ফ্যাসিবাদী শক্তি আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের বিচার ও ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মধ্যে একতা প্রতিষ্ঠাসহ পাঁচটি সিদ্ধান্ত হয় বিএনপি, জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন, এনসিপিসহ ২২ রাজনৈতিক দলের সভায়। গতকাল গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সভাটি হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান।
এ ছাড়াও সভায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন ও দোষীদের গ্রেপ্তার ও নুরুল হক নুরসহ নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে শহীদ মিনারে ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির সংহতি সমাবেশ হওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। সভায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী সোহেল, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ড. এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদ, এনসিপির সাধারণ সম্পাদক আক্তার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম মেম্বার আশরাফ আলী আকন্দ, গণঅধিকার পরিষদের সিনিয়র সহসভাপতি ফারুক হাসান, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন, উচ্চতর পরিষদ সদস্য শাকিল উজ্জামান, আবদুজ জাহের, সরকার নুরে এরশাদ সিদ্দিকী, হাবিবুর রহমান রিজু, এবি পার্টির যুগ্ম সদস্য সচিব আনোয়ার শাহাদাৎ টুটুল, ভাসানী জনশক্তি পার্টির মুখপাত্র আবদুল কাদের, গণফোরামের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু, জাতীয় সাম্যবাদীর সাধারণ সম্পাদক ডাক্তার সৈয়দ নুরুল ইসলাম, এনডিএম-এর মহাসচিব মমিনুল আমিন, বাংলাদেশ জাতীয় দলের এহসানুল হুদা, ডেমোক্রেটিকের খোকন চন্দ্র দাস, জাতীয় পার্টি কাজী জাফর-এর আহসান হাবীব লিংকন, খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমির আহমেদ আলী কাসেমী, এনপিপির মহাসচিব মোস্তফা, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব জালাল উদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক দলের সাইফুল আলম, গণসংহতি আন্দোলনের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য তাসলিমা আক্তার, নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক কবির হোসেন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য আকবর খান, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জাগপার মুখপাত্র রাশেদ প্রধান ও এনপিপির মহাসচিব ফরিদুজ্জামান ফরহাদ।