শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩১, বুধবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৫

১৩ বছরে হাজার কোটি খরচেও মশা আছে বহাল তবিয়তে

মশায় ঢাকার দুই সিটির নাগরিকদের দুর্দশা চরমে

চলতি মাসে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা আরও বাড়বে, থাকবে নভেম্বর-ডিসেম্বরের শীতেও
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মশায় ঢাকার দুই সিটির নাগরিকদের দুর্দশা চরমে

রাজধানীতে মশার উপদ্রব লাগামহীন। মশা মারতে ‘কামান দাগানো’র মতো হাজার কোটি টাকা খরচেও রাজধানীবাসীর জন্য তা স্বস্তি এনে দিতে পারেনি। উল্টো মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মানুষের জীবন চলে যাচ্ছে ‘কচু পাতার পানি’র মতো। এখানে একটি ছোট মশা নগরবাসীর জীবন বিপন্ন করে তুলছে।

যখন-তখন প্রাণ চলে যাচ্ছে মানুষের। একেকটি পরিবার স্বজন হারিয়ে নিঃস্ব-অসহায় হয়ে পড়ছে। দুই সিটির বিশেষজ্ঞ, অঢেল টাকা খরচ আর প্রচার-প্রচারণা সবই যেন জলে যাচ্ছে। শুধু চলতি বছরই মারণব্যাধি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে অন্তত ১৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিস্ময়কর হলো দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১০৫ জন মারা গেলেও উত্তর সিটিতে মারা গেছে ২৯ জন। একই শহরের একাংশে কম মৃত্যু আর আরেক অংশে কয়েক গুণ বেশি মৃত্যুতেও দক্ষিণ সিটির তেমন বিকার নেই। উদ্যোগ আর হাঁকডাকেরও শেষ নেই। কিন্তু মশার উপদ্রব কমে না।

মশার কামড়ে সৃষ্ট ডেঙ্গুতে মানুষের মৃত্যুর মিছিলও থামে না। এতে নগরবাসীর দিন কাটছে চরম দুর্দশায়। এই যেমন রাজিবুল হক ও সানজিদা ইসলাম দম্পতি। তাঁরা থাকেন রাজধানীর ভাটারা এলাকার দুই রুমের একটি ফ্ল্যাটে। একমাত্র মেয়ে জাইমা নিদাতের বয়স চার বছর। জাইমা চঞ্চল প্রকৃতির হলেও কাটাতে হচ্ছে বন্দি জীবন! এই দম্পতির বাসায় তিনটি জানালা ও একটি বারান্দা থাকলেও সূর্যের খানিক আলোতেই ভরসা করতে হয়। মশা তথা ডেঙ্গু আতঙ্কে তিন জানালায় নেট লাগানো। এতে হালকা আলো এলেও বাতাস আর প্রবেশ করতে পারে না। একটি মাত্র বারান্দায় নেট লাগানোর ব্যবস্থাও না থাকায় রাতদিন বন্ধই রাখতে হচ্ছে। এমন বন্দি দশায়ই কেটে যাচ্ছে জাইমার শৈশব।

একটি প্রাইভেট কম্পানিতে চাকরি করা রাজিবুল হক বলেন, ‘কী আর বলব। এভাবেই কেটে যাচ্ছে। মেয়ের মাকে বলেছি দিনের বেলায় বারান্দার পাশটা একটু খুলে দিতে। কিন্তু অল্প সময়ের জন্য খুললেও বাসা মশার দখলে চলে যায়। ভয়ে ভয়ে থাকি। কারণ ডেঙ্গুতে আক্রান্তে মৃত্যুর মধ্যে শিশুর সংখ্যাই বেশি দেখছি।’

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই দম্পতির মতো একই অবস্থা রাজধানীর বেশির ভাগ বাসিন্দারই। সম্প্রতি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। মশার উপদ্রব বাড়ায় ভয় ও ভোগান্তিতে দিন কাটাচ্ছে নাগরিকরা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর প্রভাব আরও বাড়তে থাকবে। আগে শীতকালে ডেঙ্গুর প্রকোপ না থাকলেও এবার দেখা যেতে পারে ভিন্ন চিত্র।

দুই সিটিতে ডেঙ্গুতে মৃত্যু : স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর ডিএনসিসিতে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ছয় হাজার ৪২ জন, ডিএসসিসিতে সাত হাজার ৭৭৬ জন। ডিএনসিসি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু ২৯ জনের আর ডিএসসিসিতে ১০৫ জনের। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত নতুন করে দুই সিটিতে আরো ২৫০ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরে ১৪১ জন, দক্ষিণে ১১৪ জন ভর্তি হয়। গত সোমবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত উত্তরে একজন এবং দক্ষিণে আরো একজন মারা গেছে। বর্তমানে দুই সিটির বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রোগী আছে ৮৫৯ জন।

ঢাকার দুই সিটির মশক পরিস্থিতি এবং সাবধানতা নিয়ে মশা বিশেষজ্ঞ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার বলেন, ‘দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ যদি সব কাজ করেই থাকে তাহলে নিয়ন্ত্রণ কেন হচ্ছে না? এটি একটি বড় প্রশ্ন। কে কী করছে, সচেতনতা কতটা বাড়ল, এগুলো ছাড়িয়ে বড় কথা হচ্ছে ডেঙ্গু আরো বাড়বে। এখন যে চিত্র আমরা দেখছি এটি কিন্তু স্বাভাবিক চিত্র নয়। চলতি মাসে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে যাবে। এই বছর নভেম্বর-ডিসেম্বরে শীতেও ডেঙ্গু থাকবে। হয়তো কিছুটা কমে আসবে, তবে অন্যান্য বছর এই সময়ে ততটা না থাকলেও এবার থাকবে। এমন পরিস্থিতিতে মশক কার্যক্রমে গতি আনা উচিত।’

বছর বছর মশা নিধনে বাজেট বাড়লেও উপদ্রব কমে না :  দুই সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, গত ১৩ বছরে ঢাকার মশা নিধনের নানা পদক্ষেপের পেছনে খরচ হয়েছে এক হাজার ৩৫৪ কোটি টাকা। গত অর্থবছরে দুই সিটিতে মশা নিধনে ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৫৪ কোটি টাকা। ডিএসসিসি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বরাদ্দ ছিল ৪৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে মশা নিধনে কীটনাশক কিনতে ৪০ কোটি টাকা ব্যয় রাখা হয়। অন্যদিকে উত্তরে প্রায় ১১০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়। এর মধ্যে মশা নিধনে কীটনাশক কিনতে রাখা হয় ৬৫ কোটি টাকা। বাকি অর্থ ফগার, হুইল, স্প্রে মেশিন ও পরিবহন, ব্লিচিং পাউডার ও জীবাণুনাশক এবং মশা নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রপাতি কিনতে বরাদ্দ রাখা হয়।

২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, নতুন অর্থবছরে এক কোটি টাকা বাড়িয়ে মশা নিধনে ৪৫ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে ডিএসসিসি। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরে মশা নিধনে ফগার, হুইল ও স্প্রে মেশিন বাবদ আরো দেড় কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। অন্যদিকে ঢাকা উত্তর সিটিতে মশা নিয়ন্ত্রণ কাজের জন্য ১৮৭ কোটি টাকা টাকা, মোট বাজেটের ৩ শতাংশ বরাদ্দ রাখা হয়েছে। অথচ আগের বছরে ছিল ১১০ কোটি টাকা।

মশা নিধনে দুই সিটির কার্যক্রম : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সূত্র জানিয়েছে, প্রতিদিন সকাল-বিকাল প্রতিটি ওয়ার্ডে লার্ভিসাইডিং ও এডাল্টিসাইডিং করা হয়। এ বছর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা আর জনসচেতনতার কাজে জোর দেওয়া হয়েছে। করপোরেশনের প্রতিটি অঞ্চলে ছোট ছোট টিম করে সচেতনতা বাড়ানোর কাজ করা হচ্ছে। ওয়ার্ড সচিবদের সমন্বয়ে স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা কাজ করছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, আসলে যে যা-ই বলুক শুধু কীটনাশক ছিটিয়ে মশার উপদ্রব নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। যদি তাই হতো নিয়মিত ক্র্যাশ প্রোগ্রাম, লার্ভিসাইড বা কীটনাশক প্রয়োগ করা হলেও কেন মশা কমছে না। 

আসল সমস্যা এই শহরের কাঠামোতে। কারণ এ শহরে ড্রেন, ডোবা, নর্দমা, বিল, ঝিল ও খালে পানির প্রবাহ নেই। এসব স্থানে দীর্ঘদিন ধরে মানুষ ময়লা-আবর্জনা ফেলছে। এতে পানির ঘনত্ব বেড়ে মশা প্রজননের উপযোগী পরিবেশ তৈরি হয়েছে। আর সবাই সিটি করপোরেশনকেই দোষ দিচ্ছে। তবে সিটি করপোরেশন এমনটা বললেও দক্ষিণে প্রতিটি ওয়ার্ডে লার্ভিসাইডিং করার জন্য সকালে সাত মশককর্মী আর বিকেলে ছয় মশককর্মী থাকার কথা থাকলেও বাসিন্দাদের অভিযোগ বাস্তবে এমনটা দেখা যায় না।

জানা গেছে, উত্তর সিটিতে মশা নিয়ন্ত্রণে স্বাভাবিক সময়ের স্প্রে থেকে শুরু করে সব কার্যক্রম চালু রয়েছে। এ ছাড়া অনেক ধরনের কমিটি করা হয়েছে। কারিগরি কমিটি, স্পেশাল টাস্কফোর্স কমিটি, ওয়ার্কিং কমিটি, ওয়ার্ড লেভেল কমিটি, এখন আবার নতুন কীটনাশকের গুণাগুণ যাচাইয়ের জন্য কমিটি। এসব কমিটিতে বিশেষজ্ঞরা রয়েছেন। কিন্তু এর পরও মশা নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না।

তবে উত্তরে এই মশককর্মীর কার্যক্রম তদারকির জন্য বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির (বিএমটিএফ) সহযোগিতা নিলেও দক্ষিণ সেটি করেনি বলে জানা গেছে। ডিএনসিসি জলাশয়গুলোতে নোভালরুন ট্যাবলেট ছিটিয়েছে। দুই সিটিতেই জলাশয়গুলোর কচুরিপানা ও আবর্জনা পরিষ্কারেও এবার গতি কম।

এমন পরিস্থিতিতে মাঝেমধ্যেই ভারি বৃষ্টিতে মশার বংশবিস্তার হচ্ছে। বর্ষা মৌসুমের আগে উন্মুক্ত ড্রেন, বক্স-কালভার্টের বর্জ্য যেভাবে অপসারণের প্রয়োজন ছিল, সেখানেও এবার ঘাটতি আছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। উত্তরে মশক নিধনের জন্য কিছু হুইলব্যারো মেশিন সংগ্রহ করা হলেও সেগুলো পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, টেকনিক্যাল কমিটি বুঝে না নিলে কিছু করা যাচ্ছে না। যে যা-ই বলুক বাসিন্দাদের ভোগান্তি আর কমছে না।

ঢাকার লালবাগের শহীদনগরের ২৪ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় বসবাস ওয়াশিউর রহমান নামের এক টেকনিশিয়ানের। তিনি বলেন, ‘দিনরাত নাই। সব সময় মশার যন্ত্রণা সহ্য করতে হচ্ছে। কয়েল, মশারি কিছুতেই নিস্তার নেই। কিভাবে যে ঢুকে তা বুঝতে পারি না। বাসায় কারো জ্বর হলেই ভয়ে থাকি।’

মিরপুরের কাজীপাড়ার বাসিন্দা রেজাউল করীম মাঝি বলেন, ‘বৃষ্টি হলে আমাদের বাসার গলিতে পানি জমে। কয়েক ঘণ্টা পর পানি সরে গেলেও কিছু জায়গায় পানি আটকে থাকে। ড্রেন আর জমা পানিতে মশার বাচ্চা কিলবিল করতে দেখি। আগে সিটি করপোরেশনের কর্মীদের যে পরিমাণ স্প্রে করতে দেখতাম এখন ততটা দেখি না। মনে হয় দায়সারা কাজ করে।’

জানা গেছে, বর্তমানে ১০ থেকে ১২টি ওয়ার্ডের দায়িত্বে আছেন একজন সরকারি কর্মকর্তা। তাঁরা ওয়ার্ড সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞাত না থাকায় সমস্যা হচ্ছে। ফলে কোন এলাকায় মশক নিধন কার্যক্রম চালাতে হবে, সেটি তাঁরা বুঝতে পারছেন না। আগে ড্রোন দিয়ে ওপর থেকে মশার ক্লাস্টার চিহ্নিত করে সেখানে ওষুধ ছিটানোর কাজও চলেছে কখনো কখনো। 

ভ্রাম্যমাণ আদালত নির্মীয়মাণ ভবন বা স্থাপনায় এডিস মশার লার্ভা, মশা বা মশার বংশবিস্তারের অনুকূল পরিবেশ পেলেই জরিমানা করা হয়েছে। গুণী ও জনপ্রিয় তারকাদের নিয়ে ডেঙ্গুবিষয়ক নানা প্রচারাভিযানও চালাতে দেখা গেছে। এখন এসব দেখা যায় না।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনে ১০টি করে ২০টি অঞ্চলে ২০ জন আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা থাকার কথা থাকলেও আছেন ১১ জন। আগে মশককর্মীদের ওষুধ দেওয়ার দায়িত্ব পালন করতেন প্রতিটি ওয়ার্ডের সাধারণ কাউন্সিলর। দুই সিটি করপোরেশনে কাউন্সিলর ছিলেন ১২৬ জন। এখন কাঠামোতে সমস্যা হওয়ায় মাঠের কাজেও প্রভাব পড়ছে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা কী বলছেন : এসব বিষয়ে ডিএসসিসির সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এবং ডেঙ্গু ফোকাল পারসন ডা. ফারিয়া ফয়েজ বলেন, ‘আগে ওয়ার্ড সচিবদের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করা হলেও এখন আঞ্চলিক অফিসের মাধ্যমে হচ্ছে। স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের যোগাযোগ রয়েছে। এখানে কোনো ঘাটতি নেই। বরং আগের চেয়ে এখন ভালোভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে। ৫ আগস্ট ২০২৪-এর পর বিভিন্ন ওয়ার্ডের মশককর্মীরা অনুপস্থিত থাকায় ঘাটতি তৈরি হয়। এটি পরবর্তী সময়ে পূরণ হয়ে গেছে। যদিও একটু অদক্ষ হওয়ায় তাদের সময় লাগছে।’

১০৫ জন মৃত্যুর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের দক্ষিণে ২৪ জন মারা গেছে। আর যাদের কথা বলা হচ্ছে তারা চিকিৎসা নিতে এসে মারা গেছে।’

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, ‘মশক নিধনে আমাদের নিয়মিত কার্যক্রম চলছে। সচেতনতা বৃদ্ধিতেও নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। হুইলব্যারো মেশিনসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত বলতে পারবেন ডা. ইমদাদুল হক।’

পরে উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. ইমদাদুল হক বলেন, ‘হুইলব্যারো মেশিন এখনো রিসিভ করা হয়নি। দু-তিন সপ্তাহের মধ্যে রিসিভ করা হবে। আমাদের কাছে এলেও এটি টেকনিক্যাল কমিটির মাধ্যমে রিসিভ করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রধান নির্বাহী স্যার কেন আমার সঙ্গে কথা বলতে বলেছেন তা জানি না। এই বিষয়ে কথা বলবেন আমাদের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা স্যার। তিনি আমাকে বললে আমি কথা বলতে পারতাম। আমরা চাইলেই কথা বলতে পারব না। মিটিং হয়েছে এবং প্রজ্ঞাপনও হয়েছে, আমরা এগুলো নিয়ে কথা বলব না।’ পরে এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরুল কায়েস চৌধুরীর অফিশিয়াল নাম্বারে বারবার চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান
সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা
আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা
‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’
‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’
প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন
প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন
ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ
ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ
পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিবাদ
পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিবাদ
মাউশির ডিজি আজাদ খানের পদত্যাগ
মাউশির ডিজি আজাদ খানের পদত্যাগ
সর্বশেষ খবর
ভারতে পাহাড় থেকে পড়া পাথরের চাপায় ১৮ বাসযাত্রী নিহত
ভারতে পাহাড় থেকে পড়া পাথরের চাপায় ১৮ বাসযাত্রী নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা
আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার
মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইলিয়াস আলীকে কখনও ভোলা যাবে না’
‘ইলিয়াস আলীকে কখনও ভোলা যাবে না’

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বুড়িচংয়ে ৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ
বুড়িচংয়ে ৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ
ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ
১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন
কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ
২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেপ্টেম্বরে সংক্ষিপ্ত বিচারে ডিএমপির ২৫৭ মামলা নিষ্পত্তি
সেপ্টেম্বরে সংক্ষিপ্ত বিচারে ডিএমপির ২৫৭ মামলা নিষ্পত্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উখিয়ায় দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক
উখিয়ায় দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য
পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে কায়রো, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে কায়রো, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ: ধর্ম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশায় ঢাকার দুই সিটির নাগরিকদের দুর্দশা চরমে
মশায় ঢাকার দুই সিটির নাগরিকদের দুর্দশা চরমে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান
সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি
বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি
উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো
ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে
সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা
এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল

লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস
লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস

নগর জীবন

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়