শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৪, রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

ঈদের আগের দিন থেকে দেশের রাজনীতির আকাশে যে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ জমা হয়ে ছিল, তা লন্ডনের বৈঠকের পর কাটতে শুরু করেছে। আর এ বৈঠক আয়োজন এবং রাজনীতিতে স্বস্তি, ঐক্য এবং শান্তি ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে নেপথ্যে যিনি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করেছেন তিনি আর কেউ নন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এ মুহূর্তে বাংলাদেশের সবচাইতে জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। দলমতনির্বিশেষে সব মানুষ যাঁকে শ্রদ্ধা করে, জাতির কান্ডারি হিসেবে বিবেচনা করে। সবার কাছে তিনি জাতির সত্যিকারের অভিভাবক।

ঈদুল আজহার আগের দিন (৬ জুন) প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। সেই ভাষণে আকস্মিকভাবে তিনি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়রেখা ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘এপ্রিলের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’ এ ঘোষণাটি ছিল বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো। রাজনৈতিক দল, নির্বাচন কমিশন এবং সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে কোনোরকম আলাপ-আলোচনা ছাড়াই প্রধান উপদেষ্টা এই অতি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তটি জানান। বিএনপিসহ দেশের প্রায় সব দল চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছিল। এ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপিসহ বিভিন্ন দল একাধিক বৈঠক করেছে। এমনকি প্রধান উপদেষ্টা যখন জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন তার কদিন আগে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের বৈঠক শুরু হয়। সে বৈঠকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও বিএনপির প্রতিনিধিদল ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন কীভাবে করা সম্ভব তার বিশদ বিবরণ তুলে ধরেন। দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া প্রায় সব দলই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি প্রধান উপদেষ্টার কাছে উত্থাপন করে। এর মধ্যেই প্রধান উপদেষ্টা কেন এপ্রিলে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলেন সেটি একটি বিস্ময়। সংগত কারণেই তাঁর এ ঘোষণা রাজনীতিতে উত্তাপ সৃষ্টি করে। বিএনপি কঠোর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে। ওই রাতেই স্থায়ী কমিটির সভায় প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করা হয়। বিএনপির স্থায়ী কমিটি প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের কঠোর সমালোচনা করে বিবৃতি দেয়।

বিএনপিসহ দেশের সিংহভাগ রাজনৈতিক দল যখন ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের মুখোমুখি, তখন জাতির কান্ডারি হয়ে এগিয়ে আসেন বেগম জিয়া। ঈদের দিন বেগম খালেদা জিয়া দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের ডেকে নেন তাঁর বাসভবন ফিরোজায়। ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি চলমান রাজনৈতিক সংকট নিয়েও কথা বলেন তিনি। নেতাদের কাছে বেগম জিয়া জানতে চান সরকারের সঙ্গে দূরত্ব কেন হচ্ছে? স্থায়ী কমিটির সদস্যরা তাঁদের মতো করে পরিস্থিতি ব্যাখ্যা দেন। তাঁরা পুরো প্রেক্ষাপট বেগম খালেদা জিয়ার সামনে তুলে ধরেন। বেগম জিয়া একজন বিচক্ষণ ব্যক্তিত্ব। তিনি সব জানেন এবং বোঝেন। তিনি বলেন, ‘এখন জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট করা যাবে না, সবাইকে সহনশীল হতে হবে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সংকট সমাধান করতে হবে।’ তিনি এও বলেন, ‘দেশকে সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ হলো গণতন্ত্র।’ তিনি এ বিষয়টি নিয়ে তাঁর সন্তান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গেও কথা বলেন। অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো যে আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তা বেগম জিয়ার নির্দেশে স্থগিত করা হয়। ‘অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থানের সুযোগ নেবে পতিত স্বৈরাচার’ বলে বেগম জিয়া অভিমত ব্যক্ত করেন। আর বেগম খালেদা জিয়ার পরামর্শে শেষ পর্যন্ত লন্ডনে তারেক জিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হলো। বৈঠকটি যদি কেউ গভীরভাবে লক্ষ করেন দেখবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শুরুতেই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলেছেন, ‘আম্মা আপনাকে সালাম দিয়েছেন।’ অর্থাৎ বেগম খালেদা জিয়াই অভিভাবক। বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে যে বিএনপি পরিচালিত হচ্ছে সেই বার্তাটি তিনি ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দিয়েছেন। একই সঙ্গে সন্তান হিসেবে মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা, আনুগত্য ও ভালোবাসার প্রকাশ এটি। বেগম খালেদা জিয়ার পরামর্শ অনুযায়ী বিএনপি তার অবস্থান থেকে সরে আসে। জাতির বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অর্থাৎ রোজার আগে নির্বাচন করার প্রস্তাব দেয়। এটি বিএনপির একটি বড় ধরনের ছাড়। বিএনপি যে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক চর্চায় বিশ্বাস করে এবং তারা যে একগুঁয়েমিতে আবদ্ধ থাকতে চায় না, দলের স্বার্থের চেয়ে দেশের স্বার্থ তাদের কাছে বড় এর প্রমাণ আবার দিল দলটি। আর এটি সম্ভব হয়েছে বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, বিচক্ষণতা এবং দেশের প্রতি তাঁর ভালোবাসার কারণে। এজন্যই তাঁকে ‘দেশনেত্রী’ হিসেবে সম্বোধন করেন সাধারণ মানুষ। একটি উত্তপ্ত পরিস্থিতি, ভুল বোঝাবুঝি যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সহজেই সমাধান করা যায়, তা দেখিয়ে দিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন।

বেগম খালেদা জিয়া বেশ অসুস্থ। দীর্ঘদিন তিনি নির্যাতিত হয়েছেন, কারাভোগ করেছেন। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সবচেয়ে নির্যাতিত মানুষ অবশ্যই বেগম খালেদা জিয়া। তাঁকে দীর্ঘদিন নির্জন কারাপ্রকোষ্ঠে বন্দি করে রাখা হয়েছিল। চিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হয়নি। এমনকি তিনি যখন গুরুতর অসুস্থ, তখনো তাঁকে তিল তিল করে হত্যার নীলনকশা রচনা করেছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। কিন্তু সবকিছু উপেক্ষা করে বেগম খালেদা জিয়া তাঁর দৃঢ় মনোবল, আপসহীন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কারণে এবং মহান সৃষ্টিকর্তার কৃপায় বেঁচে আছেন। তাঁর প্রতি যে সীমাহীন জুলুম-নির্যাতন হয়েছে, সে ব্যাপারে একটি কথাও বলেননি বেগম জিয়া। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পর নিজের মুক্তির জন্য নয়, জাতির মুক্তিতে ‘শুকরিয়া’ আদায় করেন। বলেন, ‘দেশের মানুষ এ দিনটি দেখার অপেক্ষায় ছিল।’ এটাই বেগম জিয়া, একজন অনুকরণীয় আদর্শ। এখনো তিনি জাতিকে পথ দেখাচ্ছেন। বেগম খালেদা জিয়ার এ বিচক্ষণতার কারণেই দেশ অনিবার্য একটি সংঘাতের হাত থেকে রক্ষা পেল বলে রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করছেন। এ বাস্তবতা অস্বীকার করার কোনো কারণ নেই যে এ মুহূর্তে বিএনপি দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনৈতিক দল। কর্মী-সমর্থকের দিক থেকে তো বটেই, এমনকি জনসমর্থনের দিক থেকেও বিএনপির ধারে কাছে কোনো দল নেই। আবার বিএনপির নেতৃত্বে ৯০ ভাগ রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ। বিএনপির নেতৃত্বে এ দলগুলো দীর্ঘ ১৭ বছর স্বৈরাচার এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে জড়িত। তাদের ত্যাগ-তিতিক্ষা অনেক। বাংলাদেশে ‘জুলাই বিপ্লব’ কেবল ৩৬ দিনের আন্দোলন নয়; দীর্ঘদিন জনগণের মধ্যে যে পুঞ্জীভূত ক্ষোভ, বেদনা এবং নিষ্পেষণ তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। আর এ নিষ্পেষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের মশাল জ্বালিয়ে রেখেছিল বিএনপি। জুলাই বিপ্লবে যদি আমরা অবদানের কথা বলতে চাই তাহলে সবচেয়ে বেশি অবদান বিএনপির লাখো নেতা-কর্মীর। বিএনপির হাজার হাজার নেতা-কর্মী মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হয়েছেন, বহু কর্মী গুম হয়েছেন। অনেকে আহত হয়েছেন। অনেকে প্রাণ দিয়েছেন। এসব ত্যাগের বিনিময়ে আসলে শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচারী শাসনের পতন ঘটেছে। বিএনপি এবং তার মিত্র রাজনৈতিক দলগুলো যদি অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয়, তাহলে এ সরকারের ক্ষমতায় থাকা কেবল দুরূহ নয়, অসম্ভব হয়ে পড়বে। দেশে একটি শূন্যতা, বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। দেশ যখন সে অনিশ্চয়তার পথে হাঁটছিল তখন জাতিকে পথ দেখালেন বেগম জিয়া। বাংলাদেশ যেন গণতন্ত্রের পথে যায়, বাংলাদেশ যেন ঐক্যের পথে যায় এবং দেশ গড়ার সংগ্রামে যেন সবাই সম্মিলিত হয়ে অংশগ্রহণ করতে পারে সে বার্তাটি দিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন গভীর সংকট উত্তরণের পথ দেখালেন। হয়ে উঠলেন জাতীয় ঐক্যের প্রতীক, জাতির কান্ডারি।

নির্বাচন নিয়ে যখন অন্তর্বর্তী সরকার একটি ভুল পথে হাঁটছিল, তখন একটি রাজনৈতিক সমঝোতা সৃষ্টি এবং জাতীয় ঐক্যের আবহ টিকিয়ে রাখার জন্য বেগম জিয়া যে পরামর্শ দিয়েছেন তা ঐতিহাসিক। তিনি দলের স্বার্থ যেমন বিসর্জন দিয়েছেন, তেমন ঐক্য অটুট রাখার পন্থাও খুঁজে বের করেছেন। শুধু এবার নয়, ১৯৮২ সালে তাঁর রাজনীতিতে আসার পর থেকে তিনি কখনো ব্যক্তির স্বার্থ বা দলের স্বার্থ দেখেননি। সব সময় দেশের স্বার্থ দেখেছেন সবার আগে। দেশ সবার আগে এবং দেশের মানুষের কল্যাণের জন্যই তিনি তাঁর রাজনীতি পরিচালিত করেছেন। এ কারণেই তিনি জনপ্রিয়তার শীর্ষে। ১৯৮৬ সালের নির্বাচনে গিয়ে তিনি ক্ষমতার হালুয়ারুটির ভাগ নিতে পারতেন, কিন্তু জনগণের স্বার্থে তিনি সেই নির্বাচনে যাননি। তাঁর আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই ১৯৯০-এ স্বৈরাচারের পতন হয়। ’৯১-এর নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর তিনি দলের স্বার্থের চেয়ে দেশের ও জনগণের স্বার্থ প্রাধান্য দেন। বিএনপি দলগতভাবে রাষ্ট্রপতিশাসিত ব্যবস্থায় বিশ্বাস করত। কিন্তু দেশের স্বার্থে নির্বাচনে বিজয়ের পর তিনি সংসদীয় সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন করেন। গড়ে তোলেন জাতীয় ঐক্য। জনগণের স্বার্থে, জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার কারণেই তিনি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করেছিলেন ১৯৯৬-এ। এখন যে ব্যবস্থাকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের একমাত্র পথ মনে করা হয়।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে তিনি একটি অনুকরণীয় উদাহরণ, যিনি দেশের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করেন। ব্যক্তিস্বার্থ, ব্যক্তিগত লোভ এবং দলের স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে দেশকে ভালোবাসা এবং দেশপ্রেমের অনন্য নজির স্থাপন করেছেন বেগম খালেদা জিয়া। আর এবারে ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠকের নেপথ্যের আয়োজক হয়ে প্রমাণ করলেন তিনিই জাতির কান্ডারি, সত্যিকারের অভিভাবক।

এই বিভাগের আরও খবর
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য ও প্রথম সাক্ষ্য আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য ও প্রথম সাক্ষ্য আজ
মার্কিন শুল্ক কমায় পোশাক খাতে নতুন সম্ভাবনা
মার্কিন শুল্ক কমায় পোশাক খাতে নতুন সম্ভাবনা
গণ অভ্যুত্থানের রূপকল্প জুলাই ঘোষণাপত্র
গণ অভ্যুত্থানের রূপকল্প জুলাই ঘোষণাপত্র
পানিচুক্তি নবায়নে আলোচনা শুরু হয়নি
পানিচুক্তি নবায়নে আলোচনা শুরু হয়নি
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
সর্বশেষ খবর
কোরআন তেলাওয়াতের মধ্যদিয়ে ছাত্রদলের সমাবেশ শুরু
কোরআন তেলাওয়াতের মধ্যদিয়ে ছাত্রদলের সমাবেশ শুরু

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলি বিরোধী নেতার
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলি বিরোধী নেতার

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের স্ত্রীকে হত্যার পর থানায় ভাসুরের আত্মসমর্পণ
ছোট ভাইয়ের স্ত্রীকে হত্যার পর থানায় ভাসুরের আত্মসমর্পণ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল কামচাটকার আগ্নেয়গিরি
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল কামচাটকার আগ্নেয়গিরি

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেই পাকা সড়ক, পথচলায় কাঁদাই জীবনসঙ্গী
নেই পাকা সড়ক, পথচলায় কাঁদাই জীবনসঙ্গী

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালিয়াকান্দিতে সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানববন্ধন
বালিয়াকান্দিতে সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মন্দিরে যাওয়ার পথে নিহত একই পরিবারের ৪ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে মন্দিরে যাওয়ার পথে নিহত একই পরিবারের ৪ ভারতীয়

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে শহীদ জুলাই দিবস উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে শহীদ জুলাই দিবস উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বাসায় বিস্ফোরণ: দগ্ধ চার মাসের শিশুর মৃত্যু, বাবা-মা হাসপাতালে
টঙ্গীতে বাসায় বিস্ফোরণ: দগ্ধ চার মাসের শিশুর মৃত্যু, বাবা-মা হাসপাতালে

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে অবহেলিত সড়ক, দুর্ভোগে ২২ গ্রামের মানুষ
মানিকগঞ্জে অবহেলিত সড়ক, দুর্ভোগে ২২ গ্রামের মানুষ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় আবারও শক্তিশালী ভূমিকম্প
রাশিয়ায় আবারও শক্তিশালী ভূমিকম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে “সূর্য দীঘল বাড়ি” নিয়ে ব্যতিক্রমধর্মী ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’ আয়োজন
সিডনিতে “সূর্য দীঘল বাড়ি” নিয়ে ব্যতিক্রমধর্মী ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’ আয়োজন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিতারে জামিন পার’ দেখতে গিয়ে যে বৈষম্যের শিকার আইফোন ব্যবহারকারীরা
‘সিতারে জামিন পার’ দেখতে গিয়ে যে বৈষম্যের শিকার আইফোন ব্যবহারকারীরা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের
মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সুবিধাভোগীদের মাঝে ১২ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সুবিধাভোগীদের মাঝে ১২ লাখ টাকার ঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ শিশুদের পাশে বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতাল
বিশেষ শিশুদের পাশে বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে একজন গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে কীভাবে ভূমিকম্প অ্যালার্ট চালু করবেন?
ফোনে কীভাবে ভূমিকম্প অ্যালার্ট চালু করবেন?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানে ম্যানহোলে পড়ে চার শ্রমিকের মৃত্যু
জাপানে ম্যানহোলে পড়ে চার শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, মালামাল লুট
নাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, মালামাল লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল ডিপোতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
রাশিয়ার তেল ডিপোতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে ঘর থেকে গৃহবধূর পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
শ্রীপুরে ঘর থেকে গৃহবধূর পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাঘাইছড়িতে পাহাড় ধসে সড়ক যোগাযোগ সাময়িক বন্ধ
বাঘাইছড়িতে পাহাড় ধসে সড়ক যোগাযোগ সাময়িক বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল
তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল
তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা