শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

তৃতীয় পক্ষের মালিকানায় দুর্বল ব্যাংক

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
তৃতীয় পক্ষের মালিকানায় দুর্বল ব্যাংক

দেশে সংকটে থাকা দুর্বল ব্যাংকগুলোকে তৃতীয়পক্ষের হাতে ছেড়ে দেওয়ার জন্য একটি নতুন অধ্যাদেশ জারি করার উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রস্তাবিত অধ্যাদেশ জারি হলে সংকটে পড়া ব্যাংকগুলোকে প্রাথমিকভাবে একটি ব্রিজ ব্যাংকের অধীন পরিচালিত করা হবে। তারপরও সংকট এড়াতে না পারলে তখন ওই ব্যাংকটি বিক্রি বা হস্তান্তর বা অবসায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, সংকটে পড়া ব্যাংকগুলোকে বিক্রি করতে ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া প্রকাশ করেছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। দেশের দুর্বল ব্যাংকগুলোর পরিচালনা ও অবসায়নের প্রক্রিয়া সহজ করতে নতুন এ আইনটি প্রণয়ন করা হচ্ছে। সংসদ না থাকায় এটি অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হবে। অধ্যাদেশ কার্যকর হলে, সংকটে পড়া দুর্বল ব্যাংক পরিচালনার জন্য প্রথমে একটি ব্রিজ ব্যাংক গঠিত হবে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে। নির্ধারিত সময়ে ব্রিজ ব্যাংক যদি তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন না করতে পারে, তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্রিজ ব্যাংককে অন্য কোনো সত্তার সঙ্গে একীভূত এবং ব্রিজ ব্যাংকের সম্পদ, অধিকার, বাধ্যবাধকতা সম্পূর্ণরূপে অথবা আংশিকভাবে তৃতীয়পক্ষের কাছে বিক্রি করতে পারবে। 

শুধু তাই নয়, বাংলাদেশ ব্যাংক চাইলে একটি তফসিলি ব্যাংককে (অস্থায়ী) সরকারের মালিকানায় নিয়ে আসতে পারবে। এমন কি, সরকার কর্তৃক মনোনীত ব্যক্তি বা সরকার কর্তৃক সম্পূর্ণরূপে মালিকানাধীন কোনো কোম্পানির কাছে ব্যাংকটির এক বা একাধিক শেয়ার হস্তান্তর করতে পারবে। জানা গেছে, দুর্বল ব্যাংকের তালিকায় থাকা ১১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬টি কিছুটা ঘুরে দাঁড়ালেও অন্তত ৫টি ব্যাংক এখনো চরম সংকটে রয়েছে। এর মধ্যে এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণাধীন ব্যাংক ৪টি। বিশেষ করে বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংককে চরম সংকটাপন্ন ব্যাংক হিসেবে মনে করছে নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ। ঋণ কার্যক্রম পরিচালনা দূরের কথা, এসব ব্যাংক গ্রাহকের আমানতও দিতে পারছে না। এসব ব্যাংকের বেশির ভাগ ঋণ গোষ্ঠীগত স্বার্থে দেওয়া হয়েছে, যা এখন আর উদ্ধার করা সম্ভব হচ্ছে না। সংকট সামাল দিতে এ ব্যাংকগুলো প্রতিদিন তারল্য সহায়তার জন্য আবেদন করলেও বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের নতুন অর্থ সহায়তা প্রদান করছে না। ফলে, গ্রাহকরা এখনো তাদের আমানত উত্তোলনে সমস্যায় পড়ছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ব্যাংক খাতের সমস্যা সবার জানা। সুশাসন ফেরানোর মাধ্যমে ব্যাংক পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে। জোর প্রচেষ্টা সত্ত্বেও কিছু ব্যাংক বাঁচানো যাবে না। কেননা, কোনো কোনো ব্যাংক থেকে ঋণের ৮৭ শতাংশই নিয়ে গেছে একটি পরিবার। এসব ঋণ আর ফেরত আসবে না। মন্ত্রণালয়ের সূত্রগুলো জানায়, প্রচলিত আইন অনুযায়ী সংকটাপন্ন কোনো ব্যাংক অবসায়ন বা হস্তান্তরের ক্ষেত্রে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষমতা নেই বাংলাদেশ ব্যাংকের। কিন্তু ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ ২০২৫ জারি হলে দুর্বল ব্যাংক বিক্রি বা হস্তান্তরে ব্যাপক ক্ষমতা পাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রস্তাবিত অধ্যাদেশ কার্যকর হলে সংকটে পড়া কোনো ব্যাংকের কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত করতে পারবে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকটির লাইসেন্স বাতিল করে ব্রিজ ব্যাংকের হাতে দায়িত্ব দিতে পারবে। প্রয়োজন হলে ব্যাংকের শেয়ার, সম্পদ ও দায় তৃতীয় পক্ষের কাছে হস্তান্তর করতে পারবে। ব্যাংকের মালিকদের অনিয়মের প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নিতে পারবে। এমনকি নতুন শেয়ারধারকদের মাধ্যমে মূলধন বাড়ানোর নির্দেশ দিতে পারবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অধীনে গঠন হবে ব্রিজ ব্যাংক : প্রস্তাবিত অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোর গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনা এবং পর্যায়ক্রমে এটিকে তৃতীয়পক্ষের কাছে বিক্রির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক এক বা একাধিক ব্রিজ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। এ ব্রিজ ব্যাংকগুলো ব্যর্থ প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক অস্থিতিশীলতা মোকাবিলার সময় প্রয়োজনীয় ব্যাংকিং পরিষেবা নিশ্চিত করবে। এ ছাড়াও, দুর্বল ব্যাংকগুলোর আর্থিক অবস্থা সুদৃঢ় করতে ব্যাংকের নতুন বা বিদ্যমান পরিচালকদের মাধ্যমে তহবিল জোগাড় করতে পারবে। প্রয়োজনীয় শর্তসাপেক্ষে এ ব্রিজ ব্যাংককে ব্যাংকিং লাইসেন্স দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্রিজ ব্যাংকের কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর সংকটে পড়া তফসিলি ব্যাংকের লাইসেন্স বাতিল হবে এবং অবশিষ্ট সম্পদ ও দায় অবসায়ন করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত সদস্যের মাধ্যমে ব্রিজ ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালিত হবে। পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়োগ দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। রেজুলেশনের অধীন তফসিলি ব্যাংকের সুরক্ষিত আমানতের দায় নেবে ব্রিজ ব্যাংক; তবে ব্যাংক সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের দায় ব্রিজ ব্যাংকে হস্তান্তর করা যাবে না। তফসিলি ব্যাংকের সম্পদ ও দায় হস্তান্তরের শেষ তারিখ হতে পরবর্তী দুই বছরের জন্য ব্রিজ ব্যাংকের মেয়াদ হবে; কেন্দ্রীয় ব্যাংক চাইলে এর মেয়াদ বাড়াতে পারবে; তবে কোনোভাবেই একটি ব্রিজ ব্যাংকের মেয়াদ পাঁচ বছরের বেশি হবে না। নির্ধারিত সময়ে ব্রিজ ব্যাংক যদি তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন না করতে পারে, তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্রিজ ব্যাংককে অন্য কোনো সত্তার সঙ্গে একীভূত এবং ব্রিজ ব্যাংকের সম্পদ, অধিকার, বাধ্যবাধকতা সম্পূর্ণরূপে অথবা আংশিকভাবে তৃতীয়পক্ষের কাছে বিক্রি করতে পারবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
ঈদ মুবারক
ঈদ মুবারক
ড. ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই
ড. ইউনূসকে এক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই
ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ফখরুলের
রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ফখরুলের
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিবেদনে যা আছে
সংখ্যালঘু প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিবেদনে যা আছে
বাংলাদেশিসহ লাখো বিদেশির স্বপ্ন ধূলিসাতের উপক্রম
বাংলাদেশিসহ লাখো বিদেশির স্বপ্ন ধূলিসাতের উপক্রম
মাটির নিচে ১০০ বস্তা ব্যালট পেপার
মাটির নিচে ১০০ বস্তা ব্যালট পেপার
রোজা যাদের কবুল হয়েছে
রোজা যাদের কবুল হয়েছে
আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ
আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও
লাশ বাড়ির উঠানেও নিতে দেয়নি পুলিশ
লাশ বাড়ির উঠানেও নিতে দেয়নি পুলিশ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

এই মাত্র | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে ধাক্কা, নিহত ৩
যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে ধাক্কা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক