শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০২৫

তরুণ রাজনীতিবিদদের জন্য অনুকরণীয় একজন

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণ রাজনীতিবিদদের জন্য অনুকরণীয় একজন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন তরুণদের জয়জয়কার। জুলাই বিপ্লব তরুণদের রাজনীতির আগ্রহ যেমন বাড়িয়েছে, তেমনই তাদের সক্ষমতার প্রমাণ মিলেছে। তরুণরাও পারেন, দেশকে তারা পথ দেখাতে পারেন, জনগণের বিপদে তারাই উদ্ধারকর্তা- এ বিশ্বাস জনমনে আরও দৃঢ়ভাবে প্রোথিত হয়েছে জুলাই বিপ্লবে। স্বৈরাচারের পতন একদিকে যেমন তরুণ সমাজের সক্ষমতার প্রমাণ, তেমনই তাদের রাজনীতির প্রতি আগ্রহের সাক্ষ্য। একটা সময় মনে করা হতো তরুণরা রাজনীতিবিমুখ। দেশ নিয়ে তারা ভাবেন না। তাদের প্রধান লক্ষ্য হলো যে কোনোভাবে লেখাপড়া শেষ করে হয় দেশের বাইরে স্থায়ীভাবে চলে যাওয়া, না হলে একটা ভালো চাকরি করা। সমাজের চারপাশ থেকে তারা নিজেদের গুটিয়ে রাখতে চান। সমাজের অবক্ষয়, অনিয়ম, বিশৃঙ্খলা, অন্যায়, অত্যাচার তাদের তাড়িত করে না। বেদনার্ত করে না। তারা তাদের নিজেদের মধ্যে গুটিয়ে রাখতে চান। তরুণরা শুধু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমনির্ভর- এমন একটি ধারণা হয়েছিল দীর্ঘদিন ধরে। বিশেষ করে ছাত্র রাজনীতি, রাজনীতি সম্পর্কে তরুণদের উদাসীনতা একটি বড় উদ্বেগ তৈরি করেছিল সচেতন মানুষের মাঝে। কিন্তু জুলাই বিপ্লব সেই ধারণাকে পাল্টে দিয়েছে। তরুণরা যে অন্যায়, অনিয়মের বিরুদ্ধে এখনো প্রতিবাদে সোচ্চার, যে কোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে তারাই যে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদের ভাষা জুলাই বিপ্লব তার প্রমাণ। তারা অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে জনগণের বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন। আর এ কারণেই তরুণদের নিয়ে যেমন জনগণের আশাবাদ বেশি, তেমনই জুলাই বিপ্লব তরুণদের খুলে দিয়েছে এক নতুন সম্ভাবনার দুয়ার। তরুণরা জুলাই বিপ্লব করেই সব কিছু ছেড়ে দেননি, নিজেদের দায়িত্ব শেষ করেননি। বরং জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন যেন সফল হয়, জুলাই বিপ্লবের যে প্রত্যাশা, আশা-আকাঙ্ক্ষা তা যেন বাস্তবায়িত হয় সেজন্য তারা তাদের সংগ্রাম এবং প্রত্যয় অব্যাহত রেখেছেন। এ কারণেই তরুণরা যেমন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারে অংশগ্রহণ করেছেন, ঠিক তেমনইভাবে তারা নতুন একটি রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জন্য আগ্রহ দেখিয়েছেন। তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত হয়েছে নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি। বাংলাদেশ নিয়ে তাদের আকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্ন তারা নিজেরাই বাস্তবায়ন করতে চান। এজন্য নিজেরাই রাজনৈতিক সংগঠন করেছেন। জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা পূরণে তারা এখনো কাজ করে যাচ্ছেন। তবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তরুণদের এ উত্থান শেষ পর্যন্ত কতটুকু স্থায়ী হবে বা শেষ পর্যন্ত থাকবে কি না তা এখনো পরীক্ষার বিষয়। বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে তরুণ্যের এ দ্রোহ আমরা দেখেছি, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তরুণদের একটা বড় অংশ হতাশার সাগরে নিমজ্জিত হয়েছে। তাদের স্বপ্নগুলো হারিয়ে গেছে। আমরা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে তারুণ্যের উদ্দীপনা দেখেছিলাম। কিন্তু এ মুক্তিযুদ্ধের পর সেই তারুণ্যের উদ্দীপনা বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকে যায়। আমরা তরুণদের নেতৃত্বে জাসদের উত্থান দেখেছিলাম। কিন্তু সেই উত্থান শেষ পর্যন্ত নানা রকম মতপথের পার্থক্য এবং ভুল আদর্শে বিপদগামী হয়। এবার বাংলাদেশ তরুণদের পথ হারানো দেখতে চায় না। আর সেই কারণেই তরুণদের সামনে প্রয়োজন কিছু দৃষ্টান্ত, অনুকরণীয় উদাহরণ।

আমাদের তরুণদের সামনে আদর্শের বড় অভাব। তারা যেমন ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বেছে নিয়েছেন, যিনি শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বে আইকন। বিশ্বের তরুণদের উদ্দীপ্ত করার ক্ষেত্রে ড. ইউনূসের তুলনা শুধু তিনিই। শুধু তাই নয়, তরুণের আত্মকর্মসংস্থান, তাদের স্বপ্নের আকাশকে আরও বড় করার জন্য অহর্নিশ কাজ করে যাচ্ছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়াও তরুণরা রাজনীতিতে দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার জন্য আরও কাউকে অনুসরণ করতে পারেন। বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারুণ্যের অন্যতম একটা অনুকরণীয় উদাহরণ হতে পারেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তারেক রহমান এমন এক সময়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রবেশ করেছিলেন, যে সময়ে তরুণরা ছিলেন পুরোপুরি রাজনীতিবিমুখ। নিজের ক্যারিয়ার, ব্যক্তিগত স্বার্থ এবং আরাম-আয়েশে জীবন উপভোগই ছিল বেশি আগ্রহী। তারেক রহমানের সামনে বিলাসিতার জীবন উপভোগের সুযোগও ছিল। ২০০১ সালে বিএনপি যখন ভূমিধস বিজয় পায়, তখন তারেক রহমান টগবগে এক তরুণ। তাঁর মা দেশের তৃতীয়বারের প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় তিনি আরাম-আয়েশের জীবনে গা ভাসাতে পারতেন। দেশ ও জাতি নিয়ে তাঁর চিন্তাভাবনা না করলেও হতো। বিভিন্ন দেশে আমরা দেখেছি যে, এরকম রাজনীতিবিদদের সন্তানরা রাজনীতিবিমুখ হন। দেশ ও জনগণের চেয়ে নিজেদের চিন্তায় তারা মগ্ন থাকেন। কিন্তু তারেক রহমান ছিলেন তার উজ্জ্বল ব্যতিক্রম। ২০০১ সালের আগে থেকেই তিনি রাজনীতিতে পুরোপুরি নিবেদিত হন। তাঁর রাজনীতির মূল লক্ষ্য ক্ষমতা নয়, বরং তিনি তৃণমূলের সঙ্গে একটি সংযোগ স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। জিয়াউর রহমানের পর তারেক রহমানই হলেন একমাত্র রাজনীতিবিদ, যিনি প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করেছিলেন। সারা দেশে তৃণমূলের জাগরণের নায়ক তিনি। তারেক রহমানের এ রাজনীতির যাত্রাপথ কখনো কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। তাঁকে নানারকম রাজনৈতিক কুৎসা এবং গুজবের শিকার হতে হয়েছে। তাঁর রাজনীতি যাত্রাপথকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য হয়েছে নানা ষড়যন্ত্র। তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করা হয়েছে, হয়েছে তাঁর চরিত্র হননের চেষ্টা। তাঁকে কলঙ্কিত করার জন্য গোয়েবলসীয় কায়দায় মিথ্যাচার করা হয়েছে। আমরা দেখেছি এক-এগারোর সময় তারেক রহমান হয়েছিলেন মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার। বাংলাদেশের প্রচলিত নামিদামি গণমাধ্যমগুলো তাঁর বিরুদ্ধে নানা রকম কলঙ্ক লেপনের অহর্নিশ চেষ্টা করেছিল তৎকালীন বিরাজনীতিকরণের প্রচেষ্টারত সরকারের যোগসাজোশে। কিন্তু সেই পরিস্থিতিতে তিনি দমে যাননি, লক্ষ্যচ্যুত হননি। এক প্রতিকূল অবস্থায় তিনি তাঁর লক্ষ্যে ছিলেন অবিচল। আর সে কারণেই নির্মমভাবে তাঁর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ধ্বংসের চেষ্টা করা হয়েছে। নির্যাতন করে শারীরিকভাবে পঙ্গু করার চেষ্টা করা হয়েছিল। অবশেষে তাঁকে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় তারেক রহমান বিদেশে গিয়ে তাঁর লক্ষ্যচ্যুত হননি। তাঁর আদর্শচ্যুত হননি, বরং তিনি তাঁর তারুণ্যের শক্তির এক ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা দেখিয়েছেন। বিদেশে থেকেও তিনি শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে নীরবেনিভৃতে লড়াই করে গেছেন। ধৈর্যের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রায়ই বলা হয় যে তরুণদের ধৈর্য নেই। তারা একটা কাজে দীর্ঘদিন লেগে থাকতে পারেন না। এ অভিযোগ যে সব ক্ষেত্রে মিথ্যা এমনটিও নয়। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে তরুণরা সহজেই হতাশ হয়ে যান। তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার এবং নানা রকম সমালোচনা তারা নিতে পারেন না। আশাহত হয়ে তারা সব কিছু থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে নিয়ে যান। এ ক্ষেত্রে তারেক রহমান ছিলেন অদ্ভুত আশ্চর্য এক ব্যতিক্রম। তিনি এসব মিথ্যা সমালোচনায় বিভ্রান্ত হননি, হতাশ হননি। বরং সমালোচনাকে উপেক্ষা করে নিবিষ্ট মনে তাঁর লক্ষ্য পূরণের জন্য কাজ করে গেছেন, সংগ্রাম করেছেন। আজকে এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে বিএনপি এত তীব্র প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও ঐক্যবদ্ধ আছে, সংগঠিত আছে, শক্তিশালী আছে শুধু তারেক রহমানের বিচক্ষণতা এবং যোগ্যতার কারণে। আর এখানেই তরুণদের জন্য তিনি অনুকরণীয় উদাহরণ হতে পারেন।

জুলাই বিপ্লবের পর আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, তরুণদের নিয়ে নানা রকম অপপ্রচার গুজব ছড়ানো হচ্ছে। প্রতিদিনই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তরুণদের হেয়প্রতিপন্ন করা, তাদের অর্জনকে খাটো করার জন্য নানা রকম হীন ষড়যন্ত্র চলছে। এর ফলে অনেক তরুণই হতাশা হচ্ছেন। তারা রাজনীতিতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারেন। আবার অনেক তরুণ বিভ্রান্ত হচ্ছেন। তারা হঠাৎ প্রাপ্ত ক্ষমতা এবং জনপ্রিয়তার ভার সামাল দিতে পারছেন না। এ দুটি ক্ষেত্রেই তারেক রহমান হতে পারেন অনুকরণীয় প্রেরণা। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি বিপুল বিজয় পেয়েছিল তারেক রহমানের চিন্তা-পরিকল্পনার কারণে। কিন্তু এরপর তিনি সবজান্তা হয়ে ওঠেননি। প্রবীণ এবং নবীনদের সমন্বয় ঘটিয়ে দলকে সংগঠিত করেছিলেন, ছিলেন বিনয়ী। যেটি আজকের বিজয়ী তরুণদের জন্য আরাধ্য শিক্ষণীয় হতে পারে। তরুণরা যদি মাটিতে পা রাখতে না পারেন, যদি মনে করেন যে তারা অজেয়, তারা সব বোঝেন, তাদের চেয়ে ভালো কেউ বোঝে না, সেটি তাদের ভুল হবে। বরং তারেক রহমানের মতো প্রবীণ এবং নবীনদের সমন্বয়ে যদি তারা নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে এগিয়ে যান সেটাই হবে তাদের জন্য মঙ্গল। দ্বিতীয়ত, একটি বিজয়ের পর বিজয়ীদের আক্রমণ করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়। তাদের চরিত্র হননের চেষ্টা হয়। যেমনটি হয়েছিল তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ২০০১ সালের পর থেকেই। সে ক্ষেত্রেও তারেক রহমান হতে পারেন তরুণদের জন্য প্রেরণার উৎস। এ ধরনের কঠিন পরিস্থিতিতে কুৎসিত আক্রমণের বিরুদ্ধে কীভাবে নিজেদের ঠিক রাখতে হয়, সঠিক পথে প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে যেতে হয় তার উদাহরণ হতে পারেন তারেক রহমান। আর এ কারণেই আজকে যে তরুণরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের দিকে এগোচ্ছেন, সেই বন্দোবস্তে তারেক রহমান হতে পারেন তাদের আদর্শ। তাদের জন্য অনুকরণীয় উদাহরণ। বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন প্রেক্ষাপট রচিত হয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে তরুণরা বাংলাদেশের রাজনীতির গতিপথের অনিবার্য একটি নিয়ামক শক্তিতে পরিণত হয়েছে। তারা যেন শেষ পর্যন্ত আবার হাল ছেড়ে না দেন, তাদের এ অংশগ্রহণ যেন রাজনীতিতে দীর্ঘদিন থাকে, সেটি তাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত। আর সেই লক্ষ্য পূরণের জন্য তারা যেমন ড. ইউনূসের প্রজ্ঞা ও জ্ঞানকে অনুসরণ করবেন তেমনই তারেক রহমানের এ উত্তাল রাজনৈতিক ক্যারিয়ারকে তারা ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করতে পারেন, তাহলে তারা ধৈর্যশীল হবেন, ধীরস্থির হবেন এবং প্রতিকূলতা মোকাবিলার সাহস পাবেন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নামাজের শিক্ষায় উজ্জীবিত হয়ে রাষ্ট্র গঠন
নামাজের শিক্ষায় উজ্জীবিত হয়ে রাষ্ট্র গঠন
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সর্বশেষ খবর
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৬ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

৯ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত

দেশগ্রাম