শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৪২, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

বিবাহে সমতাবিধি অনুসরণ না করার ক্ষতি

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
বিবাহে সমতাবিধি অনুসরণ না করার ক্ষতি

সামাজিক ব্যবস্থার উন্নয়ন ও বিকাশের জন্য পরিবার গঠনের উদ্দেশ্যে বিবাহবন্ধন হলো অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রথা। বিবাহের মাধ্যমে যে পবিত্র বন্ধন তৈরি হয়, তা শুধু পরিবার গঠনে সহায়ক হয় না; বরং নৈতিক ও সামাজিক সুরক্ষা দেয়।

পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তিনিই (আল্লাহ) মানুষকে সৃষ্টি করেছেন পানি থেকে। অতঃপর তিনি তার বংশগত ও বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন। তোমার রব সর্বশক্তিমান।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৫৪)

ইমাম বুখারি (রহ.) বুখারি শরিফে এই আয়াতকে ‘কুফু’ অধ্যায়ের সূচনায় উল্লেখ করেছেন। আল্লামা বদরুদ্দিন আইনি (রহ.) তার কারণ উল্লেখ করে লিখেছেন, এই আয়াতকে এখানে উল্লেখ করার উদ্দেশ্য হচ্ছে এ কথা জানিয়ে দেওয়া যে বংশ ও শ্বশুর-জামাতার সম্পর্ক এমন জিনিস, যার সঙ্গে কুফুর ব্যাপারটি সম্পর্কিত। বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনে যাতে ভবিষ্যৎ বংশ রক্ষার ব্যবস্থা হয়, সেই দৃষ্টিতে কুফু রক্ষা করা একটা জরুরি বিষয়।

বিবাহবিচ্ছেদ ও দাম্পত্য কলহের যেসব কারণ গবেষণার মাধ্যমে উঠে এসেছে, এর সব কয়টি ইসলামের কুফু বিধানের সঙ্গে সম্পৃক্ত। ইসলামের বিধান অনুযায়ী, বর ও কনের মধ্যে সমতা রক্ষা না করে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপিত হলে দাম্পত্য কলহ সৃষ্টি হয় কিংবা বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন পত্রিকা, ৫৩ বর্ষ, ১ম সংখ্যা)

ইমাম খাত্তাবি (রহ.) লিখেছেন, বহুসংখ্যক মনীষীর মতে, চারটি বিষয়ে কুফু বিচার্য—দ্বিনদারি, আজাদি, বংশ ও জীবিকা। তাঁদের অনেকে আবার দোষ-ত্রুটিমুক্ত ও আর্থিক সচ্ছলতার দিক দিয়েও কুফুর বিচার করেছেন। (পরিবার ও পারিবারিক জীবন, পৃষ্ঠা-১০০)

ইমাম মালিক (রহ.) ধর্মকে কুফু নির্ধারণের জন্য গুরুত্ব প্রদান করেছেন। ইমাম শাফেয়ি (রহ.) ধন-সম্পত্তির দৃষ্টিতে কুফুর গুরুত্ব স্বীকার করেছেন।

হানাফি মাজহাবে কুফুর বিচারে বংশমর্যাদা ও আর্থিক অবস্থাও বিশেষভাবে গণ্য। এর কারণ এই যে বংশমর্যাদার দিক দিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পার্থক্য হলে যদিও একজন অন্যকে ন্যায়সংগতভাবে ঘৃণা করতে পারে না, কিন্তু একজন অন্যজনকে অন্তর দিয়ে গ্রহণ করতে অসমর্থ হতে পারে, তা অস্বীকার করা যায় না। অনুরূপভাবে একজন যদি হয় ধনীর দুলাল আরেকজন গরিবের সন্তান, তাহলে যদিও সেখানে ঘৃণার কোনো কারণ থাকে না, কিন্তু একজন অন্যজনের কাছে যথেষ্ট আদরণীয় না-ও হতে পারে।

এসব বাস্তবতা সামনে রেখে দ্বিনদারি ও নৈতিক চরিত্রের পাশাপাশি বংশমর্যাদা, জীবিকার উপায় ও আর্থিক অবস্থার বিচার হওয়াও অন্যায় কিছু নয়।

বিশেষভাবে স্মরণ রাখতে হবে, মেয়েদের বিবাহ দেওয়ার ক্ষেত্রে কুফু দেখার বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ। অর্থাৎ পাত্রীর সামাজিক ও পারিবারিক অবস্থানের তুলনায় নিম্নমানের ছেলের কাছে বিবাহ দেওয়া উচিত নয়।

আয়েশা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা ভবিষ্যৎ বংশধরদের স্বার্থে উত্তম নারী গ্রহণ করো এবং সমতা (কুফু) বিবেচনায় বিবাহ করো, আর বিবাহ দিতেও সমতার প্রতি লক্ষ রাখো।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৯৬৮)

বর্তমানে বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা অতীতের চেয়ে অনেক বেশি ঘটছে বলে জানা যায়। আর এই বিবাহবিচ্ছেদের কিছু কারণ হলো—

১. ইসলাম বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার জন্য যেসব বিধান দিয়েছে, তা যথার্থভাবে পালন করা হচ্ছে না। বিধানগুলোর মধ্যে রয়েছে পাত্র-পাত্রী দেখা, পাত্র-পাত্রী নির্বাচন, পাত্রীর সম্মতি, অভিভাবকের মতামতকে গুরুত্ব দান, কুফু রক্ষা করা, মোহরানা আদায় ইত্যাদি। এ ছাড়া পর্দার বিধান উপেক্ষা করে গায়ের মাহরাম পুরুষ-নারীর সঙ্গে মেলামেশা করা এবং বৈবাহিক জীবনে পারস্পরিক অধিকার ও কর্তব্য পালন না করা। (ড. মোহাম্মদ জাকির হুসাইন, আর্থ-সামাজিক সমস্যা সমাধানে আল-হাদিসের অবদান : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ, গবেষণা বিভাগ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, আগস্ট ২০০৪, পৃষ্ঠা-৫৪৬)

২. স্বামীর বেকারত্ব ও কর্মসংস্থানের অভাব, স্বামীর সীমিত আয়ে পারিবারিক ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক টানাপড়েন ও অপব্যয়, স্ত্রীর অধিক স্বাচ্ছন্দ্য ও বিলাসবহুল জীবনযাপনের মোহ, স্বামীর স্ত্রীর পক্ষ থেকে অর্থলাভের মোহ এবং স্ত্রীর আয় ও অর্থ উপার্জনের ওপর স্বামীর কর্তৃত্ব খাটানোর প্রবণতা, স্ত্রীনির্ভরতা ইত্যাদি কারণেও অনেক বিবাহবন্ধন ছিন্ন হচ্ছে।

৩. বর-কনের মানসিক অপরিপক্বতা, সামাজিক মর্যাদা, শিক্ষা ইত্যাদিকে বিবেচনায় না এনে ছেলে-মেয়েরা আবেগের বশবর্তী হয়ে বা মা-বাবা অর্থের মাপকাঠিতে পাত্র নির্বাচন করে বিবাহ দিলে তাতেও স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক সমঝোতার অভাব দেখা দেয়। এ ছাড়া ব্যক্তিত্বের বৈপরীত্য এবং কোনো না কোনো পক্ষের আনুগত্যের অভাব দাম্পত্য কলহ সৃষ্টি করে। এই কলহ বৈবাহিক সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার দিকে নিয়ে যায়।

৪. দারিদ্র্য, অপসংস্কৃতির অনুপ্রবেশ এবং দ্রুত মূল্যবোধের অবক্ষয় ও নৈতিকতার অবনতি ইত্যাদি।

৫. শারীরিক সমস্যা : শারীরিক কারণের অন্যতম হলো স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের ব্যাপক তারতম্য।

কুফুর প্রধান দিকগুলো হলো—ক. গোত্রগত বা বংশগত দিক, খ. দ্বিনদারি ও আদর্শগত দিক, গ. পেশাগত দিক ও ঘ. অর্থনৈতিক দিক।

ক. গোত্রগত দিক : স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে গোত্রীয় মর্যাদা নিয়ে পরস্পর গর্ব-অহংকার সৃষ্টি হয়। উচ্চ বংশমর্যাদাসম্পন্ন নারী নীচ বংশের পুরুষের অধীনে থাকতে ঘৃণা বোধ করে। তাই বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনে গোত্র ও বংশের সমতা রক্ষা করা অপরিহার্য। কিন্তু গোত্রীয় দিকটি সাধারণভাবে আরবের লোকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। (উবায়দুল্লাহ ইবন মাসউদ, শরহুল বেকায়া, কিতাবুন নিকাহ, বাব আল অলি ওয়াল কুফু)

অনারবদের ক্ষেত্রে ধর্মগত দিকটিই লক্ষণীয়। কারণ আরবরা তাদের গোত্রীয় ধারাবাহিকতা সংরক্ষণ করে আসছে। আর অনারবদের বংশে অনেক মিশ্রণ ঘটেছে, যার ফলে তাদের বংশের মূল অস্তিত্ব আজ অক্ষত নেই।

আমাদের বাংলাদেশে বংশের দিকটির সমতা রক্ষা করা অপরিহার্য নয়। যদিও আজ অনারবদের মাঝে অনেক বংশের নাম শোনা যায়, যেগুলো প্রকৃতপক্ষে বংশের নাম নয়; বরং একসময়কার উপাধি বা পেশা, যা বংশে

রূপান্তরিত হয়েছে। যেমন—চৌধুরী, শেখ, কাজী, খন্দকার, তালুকদার, শিকদার, সৈয়দ ইত্যাদি পারিবারিক উপাধি দেখা যায়।

খ. দ্বিনদারি ও আদর্শগত দিক : বাংলাদেশের মানুষের ক্ষেত্রে তাকওয়া ও ইসলামই কুফু হওয়ার মাপকাঠি। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি অধিক সম্মানিত, যে তোমাদের মধ্যে অধিক তাকওয়া অবলম্বনকারী।’ (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১৩)

গ. অর্থনৈতিক দিক : অর্থনৈতিক দিক থেকে যদি কেউ শুধু স্ত্রীর দেনমোহর ও ভরণ-পোষণ দিতে সক্ষম হয়, সে ধনাঢ্য পরিবারের একজন মেয়ের জন্য কুফু হবে। (খন্দকার মুহাম্মদ ইউসুফ, ইসলাম জীবনের আলো, জামেয়া প্রকাশনী, ঢাকা, আগস্ট ১৯৯৩, পৃষ্ঠা-৭৬)

এ ক্ষেত্রে ধনের পরিমাণ কম-বেশি বিবেচ্য নয়। কারণ সম্পদ সব সময় এক হাতে থাকে না। এমন কত লোক আছে, যারা সকালে ছিল ধনী আর সন্ধ্যা হতে না হতে নির্ধন। আবার অনেক নির্ধনও আছে, যারা সকালে ছিল নির্ধন আর সন্ধ্যায় হয়ে গেল ধনী।

যে ব্যক্তি দেনমোহর ও ভরণ-পোষণ দিতে সক্ষম নয়, সে একজন নির্ধন নারীর জন্য কুফু নয়। (শরহুল বেকায়া)

ঘ. পেশাগত দিক : পেশার দিক দিয়েও কুফু বা বর-কনের মধ্যে সমতা বিবেচনাযোগ্য। ঝাড়ুদার, জুতা সেলাইকারী, নাপিত, ধোপা, তাঁতি, কুমার, কামার, চামড়া প্রক্রিয়াজাতকারী ইত্যাদি পেশার লোকের সঙ্গে আতর বিক্রেতা, কাপড় বিক্রেতা, মুদ্রা ব্যবসায়ী ইত্যাদি শ্রেণির পেশাজীবীদের মেয়েদের কুফু হবে না। (শরহুল বেকায়া)

তবে এ দুই ধরনের পেশাধারীর মধ্যে নিজ নিজ শ্রেণির সঙ্গে কুফু হবে।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
হজযাত্রীদের সেবায় বিশেষ অ্যাপ উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
হজযাত্রীদের সেবায় বিশেষ অ্যাপ উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট
মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট
কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ
কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ
জুলুম একটি কবিরা গুনাহ
জুলুম একটি কবিরা গুনাহ
দ্বিনি প্রতিষ্ঠানের জন্য সহযোগিতা গ্রহণের নিয়ম
দ্বিনি প্রতিষ্ঠানের জন্য সহযোগিতা গ্রহণের নিয়ম
তাওয়াক্কুল কী এবং কেন
তাওয়াক্কুল কী এবং কেন
মুসলিম নারীর পর্দা ও পোশাক
মুসলিম নারীর পর্দা ও পোশাক
জুমা মুসলিম উম্মাহর ইবাদতের দিন
জুমা মুসলিম উম্মাহর ইবাদতের দিন
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
বিশ্বব্যাপী ইসলামের দ্রুত প্রসার
বিশ্বব্যাপী ইসলামের দ্রুত প্রসার
হজের প্রস্তুতি যেভাবে নেবেন
হজের প্রস্তুতি যেভাবে নেবেন
কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’
কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’
সর্বশেষ খবর
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা
তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অস্ত্র-মাদকসহ কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যসহ আটক ৯
কুমিল্লায় অস্ত্র-মাদকসহ কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যসহ আটক ৯

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ছাড়া গণতন্ত্র টিকতে পারে না: আমির খসরু
বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ছাড়া গণতন্ত্র টিকতে পারে না: আমির খসরু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

লক্ষীপুরে জলাবদ্ধতা নিরসন শীর্ষক সভা
লক্ষীপুরে জলাবদ্ধতা নিরসন শীর্ষক সভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাভারে পোশাককর্মীর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী আটক
সাভারে পোশাককর্মীর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী আটক

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক এনআইডি ডিজির এনআইডি ব্লক করার নির্দেশ
সাবেক এনআইডি ডিজির এনআইডি ব্লক করার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জলাবদ্ধতা নিরসনে মতবিনিময় সভা
লক্ষ্মীপুরে জলাবদ্ধতা নিরসনে মতবিনিময় সভা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সমর্থকদের কাছে আবারও সময় চাইলেন টাইগার কোচ
সমর্থকদের কাছে আবারও সময় চাইলেন টাইগার কোচ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১; আহত ৪
কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১; আহত ৪

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা ক’জন সিডনি’র আয়োজনে বাংলা বর্ষবরণ
আমরা ক’জন সিডনি’র আয়োজনে বাংলা বর্ষবরণ

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

বিদ্যুৎ-মেট্রোরেল-সড়ক-রেলপথে সেবা বিঘ্নিত হলে টেলিভিশন স্ক্রলে দিতে হবে
বিদ্যুৎ-মেট্রোরেল-সড়ক-রেলপথে সেবা বিঘ্নিত হলে টেলিভিশন স্ক্রলে দিতে হবে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে নার্সিং শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
টাঙ্গাইলে নার্সিং শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে বিএনপি নেতা নিহত
মির্জাপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে বিএনপি নেতা নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির সাড়ে ৫ টন চাল জব্দ
হাকিমপুরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির সাড়ে ৫ টন চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে উসকানি মামলায় খালাস পেলেন আমীর খসরু
রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে উসকানি মামলায় খালাস পেলেন আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্ট কলিন্সে বর্ষবরণ উদযাপন করলেন বাংলাদেশীরা
যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্ট কলিন্সে বর্ষবরণ উদযাপন করলেন বাংলাদেশীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে বজ্রপাতে দিনমজুরের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বজ্রপাতে দিনমজুরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী থেকে ছাত্র নিখোঁজ
রাজশাহী থেকে ছাত্র নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৭ যুবক
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৭ যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে যাত্রাবাড়ীতে বিক্ষোভ মিছিল
আওয়ামী সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে যাত্রাবাড়ীতে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাস্থানগড়ে দুই শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
মহাস্থানগড়ে দুই শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া
ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় দফা দাবিতে তেজগাঁওয়ে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ছয় দফা দাবিতে তেজগাঁওয়ে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজযাত্রীদের সেবায় বিশেষ অ্যাপ উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
হজযাত্রীদের সেবায় বিশেষ অ্যাপ উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত
বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট
খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার
আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের
ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর
ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে
গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের
সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার
ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা
সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা
দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস
৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত
সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন
উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর
পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?
সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন কার্ডিনাল প্রিফেক্ট কুভাকাড
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন কার্ডিনাল প্রিফেক্ট কুভাকাড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!
এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক
সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা
২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বন্দরে ‘ভয়াবহ’ বিস্ফোরণে নিহত ১৪, আহত ৭৫০
ইরানের বন্দরে ‘ভয়াবহ’ বিস্ফোরণে নিহত ১৪, আহত ৭৫০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে
দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস
বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে
লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে

নগর জীবন

আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়
আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো
তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা
যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা

শোবিজ

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে সাবিলাই...
অবশেষে সাবিলাই...

শোবিজ

শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব
শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ
দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি
তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ
নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল
আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়
ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন তরুণরা
ভোট দিতে পারবেন তরুণরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও নেই শেয়ারবাজারে
আইপিও নেই শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না
কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না

শোবিজ

শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা
শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা

শোবিজ

ডিজে চরিত্রে তিশা
ডিজে চরিত্রে তিশা

শোবিজ

কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা
কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা

শোবিজ

ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক
ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার
আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে
নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর
ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর

মাঠে ময়দানে