শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪৬, শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

যেখানে অসম বিভাজন রয়েছে, সেখানে অনিবার্য নিয়ম এটাই যে- এ যদি ওপরে উঠে ও তবে নিচে নামবে। বাংলাদেশেও অবিকল তাই ঘটেছে। সাধারণীকরণ নানাভাবে করা যাবে, একটি হবে এরকমের যে স্বাধীনতার পর আমাদের দেশে ব্যক্তি উঠেছে, নেমে গেছে সমষ্টি। কোনো একটি ক্ষেত্রে নয়, আলাদাভাবেও ঘটেনি, ঘটেছে সর্বত্র। ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজনটি নতুন নয়, অতি পুরাতন; এবং বহুকাল ধরেই সত্য এটা যে ব্যক্তিস্বার্থ যত উন্নত হয়েছে ততই অবনত হয়েছে সামগ্রিক স্বার্থ।

কিন্তু এরকমটা হওয়ার কথা ছিল না, বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পরে। মুক্তির লক্ষ্য অবশ্য ব্যক্তির উন্নতিই; যেকোনো অগ্রগতির চূড়ান্ত পরীক্ষা ওইখানেই ঘটে, ব্যক্তির লাভ-লোকসানে; কিন্তু সে ব্যক্তি অল্প কয়েকজন নয়, তারা হচ্ছে সবাই, সমগ্র জনগোষ্ঠী। লক্ষ্য ছিল সব মানুষের মুক্তি, নইলে সবাই যোগ দেবে কেন, স্বাধীনতার আন্দোলন রূপ নেবে কেন জনযুদ্ধের? কিন্তু যুদ্ধ শেষে দেখা হয়েছে নবীন আশা জয়ী হয়নি, কায়েম রয়েছে সেই পুরোনো নীতি; অল্প কিছু মানুষের উন্নতি, বাদবাকি মানুষদের অবনতি। এটা আগেও ঘটেছে, এবারও ঘটল। চকিতে তাকিয়ে দেখা যাক। ১৯৪৫-৪৬-এ এ দেশে একটি প্রায়-বিপ্লবী পরিস্থিতি বিরাজ করছিল। মনে হচ্ছিল জনগণের অভ্যুত্থান ঘটবে, রাষ্ট্রক্ষমতা চলে যাবে সাধারণ মানুষের হাতে। সেটা যাতে না ঘটে তার জন্য তড়িঘড়ি নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আন্দোলনরত মানুষকে ঠেলে-ধাক্কিয়ে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে নির্বাচনের সরু ও অন্ধ গালিতে। ফলে স্বাধীনতার সংগ্রাম পরিণত হয়েছে কংগ্রেস ও লীগের ক্ষমতাদ্বন্দ্বে এবং পরিণামে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ও বঙ্গ বিভাগের মতো ভয়ংকর ঘটনা ঘটেছে। লাভ হয়েছে কতিপয়ের, বোঝা বহন করতে হয়েছে জনগণকে।

তারপর পূর্ববঙ্গে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন; সে আন্দোলন আরও অনেক দূর এগোত যদি আন্দোলনের ফলে গঠিত ও সুফলপ্রাপ্ত মুসলিম লীগ বিরোধী যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনবিজয়ী নেতারা ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে ভয়ংকর কলহ না বাধাতেন। সেটাও কতিপয়ের তৎপরতাই, অধিকাংশের সংগ্রামে বৈরী সুযোগকে কুক্ষিগত করার; সংক্ষেপে লুটপাটের। ওই সুযোগে সামরিক শাসন জারি করা হয়েছিল। এরপরে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে উনিশ শ ঊনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান। সেবারও নির্বাচনের মধ্য দিয়ে চেষ্টা করা হয়েছিল জনগণকে শান্ত করতে, অখণ্ড রাষ্ট্রের আশা ছিল কতিপয়ের সঙ্গে ক্ষমতা ভাগাভাগি করা যাবে, বাদবাকিদের বঞ্চিত করে। কিন্তু জনগণ রায় দিয়েছে আপসের বিপক্ষে এবং সংগ্রামের পক্ষে। নির্বাচন নয়, দাঙ্গা নয়, সামরিক শাসন মেনে নেওয়া নয়। রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হয়েছে যুদ্ধের মধ্য দিয়ে। পাকিস্তানি শাসকদের সব হিসাবনিকাশ এবং পরে গণহত্যা ও নৃশংসতাকে পরাভূত করে স্বাধীন হয়েছে বাংলাদেশ। 

জনগণের দিক থেকে আশা ছিল মৌলিক পরিবর্তন ঘটবে। বিপ্লব আসবে সামাজিক ব্যবস্থায়, বদলে যাবে ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির পূর্ববর্তী সংঘাতপূর্ণ সম্পর্ক; সবার উন্নতির মধ্য দিয়েই উন্নতি ঘটবে ব্যক্তিমানুষের; কিন্তু সেটা ঘটেনি। ব্যক্তি বড় হয়ে উঠেছে সমষ্টির প্রশস্ত ঘাড়ে পা রেখে। ফলে সমষ্টি তো নেমেছেই, ব্যক্তিও উঁচু হতে পারেনি। বাঙালি আগেও প্রান্তবর্তী ছিল এখনো সেই প্রান্তবর্তীই রয়ে গেল। ব্যক্তিস্বার্থের সঙ্গে ব্যক্তিস্বার্থের প্রতিদ্বন্দ্বিতা সংঘর্ষের রূপ নেয়। একেবারে উঁচু থেকে সর্বনিম্ন পর্যায় পর্যন্ত সর্বত্র ওই একই ঘটনা, একই রকমের কলহ, দাঙ্গাহাঙ্গামা, ছিনতাই, খুনাখুনি। পথেঘাটে ছিনতাই হয়, হবেই; রাষ্ট্রক্ষমতাও তো ছিনতাই হয়ে গেছে, একাধিকবার। এরশাদ যে রাষ্ট্রক্ষমতা ছিনতাই করেছিলেন, সেটাও কতিপয়ের স্বার্থে এবং রাজনীতিকদের মধ্যকার দ্বন্দ্বের সুযোগ ব্যবহার করে। এরশাদ সরকারের পতন ঘটেছে গণ অভ্যুত্থানের ভিতর দিয়ে। পরিণতিতে নির্বাচন পাওয়া গেছে। একাধিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে; কিন্তু তাতে পুরাতন নীতির কোনো বরখেলাপ ঘটেনি, জনগণের তেমন একটা লাভ হয়নি, লাভ হয়েছে কিছু মানুষের।

জনগণের শ্রমের সৃষ্ট ফসল আত্মসাৎ করে এই যে ব্যক্তির উত্থান, একে আর যা-ই হোক মুক্তিযুদ্ধের চেতনাসম্মত বলার কোনো উপায় নেই। উল্টোটাই বলা সংগত, যদিও বলা হয়নি। সত্য হচ্ছে এটা যে মুক্তিযুদ্ধ অল্প কিছু মানুষের মুক্তি চায়নি, অন্য সবাইকে বন্দি রেখে। মুক্তি চেয়েছে সবার, যাতে মুক্তি ঘটে প্রত্যেকের। সেটাই হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, যার অপর নাম প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আকাক্সক্ষা। সে গণতন্ত্র অবৈধ স্বৈরাচারের জায়গাতে বৈধ স্বৈরাচার প্রতিষ্ঠা নয়, মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো প্রতিষ্ঠা বটে। কতিপয়ের যে শাসন দেশে প্রতিষ্ঠিত তা নির্বাচনের মধ্য দিয়েই প্রতিষ্ঠিত হোক, কিংবা প্রতিষ্ঠা পাক জবরদখলের সাহায্যে, তাকে স্বৈরাচার ভিন্ন অন্য কিছু বলার উপায় নেই, উপায় থাকে না।

এটা কেবল যে বাংলাদেশে ঘটছে তা নয়, ঘটছে সমগ্র পুঁজিবাদী বিশ্বে। পুঁজিবাদের মূল দর্শনটা এ রকমের যে যোগ্যরা টিকবে, অযোগ্যদের হটিয়ে দিয়ে। তারাই যোগ্য যাদের পুঁজি আছে; কিংবা যারা পুঁজির সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে জড়িত; যারা শ্রমজীবী তারা অবশ্যই অযোগ্য। ওই যোগ্যরা যে শাসনব্যবস্থা চালু রাখে, সেটা তাদের অর্থাৎ অল্পসংখ্যকের স্বার্থকেই পুষ্ট করে এবং জনগণের স্বার্থকে পদদলিত করে। যোগ্যদের এ শাসনের নানাবিধ কুফল জ্বলজ্বল করতে থাকে। বুর্জোয়া গণতন্ত্রের আদর্শস্থল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভোট কারচুপি হয়, দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হয়ে জাপানে প্রধানমন্ত্রী, সরকারের বড় বড় কর্তা ঘুষ নিতে গিয়ে ধরা পড়েন। অপরাধ ঘটে যত্রতত্র। পুঁজিবাদ নিজেই একটি অপরাধ, মস্ত বড় অপরাধ। তার শক্তি উদ্বৃত্ত মূল্য অপহরণের ওপর প্রতিষ্ঠিত। ওই উদ্বৃত্ত মূল্য আপনা আপনি সৃষ্টি হয় না, শ্রমজীবীরাই তা সৃষ্টি করে, নিজেদের শ্রম দিয়ে। শীর্ষ অপরাধী যে নিজেই তার পক্ষে অজস্ত্র অপরাধের জন্ম দেওয়াটাই স্বাভাবিক এবং জন্ম সে দিচ্ছেও বটে। অপরাধীর শাস্তি দেওয়ার দায়িত্বও আবার ওই ব্যবস্থারই হাতে; কিন্তু নিজেই যে অপরাধের জন্মদাতা এবং জন্ম অপরাধী, সে কী করে অপরাধীকে শায়েস্তা করবে। পারছে না সেটা করতে, যেজন্য অপরাধ বাড়তেই থাকবে, বৃদ্ধি পায় আদালত ও উকিলের সংখ্যা, হ্রাস পায় না অপরাধীদের ক্রমবর্ধমানতা। বাংলাদেশেও অবিকল সেটাই ঘটছে। ঘটতে থাকবে যদি রুখে না দাঁড়ানো যায়।

পুঁজিবাদীব্যবস্থার একটি অবদান হচ্ছে মৌলবাদ, যা এখন বেশ মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে এবং সমগ্র বিশ্বের জন্যই উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আফগানিস্তানে তালেবান নামক দুর্বৃত্তরা ফ্যাসিবাদী তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে নিয়ে তারা জনগণের সব মৌলিক অধিকারই হরণ করে নিয়েছে। মেয়েদের বিশেষভাবে কোণঠাসা করেছে, টিকতে দিচ্ছে না প্রাচীন প্রস্তর মূর্তিগুলোকেও। দুই হাজার বছর আগের বৌদ্ধমূর্তিগুলো ধ্বংস করে নিজেদের বীরত্বের পরিচয় দিয়েছিল। তালেবানদের ওই কাজের নিন্দা করেনি, এমন দেশ নেই বললেই চলে। কিন্তু ওই দুর্বৃত্তরা দমেনি। ফ্যাসিবাদীরা দমে না। হিটলার যেমন করে বই পুড়িয়েছে, তালেবানরাও তেমনি করেই মূর্তি ভেঙেছে।

বিশ্বব্যাপী ধিক্কার ধ্বনিতে এ সত্যটি যেন তলিয়ে না যায় যে তালেবানরা উৎপাদিত হয়েছে পুঁজিবাদীদের কারখানাতেই। প্রত্যক্ষভাবে যেমন, তেমনি অপ্রত্যক্ষভাবেও। প্রত্যক্ষ যোগাযোগটা সবারই জন্য থাকার কথা। সমাজতন্ত্রীদের উৎখাত করার জন্য মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ পাকিস্তানের মাদরাসাগুলোতে যে যুবকদের লালনপালন করেছে, অর্থ দিয়েছে, সুযোগ দিয়েছে অস্ত্র ও মাদক চোরাচালানের, তারাই পরে তালেবান নাম নিয়ে আফগানিস্তান দখল করে নিয়ে মৌলবাদী এক ব্যবস্থা কায়েম করেছে। তাদের শত্রু ছিল সমাজতন্ত্রীরা; সমাজতন্ত্রীরা এখন মাঠে নেই, সেই শত্রুকে সামনে না পেয়ে তালেবানরা এখন উদারনীতিকদের শত্রু করে তুলেছে।

এ ঘটনা প্রত্যক্ষ। দৈত্য যখন কাজ না পায় তখন মনিবের ঘাড়ে হাত দেয়। দৈত্যের সব কাজই অন্যায় ক্রিয়া, অন্যায় ছাড়া সে থাকতে পারে না। পারে না বলেই এখন তাদের দৌরাত্ম্য সভ্যতাবিধ্বংসী রূপ পরিগ্রহ করেছে। পুঁজিবাদী বিশ্ব এক দৈত্যকে নিবৃত্ত তো পরের কথা, নিয়ন্ত্রিতও করতে পারছে না। দৈত্য বড়ই বেয়াড়া। কিন্তু পুঁজিবাদের সঙ্গে মৌলবাদের যে দ্বন্দ্ব সেটা গভীর নয়, মৌলবাদের গভীর ও মৌলিক দ্বন্দ্ব হচ্ছে সমাজতন্ত্রের সঙ্গে।

আপাতদৃষ্টিতে মনে হবে মৌলবাদ এবং পুঁজিবাদের মধ্যে মিলবার কোনো জায়গা নেই। মৌলবাদ পশ্চাৎপদ, পুঁজিবাদ হচ্ছে আধুনিক। চেহারাসুরত, পোশাকপরিচ্ছদ সম্পূর্ণ পরস্পরবিরোধী। কিন্তু দুয়ের মধ্যে আদর্শগত ঐক্য বিদ্যমান রয়েছে এবং কেমন করে অস্বীকার করব এই সত্য যে আদর্শিক ঐক্যই হচ্ছে মূল ব্যাপার, তার বাইরে যা রয়েছে তা অমৌলিক, অনেকাংশে পোশাকি। আদর্শিক ঐক্যটা এখানে যে উভয় মতবাদী ব্যক্তির স্বার্থকে প্রধান করে তোলে সমষ্টির স্বার্থকে উপেক্ষা ও পদদলিত করে।

মৌলবাদীরা মোক্ষ খোঁজে। সে মোক্ষ অবশ্যই ব্যক্তিগত। তাদের ধর্ম চর্চাটাকে মনে হয় অলৌকিক, আধ্যাত্মিক; কিন্তু আসলে সেটা পুঁজি সঞ্চয়। তাদের পুণ্য এক প্রকারের পুঁজি বটে, ব্যক্তিগত পুঁজি; এর ক্ষেত্রে ইহকাল-পরকাল উভয় ভূমি পর্যন্ত প্রসারিত। তারাও মুনাফাতন্ত্রী। নিজের পুঁজি বৃদ্ধির জন্য মৌলবাদীরা অন্যের ওপর অত্যাচার করে, মানুষ মারতে পর্যন্ত পিছপা হয় না, মূর্তি ভাঙতে তাদের হাত কাঁপে না। অন্ধকারকে লালন করে, অন্ধবিশ্বাসকে উত্তেজিত করে তোলে, সমষ্টিগত অগ্রগতিকে ঠেলতে থাকে পেছন দিকে। সবাইকে পিছিয়ে দিয়ে নিজেরা এগোতে চায়। নিজেরা নয়, চূড়ান্ত বিচারে প্রত্যেক মৌলবাদীই ব্যক্তিগত, নিজের জন্য কাজ করছে; নিজের মুক্তি ছাড়া অন্য কিছু বোঝে না।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
সর্বশেষ খবর
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন

এই মাত্র | জাতীয়

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন দেরিতে হলে দেশের মানুষ হতাশায় ভুগবে: রিজভী
নির্বাচন দেরিতে হলে দেশের মানুষ হতাশায় ভুগবে: রিজভী

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএনপি কখনো ফ্যাসিবাদী কায়দায় দেশ শাসন করেনি: এ্যানি
বিএনপি কখনো ফ্যাসিবাদী কায়দায় দেশ শাসন করেনি: এ্যানি

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের কাছে হেরে বিশ্বকাপের অপেক্ষা বাড়ল বাংলাদেশের
পাকিস্তানের কাছে হেরে বিশ্বকাপের অপেক্ষা বাড়ল বাংলাদেশের

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
সিলেটে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাওর ইজারা বন্ধ করতে হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
হাওর ইজারা বন্ধ করতে হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলানদের ফেরত পাঠানো স্থগিত করলো মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
ভেনেজুয়েলানদের ফেরত পাঠানো স্থগিত করলো মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কমেছে বড় কৃষকের সংখ্যা
রংপুরে কমেছে বড় কৃষকের সংখ্যা

৪৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হবিগঞ্জে কেটে ফেলা হলো শতবর্ষী গাছ, পরিবেশবাদীদের ক্ষোভ
হবিগঞ্জে কেটে ফেলা হলো শতবর্ষী গাছ, পরিবেশবাদীদের ক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনার মধ‌্যে দ্বিতীয় দফা বৈঠকে বসেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান
উত্তেজনার মধ‌্যে দ্বিতীয় দফা বৈঠকে বসেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাতারবাড়িতে ইজিবাইকসহ অপহরণকৃত চালককে উদ্ধার
মাতারবাড়িতে ইজিবাইকসহ অপহরণকৃত চালককে উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১২৯টি সুপারিশে একমত হয়েছি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা ১২৯টি সুপারিশে একমত হয়েছি : হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাবি ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত, উপস্থিতি ৮৮ শতাংশ
রাবি ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত, উপস্থিতি ৮৮ শতাংশ

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফতুল্লায় ঈদের দিন যুবককে গুলি করে হত্যার ঘটনার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ফতুল্লায় ঈদের দিন যুবককে গুলি করে হত্যার ঘটনার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুনামগঞ্জে ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্ট এন্ড বিজনেসম্যান ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সুনামগঞ্জে ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্ট এন্ড বিজনেসম্যান ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

৫৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন
হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সংবিধানের মৌলিক সংস্কারের কথা বলেছি : আখতার হোসেন
সংবিধানের মৌলিক সংস্কারের কথা বলেছি : আখতার হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুন, মূল হোতাসহ গ্রেফতার ২
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুন, মূল হোতাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনিদের দুর্দশাকে ‘যীশু খ্রিস্টের কষ্ট’র সঙ্গে তুলনা করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ফিলিস্তিনিদের দুর্দশাকে ‘যীশু খ্রিস্টের কষ্ট’র সঙ্গে তুলনা করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৭৯৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৭৯৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে যুবদল কর্মীসহ ২ জনকে হত্যা
সিরাজগঞ্জে যুবদল কর্মীসহ ২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিক্সিংয়ের প্রমাণ পেলে শাস্তি দেওয়া হবে : বিসিবি সভাপতি
ফিক্সিংয়ের প্রমাণ পেলে শাস্তি দেওয়া হবে : বিসিবি সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নে ভুল
রাবির ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নে ভুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জায়গায় এমপি বাহারের অফিস; জায়গা ফেরত চান মুক্তিযোদ্ধারা
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জায়গায় এমপি বাহারের অফিস; জায়গা ফেরত চান মুক্তিযোদ্ধারা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফতুল্লায় ঈদের দিন যুবককে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ফতুল্লায় ঈদের দিন যুবককে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনাম থেকে এলো সাড়ে ১২ হাজার টন চাল
ভিয়েতনাম থেকে এলো সাড়ে ১২ হাজার টন চাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা
সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’
‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা