শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:২৪, বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫

বিশেষ লেখা

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, তিনি শুধু বাংলাদেশের নন, সারা বিশ্বের একজন রোল মডেল। জাতির প্রয়োজনে, জাতির এক মহা সংকটে তিনি দেশের হাল ধরেছিলেন। তিনি সাম্প্রতিক সময়ে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘আমি দায়িত্ব নিইনি। জনগণ আমাকে এই দায়িত্ব দিয়েছে।’ 

বাস্তবই তাই। ২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের আপামর জনগণ দল-মত-নির্বিশেষে সম্মিলিতভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে অভিষিক্ত করে। তাঁকে নিয়ে কোনো বিতর্ক হয়নি। তিনি স্বতঃস্ফূর্ত জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।

বাংলাদেশের ইতিহাসে এত বিপুল জনসমর্থন নিয়ে আর কোনো সরকারপ্রধান দায়িত্ব গ্রহণ করেননি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর শুধু প্রধান উপদেষ্টাই হননি, বরং তিনি ছিলেন জাতির কাণ্ডারি। সত্যিকারের অভিভাবক। দীর্ঘ ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের ফলে বাংলাদেশ হয়েছিল পথহারা, দিগভ্রান্ত।

ফ্যাসিবাদের পতনের পর মানুষ ছিল দিশাহারা। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি, স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের লুণ্ঠনতন্ত্রের কারণে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ছিল ভঙ্গুর। কূটনৈতিক অবস্থা ছিল পরনির্ভর। কোনো ক্ষেত্রেই আমাদের কোনো সাফল্য ছিল না। এ রকম একটি ক্রান্তিকালে তিনি দেশের দায়িত্ব নেন।

ডুবন্ত জাহাজ উদ্ধার করার জন্য যেমন সাহসী নাবিকের প্রয়োজন হয়, তেমনি দিগভ্রান্ত, দিশাহারা বাংলাদেশকে উদ্ধারের জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কোনো বিকল্প ছিল না। ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর সারা বিশ্ব আনন্দিত হয়, স্বস্তি প্রকাশ করে। বিশ্বের ৯২টি দেশের সরকার, রাষ্ট্রপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। বাংলাদেশে ইতিহাসে আর কখনো কোনো সরকারপ্রধান দায়িত্ব গ্রহণের পর এভাবে বিশ্বের অভিনন্দন পাননি, বিশ্বের সমর্থন পাননি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেলজয়ী। আর এ কারণে বিশ্বজুড়ে তাঁর রয়েছে আলাদা সুনাম ও খ্যাতি। সেই সুনাম ও খ্যাতিকে তিনি বাংলাদেশ পুনর্গঠনে কাজে লাগিয়েছেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস সারা বিশ্বের কাছে অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি। তাঁর জ্ঞান, দর্শন, চিন্তা-ভাবনা বিশ্বকে আলোকিত করেছে। বিশেষ করে তরুণসমাজকে আলোকিত করেছে। সেই জ্ঞান ও বিচক্ষণতা দিয়ে তিনি যেন গত এক বছর বাংলাদেশকে আলোর পথে নিয়ে যাচ্ছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সবচেয়ে বড় গুণ হলো—তিনি দায়িত্ব নেন এবং হাসিমুখে দায়িত্ব পালন করেন। কঠোর পরিশ্রম করেন। তাঁর ক্লান্তি নেই। প্রতিদানে তিনি কিছু প্রত্যাশা করেন না। আমরা দেখেছি, ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর বাংলাদেশের অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করছেন। ব্যাংকিং সেক্টরে তিনি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনেছেন। বাংলাদেশে যে দুর্নীতি ও লুটপাট কায়েম হয়েছিল, সেখান থেকে দেশে একটি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন। সামগ্রিকভাবে দেশকে একটি সঠিক পথে গত এক বছরে তিনি নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছেন। এটিই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কৃতিত্ব।

সবচেয়ে বড় কথা হলো, গত এক বছরের বেশি সময় তাঁর কোনো রাজনৈতিক অভিলাষ দেখাননি। বরং তিনি বারবার প্রমাণ করেছেন—রাজনীতি করার জন্য নয়, দেশের মানুষের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্যই তিনি এই দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। আর সে কারণেই ড. ইউনূসের প্রতি জনগণের এখন আলাদা শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা সৃষ্টি হয়েছে। দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি কেবল অর্থনীতিই পুনরুদ্ধার করেননি। রাষ্ট্রব্যবস্থায় যে পচন ধরেছিল, সেই পচন থেকে মুক্তির পথ তৈরি করেছেন। রাষ্ট্র মেরামতের সুনির্দিষ্ট রূপকল্প তৈরি করেছেন। তিনি বেশ কিছু সংস্কার কমিশন গঠন করেছেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিত্ব। তিনি বুঝতে পেরেছেন যে যতক্ষণ পর্যন্ত রাষ্ট্রের সংস্কার না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে না, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা আবার নতুন করে কায়েম হবে। এ কারণেই রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়টিকে তিনি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে নিয়েছেন। রাষ্ট্র সংস্কার কার্যক্রমের মধ্যে দিয়ে তিনি নতুন একটি বাংলাদেশ বিনির্মাণের ভিত্তি রচনা করেছেন, যেটি নির্বাচিত সরকার নিশ্চয়ই বাস্তবায়ন করবে।

এই সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের সুনাম বাড়িয়েছেন। জাতিসংঘে বাংলাদেশ বিশেষ মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে। তাঁর কারণেই জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের অফিস বাংলাদেশে বসছে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাংলাদেশের প্রতি আকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়েছে এবং বাংলাদেশের এই চলমান সংস্কার ও পুনর্গঠনে তাঁরা পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে নিরঙ্কুশ সমর্থন জানিয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কারণেই।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চান না। ক্ষমতার প্রতি তাঁর কোনো আগ্রহ নেই, লোভও নেই। আর এ কারণেই দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি বলেছিলেন, ‘সংস্কার ও বিচারপ্রক্রিয়া একটি নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছে দিয়ে তিনি নির্বাচন করবেন।’ ড. ইউনূস তাঁর কথা রেখেছেন। তিনি নির্বাচনের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেছেন। গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম বছর পূর্তিতেই তিনি জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর মধ্য দিয়ে প্রমাণ করেছেন পরিস্থিতি যত প্রতিকূলই হোক না কেন, তিনি তাঁর কথা রাখেন। এই অঙ্গীকার পূরণের জন্যই তিনি আজকে এ রকম একটি সম্মানিত জায়গায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। বিশ্বে তিনি এ কারণেই এত সম্মানিত।

দেশে এখন নির্বাচনের আমেজ তৈরি হয়েছে। কিন্তু নির্বাচনবিরোধী শক্তিও সক্রিয়। নানা রকম কারসাজি করতে চাইছে, নানা রকম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাইছে এবং নানা রকম ইস্যু সামনে এনে নির্বাচনের পথকে বন্ধুর করতে চাইছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিপ্রিয়, কিন্তু দৃঢ় আদর্শবাদী ব্যক্তিত্ব। তিনি তাঁর অবস্থান থেকে পেছাবেন না যত প্রতিকূল পরিবেশই থাকুক।

আমরা জানি, নির্বাচনের জন্য আর ছয় মাসেরও কম সময় রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠান অত্যন্ত দুরূহ কাজ। কিন্তু ড. ইউনূস আছেন বলেই মানুষ আশান্বিত। তিনি যেমন কথা দিয়েছিলেন যে তাঁর কোনো রাজনৈতিক অভিলাষ নেই, তিনি একটি গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে ক্ষমতা বুঝিয়ে দিয়ে চলে যাবেন, লন্ডনে তিনি যেমন বলেছিলেন যে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করবেন—প্রতিটি কথা তিনি রেখেছেন। নির্বাচন কমিশনকে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। আমরা আশা করি, ড. ইউনূস যেমনটি বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সুন্দর নির্বাচন হবে আগামী নির্বাচন, সেই কথাটিও তিনি রাখবেন। এরই মধ্যে নির্বাচন কমিশন কাজ শুরু করেছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানোর জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করা হয়, সে জন্য সব কিছু করার কাজ শুরু করেছেন তিনি। নিশ্চয়ই ড. মুহাম্মদ ইউনূস সফল হবেন। সব প্রতিকূল পরিবেশকে জয় করে তিনি বাংলাদেশের মাটিতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারবেন।

আমরা জানি, কোনো কোনো মহল এখন নির্বাচন নিয়ে বিঘ্ন সৃষ্টি করতে চাইছে। কিন্তু একটি কথা মনে রাখতে হবে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস সবার কাছে গ্রহণযোগ্য এবং বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি। কাজেই সবাই আশা করে, রাজনৈতিক দলগুলো যতই নিজেদের মধ্যে বিরোধ করুক না কেন, জুলাই সনদ বা অন্যান্য ইস্যু নিয়ে যতই তাদের মধ্যে মন-কষাকষি বা বিতর্ক থাকুক না কেন, শেষ পর্যন্ত তারা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কথা শুনবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসে যেভাবে তাদের পরামর্শ দেবেন, সেভাবে তারা অবশ্যই কাজ করবে। কারণ সব রাজনৈতিক দলের একটি বিষয় স্পষ্ট যে তাদের মধ্যে রাজনৈতিক মতবিরোধ থাকতে পারে, তাদের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ থাকতে পারে, কিন্তু একটি বিষয়ে সবাই একমত, তা হলো—ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাদের সত্যিকারের অভিভাবক।

কাজেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস যখন চেয়েছেন যে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, তখন শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যের পতাকাতলে আসবে এবং শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশে শান্তি স্থাপনের মিশন সম্পন্ন করবেন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দিয়ে, যে নির্বাচন মানুষ যুগ যুগ ধরে মনে রাখবে। প্রজন্মের পর প্রজন্ম এই নির্বাচন নিয়ে গর্ব করবে এবং বাংলাদেশ পরিপূর্ণ ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়ে জবাবদিহি, স্বচ্ছতা ও পরমতসহিষ্ণুতার এক নতুন বাংলাদেশের সূচনা করবে।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
১৪ দিনের সফরে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট থাকলেও ভোটার করে নেবে ইসি
প্রবাসীদের মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট থাকলেও ভোটার করে নেবে ইসি
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
মাইলস্টোনের তিন শিক্ষক মানবতা-সাহসিকতার জন্য জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন
মাইলস্টোনের তিন শিক্ষক মানবতা-সাহসিকতার জন্য জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন
গত অর্থবছরে ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকার মাছ রফতানি
গত অর্থবছরে ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকার মাছ রফতানি
সর্বশেষ খবর
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ
গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা
জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী
রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ
কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি
সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ
সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের
মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত
শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত

নগর জীবন

পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল
পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে