শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত

বৈষম্যের শিকার হলে মানুষ আদালতে বিচারপ্রার্থী হয়। বিচারক বিস্তারিত শুনে এক পক্ষে রায় দেন। বিচারকের রায়ে কেউ জেতে কেউ ঠকে। বিচারক যদি সঠিক বিচার করেন, তাহলে আল্লাহর কাছে তিনি সম্মানিত হবেন। আর যদি অন্যায় রায় দেন তাহলে কেয়ামতের দিন কঠিন আজাব তার জন্য নির্ধারিত। সঠিক বিচার করার জন্য চাই পরিষ্কার বুঝ শক্তি। সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্ম বিষয় পর্যবেক্ষণ করে সত্য বের করে আনার জন্য বিশেষ দক্ষতা প্রয়োজন। এ দক্ষতা বিভিন্ন ট্রেনিং, উচ্চতর পড়াশোনার মাধ্যমে অর্জিত হয়। এর বাইরেও আল্লাহ কিছু মানুষকে বিশেষভাবে পর্যবেক্ষণশক্তি দিয়ে থাকেন। যার মাধ্যমে সহজেই ন্যায়-অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য করা যায়। আল্লাহর নবী সোলাইমান (আ.) ছিলেন বিশেষ সূক্ষ্ম জ্ঞানীদের একজন। তাঁর পিতা হজরত দাউদ (আ.)-ও নবী ছিলেন। ছিলেন বাদশাহ ও বিচারক। তবে বিচারের ক্ষেত্রে পুত্র ছিলেন পিতার চেয়ে  বেশি সূক্ষ্মদর্শী। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘স্মরণ কর দাউদ ও সোলাইমানের কথা! একজনের মেষের পাল রাতে অন্যের খেতে ঢুকে ফসল নষ্ট করার মামলার বিচার যখন তারা করছিল, আমি তাদের বিচার পর্যবেক্ষণ করছিলাম। আমি তখন সোলাইমানকে সঠিক ফয়সালা বুঝিয়ে দিলাম। নিশ্চয়ই আমি তাদের দুজনকেই দিয়েছিলাম জ্ঞান ও প্রজ্ঞা (সুরা আম্বিয়া, আয়াত ৭৮-৭৯)।’ ইসলামি বিচারব্যবস্থা নিয়ে মিসরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি গবেষণা করেছেন ভারতের প্রখ্যাত আলেম ড. জিয়াউর রহমান আজমী। তাঁর গবেষণার বিষয় ছিল ‘আকদিয়াতে রসুল (সা.) বা রসুলের (সা.) বিচারব্যবস্থা।’ গবেষণা শেষে মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনায় যোগ দেন। বিচারকের জন্য জরুরি জ্ঞান আলোচনা করতে গিয়ে প্রথম তিনি এ পর্যবেক্ষণ সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, বিচারকের জন্য পর্যবেক্ষণজ্ঞান খুবই দরকারি বিষয়। এ পর্যবেক্ষণজ্ঞান অর্জনের জন্য নবী বা অলি হওয়া শর্ত নয়। সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী যে কোনো নিরপেক্ষ ব্যক্তি ধীরে ধীরে সাধনার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণশক্তি বাড়াতে পারে। যুক্তি হিসেবে তিনি হজরত ইউসুফ (আ.)-এর বাল্য বয়সের ঘটনা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, পর্যবেক্ষণশক্তির ফলেই সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়েছে ইউসুফ (আ.) নির্দোষ এবং জুলেখা দোষী। আল্লাহ বলেন, ইউসুফ বিস্ময় প্রকাশ করে বলল, ‘আমি নই, সে-ই চাচ্ছে আমি তার সঙ্গে কুকর্মে লিপ্ত হই!’ ঘটনার সত্যাসত্য নিরূপণের জন্য মহিলার পরিবারের একজন সদস্য বলল, ‘আসলে বিষয়টি সহজ। যদি কাপড় সামনে থেকে ছেঁড়া থাকে, তাহলে মহিলা সত্য বলছে এবং ইউসুফ মিথ্যা বলছে। আর যদি কাপড় পেছন থেকে ছেঁড়া থাকে, তবে মহিলা মিথ্যা বলছে, ইউসুফ সত্য বলছে (সুরা ইউসুফ, আয়াত ২৬-২৭)।’

একটি বিখ্যাত হাদিস থেকে জানা যায়, রসুল (সা.) যখন মুয়াজ (রা.)-কে ইয়েমেনের শাসক নিযুক্ত করেন তখন বিচারকাজের পদ্ধতি সম্পর্কে রসুল (সা.) জানতে চান। রসুল (সা.) জিজ্ঞেস করেন, তুমি কীভাবে বিচার করবে? মুয়াজ (রা.) বলেন, আল্লাহর কিতাব দিয়ে। রসুল (সা.) বলেন, কিতাবে সে সমাধান না পেলে তুমি কী করবে? মুয়াজ (রা.) বলেন, তাহলে রসুলের সুন্নাহ দিয়ে আমি ফয়সালা করব। রসুল (সা.) জানতে চান যদি সেখানেও সমাধান না পাও তাহলে কী করবে? জবাবে মুয়াজ বলেন, আমি আমার পর্যবেক্ষণশক্তি কাজে লাগিয়ে বিচার করব। এ জবাব শুনে রসুল (সা.) অত্যন্ত খুশি হলেন এবং বললেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ! আল্লাহ এমন একজনকে রসুলের প্রতিনিধি করেছেন, যে রসুলের নির্দেশ অনুযায়ীই ফয়সালা করবে (আবু দাউদ, হাদিস ৩৫৯২ এবং তিরমিজি, হাদিস ১৩২৭)।’ একই দৃষ্টান্ত দেখা যায় হজরত ওমর ও আবু মুসা আশআরীর ক্ষেত্রেও। হজরত ওমর যখন মুসলিম বিশ্বের খলিফা ছিলেন তখন আবু মুসা আশআরী কুফা অথবা বসরার প্রশাসক ছিলেন। বিচারকার্য পরিচালনার মূলনীতি উল্লেখ করে খলিফা ওমর একটি জ্ঞানগর্ভ চিঠি লিখেন। যে চিঠি আজও ইসলামি আইন ও বিচারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ নীতিমালা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ওমর (রা) লেখেন, ‘তোমার কাছে যদি কোনো মকদ্দমা আসে আর তার ফয়সালা যদি কুরআন সুন্নাহয় না পাওয়া যায় তাহলে তোমার পর্যবেক্ষণশক্তির সাহায্যে সঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত হবে।’ এ বর্ণনার আলোক ইমাম ইবনে কায়্যিম (রহ.) বলেন, ‘আল্লাহতায়ালা মানুষকে যত নেয়ামত দান করেছেন, সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ নেয়ামত হলো পর্যবেক্ষণশক্তি ও মহত্তম জীবনোদ্দেশ্য। এ দুটি বিষয়ের চেয়ে বড় কোনো দান মানুষের জীবনে নেই। যে এ দুটি সম্পদ পেয়েছে, তার অন্য কিছু না পেলেও চলবে। কেননা এ দুটি হলো ইসলামের সুদৃঢ় স্তম্ভ। এর ওপর ভর করেই ইসলাম দাঁড়িয়ে আছে।’ আল্লাহতায়ালা আমাদের ব্যক্তিজীবনে পর্যবেক্ষণশক্তি বাড়িয়ে দিন। পাশাপাশি আমাদের সমাজের যারা নেতৃস্থানীয়, যারা দেশের অগ্রনায়ক এবং সব পর্যায়ের বিচারকাজের সঙ্গে যারা জড়িত, সবার মন ও মানসে আল্লাহর ভয়, সঠিক পর্যবেক্ষণশক্তি জাগিয়ে দিন। আমিন।

লেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
আল-কোরআনের ভাষারীতি
আল-কোরআনের ভাষারীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ
ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক অভিযানে মাদক ও জালনোটসহ আটক ৪
বরিশালে পৃথক অভিযানে মাদক ও জালনোটসহ আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিভাসুতে রাজনৈতিক পদায়ন পাওয়া তিন কর্মকর্তাকে পদাবনতি
সিভাসুতে রাজনৈতিক পদায়ন পাওয়া তিন কর্মকর্তাকে পদাবনতি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে নিখোঁজের ৬ দিন পর শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
গাজীপুরে নিখোঁজের ৬ দিন পর শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্রদলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্রদলের সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, চারজন কারাগারে
বাগেরহাটে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, চারজন কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মানবপাচারকারী চক্রের সদস্য গ্রেফতার
পটুয়াখালীতে মানবপাচারকারী চক্রের সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ ও দলের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে: নবীউল্লাহ নবী
দেশ ও দলের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে: নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি
নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় মদ জব্দ
ভারতীয় মদ জব্দ

দেশগ্রাম

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

জমির বিরোধে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
জমির বিরোধে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

দেশগ্রাম

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা

সম্পাদকীয়

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম

সম্পাদকীয়

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ

সম্পাদকীয়

খালে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
খালে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় প্রচণ্ড ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় প্রচণ্ড ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়

সম্পাদকীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ আটজনের বিচার শুরু
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ আটজনের বিচার শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন

সম্পাদকীয়

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ