শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৩, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫

আল-জাজিরার বিশেষ প্রতিবেদন

সমর্থন হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ রেজা পাহলভি

প্রিন্ট ভার্সন
সমর্থন হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ রেজা পাহলভি

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে, ২৪ জুন প্যারিসে টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন ইরানের শেষ ‘শাহ’ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির ছেলে রেজা পাহলভি।

সংবাদ সম্মেলনে ধুসর স্যুট আর নীল টাই পরে, চুল পেছনে আঁচড়ে পরিপাটি করে রাখা ছিলেন ৬৪ বছর বয়সি নির্বাসিত ও স্বঘোষিত এ যুবরাজ। যুক্তরাষ্ট্রকে তিনি আহ্বান জানান, দেশটি যেন তেহরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে আবার কূটনৈতিক আলোচনা শুরু করে ইসলামি প্রজাতন্ত্রকে (ইরান) ‘জীবনীশক্তি’ না দেয়। ১৯৭৯ সালে ইরানে ইসলামি বিপ্লব সংঘটিত হলে দেশটিতে শাহর রাজতান্ত্রিক শাসনের অবসান ঘটে।

ইরানের বর্তমান শাসনব্যবস্থা ভেঙে পড়ার পথে দাবি করে রেজা পাহলভি বলেন, ‘এটাই আমাদের বার্লিন প্রাচীর ভাঙার মুহূর্ত।’ সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষকে রাজপথে নেমে আসার আহ্বান জানান এবং সেনাবাহিনী ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের পক্ষত্যাগ করতে বলেন। কিন্তু তাঁর এ ডাকে সাড়া দেননি ইরানিরা; বরং বিদেশি হামলার (ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রের হামলা) মুখে ইরানের অনেকেই, এমনকি সরকারবিরোধীরাও জাতীয় পতাকার তলে ঐক্যবদ্ধ হন।

ফ্রান্সের প্যারিসে দেওয়া বক্তৃতায় যিনি নিজেকে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির স্থলাভিষিক্ত হতে এবং দেশবাসীকে ‘শান্তি ও গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে’ নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত থাকার কথা জানিয়েছিলেন, তিনি (রেজা পাহলভি) সম্ভবত বাস্তবতা বুঝতে ব্যর্থ হয়েছেন।

ইসরায়েলের সঙ্গে মিলে ইসলামি প্রজাতন্ত্রকে (ইরানের বর্তমান নেতৃত্বকে) উৎখাতের লড়াইয়ে নামতে রাজি ছিলেন পাহলভি। কিন্তু বেশির ভাগ ইরানিই তাতে সায় দেননি।

ইরানবিষয়ক বিশেষজ্ঞ ও ‘ ট্রেচারাস অ্যালায়েন্স : দ্য সিক্রেট ডিলিংস অব ইসরায়েল, ইরান অ্যান্ড দ্য ইউনাইটেড স্টেটস’ বইয়ের লেখক ত্রিতা পার্সি বলেন, ‘ইরানে ইসরায়েল ব্যাপক বোমাবর্ষণ করে ৯৩৫-এর বেশি মানুষকে মেরে ফেলার ঘটনায় পাহলভি নিন্দা জানাননি। এতে আর কিছু না হলেও এক সময় যে সামান্য সমর্থন পাহলভি কুড়িয়েছিলেন, সেটুকুও তিনি নষ্ট করলেন।’

ত্রিতা আল-জাজিরাকে আরও বলেন, ‘ইসরায়েল যখন আমাদের অ্যাপার্টমেন্টে বোমা ফেলে সাধারণ মানুষ হত্যা করছিল, তখন তিনি (পাহলভি) টিভিতে এসে তাদের (ইসরায়েলি) পক্ষ নিয়ে বক্তব্য দিলেন। এতে তিনি শাহ নামের ব্র্যান্ডটাই ধ্বংস করে ফেলেছেন।’

আল-জাজিরার পক্ষ থেকে মন্তব্য জানতে চাওয়া হলেও পাহলভির দপ্তর কোনো সাড়া দেয়নি।

প্রজন্মভিত্তিক সমর্থন : রেজা পাহলভির প্রতি সমর্থনের পরিমাণ নিয়ে মতভেদ রয়েছে। তবে বিশ্লেষকেরা মনে করেন, তা খুব বেশি নয়। তবু পাহলভির প্রতি যে অল্পস্বল্প সমর্থন আছে, তা মূলত ইসলামি প্রজাতন্ত্রের বিরোধিতা ও পুরোনো রাজতন্ত্রের প্রতি নস্টালজিয়া (স্মৃতিকাতরতা) থেকেই এসেছে; বিশেষ করে প্রবাসী ইরানিদের মধ্যে এ সমর্থন চোখে পড়ে।

ব্রিটেনপ্রবাসী ব্রিটিশ-ইরানি তরুণী ইয়াসমিন (ছদ্মনাম) বলেন, ‘আমার পরিবারের অনেকে পাহলভিকে সমর্থন করেন। কারণ তিনি ইসলামি প্রজাতন্ত্রপূর্ব যুগের প্রতীক। তবে তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক দর্শন যে স্পষ্ট, তা আমি মনে করি না।’ -আল-জাজিরা

ইয়াসমিনের খালা ইয়াসনা (৬৪) ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের কিছুদিন আগে পড়াশোনার জন্য যুক্তরাজ্যে চলে যান। তিনিও পাহলভিকে সমর্থন করেন সেই নস্টালজিয়ার কারণেই। তাঁর মতে, পাহলভি ইরানের ক্ষমতায় এলে পশ্চিমারা আর তাঁদের দেশকে ‘অচ্ছুত’ হিসেবে দেখবে না।

ইসরায়েল যখন আমাদের অ্যাপার্টমেন্টে বোমা ফেলে সাধারণ মানুষ হত্যা করছিল, তখন তিনি টিভিতে এসে তাদের পক্ষ নিয়ে বক্তব্য দিলেন। এতে তিনি শাহ নামের ব্র্যান্ডটাই ধ্বংস করে ফেলেছেন।

ইয়াসনা বলেন, ‘তিনি (পাহলভি) আমার প্রজন্মের মানুষ। আমি (শাহর) রাজত্বের দিনগুলো স্পষ্ট মনে করতে পারি। তিনি আমেরিকা, ইউরোপ ও ইসরায়েলের খুব ঘনিষ্ঠ। আমাদের এমন কাউকে দরকার।’

বিশ্লেষকেরা আল-জাজিরাকে বলেন, ইরানে সরকারবিরোধী রাজনীতিকদের ওপর দমন-পীড়নের কারণে বিকল্প কোনো নেতার অভাবও পাহলভির প্রতি সমর্থনের একটি কারণ। তবে সেই সমর্থন অনেকাংশেই তাঁর দাদা রেজা খান ও বাবা মোহাম্মদ রেজা পাহলভির অতীতের ‘বিকৃত’ স্মৃতিভিত্তিক।

রেজা খান ধর্মীয় নেতাদের ক্ষমতা খর্ব করেন এবং নিজ বিরোধী ও সংখ্যালঘুদের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়ে একটি জাতিগতভাবে এককেন্দ্রিক রাষ্ট্র গড়ে তোলেন। মোহাম্মদ রেজার সময়ও এমন নিপীড়ন অব্যাহত ছিল।

ইতিহাসের ছায়া : পাহলভিরা দীর্ঘ ইতিহাসসমৃদ্ধ কোনো রাজবংশের উত্তরাধিকার ছিল না। রেজা খান ছিলেন একজন সেনা কর্মকর্তা। তিনি ১৯২০-এর দশকে ক্ষমতা দখল করেন। ১৯৪১ সালে তাঁর জায়গায় আসেন মোহাম্মদ রেজা।

১৯৫১ সালের এপ্রিল মাসে ইরানের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মোসাদ্দেক ‘অ্যাংলো-পারস্য’ তেল কোম্পানির (বর্তমানে বিপি) মালিকানাধীন সম্পদ জাতীয়করণ করেন। এর জেরে ১৯৫৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সহায়তায় তাঁর বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান ঘটে।

ইরানবিষয়ক ইতিহাসবিদ ও ‘স্টেট অব রেজিসট্যান্স : পলিটিকস, আইডেনটিটি অ্যান্ড কালচার ইন মডার্ন ইরান’ গ্রন্থের লেখক আসসাল রাদ বলেন, ‘ব্রিটিশরা মনে করত, ওটা তাদের তেল। তারা কোনোভাবেই অতীতের এই ঔপনিবেশিক আচরণের কথা স্বীকার করত না যে ওটা জোর করে নেওয়া হয়েছিল কিংবা ইরানের অধিকার ছিল ওটা ফেরত নেওয়ার।’

বিশ্লেষকেরা বলেন, ইরানে সরকারবিরোধী রাজনীতিকদের ওপর দমনপীড়নের কারণে বিকল্প কোনো নেতার অভাবও রেজা পাহলভির প্রতি সমর্থনের একটি কারণ। তবে সেই সমর্থন অনেকাংশেই তাঁর দাদা রেজা খান ও বাবা মোহাম্মদ রেজা পাহলভির অতীতের ‘বিকৃত’ স্মৃতিভিত্তিক।

রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের আগে শাহ ও মোসাদ্দেকের মধ্যে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব চলছিল বলে উল্লেখ করেন ইতিহাসবিদ রাদ। মোসাদ্দেক প্রকাশ্যে শাহকে সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে সমালোচনা করেন। শাহ সেনাবাহিনীর ওপর নিজের কর্তৃত্ব ধরে রাখতে চাইলেও, মোসাদ্দেক জনসমর্থনের ভিত্তিতে ইরানকে একটি সাংবিধানিক গণতন্ত্রে রূপ দিতে চেয়েছিলেন।

মোসাদ্দেকের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানের পর আবারও একনায়কতান্ত্রিকভাবে ২৬ বছর ধরে চলতে থাকে পাহলভি শাসন। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ১৯৭৬ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, শাহর ভয়ানক গোয়েন্দা সংস্থা (সাভাক) মিথ্যা সাক্ষ্য আদায় করতে বন্দিদের বৈদ্যুতিক তার দিয়ে পেটানো, ধর্ষণ, আঙুল ভেঙে দেওয়া, নখ তুলে ফেলাসহ নানাভাবে নির্যাতন চালাত।

‘শেষ পর্যন্ত, শাহর শাসন ছিল এক নিষ্ঠুর স্বৈরতন্ত্র, ছিল না গণতন্ত্র’, আল-জাজিরাকে বলেন ত্রিতা পার্সি।

এই বিভাগের আরও খবর
হোয়াইট হাউসের ক্রস হলে ফটোসেশনে ট্রাম্প
হোয়াইট হাউসের ক্রস হলে ফটোসেশনে ট্রাম্প
বন্যার্তদের জন্য খাবার ও জরুরি সামগ্রী প্রস্তুত করছেন স্বেচ্ছাসেবীরা
বন্যার্তদের জন্য খাবার ও জরুরি সামগ্রী প্রস্তুত করছেন স্বেচ্ছাসেবীরা
আর্মেনিয়া সফরে ইরানের প্রেসিডেন্ট
আর্মেনিয়া সফরে ইরানের প্রেসিডেন্ট
পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য নতুন শ্রমশ্রী প্রকল্প : মমতা
পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য নতুন শ্রমশ্রী প্রকল্প : মমতা
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী বিজেপির সিপি রাধাকৃষ্ণণ
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী বিজেপির সিপি রাধাকৃষ্ণণ
সৌদিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ
সৌদিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ
নতুন যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে রাজি হামাস
নতুন যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে রাজি হামাস
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
পাকিস্তানে সাংবাদিকের গুলিবিদ্ধ লাশ
পাকিস্তানে সাংবাদিকের গুলিবিদ্ধ লাশ
হুতিদের ‘জ্বালানি অবকাঠামো’য় হামলার দাবি ইসরায়েলের
হুতিদের ‘জ্বালানি অবকাঠামো’য় হামলার দাবি ইসরায়েলের
গাজাবাসীর ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজাবাসীর ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় অনাহারে ১০ লাখ নারী ও কিশোরী
গাজায় অনাহারে ১০ লাখ নারী ও কিশোরী
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস পালিত
বগুড়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস পালিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চীনের জন্য নতুুন এআই চিপ বানাচ্ছে এনভিডিয়া
চীনের জন্য নতুুন এআই চিপ বানাচ্ছে এনভিডিয়া

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা
আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা

৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২২ মাস পর ব্রাজিল দলে ফিরছেন নেইমার!
২২ মাস পর ব্রাজিল দলে ফিরছেন নেইমার!

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খান এই ৫ ফল
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খান এই ৫ ফল

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সবজি ব্যবসায়ীর মৃত্যু
দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সবজি ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগের পাঁচজন গ্রেফতার
রংপুরে বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগের পাঁচজন গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৫৫
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৫৫

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও পরিবারের ৮ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও পরিবারের ৮ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে আনসার বাহিনীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ অভিযান
হবিগঞ্জে আনসার বাহিনীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ অভিযান

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করার ক্ষমতা কারো নেই’
‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করার ক্ষমতা কারো নেই’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা
বগুড়ায় দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে হাসপাতাল আঙিনা পরিষ্কার করল স্বেচ্ছাসেবক দল
লক্ষ্মীপুরে হাসপাতাল আঙিনা পরিষ্কার করল স্বেচ্ছাসেবক দল

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এফবিসিসিআই প্রশাসকের সঙ্গে মার্কিন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সাক্ষাৎ
এফবিসিসিআই প্রশাসকের সঙ্গে মার্কিন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সাক্ষাৎ

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এবার জৈন্তাপুরে ২০ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার
এবার জৈন্তাপুরে ২০ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়ি পৌর শহরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
খাগড়াছড়ি পৌর শহরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে কাগজের কার্টনে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
খাগড়াছড়িতে কাগজের কার্টনে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন সংকট সমাধানে শান্তিপূর্ণ প্রচেষ্টাকে সমর্থন চীনের
ইউক্রেন সংকট সমাধানে শান্তিপূর্ণ প্রচেষ্টাকে সমর্থন চীনের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ

৪৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক কারবারি আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক কারবারি আটক

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাইয়ে সড়কে ৪১৮ জন নিহত, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় সর্বোচ্চ মৃত্যু
জুলাইয়ে সড়কে ৪১৮ জন নিহত, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় সর্বোচ্চ মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এনবিআরের ১৭ কর্মকর্তার সম্পদের হিসাব চাইলো দুদক
এনবিআরের ১৭ কর্মকর্তার সম্পদের হিসাব চাইলো দুদক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানের চাপায় নারী নিহত
চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানের চাপায় নারী নিহত

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আওয়ামী লীগের ইতিহাস পালিয়ে যাওয়ার ইতিহাস’
‘আওয়ামী লীগের ইতিহাস পালিয়ে যাওয়ার ইতিহাস’

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে বিএনপির কোনো সংশয় নেই : সালাহউদ্দিন
নির্বাচন নিয়ে বিএনপির কোনো সংশয় নেই : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সময় এখন গণতন্ত্রে ফিরে আসার: দুলু
সময় এখন গণতন্ত্রে ফিরে আসার: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিডাইভারের বিশ্বরেকর্ড, দমবন্ধ করে পানির নীচে ২৯ মিনিট!
ফ্রিডাইভারের বিশ্বরেকর্ড, দমবন্ধ করে পানির নীচে ২৯ মিনিট!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা
ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা

শিল্প বাণিজ্য

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকতালীয় বটে...
কাকতালীয় বটে...

শোবিজ

দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

নগর জীবন

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা