শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

আগে ঘরের আবর্জনা পরিষ্কার করতে হবে সরকারকে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
আগে ঘরের আবর্জনা পরিষ্কার করতে হবে সরকারকে

শেখ সাদি বলেছেন, একটি সাজানো বাগান ধ্বংসে একটি বানরই যথেষ্ট। এক গ্লাস দুধ একটু চুনই নষ্ট করে দিতে পারে। তেমনি দু-একজন ব্যক্তির অযোগ্যতা, ষড়যন্ত্র এবং উচ্চাভিলাষ একটি সরকারকে করতে পারে বিতর্কিত, বিপদগ্রস্ত। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষেত্রেও যেন এই কথাটি প্রযোজ্য। বিপুল জনসমর্থন নিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করা এই সরকার এখন নানা চাপে। . মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে কারও কোনো আপত্তি নেই। তিনি জাতির বিবেক। সবাই আশা করেন যে, বর্তমানে বাংলাদেশ যে রাজনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে সেই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য তিনি যোগ্য অভিভাবক। কিন্তু তার পাশে যারা রয়েছেন তাদের অনেকের ভূমিকাই বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধ।

শনিবার রবিবার দেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট নিয়ে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি-সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হয়। এই বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দূরত্ব স্পষ্ট হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে দেশ চালাচ্ছে, তাতে সন্তুষ্ট নয় রাজনৈতিক দলগুলো। প্রত্যেকটি দলই চায় সরকারের একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা। কিন্তু তা এখনো দৃশ্যমান নয়। সরকারের ভিতরের কিছু ব্যক্তির ভূমিকা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো প্রশ্ন তুলেছে। এসব ব্যক্তিরা কীভাবে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন জায়গায় বসেছেন এবং তারা আসলে কী করতে চাইছেন সেটি নিয়ে শুধু জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক শক্তিসমূহ নয়, জনমনে সন্দেহ ক্রমশ তীব্র হচ্ছে। অনেকেই মনে করেন যে, এসব ব্যক্তির কারণেই . মুহাম্মদ ইউনূস সরকার সঠিক লক্ষ্যে এগোতে পারছে না। কেউ কেউ তাদের এখতিয়ার বহির্ভূত বিষয়ে আগ বাড়িয়ে কথা বলছেন। কেউ কেউ বিরাজনীতিকরণ উসকে দিচ্ছেন। অনেকেই দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার অভিপ্রায় নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলছেন। এর ফলেই তৈরি হচ্ছে অস্থিরতা। এদের কারণেই রাজনৈতিক বিভক্তি বাড়ছে। তাদের কারণে অর্থনৈতিক সংকট তীব্র হচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হচ্ছে।

মনে রাখতে হবে ঘরেই হয় সর্বনাশ। ঘরের ইঁদুরই বাঁশ কাটে। ঘরের বিশ্বাসঘাতকতায় হেরে যায় একটি ভালো উদ্যোগ। জুলাই বিপ্লবের পর গঠিত এই সরকারও হেরে যাবে, যদি ঘরের আবর্জনা পরিষ্কার না করতে পারে। এদের ব্যাপারে . ইউনূসকে কঠোর হতে হবে। তার চারপাশে যে সব লোক আছে তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

এক-এগোরোর সময় যারা কুশীলব ছিলেন, যারা প্রভাবশালী ছিলেন এবং এক-এগারো নীলনকশা প্রণয়ন করেছিলেন তাদের কেউ কেউ এই সরকারে বিভিন্ন স্তরে এখন প্রচণ্ড ক্ষমতাবান। সুশীল সমাজের এই অংশ সবসময় বাংলাদেশকে নির্বাচন, গণতন্ত্র থেকে দূরে রাখতে চায়। একটি অনির্বাচিত সরকার তারা প্রতিষ্ঠা করতে চায়। উপদেষ্টাম লী, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের সদস্য এবং প্রধান উপদেষ্টার বিভিন্ন বিশেষ সহকারীদের অনেকেই রয়েছেন, যারা এক-এগারোর সময়ে বিভিন্ন বিতর্কিত ভূমিকার কারণে প্রশ্নবিদ্ধ। গণতন্ত্রের প্রতি, জনগণের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা নেই। এসব ব্যক্তিকে কীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, কেন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে যে রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তার সবই হয়েছে এসব ব্যক্তির অযোগ্যতা, দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের কারণেই বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। প্রধান উপদেষ্টাকে অন্ধকারে রেখে কিছু কিছু উপদেষ্টা বেশ কিছু বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছেন।

দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ নিয়ে জটিলতার কথাই ধরা যাক। নির্বাচনি ট্রাইব্যুনালের রায়ের পর গেজেট হলো, কিন্তু তারপরও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় শপথের ব্যবস্থা করল না কেন? স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ছিল। হয় তারা সংক্রান্ত রায় প্রতিপালন করতেন অথবা রায়ের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিকভাবে আপিল করতেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় পর্যন্ত কিছু না করে তারা ব্যাপারে আইন বিভাগের মতামতের জন্য পাঠালেন কেন?

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনের কথাই ধরা যাক না কেন। চার দিন ধরে আন্দোলন চলল। শিক্ষা উপদেষ্টা কী করলেন? সংকট নিরসনে তিনি কেন ঘটনাস্থলে গেলেন না? সেখানে তথ্য উপদেষ্টা কেন যাবেন? তথ্য উপদেষ্টা সেখানে গিয়ে অপদস্ত হলেন- এটা কি সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করল?

অর্থ উপদেষ্টা বিদেশ ঘুরে বেডাচ্ছেন ঋণ সংগ্রহের জন্য। ঋণ পাওয়ার জন্য তার দৌড?ঝাঁপ। কিন্তু তিনি দেশের অর্থনীতির মূল শক্তি বেসরকারি খাতকে নিয়ে কয়টা বৈঠক করেছেন? বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংসের নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে। দেশের সবচেয়ে বড় ১১টি শিল্প প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তদন্তের নামে হয়রানি করা হচ্ছে। অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। ভুয়া হত্যা মামলায় হয়রানি করা হচ্ছে ব্যবসায়ী এবং বিনিয়োগকারীদের। একদিকে বিদেশি বিনিয়োগের ঢোল পেটানো হচ্ছে, অন্যদিকে দেশি উদ্যোক্তাদেরকে গলা চিপে হত্যা করা হচ্ছে। এই দ্বৈতনীতি দেশের অর্থনীতিতে কোনো সুফল আনতে পারবে না।

জাঁকজমক করে যে বিনিয়োগ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো তার ফলাফল কী হলো জাতি জানতে চায়। অর্থাৎ অর্থনীতিকে ভুল পথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আইএমএফের ঋণের জন্য ডলারের বাজার উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। অথচ ডলারের প্রভাব কী হবে তা কি অর্থ উপদেষ্টা বা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর কখনো চিন্তা করে দেখেছেন? বাংলাদেশের বেসরকারি বিনিয়োগকারী উদ্যোক্তাদের হাত-পা বেঁধে রাখা হয়েছে। এভাবে দেশ কখনই অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যেতে পারে না। অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে। এজন্য সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা এবং ঊর্ধ্বতন ব্যক্তিরা কি জবাবদিহি করেছেন?

রাজনৈতিক অঙ্গনেও বিভাজন সৃষ্টি করছে কয়েকজন ক্ষমতাবান দায়িত্বহীন আচরণ এবং কথাবার্তায়। সরকার অনেকগুলো সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। এসব কমিশনের কেউ কেউ যেন উপদেষ্টাদের চেয়েও ক্ষমতাবান। জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট করাই যেন তাদের প্রধান কাজ। যখন পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করছেন, তখন ঐকমত্য কমিশনের একজন প্রভাবশালী সদস্য বললেন, নাগরিক সমাজের সঙ্গেও কথা বলতে হবে। নাগরিক সমাজ কারা? কিছু মুষ্টিমেয় সুশীল, যারা দেশে নির্বাচন চান না? এর মধ্যে নারী সংস্কার কমিশন কেন গঠন করা হলো? এটা দরকার কী ছিল? গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন করার এখতিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের ছিল না। এই দুটি কমিশনের রিপোর্ট যদি পর্যালোচনা করা যায় তাহলে দেখা যাবে যে সম্পূর্ণভাবে এই রিপোর্টগুলো জনগণকে বিভক্ত করার চেষ্টা। এসব কমিশনগুলোর সঙ্গে যারা যুক্ত তারা এক-এগারোর কুশীলব। এরা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।

দুজন উপদেষ্টার ব্যক্তিগত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। নয় মাস পরে কেন দুর্নীতির অভিযোগ আসবে? প্রথমেই কেন এই উপদেষ্টারা তার সহকারীদের দুর্নীতির খবর পাবেন না? এটি কি তাদের অযোগ্যতা নয়? জনপ্রশাসনে আমরা দেখছি বিশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি নেই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করার জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কী ধরনের উদ্যোগ সে সম্পর্কেও কোনোরকম তথ্য নেই কারও।

উপদেষ্টাদের সঙ্গে বিশেষ সহকারীদের দ্বন্দ্ব দেশে একটি দ্বৈতশাসন তৈরি করেছে। কারা সরকার চালাচ্ছে, সেই প্রশ্ন উঠেছে। রাখাইনে মানবিক করিডর বা চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সরকার এত আগ বাড়িয়ে তৎপর হবে কেন? একজন উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলের একজন নেতা সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করবেন কেন? বিষয়গুলো পরিষ্কার হওয়া উচিত। বেশ কজন উপদেষ্টা আছেন, যাদের কোনো কাজ নেই, তবুও তাদের পদে রাখা হয়েছে। পরিকল্পনা উপদেষ্টা আগে শিক্ষা উপদেষ্টা ছিলেন। বছর গড়িয়ে যাচ্ছে এখনো পাঠ্যবই শিক্ষার্থীদের হাতে যায়নি। তার ব্যর্থতার দায় কেন সরকার নেবে? পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কে চালাচ্ছে তা যেন এক রহস্য। পররাষ্ট্র মন্ত্রণায়ে একজন বিশেষ সহকারী নেওয়া হলো। তিনি এখনো যোগ দেননি কেন? জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা কি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চালান? এমন নানা প্রশ্নে ক্ষতবিক্ষত অন্তর্বর্তী সরকার।

. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেল জয়ী একজন বিশ্ব বরণ্যে ব্যক্তিত্ব। তিনি নিশ্চয়ই জানেন একটি সরকার পরিচালনায় জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সরকারের প্রায় ১০ মাসে কারও কারও জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এদের ব্যর্থতার দায় প্রধান উপদেষ্টা বা সরকার কেন নেবে?

সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে সব রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে। সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করা সরকারের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য একজন বিশেষ উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সেই বিশেষ উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করছেন না। শুক্রবার বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, তারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চেয়ে তারা পাঁচ দিনও সাক্ষাৎ পাননি। অবশেষে শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাদের সাক্ষাৎ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতে এত দেরি হবে কেন? আমরা আশা করি, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের পর সরকার তার কর্মপন্থা চূড়ান্ত করবে। নির্বাচন, সংস্কার বিচার- এই তিন কাজেই সীমাবদ্ধ থাকবে অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম। অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টি করবে না সরকারের ভিতরে থাকা বিশেষ গোষ্ঠী।

সংস্কার, গণহত্যার বিচার এবং নির্বাচন তিনটি রাজনৈতিক দলগুলোকে একসঙ্গে নিয়ে করতে হবে। আগামী ৯০ দিনের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ করা উচিত এবং সেটা সহজেই সম্ভব। বিচার সংস্কার চলবে স্বাভাবিক গতিতে। এই সরকার সফল কি ব্যর্থ তার শেষ মাপকাঠি হলো নির্বাচন কতটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক হয়েছে। যদি সরকার সেটি করতে পারে তাহলে এই সরকারকে ইতিহাসে সবাই সম্মান করবে। কিন্তু সেটি যদি করতে ব্যর্থ হয় তাহলে সরকারের প্রতিটি দোষের হিসাব জাতি কড়ায় গন্ডায় বুঝে নেবে। সেজন্য আগে ঘরের আবর্জনা সাফ করতে হবে। এখনই সেটা করা দরকার।

অদিতি করিম : নাট্যকার কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক অভিযানে মাদক ও জালনোটসহ আটক ৪
বরিশালে পৃথক অভিযানে মাদক ও জালনোটসহ আটক ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

ভারতীয় মদ জব্দ
ভারতীয় মদ জব্দ

দেশগ্রাম

নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়

সম্পাদকীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা