শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫

ট্রাম্পের দ্বিতীয় ১০০ দিন : শুরু হচ্ছে কঠিন সময়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের দ্বিতীয় ১০০ দিন : শুরু হচ্ছে কঠিন সময়

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার মেয়াদের প্রথম ১০০ দিনে নজিরবিহীন গতিতে নির্বাহী আদেশ জারি করে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়নের পথে অগ্রসর হয়েছেন। লক্ষ্য ছিল সরকারি ব্যয় কমানো, প্রশাসনের কাঠামো সংকোচন করা ও আন্তর্জাতিক পরিসরে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা পুনর্গঠন।

তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাম্পের জন্য এখন শুরু হচ্ছে আসল চ্যালেঞ্জ। নিজেকে ‘ডিলমেকার-ইন-চিফ’ হিসেবে পরিচয় দেওয়া এই প্রেসিডেন্টকে এবার তার নীতিগুলো আইন আকারে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন কংগ্রেসে রিপাবলিকানদের মধ্যে দৃঢ় ঐক্য এবং কার্যকর সমন্বয়।

ফ্রাঙ্কলিন টেম্পলটন ইনস্টিটিউটের প্রধান বাজার বিশ্লেষক স্টিফেন ডোভার এক স্মারকে বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে বলেন, “ট্রাম্পের প্রথম ১০০ দিন গতি ও প্রভাবের দিক থেকে ছিল অত্যন্ত চমকপ্রদ। কিন্তু এখন শুরু হচ্ছে কঠিন ধাপ।”

তিনি বলেন, “পরবর্তী ১০০ দিনে আইন প্রণয়ন, বাজেট ঘাটতি মোকাবিলা এবং রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলা হবে মূল চ্যালেঞ্জ। এর জন্য কংগ্রেসকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে এবং জোট গঠন করতে হবে।’

নির্বাহী ক্ষমতার সীমাবদ্ধতা

ট্রাম্প প্রথম তিন মাসে অভিবাসন, সাংস্কৃতিক প্রশ্ন ও সরকারি ব্যয়ের বিষয়ে ১৪০টির বেশি নির্বাহী আদেশ জারি করেন। তবে ওভাল অফিসের নির্বাহী ক্ষমতা একতরফা হলেও সীমাবদ্ধ; বিশেষ করে বাজেটসংশ্লিষ্ট বা দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার কার্যকর করতে হলে কংগ্রেসে আইন পাস করাতে হয়।

সীমান্ত নিরাপত্তা, কর সংস্কার ও জ্বালানি উৎপাদনুসংক্রান্ত ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়নে এখন তাকে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভস ও সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠ রিপাবলিকানদের নিয়ে ঐক্য গড়তে হবে। কিন্তু অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা ও অভিবাসননীতি ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ে গণমত খারাপ হওয়ায় ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা হ্রাস পাচ্ছে, যা এই কাজে জটিলতা সৃষ্টি করছে।

একতরফা আদেশ টেকসই নয়

কংগ্রেসের বাইরে জারি করা নির্বাহী আদেশ যেকোনো ভবিষ্যৎ প্রেসিডেন্ট বাতিল করতে পারেন। এ ছাড়া এসব আদেশ বিভিন্ন আদালতে আইনি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে, যা ট্রাম্পের পূর্ববর্তী মেয়াদে বহুবার দেখা গেছে।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, টেকসই প্রভাব রাখতে হলে ট্রাম্পকে এখন রাজনৈতিক ঝুঁকি ও ঐকমত্যের রাজনীতি করতে হবে, যা এতদিন তার দরকার হয়নি।

‘দ্য আর্ট অব দ্য ডিল’ বইয়ের লেখক ট্রাম্প তার আগের (২০১৭-২০২১) মেয়াদে বিতর্কিত অনেক বিষয়ে আইন পাসে সফল হননি। যদিও সেই সময়ে ইসরায়েল ও আশপাশের কয়েকটি আরবদেশের মধ্যে শান্তিচুক্তি (আব্রাহাম অ্যাকর্ডস) ও কানাডার সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তি করেছিলেন (যেটি পরে নিজের আরোপিত শুল্কে ক্ষতিগ্রস্ত হয়)।তবে ‘অবামাকেয়ার’ নামের স্বাস্থ্য বীমা আইন বাতিল করতে ব্যর্থ হন এবং উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেও কোনো চুক্তিতে পৌঁছতে পারেননি।

রিপাবলিকান ভাঙনে জটিলতা

প্রথম ১০০ দিনে কংগ্রেস মাত্র পাঁচটি বিল আইনে পরিণত করতে পেরেছে—যা আধুনিক সময়ের মধ্যে সবচেয়ে কম।

এখন রিপাবলিকানরা আগামী ৪ জুলাই পর্যন্ত সময়সীমা নির্ধারণ করেছে—যার মধ্যে ট্রাম্পের ২০১৭ সালের করছাড় আরো একবার কার্যকর করা এবং শ্রমিকদের বোনাস, অতিরিক্ত সময়ের আয় ও সামাজিক নিরাপত্তা কর বাতিলের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের পরিকল্পনা রয়েছে।

কিন্তু সমস্যা হলো—এই প্রস্তাবিত করছাড়ের সম্ভাব্য ব্যয় আগামী ১০ বছরে প্রায় ৫ ট্রিলিয়ন ডলার বলে মনে করা হচ্ছে। কংগ্রেসে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অল্প থাকায় প্রায় নিখুঁত ঐক্য ছাড়া আইন পাস অসম্ভব।

সংরক্ষণশীলরা ব্যয় সংকোচ ছাড়া করছাড়ে রাজি নন, আর মধ্যপন্থীরা, যাদের সামনের বছরের মধ্যবর্তী নির্বাচনে টিকে থাকতে কঠিন লড়াই করতে হবে—তারা নিম্নআয়ের মানুষের জন্য বরাদ্দ মেডিকেইড স্বাস্থ্যবীমা কমানোর বিরোধিতা করছেন।

সময়ের সঙ্গে পাল্লা

অ্যান্ড্রু কনেস্কাস্কি, ২০১৭ সালের কর সংস্কার আলোচনার অন্যতম প্রধান রিপাবলিকান কৌশলবিদ, বলেন, পরবর্তী ১০০ দিন অনেক বেশি জটিল হবে।

তিনি আরো বলেন, ‘করনীতি নিয়ে আলোচনায় আসল বিষয় হলো গণিত। রাজনীতিবিদরা যতই তা চান না কেন অঙ্কের নিয়ম ভাঙা যায় না। সবাইকে খুশি করে এমন হিসাব মেলানো খুব কঠিন হবে।’

এদিকে সময়ও দ্রুত শেষ হয়ে আসছে। ২০২৬ সালের কংগ্রেস নির্বাচনে কয়েকটি সুইং জেলা নির্ধারণ করে দেবে কে সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে। ফলে ট্রাম্পের আইন পাস করানোর ক্ষমতা আগামী বছর আরো সংকুচিত হতে পারে।

তিনি বর্তমানে সিনেটের একটি বিশেষ পদ্ধতি ‘রিকনসিলিয়েশন’-এর ওপর নির্ভর করছেন, যার ফলে নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ হলে ডেমোক্র্যাটদের সহায়তা ছাড়াই আইন পাস সম্ভব।

এটি তার জন্য জরুরি, কারণ হাউসের ডেমোক্র্যাট নেতা হাকিম জেফরিজ ট্রাম্পের নীতিকে ‘অমানবিক’ ও ‘যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যবোধবিরোধী’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, এই এজেন্ডা ‘মাটির নিচে পুঁতে ফেলা হবে, যাতে তা আর কোনো দিন পুনরুজ্জীবিত না হয়।’

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা
সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
ইসরায়েলি অবরোধে গাজায় অনাহারে ৫৭ জনের মৃত্যু
ইসরায়েলি অবরোধে গাজায় অনাহারে ৫৭ জনের মৃত্যু
ওড়িশার কেআইআইটি থেকে আরও এক নেপালি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ওড়িশার কেআইআইটি থেকে আরও এক নেপালি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে অ্যামাজনে সুবিধায় চীনা বিক্রেতারা : সিইও
ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে অ্যামাজনে সুবিধায় চীনা বিক্রেতারা : সিইও
পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের খোঁজে শ্রীলঙ্কায় ফ্লাইটে তল্লাশি
পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের খোঁজে শ্রীলঙ্কায় ফ্লাইটে তল্লাশি
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
শেরপুরে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লালমাই রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি জহির, সম্পাদক প্রদীপ
লালমাই রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি জহির, সম্পাদক প্রদীপ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পুষ্পা’ ও ‘কেজিএফ’ এর ব্যবসা হওয়া নিয়ে মুখ মুখলেন নাগার্জুন
‘পুষ্পা’ ও ‘কেজিএফ’ এর ব্যবসা হওয়া নিয়ে মুখ মুখলেন নাগার্জুন

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

‌‘ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরিতে সবাইকে একটু ছাড় দিতে হবে’
‌‘ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরিতে সবাইকে একটু ছাড় দিতে হবে’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পঞ্চগড় সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবু দাউদ, সম্পাদক মাহফুজুর রহমান
পঞ্চগড় সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবু দাউদ, সম্পাদক মাহফুজুর রহমান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিডনি সেবার মান বাড়াতে ১,০০০ ডায়ালাইসিস মেশিন কিনবে সরকার: স্বাস্থ্য সচিব
কিডনি সেবার মান বাড়াতে ১,০০০ ডায়ালাইসিস মেশিন কিনবে সরকার: স্বাস্থ্য সচিব

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্য কিছু নিয়ে কথা বলতে চান না আনচেলত্তি
অন্য কিছু নিয়ে কথা বলতে চান না আনচেলত্তি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুশীলনে ফিরলেন বেলিংহ‍্যাম, ছিটকে গেলেন রদ্রিগো
অনুশীলনে ফিরলেন বেলিংহ‍্যাম, ছিটকে গেলেন রদ্রিগো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা
সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান দিনে একরকম, রাতে অন্যরকম; কেন বললেন মিকা সিং?
সালমান দিনে একরকম, রাতে অন্যরকম; কেন বললেন মিকা সিং?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান
সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রিয়াদের বাতাসে, ঢাকায় পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রিয়াদের বাতাসে, ঢাকায় পরিস্থিতি কী?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বড় জয় পেল মায়ামি
বড় জয় পেল মায়ামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে
রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াল ভায়াদোলিদের বিপক্ষে বার্সার দুর্দান্ত জয়
রিয়াল ভায়াদোলিদের বিপক্ষে বার্সার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা

খবর