শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি

ডা. মাহবুবর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি
এ মাংসপেশি অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্তকে শক্তি প্রয়োগ করে সারা শরীরে পৌঁছে দেয় এবং রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে ভূমিকা পালন করে। কার্ডিওমায়োপ্যাথি রোগে ঠিক এ মাংসপেশিগুলো আক্রান্ত হয়। মাংসপেশি দুর্বল হয়ে পাম্পিং ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। ফলে প্রেশার কমে যায়

মাত্র ২৫ বছর বয়স তার। ফুটফুটে সহজ সরল নির্দোষ মুখশ্রী। শ্বাসকষ্ট নিয়েই চেম্বারে ঢুকল। বোঝাই যাচ্ছে কষ্ট হচ্ছে তার। মাত্র ছয় দিন আগে সিজারিয়ান অপারেশন করে প্রথম বাচ্চার মা হয়েছে সে। তার মায়ের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেল গর্ভাবস্থার শেষদিকে শ্বাসকষ্ট নিয়ে অন্য একটি হাসপাতালে ভর্তিও হয়েছিল। প্রাথমিক চিকিৎসায় উন্নতি হওয়ায় ছুটি নিয়ে বাড়ি চলে যায়। কিন্তু আবারও কিছুটা অবনতি হয়েছে। শারীরিক পরীক্ষায় দেখা গেল পায়ে পানি, দ্রুত হার্ট বিট, রক্তচাপ খুব কম। দেরি না করে আমি তাকে দ্রুত সিসিইউতে ভর্তি হতে বললাম। বেডসাইড ইকো করে দেখা গেল তার হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা খুবই কম, মাত্র ২৫ ভাগ। প্রেশার বাড়ানোর জন্য ইনজেকশন দেওয়ার ব্যবস্থা করলাম। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এটি হলো পেরিপার্টাম কার্ডিওমায়োপ্যাথি। প্রতি এক হাজার প্রেগন্যান্সিতে একজন এ রোগে আক্রান্ত হন। প্রেগন্যান্সির শেষ মাস এবং বাচ্চা প্রসবের পরবর্তী পাঁচ মাস পর্যন্ত এ রোগ হতে পারে। আমরা অনেকেই, বিশেষ করে মায়েরা এ সমস্যা সম্পর্কে খুব একটা অবগত নই।

সমস্যা কোথায় : হার্ট হলো শরীরের কেন্দ্রীয় সেচ মেশিন বা পাম্পিং অরগান। সমস্ত শরীরে অক্সিজেন ও খাদ্য পৌঁছে দেওয়াই তার কাজ। পাশাপাশি সমস্ত শরীর থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড বয়ে নিয়ে ফুসফুসে পৌঁছে দেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এ কাজগুলো করতে হার্টের দরকার শক্তিশালী এক বিশেষ বৈশিষ্ট্যের মাংসপেশি। এ মাংসপেশি অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্তকে শক্তি প্রয়োগ করে সারা শরীরে পৌঁছে দেয় এবং রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে ভূমিকা পালন করে। কার্ডিওমায়োপ্যাথি রোগে ঠিক এ মাংসপেশিগুলো আক্রান্ত হয়। মাংসপেশি দুর্বল হয়ে পাম্পিং ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। ফলে প্রেশার কমে যায়। রোগী সহজে হাঁপিয়ে ওঠে, কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়, শ্বাসকষ্ট হয়, স্বাভাবিক জীবনযাপন ব্যাহত হয়।

রোগের কারণ কী : রোগের কারণ জানা থাকলে চিকিৎসা যথার্থ এবং সহজ হয়। যেমন- যক্ষ্মার যখন কোনো কারণ জানা ছিল না তখন উপসর্গভিত্তিক চিকিৎসা : যেমন- হাওয়া বদল করা, পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ ইত্যাদি উপদেশ দেওয়া হতো। তবে সব রোগীই আগে-পরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ত। কিন্তু যখন জানা গেল যে, যক্ষ্মা একটি জীবাণুর সংক্রমণের কারণে হয় তখন বিজ্ঞানীরা উঠেপড়ে লেগে গেলেন এর জীবাণুনাশক ওষুধ আবিষ্কারে। আমরা এখন জানি যে, সঠিক চিকিৎসা পেলে যক্ষ্মা আরোগ্যযোগ্য রোগ। কিন্তু পেরিপার্টাম কার্ডিওমায়োপ্যাথির সঠিক কারণটি আমরা এখনো জানি না। নানান তত্ত্ব এবং মতামত অবশ্য আছে। তবে এখনো কোনোটির চূড়ান্ত সুরাহা হয়নি। কোনো কোনো তত্ত্ব অনুযায়ী বাচ্চা গর্ভাশয়ে থাকাকালীন বাচ্চার দেহের বিরুদ্ধে মায়ের রক্তে এক ধরনের বিষাক্ত কেমিক্যাল বা অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। এ কেমিক্যাল বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করতে পারে না এবং তার কোনো ক্ষতিও করে না। কিন্তু তা মায়ের হার্টকে টার্গেট করে এবং হার্টের মাংসপেশির প্রদাহ সৃষ্টি করে মাংসপেশিগুলোকে দুর্বল করে দেয়। এ তত্ত্বের সঙ্গে বাতজ্বর থেকে হার্টের ভাল্ব নষ্ট হওয়ার বৈজ্ঞানিক বাস্তবতার মিল রয়েছে।

চিকিৎসা কী : এখানে মনে রাখা দরকার, হৃৎপিণ্ডের মাংসপেশি দুর্বল হওয়ার আরও কারণ রয়েছে। যেমন হার্টের নিজস্ব রক্তনালিতে চর্বি জমে বা ব্লক হয়ে মাংসপেশি ধ্বংস হতে পারে। সেক্ষেত্রে ওষুধ প্রয়োগ ও রিং বা বাইপাস অপারেশনের মাধ্যমে ব্লক অপসারণ করে চিকিৎসা দিলে হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। হার্টের ভাল্ব নষ্ট হয়েও হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। সেক্ষেত্রে বেলুন করে বা অপারেশনের মাধ্যমে ভাল্ব প্রতিস্থাপন করে চিকিৎসা করলে পাম্পিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া বিভিন্ন জীবাণুর আক্রমণেও তীব্র প্রদাহ সৃষ্টি হয়ে মাংসপেশি দুর্বল হতে পারে। সে ক্ষেত্রে যথাযথ অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। কিন্তু মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথির ক্ষেত্রে চিকিৎসা কী হবে? এর তো কোনো সুনির্দিষ্ট কারণই জানা নেই একমাত্র। তাই উপসর্গভিত্তিক চিকিৎসাই এখন পর্যন্ত ভরসা : ১। রোগীর শারীরিক বিশ্রাম খুবই জরুরি। ২। প্রেশার কমে গেলে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে প্রেশার বাড়ানোর ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে। ৩। তরল বা লিকুইড গ্রহণ কমিয়ে নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। ৪। শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত পানি ডাইউরেটিকসের মাধ্যমে বের করে দিতে হবে। ৫। প্রেশার মোটামুটি বজায় থাকলে RAAS Blockers ,MR Blockers জাতীয় ওষুধ দিলে পাম্পিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ৬। নতুন ওষুধ vabradine, ARNI ইত্যাদি প্রয়োগের ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। ৭। Digoxin প্রয়োগে রোগীর উপসর্গভিত্তিক উন্নতি হতে পারে। ৮। যেসব রোগীর পাম্পিং ক্ষমতা খুব কম তাদের শিরায় রক্ত জমাট বাঁধতে পারে বা ব্রেন স্ট্রোক করতে পারে। রক্তজমাট বিরোধী ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।

কোনো স্থায়ী সমাধান : আশার কথা হলো, মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথির এক-তৃতীয়াংশ রোগী সম্পূর্ণ রোগমুক্ত হয়। সুতরাং তাদের প্রাথমিক সাপোর্টিভ চিকিৎসাটা নিশ্চিত করতে হবে। এ বিষয়ে কোনো অবস্থাতেই অবহেলা করা যাবে না। অন্য এক-তৃতীয়াংশ রোগী দীর্ঘস্থায়ী হার্ট ফেইলুরে চলে যায়। ভালো হয়, খারাপ হয় এভাবে চলতে থাকে। যথাযথ ওষুধ প্রয়োগ ভালো থাকার পূর্বশর্ত। বাকি এক-তৃতীয়াংশ রোগীর জন্য দুঃসংবাদ! এরা দ্রুত খারাপ হয়ে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হতে থাকে। চিকিৎসা দেওয়া সত্ত্বেও উপসর্গ শুরুর ছয় মাসের মধ্যে যথেষ্ট উন্নতি না হলে বুঝতে হবে এরা এ গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। তাদের বাঁচনোর একমাত্র উপায় হার্ট প্রতিস্থাপন বা ট্রান্সপ্লান্ট করা। তাই এ বিষয়ে সবাইকে যত্নবান হতে হবে। বাড়াতে হবে আরও সচেতনতা।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হসপিটাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
প্রসবঘরটি হোক আস্থার জায়গা
প্রসবঘরটি হোক আস্থার জায়গা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
ভিটামিন সির অভাব হলে
ভিটামিন সির অভাব হলে
ক্রমাগত হাঁচি
ক্রমাগত হাঁচি
আধুনিক নারীর নীরব যুদ্ধ এবং পুষ্টির সঠিক পথনির্দেশনা
আধুনিক নারীর নীরব যুদ্ধ এবং পুষ্টির সঠিক পথনির্দেশনা
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
হৃদরোগ নিয়ে কিছু কথা...
হৃদরোগ নিয়ে কিছু কথা...
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে দেড় কোটি টাকার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার
টেকনাফে দেড় কোটি টাকার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিপুল পরিমাণে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিপুল পরিমাণে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির
ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝাড়ফুঁকে কাজ না করায় হাসপাতালে নেওয়ার দেরি, সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু
ঝাড়ফুঁকে কাজ না করায় হাসপাতালে নেওয়ার দেরি, সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ভোগ কমাতে প্রশাসনের নৌকা প্রদান
দুর্ভোগ কমাতে প্রশাসনের নৌকা প্রদান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩৮০
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩৮০

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিন দাবিতে জবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
তিন দাবিতে জবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়ল বিরল প্রজাতির ‘পাফারফিশ’
বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়ল বিরল প্রজাতির ‘পাফারফিশ’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
কুড়িগ্রামে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন প্রস্তাব পেয়েছে হামাস: ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন প্রস্তাব পেয়েছে হামাস: ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্য হান্ড্রেডে ইংলিশ পেসারের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক
দ্য হান্ড্রেডে ইংলিশ পেসারের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে জাহাজ থেকে পা পিছলে নিখোঁজ ১
চট্টগ্রামে জাহাজ থেকে পা পিছলে নিখোঁজ ১

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে সড়কে ৪ জন নিহতের ঘটনায় ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারে সড়কে ৪ জন নিহতের ঘটনায় ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে চালককে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে চালককে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন
কলাপাড়ায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেফতার
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপিত
নারায়ণগঞ্জে নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করায় এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ
পাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করায় এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ময়লার স্তুপ থেকে বন্দুক উদ্ধার
সিলেটে ময়লার স্তুপ থেকে বন্দুক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এশিয়ায় আঞ্চলিক উত্তেজনা ‘বাড়ানোয়’ জার্মানিকে দায়ী করেছে চীন
এশিয়ায় আঞ্চলিক উত্তেজনা ‘বাড়ানোয়’ জার্মানিকে দায়ী করেছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে গৃহবধূ হত্যা মামলায় কথিত স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে গৃহবধূ হত্যা মামলায় কথিত স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমতে শুরু করেছে পদ্মার পানি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমতে শুরু করেছে পদ্মার পানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা
সিলেটে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘চেন্নাইকে দোষী প্রমাণ করতে চাইনি, আমাকে ভুল বোঝা হচ্ছে’
‘চেন্নাইকে দোষী প্রমাণ করতে চাইনি, আমাকে ভুল বোঝা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন ফরম্যাটেই এক অধিনায়ক চান গম্ভীর
তিন ফরম্যাটেই এক অধিনায়ক চান গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা