শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৯, রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫

নিজেদের পদোন্নতিতে নিয়ম মানে না পিএসসি

♦ ১৬ বছর নিয়োগ বিধি না মেনেই চলেছে পিএসসি ♦ পদোন্নতিতে নিজেরা দেন না বিভাগীয় পরীক্ষা, নেই কোনো প্রশিক্ষণ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নিজেদের পদোন্নতিতে নিয়ম মানে না পিএসসি

ক্যাডার ও নন-ক্যাডার কর্মকর্তাদের নিয়োগ পদোন্নতির ক্ষেত্রে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মতামত নিতে হয়। পিএসসি প্রতিনিধি হিসেবে সার্বিক খুঁটিনাটি ভুল ধরার কাজ করতে গিয়ে অনেকেই বাড়তি খবরদারিও করে থাকেন অন্য মন্ত্রণালয় বা বিভাগের ওপর। তবে নিজস্ব জনবলের পদোন্নতিতে নিয়ম মানছে না সাংবিধানিক এই প্রতিষ্ঠানটি। ২০০৮ সালে পিএসসি কর্মকর্তা কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা হলেও গত ১৬ বছরে মানা হয়নি সেই বিধিমালা।

জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর দাবি উঠে পিএসসি সংস্কারের। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সোরহাব হোসাইনের নেতৃত্বাধীন কমিশনের বিলুপ্তি ঘটিয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয় অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেমকে। পিএসসিতে সরকার থেকে হাতেগোনা কয়েকজন ক্যাডার কর্মকর্তা প্রেষণে নিয়োগ দেওয়া হয়। এর বাইরে নিজস্ব নিয়োগ পাওয়ারাই পদোন্নতির মাধ্যমে বিভিন্ন পদে পরিচালক, উপপরিচালক, সহকারী পরিচালকসহ অন্যান্য উচ্চতর গ্রেডে দায়িত্ব পালন করছেন।

পিএসসি সূত্র জানায়, অনেকে তৃতীয় দ্বিতীয় শ্রেণিতে (অফিস সহকারী, ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা) নিয়োগ পেয়ে পদোন্নতি পেয়ে পঞ্চম, ষষ্ঠ গ্রেডে অর্থাৎ প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা হয়েছেন। তবে বিভাগীয় কোনো পরীক্ষা দিতে হয়নি। বর্তমানে কমিশনের ১৭ জন পরিচালক ৩০ জনের মতো উপপরিচালক ৩০ জনের বেশি সহকারী পরিচালক রয়েছেন। যাদের ক্যাডার কর্মকর্তা ছাড়া বাকি নন-ক্যাডার সবাই পরীক্ষা ছাড়া, কোনো ধরনের মৌলিক প্রশিক্ষণ ছাড়া দায়িত্ব পালন করছেন। তাদের পালন করা দায়িত্ব নিয়ে যেমন প্রশ্ন উঠেছে তেমনি বিধিবহির্ভূত পদোন্নতি পেয়ে সরকারের অর্থ নষ্ট করার কারণেও প্রশ্ন রয়েছে। ড. সাদত হুসাইন চেয়ারম্যান থাকাকালীন ২০০৮ সালে পিএসসির নিয়োগ বিধি হলেও এরপরে আরও চারটি কমিশনের কেউ বিধি মোতাবেক কোনো উদ্যোগ নেননি। সূত্র আরও জানায়, পিএসসির নিয়োগ কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ দুই শাখা একটি ক্যাডার অন্যটি নন-ক্যাডার। দুটি শাখার প্রধান হিসেবে মাসুমা আফরীন, দিলাওয়েজ দুরদানা মনোবিজ্ঞানী হিসেবে যোগদান করেন পরীক্ষা ছাড়া, প্রশিক্ষণ ছাড়া পদোন্নতি নিয়ে বসে আছেন গুরু দায়িত্বে। তারা সারা দেশের ক্যাডার, নন-ক্যাডার নিয়োগের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন! প্রতিষ্ঠানটির আইন উপদেষ্টা হিসেবে একজন ডিএস থাকার কথা থাকলেও আইন মন্ত্রণালয় জেলা ও দায়রা জজ মর্যাদার ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেন সেটি নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন। আবার একই অধিশাখায় আইন কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করছেন ৬ষ্ঠ গ্রেডের হয়ে। যথাযথ প্রশিক্ষণ অফিস ম্যানেজমেন্ট জ্ঞান না থাকার কারণে অনেকে শাখা ও ইউনিটের কাজ বিলম্বিত হয়। এসব নন-ক্যাডার কর্মকর্তাদের নামে নানা অভিযোগও পাওয়া যায়। বিশেষ করে অন্য মন্ত্রণালয় ও বিভাগের বিভাগীয় পদোন্নতির মিটিং (ডিপিসি) গিয়ে পদোন্নতির নামে নানা আইনকানুন দেখিয়ে অনৈতিক সুবিধার কথাও রয়েছে। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসভুক্ত ক্যাডার এবং নন-ক্যাডার কর্মকর্তাদের শিক্ষানবিশকাল অতিক্রান্ত হওয়ার পূর্বেই চাকরি স্থায়ীকরণের জন্য বিভাগীয় পরীক্ষায় পাস করতে হয়। তবে পিএসসির নিজস্ব নিয়োগে সে প্রক্রিয়া এখনো শুরুই হয়নি। বিষয়টি জানার পর বর্তমান কমিশন উদ্যোগ নিয়েছেন পরীক্ষা ছাড়া আর কোনো পদোন্নতি না দিতে। এটি জানার পর ভিতরে ভিতের ফুঁসছেন পিএসসিতে নিয়োগ পাওয়ারা। পিএসসির নিয়োগ বিধিতে ৬ এর ৪ ধারায় বলা আছে কোনো শিক্ষানবিশকে কোনো পদে স্থায়ী করা হবে না যতক্ষণ তিনি বিভাগীয় পরীক্ষা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থায় উত্তীর্ণ না হবেন। অথচ গত ১৬ বছরে নিয়ম লঙ্ঘন করে সরাসরি নিয়োগ প্রাপ্তদের পরীক্ষা প্রশিক্ষণ ছাড়াই শুধু চাকরি স্থায়ীই নয়, পদোন্নতিও পেয়েছেন। সরকারি কর্মকমিশন সচিবালয় সচিব ড. মো. সানোয়ার জাহান ভূঁইয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বর্তমান কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সে কারণে সিলেবাস করতে কমিটি করা হয়েছে। সেই কমিটি আরও একটি সাব কমিটি করছে প্রস্তাব তৈরি করতে। নিয়োগ বিধিমালা হওয়ার পরেও হয়নি এটা স্পষ্টই নিয়মের লঙ্ঘন। এজন্য এই কমিশন এখনো কোনো পদোন্নতি দেয়নি। আগের কমিশন কেন এটি করেনি, সে সময়ের সচিব কেন দৃষ্টিতে আনেননি সেটা বলতে পারব না। বিভাগীয় পরীক্ষা ছাড়া পদোন্নতি, সরকারের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া বিধিবহির্ভূত কি না জানতে চাইলে সচিব বলেন, যেহেতু সরকারের করা বিধি প্রতিষ্ঠানই পালন করেনি সেটা তো অবশ্যই বিধিবর্হিভূত, এটা উচিত ছিল। পিএসসি প্রিমিয়ার প্রতিষ্ঠান। এখানে পরীক্ষার পাশাপাশি প্রশিক্ষণ দুই থাকতে হবে। যোগ্য করে রাখতে হবে কর্মকর্তাদের কারণ ক্যাডার নন-ক্যাডার নিয়োগ পদোন্নতি সব মন্ত্রণালয় বিভাগে পিএসসি মতামত লাগে। সেখানে মত দিতে গেলে নিজেকে সেভাবে গড়তে হবে যেন কেউ প্রতিনিধির দিকে প্রশ্ন না তুলে।

এই বিভাগের আরও খবর
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় এনসিপির পথসভা
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় এনসিপির পথসভা
রংপুর জিলা স্কুল মাঠে জামায়াতের সমাবেশ
রংপুর জিলা স্কুল মাঠে জামায়াতের সমাবেশ
দেশে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ জন হাজি
দেশে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ জন হাজি
অনলাইনে দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
অনলাইনে দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
ছয় মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২৭৭৮ জন
ছয় মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২৭৭৮ জন
তিন চীনা নাগরিকসহ ছয়জনের কারাদণ্ড
তিন চীনা নাগরিকসহ ছয়জনের কারাদণ্ড
দুর্বৃত্তের অ্যাসিডে ঝলসে গেল তিন নারী-শিশু
দুর্বৃত্তের অ্যাসিডে ঝলসে গেল তিন নারী-শিশু
নুরসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ
নুরসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ
গ্রিসে ইসরায়েলিদের ঢল সাইপ্রাসে গড়েছে নিবাস
গ্রিসে ইসরায়েলিদের ঢল সাইপ্রাসে গড়েছে নিবাস
দেশে আরও ২০৪ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
দেশে আরও ২০৪ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
বিয়ের ফাঁদে ফেলে প্রতারণা ৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ
বিয়ের ফাঁদে ফেলে প্রতারণা ৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ
ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ

দেশগ্রাম

জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের
জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের

মাঠে ময়দানে

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

সম্পাদকীয়

আগুনে পুড়ল ৪২ দোকান
আগুনে পুড়ল ৪২ দোকান

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় গ্রেপ্তার
সীমান্তে ভারতীয় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম