ্ধি সম্ভব হবে। এর ফলে কর ফাঁকিও কমবে।

রাজস্ব আহরণ, ব্যবস্থাপনা ও নীতি প্রণয়ন সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। তবে সংস্কার হতে হবে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, অংশীজনের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা এবং বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে। অভিজ্ঞমহলের অনেকেই বলেছেন, গোপনীয়ভাবে দ্রুততার সঙ্গে এনবিআর বিলুপ্ত করে নীতি ও আহরণ ব্যবস্থাপনা আলাদা করার প্রক্রিয়াটি সঠিক হয়নি।

আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে বলতে পারি, এনবিআরের নীতি প্রণয়ন ও রাজস্ব আহরণ একই ছাদের নিচে একজন সচিব/চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধানে হলেও অভিজ্ঞ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত টিম ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা, অর্থমন্ত্রী ও সরকারপ্রধানের পরামর্শ গ্রহণ এবং রাজস্ব প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্য সামনে রেখে নীতি প্রণয়ন করে থাকে। এখানে স্বার্থের সংঘাতটি হচ্ছে ‘রাজস্ব বৃদ্ধির’ লক্ষ্য। রাজস্ব কম অর্জনের কোনো লক্ষ্য থাকে না। লক্ষ্যপূরণ নির্ভর করে দেশের সার্বিক অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, দেশের মানুষের ভোগের সামর্থ্য ও চাহিদা, সরকারি ব্যয় ইত্যাদির ওপর। অর্থনীতির স্থবিরতা বা নিম্নগতি, বেকার সমস্যা, জনমানুষের খরচ করার সামর্থ্য হ্রাস ইত্যাদি রাজস্ব বৃদ্ধির অন্তরায়।

ব্যবসায়ী, অর্থনীতিবিদ ও সুধীসমাজ থেকে অনেকে এনবিআর পুনর্গঠনের এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন। আবার কোনো কোনো অর্থনীতিবিদের মতে, যে প্রক্রিয়ায় এনবিআর বিভক্ত করা হয়েছে, তা ঠিক হয়নি। সরকারের দুটি গুরুত্বপূর্ণ সার্ভিস ক্যাডার, যারা রাজস্ব আদায়ের সঙ্গে সরাসরি জড়িত, তাদের যৌক্তিক মতামত আমলে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

অর্থ মন্ত্রণালয় গত ২৫ মে সন্ধ্যায় একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানায়—

১. যেহেতু অধ্যাদেশটি প্রয়োজনীয় সংশোধন করে বাস্তবায়ন করার কাজটি সময়সাপেক্ষ, এনবিআরের সব কার্যক্রম আগের মতো অব্যাহত থাকবে।

২. বিসিএস কর ও বিসিএস কাস্টমস ক্যাডারের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে পৃথক্করণের প্রশাসনিক কাঠামো কিভাবে প্রণীত হবে, তা এনবিআরসহ গুরুত্বপূর্ণ সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে অধ্যাদেশে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা হবে।

৩. বিদ্যমান পরিস্থিতিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সব কার্যক্রম আগের মতো অব্যাহত থাকবে।

৪. উভয় ক্যাডারের সদস্যদের বর্তমান পদ-পদবি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের নেই, বরং সংস্কারকাজ সম্পন্ন হলে তাঁদের পদসংখ্যা বৃদ্ধি পাবে এবং সঠিক পদে নিয়োগসহ পদোন্নতির সুযোগ আরো বৃদ্ধি পাবে।

৫. এনবিআর কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনাপূর্বক সার্বিক সুরাহার স্বার্থে আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত অধ্যাদেশটির কার্যক্রম স্থগিত থাকবে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপরোক্ত আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে কর্মবিরতির কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হয়। তা সত্ত্বেও ঐক্য পরিষদ ২৬ মে এক সংবাদ সম্মেলনে বর্তমান চেয়ারম্যানের অপসারণের জন্য ২৯ মে পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়। বিষয়টি সুরাহার জন্য অর্থ উপদেষ্টার আশু পদক্ষেপ গ্রহণ প্রয়োজন।

অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দাভাব ও বিনিয়োগ স্থবিরতার কারণে চলতি অর্থবছরে বিগত ১০ মাসে প্রায় ৭১ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে বলে খবরে প্রকাশ। এর সঙ্গে গত প্রায় দুই সপ্তাহ কলম বিরতি রাজস্ব সংগ্রহের কাজ অনেকটা পিছিয়ে দিয়েছে। সরকার ও এনবিআরের কর্মকর্তারা বিষয়টি অনুধাবন করে অর্থবছরের বাকি সময়ে রাজস্ব সংগ্রহ কার্যক্রম জোরদার করবেন—এটাই জনগণ প্রত্যাশা করে।

লেখক : সাবেক সিনিয়র সচিব ও এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক
বাংলাদেশের শান্তিসেনাদের অভিবাদন
বাংলাদেশের শান্তিসেনাদের অভিবাদন
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান
রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর
রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
খালেদা জিয়া হতে পারেন রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের নিয়ামক
খালেদা জিয়া হতে পারেন রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের নিয়ামক
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান
আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
সর্বশেষ খবর
বৃষ্টিতে ৬ জেলায় বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টিতে ৬ জেলায় বন্যার শঙ্কা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়ার টহল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, চারজন নিহত
দক্ষিণ কোরিয়ার টহল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, চারজন নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া
চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের সমাবেশে আত্মহত্যা বিরোধী বার্তা
বসুন্ধরা শুভসংঘের সমাবেশে আত্মহত্যা বিরোধী বার্তা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

খুলনায় হাতপাখা প্রতীকের মেয়র প্রার্থীর মামলার শুনানি ৮ জুলাই
খুলনায় হাতপাখা প্রতীকের মেয়র প্রার্থীর মামলার শুনানি ৮ জুলাই

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজিবিকে এতদিন জিম্মি করে রেখেছিল আওয়ামী লীগ: সারজিস আলম
বিজিবিকে এতদিন জিম্মি করে রেখেছিল আওয়ামী লীগ: সারজিস আলম

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

২৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চাঁপাইনবাবগঞ্জে হেরোইনসহ গ্রেফতার ১
চাঁপাইনবাবগঞ্জে হেরোইনসহ গ্রেফতার ১

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী আব্দুর রহমানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী আব্দুর রহমানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাউসফুল ৫ বক্স অফিসে হাউসফুল হবে কি?
হাউসফুল ৫ বক্স অফিসে হাউসফুল হবে কি?

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স
ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারা বেগম
কারাগারে জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারা বেগম

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের মেয়াদ বাড়ল
অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের মেয়াদ বাড়ল

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩
মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্মার্ট টুথব্রাশে ধরা পড়ল স্বামীর পরকীয়া
স্মার্ট টুথব্রাশে ধরা পড়ল স্বামীর পরকীয়া

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাইবান্ধায় উপজেলা সমবায় কর্মকর্তার লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় উপজেলা সমবায় কর্মকর্তার লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকের আরও পাঁচটি দৃষ্টিনন্দন ভবন উদ্বোধন ১ জুন
প্রাথমিকের আরও পাঁচটি দৃষ্টিনন্দন ভবন উদ্বোধন ১ জুন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী ২ জুন জাতীয় বাজেট ঘোষণা
আগামী ২ জুন জাতীয় বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত
ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুলাউড়ায় পুষ্টি সপ্তাহ শুরু
কুলাউড়ায় পুষ্টি সপ্তাহ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেজর সিনহা হত্যা : আপিল শুনানি শেষ, রায় ২ জুন
মেজর সিনহা হত্যা : আপিল শুনানি শেষ, রায় ২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক কাপ কফির দাম ৪৪ হাজার টাকা!
এক কাপ কফির দাম ৪৪ হাজার টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বৈরী আবহাওয়ায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ
বৈরী আবহাওয়ায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে সোম ও বৃহস্পতিবার দর্শনার্থী প্রবেশ বন্ধ
সচিবালয়ে সোম ও বৃহস্পতিবার দর্শনার্থী প্রবেশ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২২১ সাংবাদিক
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২২১ সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহায় এক গুচ্ছ নিরাপত্তা পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ
ঈদুল আজহায় এক গুচ্ছ নিরাপত্তা পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৮১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৮১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোলায় বৈরী আবহাওয়া: সব রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
ভোলায় বৈরী আবহাওয়া: সব রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

উপদেষ্টা বলেছেন আমাকে ‘কন্টিনিউ’ করাতে চান না: ফারুক আহমেদ
উপদেষ্টা বলেছেন আমাকে ‘কন্টিনিউ’ করাতে চান না: ফারুক আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মে)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘আয়নাবাজি’: ১২ বছর পর ধরা নকল ‘আনসারী’
বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘আয়নাবাজি’: ১২ বছর পর ধরা নকল ‘আনসারী’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন : আপিল বিভাগ
ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন : আপিল বিভাগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমান, তাকদির ও একটি হজ ফ্লাইট
ইমান, তাকদির ও একটি হজ ফ্লাইট

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের
হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান
ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের
ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু
হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা
আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা
নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাবাসীর কান্না স্বর্গে পৌঁছে যাচ্ছে: পোপ লিও
গাজাবাসীর কান্না স্বর্গে পৌঁছে যাচ্ছে: পোপ লিও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ ট্রাম্প প্রশাসনের দায়িত্ব ছাড়লেন ইলন মাস্ক
হঠাৎ ট্রাম্প প্রশাসনের দায়িত্ব ছাড়লেন ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস
টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান
মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদ দেখা গেছে, ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা
চাঁদ দেখা গেছে, ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সামনে ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন, হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলের সামনে ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন, হুথির হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পরিস্থিতি ‘সহ্যসীমার বাইরে’ চলে গেছে: কায়া ক্যালাস
গাজা পরিস্থিতি ‘সহ্যসীমার বাইরে’ চলে গেছে: কায়া ক্যালাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ
কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে থাকছেন না যেসব বিদেশি ক্রিকেটার
আইপিএল প্লে-অফে থাকছেন না যেসব বিদেশি ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ট্রেনেই ইউরোপের পাঁচ দেশে রোমাঞ্চকর যাত্রা, টিকেট মাত্র ৪০ ইউরো!
এক ট্রেনেই ইউরোপের পাঁচ দেশে রোমাঞ্চকর যাত্রা, টিকেট মাত্র ৪০ ইউরো!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?
৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত
১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল
অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টালমাটাল ব্যাংকিং খাত
টালমাটাল ব্যাংকিং খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের
কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম
চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব
মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত
হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টার্গেট ছিল ভয়ংকর
টার্গেট ছিল ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে
রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউনূসের পদত্যাগ করতে চাওয়া উচিত হয়নি
ইউনূসের পদত্যাগ করতে চাওয়া উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন
মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা
এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে
বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান
মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন
আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি
আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি

শোবিজ

হেলমেট ধরে টানাটানি
হেলমেট ধরে টানাটানি

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে
রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া
ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া

শোবিজ

জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে
জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে

নগর জীবন

বড়পর্দায় ঈদের তারকারা
বড়পর্দায় ঈদের তারকারা

শোবিজ

সচিবালয়সহ সারা দেশে প্রতিদিন এক ঘণ্টা কর্মবিরতি
সচিবালয়সহ সারা দেশে প্রতিদিন এক ঘণ্টা কর্মবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
রাজধানীতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী
সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী

শোবিজ

হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল
হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল

মাঠে ময়দানে

হারে শুরু লিটনদের
হারে শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে