শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত

বৈষম্যের শিকার হলে মানুষ আদালতে বিচারপ্রার্থী হয়। বিচারক বিস্তারিত শুনে এক পক্ষে রায় দেন। বিচারকের রায়ে কেউ জেতে কেউ ঠকে। বিচারক যদি সঠিক বিচার করেন, তাহলে আল্লাহর কাছে তিনি সম্মানিত হবেন। আর যদি অন্যায় রায় দেন তাহলে কেয়ামতের দিন কঠিন আজাব তার জন্য নির্ধারিত। সঠিক বিচার করার জন্য চাই পরিষ্কার বুঝ শক্তি। সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্ম বিষয় পর্যবেক্ষণ করে সত্য বের করে আনার জন্য বিশেষ দক্ষতা প্রয়োজন। এ দক্ষতা বিভিন্ন ট্রেনিং, উচ্চতর পড়াশোনার মাধ্যমে অর্জিত হয়। এর বাইরেও আল্লাহ কিছু মানুষকে বিশেষভাবে পর্যবেক্ষণশক্তি দিয়ে থাকেন। যার মাধ্যমে সহজেই ন্যায়-অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য করা যায়। আল্লাহর নবী সোলাইমান (আ.) ছিলেন বিশেষ সূক্ষ্ম জ্ঞানীদের একজন। তাঁর পিতা হজরত দাউদ (আ.)-ও নবী ছিলেন। ছিলেন বাদশাহ ও বিচারক। তবে বিচারের ক্ষেত্রে পুত্র ছিলেন পিতার চেয়ে  বেশি সূক্ষ্মদর্শী। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘স্মরণ কর দাউদ ও সোলাইমানের কথা! একজনের মেষের পাল রাতে অন্যের খেতে ঢুকে ফসল নষ্ট করার মামলার বিচার যখন তারা করছিল, আমি তাদের বিচার পর্যবেক্ষণ করছিলাম। আমি তখন সোলাইমানকে সঠিক ফয়সালা বুঝিয়ে দিলাম। নিশ্চয়ই আমি তাদের দুজনকেই দিয়েছিলাম জ্ঞান ও প্রজ্ঞা (সুরা আম্বিয়া, আয়াত ৭৮-৭৯)।’ ইসলামি বিচারব্যবস্থা নিয়ে মিসরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি গবেষণা করেছেন ভারতের প্রখ্যাত আলেম ড. জিয়াউর রহমান আজমী। তাঁর গবেষণার বিষয় ছিল ‘আকদিয়াতে রসুল (সা.) বা রসুলের (সা.) বিচারব্যবস্থা।’ গবেষণা শেষে মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনায় যোগ দেন। বিচারকের জন্য জরুরি জ্ঞান আলোচনা করতে গিয়ে প্রথম তিনি এ পর্যবেক্ষণ সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, বিচারকের জন্য পর্যবেক্ষণজ্ঞান খুবই দরকারি বিষয়। এ পর্যবেক্ষণজ্ঞান অর্জনের জন্য নবী বা অলি হওয়া শর্ত নয়। সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী যে কোনো নিরপেক্ষ ব্যক্তি ধীরে ধীরে সাধনার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণশক্তি বাড়াতে পারে। যুক্তি হিসেবে তিনি হজরত ইউসুফ (আ.)-এর বাল্য বয়সের ঘটনা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, পর্যবেক্ষণশক্তির ফলেই সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়েছে ইউসুফ (আ.) নির্দোষ এবং জুলেখা দোষী। আল্লাহ বলেন, ইউসুফ বিস্ময় প্রকাশ করে বলল, ‘আমি নই, সে-ই চাচ্ছে আমি তার সঙ্গে কুকর্মে লিপ্ত হই!’ ঘটনার সত্যাসত্য নিরূপণের জন্য মহিলার পরিবারের একজন সদস্য বলল, ‘আসলে বিষয়টি সহজ। যদি কাপড় সামনে থেকে ছেঁড়া থাকে, তাহলে মহিলা সত্য বলছে এবং ইউসুফ মিথ্যা বলছে। আর যদি কাপড় পেছন থেকে ছেঁড়া থাকে, তবে মহিলা মিথ্যা বলছে, ইউসুফ সত্য বলছে (সুরা ইউসুফ, আয়াত ২৬-২৭)।’

একটি বিখ্যাত হাদিস থেকে জানা যায়, রসুল (সা.) যখন মুয়াজ (রা.)-কে ইয়েমেনের শাসক নিযুক্ত করেন তখন বিচারকাজের পদ্ধতি সম্পর্কে রসুল (সা.) জানতে চান। রসুল (সা.) জিজ্ঞেস করেন, তুমি কীভাবে বিচার করবে? মুয়াজ (রা.) বলেন, আল্লাহর কিতাব দিয়ে। রসুল (সা.) বলেন, কিতাবে সে সমাধান না পেলে তুমি কী করবে? মুয়াজ (রা.) বলেন, তাহলে রসুলের সুন্নাহ দিয়ে আমি ফয়সালা করব। রসুল (সা.) জানতে চান যদি সেখানেও সমাধান না পাও তাহলে কী করবে? জবাবে মুয়াজ বলেন, আমি আমার পর্যবেক্ষণশক্তি কাজে লাগিয়ে বিচার করব। এ জবাব শুনে রসুল (সা.) অত্যন্ত খুশি হলেন এবং বললেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ! আল্লাহ এমন একজনকে রসুলের প্রতিনিধি করেছেন, যে রসুলের নির্দেশ অনুযায়ীই ফয়সালা করবে (আবু দাউদ, হাদিস ৩৫৯২ এবং তিরমিজি, হাদিস ১৩২৭)।’ একই দৃষ্টান্ত দেখা যায় হজরত ওমর ও আবু মুসা আশআরীর ক্ষেত্রেও। হজরত ওমর যখন মুসলিম বিশ্বের খলিফা ছিলেন তখন আবু মুসা আশআরী কুফা অথবা বসরার প্রশাসক ছিলেন। বিচারকার্য পরিচালনার মূলনীতি উল্লেখ করে খলিফা ওমর একটি জ্ঞানগর্ভ চিঠি লিখেন। যে চিঠি আজও ইসলামি আইন ও বিচারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ নীতিমালা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ওমর (রা) লেখেন, ‘তোমার কাছে যদি কোনো মকদ্দমা আসে আর তার ফয়সালা যদি কুরআন সুন্নাহয় না পাওয়া যায় তাহলে তোমার পর্যবেক্ষণশক্তির সাহায্যে সঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত হবে।’ এ বর্ণনার আলোক ইমাম ইবনে কায়্যিম (রহ.) বলেন, ‘আল্লাহতায়ালা মানুষকে যত নেয়ামত দান করেছেন, সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ নেয়ামত হলো পর্যবেক্ষণশক্তি ও মহত্তম জীবনোদ্দেশ্য। এ দুটি বিষয়ের চেয়ে বড় কোনো দান মানুষের জীবনে নেই। যে এ দুটি সম্পদ পেয়েছে, তার অন্য কিছু না পেলেও চলবে। কেননা এ দুটি হলো ইসলামের সুদৃঢ় স্তম্ভ। এর ওপর ভর করেই ইসলাম দাঁড়িয়ে আছে।’ আল্লাহতায়ালা আমাদের ব্যক্তিজীবনে পর্যবেক্ষণশক্তি বাড়িয়ে দিন। পাশাপাশি আমাদের সমাজের যারা নেতৃস্থানীয়, যারা দেশের অগ্রনায়ক এবং সব পর্যায়ের বিচারকাজের সঙ্গে যারা জড়িত, সবার মন ও মানসে আল্লাহর ভয়, সঠিক পর্যবেক্ষণশক্তি জাগিয়ে দিন। আমিন।

লেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু ৪ জুন
হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু ৪ জুন
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৬৮ হাজার ২৮০ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৬৮ হাজার ২৮০ হজযাত্রী
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
অমুসলিম দেশে চাকরি গ্রহণে চাই সতর্কতা
অমুসলিম দেশে চাকরি গ্রহণে চাই সতর্কতা
ঈদুল আজহা কবে জানা যাবে সন্ধ্যায়
ঈদুল আজহা কবে জানা যাবে সন্ধ্যায়
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
সৌদি পৌঁছেছেন ৬৫ হাজার ৯৪৩ বাংলাদেশি হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৬৫ হাজার ৯৪৩ বাংলাদেশি হজযাত্রী
শরিয়ত মানুষের অধিকার রক্ষা করে
শরিয়ত মানুষের অধিকার রক্ষা করে
মোবাইল ব্যবহারে আদব-লেহাজ
মোবাইল ব্যবহারে আদব-লেহাজ
অনলাইনে শিশুর ছবি প্রচার নিয়ে ইসলাম কি বলে?
অনলাইনে শিশুর ছবি প্রচার নিয়ে ইসলাম কি বলে?
সর্বশেষ খবর
কমলাপুর হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কমলাপুর হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

এই মাত্র | নগর জীবন

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত
১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি
সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি
কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্যিক পশুপালনের দিকে ঝুঁকছেন সৌখিন খামারিরা
বাণিজ্যিক পশুপালনের দিকে ঝুঁকছেন সৌখিন খামারিরা

১৫ মিনিট আগে | হাটের খবর

ঈশ্বরগঞ্জে বাস-মাহিন্দ্র সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের
ঈশ্বরগঞ্জে বাস-মাহিন্দ্র সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামুন-জিয়াউল আদালতে হাজির
মামুন-জিয়াউল আদালতে হাজির

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
টঙ্গীতে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিম্নচাপে উত্তাল মেঘনা-তেতুলিয়া, ভোলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
নিম্নচাপে উত্তাল মেঘনা-তেতুলিয়া, ভোলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে চিংড়ি রেণু পোনা জব্দ
বরিশালে চিংড়ি রেণু পোনা জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় তিন যুবকের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় তিন যুবকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস
টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কারখানার মালিককে জরিমানা-কারাদণ্ড
গাইবান্ধায় কারখানার মালিককে জরিমানা-কারাদণ্ড

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলায় নদী উত্তাল, প্লাবিত নিম্নাঞ্চল
নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলায় নদী উত্তাল, প্লাবিত নিম্নাঞ্চল

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিম্নচাপে ভোলায় উত্তাল মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদী, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
নিম্নচাপে ভোলায় উত্তাল মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদী, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ইয়াবা পাচার, যুবক আটক
কক্সবাজারে ইয়াবা পাচার, যুবক আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুুন্সিগঞ্জে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরি, জরিমানা
মুুন্সিগঞ্জে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরি, জরিমানা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজাবাসীর কান্না স্বর্গে পৌঁছে যাচ্ছে: পোপ লিও
গাজাবাসীর কান্না স্বর্গে পৌঁছে যাচ্ছে: পোপ লিও

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ববিতে ‘জুলাই-৩৬’ স্মৃতি ফলক নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
ববিতে ‘জুলাই-৩৬’ স্মৃতি ফলক নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের বিপক্ষে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
পাকিস্তানের বিপক্ষে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় শেখ হাসিনাসহ ১৫৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে মামলা
বগুড়ায় শেখ হাসিনাসহ ১৫৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে মামলা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে জার্মানি
ইউক্রেনকে ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে জার্মানি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের কার্যক্রম শুরু
খাগড়াছড়িতে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুর রেলস্টেশনে দুদকের অভিযান
রংপুর রেলস্টেশনে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমবঙ্গসহ চার রাজ্য সফরে বেরোচ্ছেন মোদি
পশ্চিমবঙ্গসহ চার রাজ্য সফরে বেরোচ্ছেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব
মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ
মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার
১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া
ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক
জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল
মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি
বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম
আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?
আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ
সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!
ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার
অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়
গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমান খালাস
তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমান খালাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান
ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব
কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা
আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা
দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা

শোবিজ

জোরজবরদস্তির অবসান চাই
জোরজবরদস্তির অবসান চাই

সম্পাদকীয়

আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি
এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি

শোবিজ

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!
রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!

মাঠে ময়দানে

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে

শোবিজ

নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী
নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি
প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান
বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান

মাঠে ময়দানে

আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই
আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই

মাঠে ময়দানে

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে বুবলী উৎসব
ঈদে বুবলী উৎসব

শোবিজ

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের
সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে
ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে

মাঠে ময়দানে

আবাহনী রানার্সআপ
আবাহনী রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি
ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ

নগর জীবন