শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫২, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

পাকিস্তান থেকে ফেরত পাঠানো হচ্ছে আফগান শরণার্থীদের, বিপাকে হাজারো পরিবার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তান থেকে ফেরত পাঠানো হচ্ছে আফগান শরণার্থীদের, বিপাকে হাজারো পরিবার

পাকিস্তানে বসবাসরত অবৈধ বা নথিভুক্ত নয় এমন আফগান নাগরিকদের জন্য নির্ধারিত সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার আগেই বহু শরণার্থী দেশে ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, চলতি এপ্রিল মাসে ৩০ এপ্রিলের সময়সীমার আগেই ১৯ হাজার ৫০০ জনের বেশি আফগানকে পাকিস্তান থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া মোট ৮০ হাজারেরও বেশি আফগান স্বেচ্ছায় বা বাধ্য হয়ে দেশ ছেড়েছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।

সম্প্রতি পাকিস্তান সরকার তাদের ভূখণ্ডে থাকা অনথিভুক্ত আফগান ও অস্থায়ী অনুমতিপ্রাপ্তদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া জোরদার করেছে। ইসলামাবাদের ভাষ্য, তারা আর এত বিপুলসংখ্যক শরণার্থীকে আশ্রয় দিতে পারছে না।

তালেবান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রতিদিন প্রায় ৭০০ থেকে ৮০০ পরিবার পাকিস্তান থেকে ফেরত যেতে বাধ্য হচ্ছেন। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী মাসগুলোতে আরও ২০ লাখের বেশি মানুষ দেশে ফিরে আসতে পারেন।

শনিবার পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার এ বিষয়ে আলোচনা করতে কাবুলে আফগান কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। আফগান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি এ সময় আফগানদের গণহারে ফেরত পাঠানো নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

সীমান্তে অবস্থানরত আফগানদের অনেকেই জানান, তাঁরা পাকিস্তানে জন্মগ্রহণ করেছেন। তাঁদের পরিবার যুদ্ধের সময় আফগানিস্তান ছেড়েছিল। এখন তাঁদের জোর করে ফেরত পাঠানো হচ্ছে।

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা জানায়, বর্তমানে পাকিস্তানে ৩৫ লাখের বেশি আফগান বসবাস করছেন, যাদের মধ্যে ৭ লাখ ২০২১ সালে তালেবান ক্ষমতায় আসার পর আশ্রয় নেন। সংস্থার ধারণা, এদের প্রায় অর্ধেকেরই বৈধ নথিপত্র নেই।

দীর্ঘ যুদ্ধের সময়ে পাকিস্তান আফগানদের আশ্রয় দিয়ে আসছে। তবে দেশটির সরকার বলছে, শরণার্থীদের এই সংখ্যা জাতীয় নিরাপত্তা এবং জনসেবার ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করছে। সাম্প্রতিক সময়ে সীমান্তে উভয় দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ বেড়েছে। পাকিস্তান এর জন্য আফগান-ভিত্তিক সন্ত্রাসীদের দায়ী করে, যদিও তালেবান তা অস্বীকার করেছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, শনিবার কাবুলে বৈঠকে উভয়পক্ষ 'পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সব বিষয়' নিয়ে আলোচনা করে।

পাকিস্তান আগে নির্ধারিত সময়সীমা এক মাস বাড়িয়ে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত করেছে।

তুরখাম সীমান্তে অপেক্ষমাণ একজন আফগান শরণার্থী সাইয়েদ রহমান বলেন, ‘আমি সারাজীবন পাকিস্তানে কাটিয়েছি। আমার পরিবার, সংসার সবকিছু ওখানেই। এখন আমি কী করব?’

তিন মেয়ের বাবা সালেহ বলেন, তালেবান শাসনে মেয়েদের শিক্ষা নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন। তাঁর মেয়েরা পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে স্কুলে পড়ত। এখন আফগানিস্তানে গেলে ১২ বছরের বেশি বয়সী মেয়েদের স্কুলে যাওয়া নিষিদ্ধ। এমন পরিস্থিতিতে মেয়েদের ভবিষ্যৎ কী হবে, সে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, ‘আমি চাই আমার সন্তানদের পড়ালেখা অব্যাহত থাকুক। তাদের শিক্ষাজীবন নষ্ট হোক, তা চাই না। শিক্ষা সকলের অধিকার।’

আরেক ব্যক্তি জানান, তাঁর সন্তানেরা কখনোই আফগানিস্তান দেখেনি। ‘আমরা জানি না, সেখানে কেমন পরিবেশ। নতুন করে বাসস্থান এবং জীবিকা গড়তে অনেক সময় লেগে যাবে।’

সীমান্তে পাকিস্তানি ও আফগান সশস্ত্র প্রহরীদের তত্ত্বাবধানে পুরুষ ও নারীরা আলাদা গেট দিয়ে প্রবেশ করছেন। অনেক বয়স্ক মানুষকে স্ট্রেচার কিংবা বিছানায় করে বহন করতে দেখা গেছে। সামরিক ট্রাক পরিবারগুলোকে অস্থায়ী আশ্রয় শিবিরে পৌঁছে দিচ্ছে।

আশ্রয় শিবির পরিচালনায় তালেবান নিযুক্ত কর্মকর্তা হেদায়েতুল্লাহ ইয়াদ শিনওয়ারি জানান, প্রত্যাবর্তিতদের ৪ থেকে ১০ হাজার আফগানি (প্রায় ৫ থেকে ১৩ হাজার টাকা) সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।

এই গণপ্রত্যাবর্তন আফগানিস্তানের ভঙ্গুর অর্থনীতি ও দুর্বল অবকাঠামোর ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করছে। বর্তমানে দেশটির জনসংখ্যা ৪৫ মিলিয়নের কাছাকাছি, অর্থনীতি সংকটে এবং সরকার নাগরিকদের মৌলিক চাহিদা পূরণেও হিমশিম খাচ্ছে।

তুরখাম সীমান্তে তালেবান নিয়ন্ত্রিত শরণার্থীবিষয়ক প্রধান বখত জামাল গোহার বলেন, ‘আমরা অনেক সমস্যার সমাধান করেছি, তবে এত বিপুল মানুষের আগমন নতুন জটিলতা তৈরি করছে।’

পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে—তাঁরা শরণার্থীদের সঙ্গে নেওয়া জিনিসপত্রে বিধিনিষেধ আরোপ করেছেন। তবে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা (চৌধুরী) বলেন, ‘আমাদের কোনো নীতিই শরণার্থীদের ব্যক্তিগত মালামাল সঙ্গে নেওয়ায় বাধা দেয় না।’

তীব্র রোদের মধ্যে রাস্তার পাশে বসে থাকা এক ব্যক্তি বলেন, ‘আমার সন্তানেরা পাকিস্তানে থাকতে কেঁদেছে। ওরাই ওখানে জন্মেছে। কিন্তু অস্থায়ী অনুমতির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় আমাদের বের করে দেওয়া হলো। এখন আমরা আর কখনো ফিরব না।’

সূত্র: বিবিসি, এএফপি

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
জম্মু-কাশ্মীরে ভূমিধসে ৩ জনের মৃত্যু, বহু পরিবার ঘরছাড়া
জম্মু-কাশ্মীরে ভূমিধসে ৩ জনের মৃত্যু, বহু পরিবার ঘরছাড়া
হামাসের হামলায় ৬ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
হামাসের হামলায় ৬ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লন্ডনের রাস্তায় মানুষের ঢল
ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লন্ডনের রাস্তায় মানুষের ঢল
ইসরায়েলি আগ্রাসন চললে অস্ত্র নামাবে না হিজবুল্লাহ
ইসরায়েলি আগ্রাসন চললে অস্ত্র নামাবে না হিজবুল্লাহ
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
সর্বশেষ খবর
মানুষের চোখে আগে দেখা যায়নি এমন রং আবিষ্কারের দাবি
মানুষের চোখে আগে দেখা যায়নি এমন রং আবিষ্কারের দাবি

এই মাত্র | বিজ্ঞান

আ. লীগের শাসনামলে দেশের মালিকানা ছিনতাই হয়েছিল : সালাম
আ. লীগের শাসনামলে দেশের মালিকানা ছিনতাই হয়েছিল : সালাম

৫০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ পেলেন সুফিউর রহমান
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ পেলেন সুফিউর রহমান

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় রাস্তার বেহাল অবস্থার প্রতিবাদে মানববন্ধন
গাইবান্ধায় রাস্তার বেহাল অবস্থার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধনশ্রীর পর মহওয়াশ! চহল কি নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন?
ধনশ্রীর পর মহওয়াশ! চহল কি নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন?

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টা কাল কাতার যাচ্ছেন
প্রধান উপদেষ্টা কাল কাতার যাচ্ছেন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির বাধায় সীমান্তে মাটি কাটা বন্ধ করল বিএসএফ
বিজিবির বাধায় সীমান্তে মাটি কাটা বন্ধ করল বিএসএফ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রকাশ্যে
চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রকাশ্যে

১৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বগুড়ায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
বগুড়ায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর মরদেহের ময়নাতদন্ত নারী চিকিৎসক দিয়ে কেন নয় প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
নারীর মরদেহের ময়নাতদন্ত নারী চিকিৎসক দিয়ে কেন নয় প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের ঈমাম-স্কুলের শিক্ষকও যেন পার্লামেন্ট যেতে পারে, সে ব্যবস্থা চায় এনসিপি
মসজিদের ঈমাম-স্কুলের শিক্ষকও যেন পার্লামেন্ট যেতে পারে, সে ব্যবস্থা চায় এনসিপি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জম্মু-কাশ্মীরে ভূমিধসে ৩ জনের মৃত্যু, বহু পরিবার ঘরছাড়া
জম্মু-কাশ্মীরে ভূমিধসে ৩ জনের মৃত্যু, বহু পরিবার ঘরছাড়া

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
রাজশাহীতে চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজের পরকীয়া ঢাকতে মেয়ের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দিলেন মা!
নিজের পরকীয়া ঢাকতে মেয়ের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দিলেন মা!

২৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভোলার ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ, মেডিকেল কলেজ এবং ভোলা-বরিশাল সেতুর দাবি
ভোলার ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ, মেডিকেল কলেজ এবং ভোলা-বরিশাল সেতুর দাবি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে : চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে : চিফ প্রসিকিউটর

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাইম এশিয়ার ছাত্র হত্যা : ৮ জনকে আসামি করে মামলা
প্রাইম এশিয়ার ছাত্র হত্যা : ৮ জনকে আসামি করে মামলা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর প্রাণ কী এসেছিল মহাকাশ থেকে?
পৃথিবীর প্রাণ কী এসেছিল মহাকাশ থেকে?

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বালিয়াকান্দিতে বিএনপি নেতাদের লিফলেট বিতরণ
বালিয়াকান্দিতে বিএনপি নেতাদের লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় গণঅধিকার পরিষদের শোডাউন
কোটালীপাড়ায় গণঅধিকার পরিষদের শোডাউন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বিপুর ৪৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ, গাড়ি-এ্যাপার্টমেন্ট জব্দ
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বিপুর ৪৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ, গাড়ি-এ্যাপার্টমেন্ট জব্দ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফসলের মাঠ থেকে কবিরাজের মরদেহ উদ্ধার
ফসলের মাঠ থেকে কবিরাজের মরদেহ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবলীগ নেতা গাজী সারোয়ারের সম্পত্তি জব্দের আদেশ
যুবলীগ নেতা গাজী সারোয়ারের সম্পত্তি জব্দের আদেশ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক
৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৬ দফা দাবিতে সিরাজগঞ্জে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সমাবেশ
৬ দফা দাবিতে সিরাজগঞ্জে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তচাপ মাপতে যে নিয়মগুলো জানা দরকার
রক্তচাপ মাপতে যে নিয়মগুলো জানা দরকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রামগড়ে নিবন্ধনহীন দুই কোচিং সেন্টারকে জরিমানা
রামগড়ে নিবন্ধনহীন দুই কোচিং সেন্টারকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসাধনী ব্যবহারের ক্ষেত্রে যা মনে রাখতে হবে
প্রসাধনী ব্যবহারের ক্ষেত্রে যা মনে রাখতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া ঠেকাতে ঘরোয়া টোটকা
ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া ঠেকাতে ঘরোয়া টোটকা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েলকে ড. ইউনূসের ১০০০ কোটি টাকা’ দেয়ার তথ্যটি ভুয়া : প্রেস উইং ফ্যাক্ট
‘ইসরায়েলকে ড. ইউনূসের ১০০০ কোটি টাকা’ দেয়ার তথ্যটি ভুয়া : প্রেস উইং ফ্যাক্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিক্সন চৌধুরীর স্ত্রী তারিনের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
নিক্সন চৌধুরীর স্ত্রী তারিনের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ট্রাম্প-মোদি এসে কিছু করে দেবেন না
ট্রাম্প-মোদি এসে কিছু করে দেবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ