শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

ইসির হাতে পাঁচ মাস

► আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার দিকে নজর ► পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আট নির্দেশনা ► রাজনৈতিক দল ও অংশীজনের সঙ্গে হবে সংলাপ
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
ইসির হাতে পাঁচ মাস

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করতে বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ লক্ষ্যে আগামী পাঁচ মাসের মধ্যে অনুকূল পরিবেশ, সবার জন্য সমান ক্ষেত্র ও জনআস্থা তৈরিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ভোট প্রস্তুতির পথে ইসির ‘রুটিন’ কাজের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিবেশ কতটুকু উপযুক্ত হচ্ছে সেদিকেই এখন সবার নজর।

বিশ্লেষকরা বলছেন, আগামী নির্বাচনে সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করা। আর ভোট আয়োজনে সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি করাই হবে ইসির প্রধান কাজ। নিজেদের নিরপেক্ষ ভূমিকার পাশাপাশি ভোটের দায়িত্বেও রাখতে হবে পক্ষপাতহীন কর্মকর্তাদের। জুলাই সনদের পাশাপাশি সব ধরনের নির্বাচনি আইন সংস্কার শেষে দল ও অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ আয়োজনের মাধ্যমে পুরোদমে দৃশ্যমান করতে হবে ভোটের কাজ। তাতে জনগণের মধ্যে নির্বিঘ্ন ভোটের পরিবেশ ও ভালো নির্বাচনের প্রত্যাশা তৈরি হবে। ইসি সূত্র জানায়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি যাতে না ঘটে সেজন্য বাহিনীগুলোকে নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পাশাপাশি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণ ভোটের সুবিধার্থে করণীয় খতিয়ে দেখা, ভোট কেন্দ্র সিসিটিভির আওতায় আনা ও মনিটরিংয়ের বিষয়ে নির্দেশনা দেন ৯ জুলাই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর প্রধানদের নিয়ে বৈঠকে। এদিকে বিরাজমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ধীরে ধীরে অনুকূল নির্বাচনি পরিবেশ তৈরি হবে বলে প্রত্যাশা করছে ইসি। নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতিমূলক কাজ এগিয়ে চলছে জানিয়ে বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় দেখবে। আমরা যতটুকু বুঝছি তারা সিরিয়াস। ওরা মিটিং করছে পত্র-পত্রিকায় দেখছি। তাদের লাইনে কাজ আগাচ্ছে। যথাসময়ে নির্বাচনি পরিবেশ সন্তোষজনক পর্যায়ে পৌঁছবে বলে আশা করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘রুটিন’ কাজের অংশ হিসেবে রাজনৈতিক দল ও অংশীজনের সঙ্গে সংলাপও হবে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জুলাই সনদে অনেক কিছুরই সমাধান আসবে বলে মনে করেন এ নির্বাচন কমিশনার। আনোয়ারুল ইসলাম সরকার আরও বলেন, আমার ব্যক্তিগত ধারণা, চলতি মাসেই ঐকমত্যের যে বিষয়টা এটাও একটা পর্যায়ে আসছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের যে দাবি জুলাই ঘোষণা, সনদ-এগুলো সবকিছু মিলেই একটা জায়গায় আসবে। আমার তো মনে হয়, ওটার মধ্যে সব সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে। নিরপেক্ষ ভোট আয়োজনে এবার দক্ষ কর্মকর্তাদের নিয়োজিত করার পাশাপাশি গত তিন নির্বাচনে সম্পৃক্ত ভোট কর্মকর্তাদের এবার নির্বাচনি দায়িত্বে রাখা হবে না বলে জানান এ নির্বাচন কমিশনার। তিনি বলেন, আমরা এটা সিরিয়াসলি দেখব। সিরিয়াসলি মানে অর্থাৎ ওদেরকে রাখা হবে না এবং অতীতে যাদের মোটামুটি এরকম প্রমাণ পাওয়া যায় সেটার বিষয়েও দেখব। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব সরকারের জানিয়ে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘আমরা আশা করি সরকার সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। যার ফলে নির্বাচনের জন্য একটা সমতল ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। নির্বাচনের এখনো দেরি রয়েছে। সময় রয়েছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটানো ও উৎকর্ষের। নির্বাচন বিশ্লেষক আবদুল আলীমের মতে, সামনে আইনশৃঙ্খলাটাই যেহেতু বড় চ্যালেঞ্জ, এজন্য সমন্বিত নির্বাচনি নিরাপত্তাব্যবস্থা লাগবে। যার বড় অংশই হচ্ছে সিসিটিভি স্থাপন ও মনিটরিং। তিনি বলেন, এখন নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা দরকার। আমাদের সামনে কী কী ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ আসতে পারে, সেগুলো চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। এখানে নির্বাচন কমিশন তো অবশ্যই লিডিং পজিশনে থাকবে। সেনাবাহিনী থেকে শুরু করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোকে সম্পৃক্ত করতে হবে। তারপর জরিপ করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে উত্থাপিত অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত ও ভবিষ্যতে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে সুপারিশ প্রণয়ন কমিটির সদস্য নির্বাচন বিশেষজ্ঞ আবদুল আলীম বলেন, যেহেতু প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ রয়েছে- ডিসেম্বরের মধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করার। নিঃসন্দেহে এই পাঁচ মাসের মধ্যেই এ কাজগুলো শেষ করতে হবে। এগুলো মানুষকেও জানাতে হবে যে আমরা সিসি ক্যামেরা বসাচ্ছি। তাহলে সাধারণ মানুষের নির্বাচনি প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা বাড়বে।

ভোট নিয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের সভায় নজর : সর্বশেষ ১৩ জুলাই আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর বিষয়ভিত্তিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। এ সভায় জাতীয় নির্বাচন আইন-পরিস্থিতি উপলক্ষে শৃঙ্খলা সংক্রান্ত আলোচনা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আবদুল হাই স্বাক্ষরিত সভার কার্যবিবরণী ইসি সচিবালয়েও পাঠানো হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণায়, ইসি সচিবালয় ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংশ্লিষ্ট বিভাগ, সংস্থার দপ্তরগুলো এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করবে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থার সমন্বয়ে সুস্পষ্ট কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। মাঠপর্যায়ে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে হবে। এসব কাজ ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দুটি পৃথক প্রস্তুতিমূলক মহড়া পরিচালনা করবে। এ ছাড়া জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঝুঁকিপূর্ণ সব ভোট কেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন ও কার্যকর মনিটরিং ব্যবস্থা নিতে হবে। ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাদের আসন্ন নির্বাচনে কোনো ধরনের দায়িত্ব প্রদান না করা। সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি যেন না ঘটে, সেজন্য নজরদারি জোরদার। নির্বাচনের পূর্বে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক প্রচারণা থেকে সতর্ক থাকতে হবে। নির্বাচনপূর্ব এবং নির্বাচনকালীন সব সংস্থাকে একত্রে নিরপেক্ষভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে।

ভোট প্রস্তুতি কতটুকু : সংস্কার, আসনভিত্তিক ভোটার, ভোট কেন্দ্র, সীমানা নির্ধারণ, দল নিবন্ধন, পর্যবেক্ষক সংস্থার কাজ গোছানো, নির্বাচনি সরঞ্জাম কেনাকাটার পাশাপাশি দলের সঙ্গে সংলাপসহ নানা প্রস্তুতি ও বাস্তবায়ন সূচি হাতে রয়েছে ইসির। নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, প্রস্তুতিমূলক যে কাজগুলো আমরা করে যাচ্ছি। (আগামী পাঁচ মাসের মধ্যে) ধরে নিন আমরা প্রস্তুত। আইন, বিধিমালা, নীতিমালাগুলো হয়ে আছে। নির্বাচনি মূল আইন আরপিও সংস্কার প্রস্তাব প্রায় চূড়ান্ত। কোনোটাই যেন সংবিধান, আইন ও পরস্পরের সাংঘর্ষিক না হয় সে বিষয়গুলো দেখা হচ্ছে। এ ছাড়া নির্বাচনি প্রস্তুতির মধ্যে দলসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনার কয়েক মাসের মধ্যে শুরু করার পরিকল্পনাও রয়েছে। তিনি বলেন, সিসিটিভি ব্যবহারের বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তত্ত্বাবধানে হতে পারে বলে মনে করেন এ নির্বাচন কমিশনার। আনোয়ারুল ইসলাম সরকার আরও বলেন, সিসিটিভির বিষয়টা যদি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যবহারের টুলস হিসেবে ব্যবহৃত হয়, তাহলে এটা রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনা তাদের তত্ত্বাবধানে না থাকলে নির্বাচন কমিশন এটা পরিচালনা করবে কী করে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো
ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে
সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা
এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে জাল নোটসহ চক্রের দুই তরুণী গ্রেফতার
হবিগঞ্জে জাল নোটসহ চক্রের দুই তরুণী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন
বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন
ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা
মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা
আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’
‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট
ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’
‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন
প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান
বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত
সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস
লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস

নগর জীবন

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান
কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান

নগর জীবন

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭

পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের অবস্থার উন্নতি

নগর জীবন

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়